মোঃ সৈয়দুর রহমান
ইতিহাস ও ঐতিহ্যের অন্যতম ধারক ও বাহক এবং দেশের উচ্চশিক্ষার সূতিকাগার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম জন্মদিন আজ। প্রতিষ্ঠার পর থেকেই বাংলাদেশের প্রতিটি ইতিবাচক পরিবর্তনের ধারায় নেতৃত্ব দিয়েছে এ বিশ্ববিদ্যালয়টি। শিক্ষার পাশাপাশি সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সহঃশিক্ষামূলক কার্যক্রমের ক্ষেত্রেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তার পদচিহ্ন ফেলছে যুগ যুগ ধরে। প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশ যদি হয় একটি ইমারত, তবে তাঁর দুয়ার এবং সিড়ি দুটোই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। তাই দেশের হাজারো মেধাবী শিক্ষার্থীর স্বপ্ন থাকে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের সবুজ চত্বরে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে তোলার।
বাংলাদেশের প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ ড. আকবর আলি খান, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান, অধ্যাপক আনিসুর রহমান কিংবা ড. আহসান এইচ মনসুর এরা প্রত্যেকেই ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ের ভঙ্গুর অর্থনীতি থেকে বর্তমান সময়ের এই ব্যাপক অর্থনৈতিক অগ্রগতির পেছনে রয়েছে তাঁদের অসামান্য ভূমিকা। বাংলাদেশের নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েরই ছাত্র ছিলেন। ক্ষুদ্রঋণ ব্যবস্থা প্রবর্তন করে তিনি আন্তর্জাতিক বিশ্বে সমাদৃত একজন ব্যক্তিত্ব। এছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের মেধাবী শিক্ষার্থীরা অবদান রাখছে দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প বাস্তবায়ন ও অর্থ ব্যবস্থাপনায়।
রাজনৈতিক ক্ষেত্রে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রয়েছে স্বর্ণালি এক ইতিহাস। ১৯৪৭ এ পাকিস্তান রাষ্ট্র সৃষ্টির পর থেকে বাঙালি জাতির শোষণ-নির্যাতন বন্ধে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ছিল সোচ্চার। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন, ১৯৬২ সালের শিক্ষা আন্দোলন, ৬৬ এর ৬ দফা, ৬৯ এর ১১ দফা ও স্বাধীনতা যুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। প্রতিটি আন্দোলনকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেয়া হয়েছিল এ বিশ্ববিদ্যালয় থেকেই। স্বাধীন বাংলাদেশের রূপকার ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষার্থী ছিলেন। এছাড়া বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধকালীন অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম, মোহাম্মদউল্লাহ, লেফটেন্যান্ট জেনারেল হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ, জিল্লুর রহমান সহ সর্বমোট ১৩ জন রাষ্ট্রপতি ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। ইতিহাসের প্রতিটি পাতায় রতেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ ডাকসুর নেতৃবৃন্দের ভূমিকা। রাশেদ খান মেনন, মতিয়া চৌধুরী, তোফায়েল আহমেদ, আ স ম আব্দুর রব, মাহমুদুর রহমান মান্নার মতো ডাকসু নেতারা নেতৃত্ব দিয়েছেন ও দিচ্ছেন বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে। বর্তমানেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিন "ছাত্র রাজনীতির আঁতুড়ঘর" নামে পরিচিত।
সহঃশিক্ষামূলক কার্যক্রমের ক্ষেত্রে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রয়েছে গৌরবময় ভূমিকা। মুক্তবুদ্ধির চর্চা, সৃজনশীলতার বিকাশ ও মানবিক মূল্যবোধ সৃষ্টিতে বহুমাত্রিক ভূমিকা রয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের। বর্তমানে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি(ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র) ভিত্তিক সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও মানবিক সংগঠন রয়েছে ২৭টি। সংগঠনগুলোর মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ডিবেটিং সোসাইটি দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম সেরা বিতর্ক সংগঠন এবং শিক্ষার্থীদের যুক্তির ছোঁয়ায় শক্তিশালী করে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। গণমাধ্যমের বিভিন্ন ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দিচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির সদস্যরা। এছাড়া রয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চলচ্চিত্র সংসদ, ব্যান্ড সোসাইটি, সাংস্কৃতিক ক্লাব, ক্যারিয়ার ক্লাব, রিসার্চ সোসাইটি, ইংলিশ ল্যাংগুয়েজ ক্লাব, মাইম অ্যাকশন, ট্যুরিস্ট সোসাইটি, রক্তদাতাদের সংগঠন বাঁধনসহ নানা স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। প্রতিনিয়ত এ সংগঠনগুলোর উদ্যোগে আয়োজিত হয় বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক ও সৃজনশীল কর্মকাণ্ডের। সারাদেশের বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া শিক্ষার্থীরা তো বটেই, এসব আয়োজনে অংশ নেন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরাও।
১০৩ বছরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্জন নিয়ে অনেক আলোচনা ও সমালোচনা রয়েছে। একটি উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এখনো অনেক পিছিয়ে আছে গবেষণার ক্ষেত্রে। নেই পর্যাপ্ত আবাসন সুবিধা ও মানসম্মত খাদ্য। শিক্ষকদের মান ও স্বেচ্ছাচারিতা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে বিভিন্ন সময়। তবে সময়ের পরিক্রমায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দেশের নেতৃত্বের অংশীদার ও সকল সমস্যা কাটিয়ে উঠে বিশ্বের অন্যতম সেরা বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে জায়গা করে নিবে বলে বিশ্বাস সকল শিক্ষার্থীর। সবকিছু ছাপিয়ে একজন শিক্ষার্থীর মনে জায়গা করে নেয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বপ্ন, স্মৃতি, আবেগ, ভালোবাসা ও গৌরবের গল্পগুলো।
ইতিহাস ও ঐতিহ্যের অন্যতম ধারক ও বাহক এবং দেশের উচ্চশিক্ষার সূতিকাগার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম জন্মদিন আজ। প্রতিষ্ঠার পর থেকেই বাংলাদেশের প্রতিটি ইতিবাচক পরিবর্তনের ধারায় নেতৃত্ব দিয়েছে এ বিশ্ববিদ্যালয়টি। শিক্ষার পাশাপাশি সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সহঃশিক্ষামূলক কার্যক্রমের ক্ষেত্রেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তার পদচিহ্ন ফেলছে যুগ যুগ ধরে। প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশ যদি হয় একটি ইমারত, তবে তাঁর দুয়ার এবং সিড়ি দুটোই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। তাই দেশের হাজারো মেধাবী শিক্ষার্থীর স্বপ্ন থাকে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের সবুজ চত্বরে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে তোলার।
বাংলাদেশের প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ ড. আকবর আলি খান, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান, অধ্যাপক আনিসুর রহমান কিংবা ড. আহসান এইচ মনসুর এরা প্রত্যেকেই ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ের ভঙ্গুর অর্থনীতি থেকে বর্তমান সময়ের এই ব্যাপক অর্থনৈতিক অগ্রগতির পেছনে রয়েছে তাঁদের অসামান্য ভূমিকা। বাংলাদেশের নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েরই ছাত্র ছিলেন। ক্ষুদ্রঋণ ব্যবস্থা প্রবর্তন করে তিনি আন্তর্জাতিক বিশ্বে সমাদৃত একজন ব্যক্তিত্ব। এছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের মেধাবী শিক্ষার্থীরা অবদান রাখছে দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প বাস্তবায়ন ও অর্থ ব্যবস্থাপনায়।
রাজনৈতিক ক্ষেত্রে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রয়েছে স্বর্ণালি এক ইতিহাস। ১৯৪৭ এ পাকিস্তান রাষ্ট্র সৃষ্টির পর থেকে বাঙালি জাতির শোষণ-নির্যাতন বন্ধে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ছিল সোচ্চার। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন, ১৯৬২ সালের শিক্ষা আন্দোলন, ৬৬ এর ৬ দফা, ৬৯ এর ১১ দফা ও স্বাধীনতা যুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। প্রতিটি আন্দোলনকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেয়া হয়েছিল এ বিশ্ববিদ্যালয় থেকেই। স্বাধীন বাংলাদেশের রূপকার ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষার্থী ছিলেন। এছাড়া বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধকালীন অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম, মোহাম্মদউল্লাহ, লেফটেন্যান্ট জেনারেল হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ, জিল্লুর রহমান সহ সর্বমোট ১৩ জন রাষ্ট্রপতি ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। ইতিহাসের প্রতিটি পাতায় রতেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ ডাকসুর নেতৃবৃন্দের ভূমিকা। রাশেদ খান মেনন, মতিয়া চৌধুরী, তোফায়েল আহমেদ, আ স ম আব্দুর রব, মাহমুদুর রহমান মান্নার মতো ডাকসু নেতারা নেতৃত্ব দিয়েছেন ও দিচ্ছেন বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে। বর্তমানেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিন "ছাত্র রাজনীতির আঁতুড়ঘর" নামে পরিচিত।
সহঃশিক্ষামূলক কার্যক্রমের ক্ষেত্রে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রয়েছে গৌরবময় ভূমিকা। মুক্তবুদ্ধির চর্চা, সৃজনশীলতার বিকাশ ও মানবিক মূল্যবোধ সৃষ্টিতে বহুমাত্রিক ভূমিকা রয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের। বর্তমানে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি(ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র) ভিত্তিক সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও মানবিক সংগঠন রয়েছে ২৭টি। সংগঠনগুলোর মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ডিবেটিং সোসাইটি দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম সেরা বিতর্ক সংগঠন এবং শিক্ষার্থীদের যুক্তির ছোঁয়ায় শক্তিশালী করে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। গণমাধ্যমের বিভিন্ন ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দিচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির সদস্যরা। এছাড়া রয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চলচ্চিত্র সংসদ, ব্যান্ড সোসাইটি, সাংস্কৃতিক ক্লাব, ক্যারিয়ার ক্লাব, রিসার্চ সোসাইটি, ইংলিশ ল্যাংগুয়েজ ক্লাব, মাইম অ্যাকশন, ট্যুরিস্ট সোসাইটি, রক্তদাতাদের সংগঠন বাঁধনসহ নানা স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। প্রতিনিয়ত এ সংগঠনগুলোর উদ্যোগে আয়োজিত হয় বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক ও সৃজনশীল কর্মকাণ্ডের। সারাদেশের বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া শিক্ষার্থীরা তো বটেই, এসব আয়োজনে অংশ নেন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরাও।
১০৩ বছরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্জন নিয়ে অনেক আলোচনা ও সমালোচনা রয়েছে। একটি উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এখনো অনেক পিছিয়ে আছে গবেষণার ক্ষেত্রে। নেই পর্যাপ্ত আবাসন সুবিধা ও মানসম্মত খাদ্য। শিক্ষকদের মান ও স্বেচ্ছাচারিতা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে বিভিন্ন সময়। তবে সময়ের পরিক্রমায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দেশের নেতৃত্বের অংশীদার ও সকল সমস্যা কাটিয়ে উঠে বিশ্বের অন্যতম সেরা বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে জায়গা করে নিবে বলে বিশ্বাস সকল শিক্ষার্থীর। সবকিছু ছাপিয়ে একজন শিক্ষার্থীর মনে জায়গা করে নেয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বপ্ন, স্মৃতি, আবেগ, ভালোবাসা ও গৌরবের গল্পগুলো।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ২০২২ সালের ডিগ্রি পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স তৃতীয় বর্ষের সব বিষয়ের পরীক্ষায় ৩০ মিনিট করে সময় বাড়ানো হয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগে২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (ডুয়েট) স্নাতক প্রথমবর্ষ ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি কমিটির চেয়ারম্যান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগেদেশের প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এর অংশ হিসেবে নতুন প্রায় ২০ হাজার শিক্ষকের পদ সৃষ্টি করা হচ্ছে। এ ছাড়া বিদ্যালয়গুলোয় মিড-ডে মিলে পুষ্টিকর খাবার দেওয়া, বার্ষিক পরীক্ষার মূল্যায়ন চার স্তরে করা, পঞ্চম শ্রেণিতে আবার বৃত্তি পরীক্ষা নেওয়ারও পরিকল্পনা করা হয়েছে।
২১ ঘণ্টা আগেবিশ্বে প্রতিনিয়ত প্রযুক্তি উন্নতি হচ্ছে। প্রযুক্তির প্রভাব মানুষের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে গভীরভাবে প্রভাব ফেলছে। বিশেষ করে শিক্ষাব্যবস্থায় এই পরিবর্তনটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। প্রযুক্তি একদিকে যেমন জীবনকে সহজ করছে অন্যদিকে এটি শিক্ষার ধরন, পদ্ধতি ও কাঠামোর ওপর গভীর প্রভাব ফেলছে।
২১ ঘণ্টা আগে