মারুফ হোসেন
কাম ফর রোড চাইল্ড বা সিআরসির ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে পথচলা শুরু হয় ২০১৭ সালের ১৬ জুন। যাত্রার পর থেকে পথশিশুদের উন্নয়নে বিভিন্ন উদ্যোগ নিচ্ছে সংগঠনটি।
সিআরসি স্কুল নামে একটি স্কুলও রয়েছে সংগঠনটির। এটির কার্যক্রম শুরু হয় ২০২০ সালের ২২ জানুয়ারি। স্কুলটিতে সুবিধাবঞ্চিত ও অসহায় শিশুদের পড়ানো হয়। পাঁচ শিশু নিয়ে শুরু হওয়া স্কুলটিতে এখন ৩৬ শিক্ষার্থী নিয়মিত পড়ালেখা করে। সিআরসি ইবি শাখার সভাপতি মো. শাহীদ কাওসার বলেন, ‘আমাদের এখানে বিভিন্ন বিষয় পড়ানো হয়। এগুলোর মধ্যে রয়েছে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, সাধারণ জ্ঞান। মাঝেমধ্যে গান, কবিতা, আর্টও শেখানো হয়।’
সিআরসি স্কুলে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত শিশুরা লেখাপড়া করে। ২২ জন শিক্ষক একটি রুটিনমাফিক ক্লাস নিয়ে থাকেন। শিক্ষক মূলত সংগঠনের সদস্যরাই। বার্ষিক উৎসবে সেরা শিক্ষককে দেওয়া হয় পুরস্কার। সিআরসির সাবেক সভাপতি রনি সাহা বলেন, ‘আমরা পড়ানোর পাশাপাশি নানা শিক্ষা উপকরণ দিয়ে থাকি, যাতে শিশুরা ভালোভাবে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারে।’ তিনি জানান, দূর থেকে স্কুলে পড়তে আসা শিশুদের কখনো কখনো শিক্ষকেরা সঙ্গে করে নিয়ে আসেন। এ ছাড়া বিভিন্ন ধর্মীয় উৎসবে শিশুদের খাদ্যসামগ্রী
দিয়ে থাকে সিআরসি।
সিআরসি শিশুদের নিয়ে কাজ করায় খুব অল্প সময়ে তারুণ্যের নজর কাড়তে সমর্থ হয়। দাওয়াহ অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী মো. মশিউর রহমান বলেন, ‘সংগঠনটি পথশিশুদের নিয়ে কাজ করে এবং তাদের স্কুল কার্যক্রমটি ব্যতিক্রমী উদ্যোগ। আমি
আশা করি, সিআরসির এ উদ্যোগ পথশিশুদের এগিয়ে নিয়ে যাবে এবং একটি সুন্দর জীবনযাপনে সহায়ক হবে।’
বর্তমানে প্রায় ২৫৫ জন তালিকাভুক্ত সদস্য রয়েছে সংগঠনটির। যাঁরা সংগঠনের সঙ্গে সক্রিয় থেকে নানান স্বেচ্ছাসেবী কাজে নিজেদের জড়িয়ে রেখেছেন। সদস্যদের দক্ষতা উন্নয়নে রয়েছে লিডারশিপ ট্রেনিং। অসহায় ও সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য অর্থও সংগ্রহ করে দেয় সংগঠনটি।
কাম ফর রোড চাইল্ড বা সিআরসির ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে পথচলা শুরু হয় ২০১৭ সালের ১৬ জুন। যাত্রার পর থেকে পথশিশুদের উন্নয়নে বিভিন্ন উদ্যোগ নিচ্ছে সংগঠনটি।
সিআরসি স্কুল নামে একটি স্কুলও রয়েছে সংগঠনটির। এটির কার্যক্রম শুরু হয় ২০২০ সালের ২২ জানুয়ারি। স্কুলটিতে সুবিধাবঞ্চিত ও অসহায় শিশুদের পড়ানো হয়। পাঁচ শিশু নিয়ে শুরু হওয়া স্কুলটিতে এখন ৩৬ শিক্ষার্থী নিয়মিত পড়ালেখা করে। সিআরসি ইবি শাখার সভাপতি মো. শাহীদ কাওসার বলেন, ‘আমাদের এখানে বিভিন্ন বিষয় পড়ানো হয়। এগুলোর মধ্যে রয়েছে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, সাধারণ জ্ঞান। মাঝেমধ্যে গান, কবিতা, আর্টও শেখানো হয়।’
সিআরসি স্কুলে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত শিশুরা লেখাপড়া করে। ২২ জন শিক্ষক একটি রুটিনমাফিক ক্লাস নিয়ে থাকেন। শিক্ষক মূলত সংগঠনের সদস্যরাই। বার্ষিক উৎসবে সেরা শিক্ষককে দেওয়া হয় পুরস্কার। সিআরসির সাবেক সভাপতি রনি সাহা বলেন, ‘আমরা পড়ানোর পাশাপাশি নানা শিক্ষা উপকরণ দিয়ে থাকি, যাতে শিশুরা ভালোভাবে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারে।’ তিনি জানান, দূর থেকে স্কুলে পড়তে আসা শিশুদের কখনো কখনো শিক্ষকেরা সঙ্গে করে নিয়ে আসেন। এ ছাড়া বিভিন্ন ধর্মীয় উৎসবে শিশুদের খাদ্যসামগ্রী
দিয়ে থাকে সিআরসি।
সিআরসি শিশুদের নিয়ে কাজ করায় খুব অল্প সময়ে তারুণ্যের নজর কাড়তে সমর্থ হয়। দাওয়াহ অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী মো. মশিউর রহমান বলেন, ‘সংগঠনটি পথশিশুদের নিয়ে কাজ করে এবং তাদের স্কুল কার্যক্রমটি ব্যতিক্রমী উদ্যোগ। আমি
আশা করি, সিআরসির এ উদ্যোগ পথশিশুদের এগিয়ে নিয়ে যাবে এবং একটি সুন্দর জীবনযাপনে সহায়ক হবে।’
বর্তমানে প্রায় ২৫৫ জন তালিকাভুক্ত সদস্য রয়েছে সংগঠনটির। যাঁরা সংগঠনের সঙ্গে সক্রিয় থেকে নানান স্বেচ্ছাসেবী কাজে নিজেদের জড়িয়ে রেখেছেন। সদস্যদের দক্ষতা উন্নয়নে রয়েছে লিডারশিপ ট্রেনিং। অসহায় ও সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য অর্থও সংগ্রহ করে দেয় সংগঠনটি।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ২০২২ সালের ডিগ্রি পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স তৃতীয় বর্ষের সব বিষয়ের পরীক্ষায় ৩০ মিনিট করে সময় বাড়ানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (ডুয়েট) স্নাতক প্রথমবর্ষ ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি কমিটির চেয়ারম্যান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেদেশের প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এর অংশ হিসেবে নতুন প্রায় ২০ হাজার শিক্ষকের পদ সৃষ্টি করা হচ্ছে। এ ছাড়া বিদ্যালয়গুলোয় মিড-ডে মিলে পুষ্টিকর খাবার দেওয়া, বার্ষিক পরীক্ষার মূল্যায়ন চার স্তরে করা, পঞ্চম শ্রেণিতে আবার বৃত্তি পরীক্ষা নেওয়ারও পরিকল্পনা করা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেবিশ্বে প্রতিনিয়ত প্রযুক্তি উন্নতি হচ্ছে। প্রযুক্তির প্রভাব মানুষের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে গভীরভাবে প্রভাব ফেলছে। বিশেষ করে শিক্ষাব্যবস্থায় এই পরিবর্তনটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। প্রযুক্তি একদিকে যেমন জীবনকে সহজ করছে অন্যদিকে এটি শিক্ষার ধরন, পদ্ধতি ও কাঠামোর ওপর গভীর প্রভাব ফেলছে।
৫ ঘণ্টা আগে