বিজ্ঞপ্তি
মোনাশ কলেজ গ্র্যাজুয়েশন কনভোকেশনের আয়োজন করেছে বাংলাদেশে মোনাশ কলেজের একমাত্র অংশীদার ইউনিভার্সাল কলেজ বাংলাদেশ (ইউসিবি)। গত শনিবার সন্ধ্যায় শেরাটন ঢাকায় আয়োজিত এই জমকালো সমাবর্তন অনুষ্ঠান হয়।
অনুষ্ঠানে মোনাশ ইউনিভার্সিটি ফাউন্ডেশন ইয়ার এবং মোনাশ কলেজ ডিপ্লোমা (বিজনেস, ইনফরমেশন টেকনোলজি অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং)-সহ মোনাশ কলেজের ভিন্ন ভিন্ন প্রোগ্রাম সম্পন্নকারী ১০৩ জন শিক্ষার্থীর হাতে স্নাতকের সনদ তুলে দেয় ইউসিবি।
ইউসিবির মাধ্যমে তিন ব্যাচ মোনাশ ইউনিভার্সিটি ফাউন্ডেশন ইয়ার এবং মোনাশ কলেজ ডিপ্লোমা সম্পন্ন করেছে। কনভোকেশন আয়োজনে এসটিএস গ্রুপের সিইও মানাস সিং এবং ইউসিবির ডিরেক্টর জারিফ মুনিরসহ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন। প্রধান অতিথি হিসেবে আয়োজনে যুক্ত হন বাংলাদেশে অস্ট্রেলিয়ার ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার নার্দিয়া সিম্পসন।
অনুষ্ঠানের শুরুতে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন ইউসিবির প্রেসিডেন্ট ও প্রভোস্ট প্রফেসর হিউ গিল। পাশাপাশি বক্তব্য দেন প্রতিষ্ঠানের ডিরেক্টর ও বোর্ড সদস্য জারিফ মুনির। স্নাতকদের উদ্দেশ্য ও করণীয় প্রসঙ্গে আলোকপাত করেন প্রতিষ্ঠানের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর অব এডুকেশন ম্যাথিউ কার্টার। শিক্ষার্থীদের অনুপ্রেরণা ও দিকনির্দেশনা দিয়ে সর্বশেষে বক্তব্য দেন বাংলাদেশে অস্ট্রেলিয়ার ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার নার্দিয়া সিম্পসন।
মোনাশ ইউনিভার্সিটি অস্ট্রেলিয়ার ডক্টরেট ডিগ্রিধারী এবং ইউসিবির একাডেমিক অ্যাফেয়ার্সের ডিন অধ্যাপক মো. ইসমাইল হোসেন স্নাতক সম্পন্নকারী শিক্ষার্থীদের পরিচয় করিয়ে দেন। এ পর্যায়ে মোনাশ ফাউন্ডেশন ইয়ার এবং মোনাশ কলেজ ডিপ্লোমা সম্পন্নকারী সব শিক্ষার্থীকে সনদ দেওয়া হয়। বিভিন্ন মেধার স্বাক্ষর রেখে বিশেষ পুরস্কার জিতে নেন মোট সাতজন শিক্ষার্থী, যাদের মধ্যে একজন শিক্ষার্থী দুটি আইটি পরীক্ষায় বিশ্বে সর্বোচ্চ স্কোর অর্জন করেছে। এ ছাড়া, ইউসিবিতে অধ্যয়নকালে স্টুডেন্ট কাউন্সিলের সদস্য হিসেবে দায়িত্বপালন এবং বিভিন্ন দাতব্য কাজে জড়িত থাকার স্বীকৃতিস্বরূপ ২০ জন শিক্ষার্থীকে পুরস্কৃত করা হয়।
‘আমাদের মেধাবী শিক্ষার্থীদের সাফল্যের সঙ্গে স্নাতক সম্পন্ন করতে দেখে আমি গর্বিত’, বলেন ইউসিবির ডিরেক্টর জারিফ মুনির। ‘মোনাশ কলেজের সঙ্গে অংশীদারত্বের মাধ্যমে ইউসিবি দেশের তরুণ শিক্ষার্থীদের জন্য আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন শিক্ষার সুযোগ তৈরি করে তাদের সম্ভাবনার পূর্ণ বিকাশের পথ তৈরি করছে, যাতে তারা নিজেদের ও দেশের ভবিষ্যৎ আরও উজ্জ্বল করে তুলতে পারে।’
ইউসিবির প্রেসিডেন্ট ও প্রভোস্ট প্রফেসর হিউ গিল বলেন, ‘আমাদের মোনাশ প্রোগ্রামে উত্তীর্ণ হওয়া প্রত্যেক শিক্ষার্থী বিশ্বের শীর্ষ ৪০টি বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চতর শিক্ষার নিশ্চিত সুযোগ পায়। আমাদের সব শিক্ষার্থী সফলভাবে উত্তীর্ণ হয়। এই যাত্রায় তাদের সহযোগিতা করতে পেরে আমি আনন্দিত।’
বাংলাদেশে অস্ট্রেলিয়ার ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার নার্দিয়া সিম্পসন বলেন, ‘বাংলাদেশ এবং অস্ট্রেলিয়া এই দুই দেশই শিক্ষার সুযোগ তৈরির ব্যাপারে প্রতিশ্রুতিশীল। ফলে দুই দেশের মধ্যে গড়ে উঠেছে দৃঢ় সম্পর্ক ও শক্তিশালী বন্ধন। এ দেশে আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ তৈরি করার প্রত্যয় নিয়ে কাজ করার জন্য আমরা বাংলাদেশ সরকারের দূরদৃষ্টিসম্পন্ন সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাই।’
মোনাশ কলেজ গ্র্যাজুয়েশন কনভোকেশনের আয়োজন করেছে বাংলাদেশে মোনাশ কলেজের একমাত্র অংশীদার ইউনিভার্সাল কলেজ বাংলাদেশ (ইউসিবি)। গত শনিবার সন্ধ্যায় শেরাটন ঢাকায় আয়োজিত এই জমকালো সমাবর্তন অনুষ্ঠান হয়।
অনুষ্ঠানে মোনাশ ইউনিভার্সিটি ফাউন্ডেশন ইয়ার এবং মোনাশ কলেজ ডিপ্লোমা (বিজনেস, ইনফরমেশন টেকনোলজি অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং)-সহ মোনাশ কলেজের ভিন্ন ভিন্ন প্রোগ্রাম সম্পন্নকারী ১০৩ জন শিক্ষার্থীর হাতে স্নাতকের সনদ তুলে দেয় ইউসিবি।
ইউসিবির মাধ্যমে তিন ব্যাচ মোনাশ ইউনিভার্সিটি ফাউন্ডেশন ইয়ার এবং মোনাশ কলেজ ডিপ্লোমা সম্পন্ন করেছে। কনভোকেশন আয়োজনে এসটিএস গ্রুপের সিইও মানাস সিং এবং ইউসিবির ডিরেক্টর জারিফ মুনিরসহ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন। প্রধান অতিথি হিসেবে আয়োজনে যুক্ত হন বাংলাদেশে অস্ট্রেলিয়ার ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার নার্দিয়া সিম্পসন।
অনুষ্ঠানের শুরুতে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন ইউসিবির প্রেসিডেন্ট ও প্রভোস্ট প্রফেসর হিউ গিল। পাশাপাশি বক্তব্য দেন প্রতিষ্ঠানের ডিরেক্টর ও বোর্ড সদস্য জারিফ মুনির। স্নাতকদের উদ্দেশ্য ও করণীয় প্রসঙ্গে আলোকপাত করেন প্রতিষ্ঠানের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর অব এডুকেশন ম্যাথিউ কার্টার। শিক্ষার্থীদের অনুপ্রেরণা ও দিকনির্দেশনা দিয়ে সর্বশেষে বক্তব্য দেন বাংলাদেশে অস্ট্রেলিয়ার ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার নার্দিয়া সিম্পসন।
মোনাশ ইউনিভার্সিটি অস্ট্রেলিয়ার ডক্টরেট ডিগ্রিধারী এবং ইউসিবির একাডেমিক অ্যাফেয়ার্সের ডিন অধ্যাপক মো. ইসমাইল হোসেন স্নাতক সম্পন্নকারী শিক্ষার্থীদের পরিচয় করিয়ে দেন। এ পর্যায়ে মোনাশ ফাউন্ডেশন ইয়ার এবং মোনাশ কলেজ ডিপ্লোমা সম্পন্নকারী সব শিক্ষার্থীকে সনদ দেওয়া হয়। বিভিন্ন মেধার স্বাক্ষর রেখে বিশেষ পুরস্কার জিতে নেন মোট সাতজন শিক্ষার্থী, যাদের মধ্যে একজন শিক্ষার্থী দুটি আইটি পরীক্ষায় বিশ্বে সর্বোচ্চ স্কোর অর্জন করেছে। এ ছাড়া, ইউসিবিতে অধ্যয়নকালে স্টুডেন্ট কাউন্সিলের সদস্য হিসেবে দায়িত্বপালন এবং বিভিন্ন দাতব্য কাজে জড়িত থাকার স্বীকৃতিস্বরূপ ২০ জন শিক্ষার্থীকে পুরস্কৃত করা হয়।
‘আমাদের মেধাবী শিক্ষার্থীদের সাফল্যের সঙ্গে স্নাতক সম্পন্ন করতে দেখে আমি গর্বিত’, বলেন ইউসিবির ডিরেক্টর জারিফ মুনির। ‘মোনাশ কলেজের সঙ্গে অংশীদারত্বের মাধ্যমে ইউসিবি দেশের তরুণ শিক্ষার্থীদের জন্য আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন শিক্ষার সুযোগ তৈরি করে তাদের সম্ভাবনার পূর্ণ বিকাশের পথ তৈরি করছে, যাতে তারা নিজেদের ও দেশের ভবিষ্যৎ আরও উজ্জ্বল করে তুলতে পারে।’
ইউসিবির প্রেসিডেন্ট ও প্রভোস্ট প্রফেসর হিউ গিল বলেন, ‘আমাদের মোনাশ প্রোগ্রামে উত্তীর্ণ হওয়া প্রত্যেক শিক্ষার্থী বিশ্বের শীর্ষ ৪০টি বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চতর শিক্ষার নিশ্চিত সুযোগ পায়। আমাদের সব শিক্ষার্থী সফলভাবে উত্তীর্ণ হয়। এই যাত্রায় তাদের সহযোগিতা করতে পেরে আমি আনন্দিত।’
বাংলাদেশে অস্ট্রেলিয়ার ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার নার্দিয়া সিম্পসন বলেন, ‘বাংলাদেশ এবং অস্ট্রেলিয়া এই দুই দেশই শিক্ষার সুযোগ তৈরির ব্যাপারে প্রতিশ্রুতিশীল। ফলে দুই দেশের মধ্যে গড়ে উঠেছে দৃঢ় সম্পর্ক ও শক্তিশালী বন্ধন। এ দেশে আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ তৈরি করার প্রত্যয় নিয়ে কাজ করার জন্য আমরা বাংলাদেশ সরকারের দূরদৃষ্টিসম্পন্ন সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাই।’
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ২০২২ সালের ডিগ্রি পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স তৃতীয় বর্ষের সব বিষয়ের পরীক্ষায় ৩০ মিনিট করে সময় বাড়ানো হয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগে২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (ডুয়েট) স্নাতক প্রথমবর্ষ ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি কমিটির চেয়ারম্যান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগেদেশের প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এর অংশ হিসেবে নতুন প্রায় ২০ হাজার শিক্ষকের পদ সৃষ্টি করা হচ্ছে। এ ছাড়া বিদ্যালয়গুলোয় মিড-ডে মিলে পুষ্টিকর খাবার দেওয়া, বার্ষিক পরীক্ষার মূল্যায়ন চার স্তরে করা, পঞ্চম শ্রেণিতে আবার বৃত্তি পরীক্ষা নেওয়ারও পরিকল্পনা করা হয়েছে।
২১ ঘণ্টা আগেবিশ্বে প্রতিনিয়ত প্রযুক্তি উন্নতি হচ্ছে। প্রযুক্তির প্রভাব মানুষের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে গভীরভাবে প্রভাব ফেলছে। বিশেষ করে শিক্ষাব্যবস্থায় এই পরিবর্তনটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। প্রযুক্তি একদিকে যেমন জীবনকে সহজ করছে অন্যদিকে এটি শিক্ষার ধরন, পদ্ধতি ও কাঠামোর ওপর গভীর প্রভাব ফেলছে।
২১ ঘণ্টা আগে