নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মৌসুমি বায়ু ও লঘুচাপের মিলিত প্রভাবে গত বুধবার সকাল থেকেই (৪ অক্টোবর) রাজধানীতে বৃষ্টি হচ্ছে। আজ শুক্রবারও বৃষ্টিপাত অব্যাহত আছে। মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টিতে নাকাল রাজধানীবাসী। বুধবার ও বৃহস্পতিবার বৃষ্টিতে রাজধানীর অনেক জায়গায় পানি জমে যায়। এতে দেখা দেয় তীব্র যানজট।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, বুধবার সকাল থেকে শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গত ৭২ ঘণ্টায় ঢাকায় ১২৬ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়েছে।
ঢাকার বাইরে অন্যান্য জেলাগুলোতেও টানা বর্ষণ চলছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয় ময়মনসিংহে ৩৭৮ মিলিমিটার। যা দেশের ইতিহাসে অক্টোবরে মাসে রেকর্ড হওয়া বৃষ্টির দিক থেকে তৃতীয় সর্বোচ্চ। এর আগে ১৯৭১ সালের ২ অক্টোবর ময়মনসিংহে বৃষ্টি হয়েছিল ৩৮১ মিলিমিটার।
এ ছাড়া টাঙ্গাইল, ফরিদপুর, নিকলী, নেত্রকোনা, কুমারখালিতে গত ২৪ ঘণ্টায় ১০০ মিলিমিটারের বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ এ কে এম নাজমুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আগামীকাল শনিবার থেকে সারা দেশেই বৃষ্টিপাতের প্রবণতা কমতে থাকবে। সিলেট ও ময়মনসিংহ অঞ্চলে বৃষ্টি থাকবে। বৃষ্টিপাত কমলেও তাপমাত্রা উল্লেখযোগ্য ভাবে বাড়বে না।’
বন্যা সতর্কীকরণ ও পূর্বাভাস কেন্দ্রর তথ্য বলছে, ব্রহ্মপুত্র-যমুনা ও গঙ্গা-পদ্মা নদ-নদীসমূহের পানি সমতল বৃদ্ধি পাচ্ছে, যা আগামী ৭২ ঘণ্টা পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। এ ছাড়া তিস্তা ব্যতীত, দেশের উত্তরাঞ্চল এবং উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের প্রধান উপ-নদীসমূহের পানি সমতল বৃদ্ধি পাচ্ছে। কুশিয়ারা ব্যতীত, দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের প্রধান নদীসমূহের পানি সমতল বৃদ্ধি পাচ্ছে। সুরমা, কুশিয়ারা, মনু, খোয়াই, সারিগোয়াইন, সোমেশ্বরী, জাদুকাটা, ভুগাই-কংস নদীসমূহের পানি সমতল সময় বিশেষে দ্রুত বৃদ্ধি পেতে পারে এবং কতিপয় পয়েন্টে বিপৎসীমার কাছাকাছি প্রবাহিত হতে পারে। তিস্তা নদীর পানি সমতল হ্রাস পাচ্ছে, যা আগামী ২৪ ঘণ্টায় বৃদ্ধি পেতে পারে।
মৌসুমি বায়ু ও লঘুচাপের মিলিত প্রভাবে গত বুধবার সকাল থেকেই (৪ অক্টোবর) রাজধানীতে বৃষ্টি হচ্ছে। আজ শুক্রবারও বৃষ্টিপাত অব্যাহত আছে। মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টিতে নাকাল রাজধানীবাসী। বুধবার ও বৃহস্পতিবার বৃষ্টিতে রাজধানীর অনেক জায়গায় পানি জমে যায়। এতে দেখা দেয় তীব্র যানজট।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, বুধবার সকাল থেকে শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গত ৭২ ঘণ্টায় ঢাকায় ১২৬ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়েছে।
ঢাকার বাইরে অন্যান্য জেলাগুলোতেও টানা বর্ষণ চলছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয় ময়মনসিংহে ৩৭৮ মিলিমিটার। যা দেশের ইতিহাসে অক্টোবরে মাসে রেকর্ড হওয়া বৃষ্টির দিক থেকে তৃতীয় সর্বোচ্চ। এর আগে ১৯৭১ সালের ২ অক্টোবর ময়মনসিংহে বৃষ্টি হয়েছিল ৩৮১ মিলিমিটার।
এ ছাড়া টাঙ্গাইল, ফরিদপুর, নিকলী, নেত্রকোনা, কুমারখালিতে গত ২৪ ঘণ্টায় ১০০ মিলিমিটারের বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ এ কে এম নাজমুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আগামীকাল শনিবার থেকে সারা দেশেই বৃষ্টিপাতের প্রবণতা কমতে থাকবে। সিলেট ও ময়মনসিংহ অঞ্চলে বৃষ্টি থাকবে। বৃষ্টিপাত কমলেও তাপমাত্রা উল্লেখযোগ্য ভাবে বাড়বে না।’
বন্যা সতর্কীকরণ ও পূর্বাভাস কেন্দ্রর তথ্য বলছে, ব্রহ্মপুত্র-যমুনা ও গঙ্গা-পদ্মা নদ-নদীসমূহের পানি সমতল বৃদ্ধি পাচ্ছে, যা আগামী ৭২ ঘণ্টা পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। এ ছাড়া তিস্তা ব্যতীত, দেশের উত্তরাঞ্চল এবং উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের প্রধান উপ-নদীসমূহের পানি সমতল বৃদ্ধি পাচ্ছে। কুশিয়ারা ব্যতীত, দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের প্রধান নদীসমূহের পানি সমতল বৃদ্ধি পাচ্ছে। সুরমা, কুশিয়ারা, মনু, খোয়াই, সারিগোয়াইন, সোমেশ্বরী, জাদুকাটা, ভুগাই-কংস নদীসমূহের পানি সমতল সময় বিশেষে দ্রুত বৃদ্ধি পেতে পারে এবং কতিপয় পয়েন্টে বিপৎসীমার কাছাকাছি প্রবাহিত হতে পারে। তিস্তা নদীর পানি সমতল হ্রাস পাচ্ছে, যা আগামী ২৪ ঘণ্টায় বৃদ্ধি পেতে পারে।
দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় আজকে দিনের মধ্যে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। একই সঙ্গে সারা দেশে শেষরাত থেকে ভোররাত পর্যন্ত কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ফলে আগামী ৭২ ঘণ্টায় দিন ও রাতের তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর...
৬ ঘণ্টা আগেবায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বর ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নাল (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়। এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূ
৬ ঘণ্টা আগেবিশ্বের বিভিন্ন দেশে জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবেশ ও প্রাণ প্রকৃতি নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদের সমন্বয়ে গঠিত হয়েছে গ্লোবাল ক্লাইমেট মিডিয়া নেটওয়ার্ক (জিসিএমএন)। হাবিবুর রহমানকে (একাত্তর টিভি, বাংলাদেশ) আহ্বায়ক এবং আশেকিন প্রিন্সকে (চ্যানেল ২৪, বাংলাদেশ) সদস্যসচিব করে জিসিএমএন ১১ সদস্যের একটি নির্বাহী কমিটি গঠ
২১ ঘণ্টা আগেএবারের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনকে ‘কপ অব দ্য ফিন্যান্স’ বা অর্থায়নের কপ বলা হলেও সেটি কেবল কাগজে-কলমেই ঠেকেছে। ক্ষতিপূরণ হিসেবে উন্নয়নশীল দেশগুলো বার্ষিক ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের জলবায়ু ক্ষতিপূরণের যে দাবি জানিয়েছিল, সম্মেলনের ১১তম দিনেও সেই সম্ভাবনা তৈরি হয়নি। এমনকি বিগত বছরগুলোর ক্ষতিপূ
১ দিন আগে