অনলাইন ডেস্ক
রিসাইক্লিং লোগোটি এখন আন্তর্জাতিক ভাবে স্বীকৃত। বহু পণ্যের মোড়কের গায়েই এখন এটি থাকে। ফলে মুখোমুখি চক্রাকারে তিনটি তির চিহ্ন দখলেই যে এর অর্থ বুঝতে পারেন। প্রখ্যাত ডিজাইনার মার্ক উইলসন কোকাকোলা এবং নাইকির সঙ্গে এই লোগোর স্থান দিয়েছেন।
এই লোগো ডিজাইনের পেছনে আছেন গ্যারি অ্যান্ডারসন। সম্প্রতি ফিন্যান্সিয়াল টাইমসে এই লোগো ডিজাইন নিয়ে তাঁর অভিজ্ঞতার কথা লিখেছেন।
ঘটনাটি ১৯৭০ সালের। তখন তাঁর বয়স মাত্র ২৩। কনটেইনার করপোরেশন অব আমেরিকার রিসাইকেল করা কাগজের জন্য একটি প্রতীক খুঁজছিল। তারা এ জন্য একটি প্রতিযোগিতার আয়োজন করে।
অ্যান্ডারসন তখন ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যালিফোর্নিয়ায় প্রকৌশলে পড়ছিলেন। গ্রাফিক ডিজাইনে মোটেও দক্ষ ছিলেন না।
অ্যান্ডারসন লিখেছেন, ওই ডিজাইনটা করতে আমি খুব বেশি সময় নিইনি: এক বা দুই দিন। এখন এসে এটা স্বীকার করতেই সংকোচ হয়। অবশ্য আমি এর আগেই বর্জ্য পানি রিসাইক্লিং নিয়ে একটি প্রেজেন্টেশন দিয়ে ফেলেছিলেন। এ ছাড়া রিজার্ভার থেকে পান পর্যন্ত পানির প্রবাহের একটি গ্রাফিক বর্ণনাও দিয়েছিলাম। ফলে তির, বৃত্তচাপ, কোণ এসব আমার ধারণায় আগে থেকেই ছিল।
অ্যান্ডারসন সেই প্রতিযোগিতা জেতেন। পুরস্কার ছিল প্রায় ২ হাজার ডলার। অবশ্য অ্যান্ডারসন এখন আর সঠিকভাবে সেই পরিমাণটা মনে করতে পারেন না। বিজয়ী প্রতীকটি পরে উন্মুক্ত করা হয়। সেটিই এখন পণ্যের মোড়কে শোভা যাচ্ছে।
এই কাজের প্রভাব কতখানি সেটি অ্যান্ডারসন টের পান আমস্টারডামে গিয়ে। তিনি বলেন, আমি এটা কখনো ভুলব না: আমি প্লেন থেকে নেমেই আমার প্রতীকটি দেখতে পাই। বিশাল ইগলুর মতো করে একটি রিসাইক্লিং বিন রাখা আছে। বিচ বলের চেয়েও বড় ছিল সেটি। আমি সত্যিই বড় ধাক্কা খেয়েছিলেন। এই প্রতীকটা নিয়ে আমি বহু বছর ভাবিইনি। হঠাৎ চোখের সমানে এসে যেন আমাকের কষে একটা চড় বসিয়ে দিল!
অ্যান্ডারসনের সেই লোগো দুনিয়ার সব খানে।
রিসাইক্লিং লোগোটি এখন আন্তর্জাতিক ভাবে স্বীকৃত। বহু পণ্যের মোড়কের গায়েই এখন এটি থাকে। ফলে মুখোমুখি চক্রাকারে তিনটি তির চিহ্ন দখলেই যে এর অর্থ বুঝতে পারেন। প্রখ্যাত ডিজাইনার মার্ক উইলসন কোকাকোলা এবং নাইকির সঙ্গে এই লোগোর স্থান দিয়েছেন।
এই লোগো ডিজাইনের পেছনে আছেন গ্যারি অ্যান্ডারসন। সম্প্রতি ফিন্যান্সিয়াল টাইমসে এই লোগো ডিজাইন নিয়ে তাঁর অভিজ্ঞতার কথা লিখেছেন।
ঘটনাটি ১৯৭০ সালের। তখন তাঁর বয়স মাত্র ২৩। কনটেইনার করপোরেশন অব আমেরিকার রিসাইকেল করা কাগজের জন্য একটি প্রতীক খুঁজছিল। তারা এ জন্য একটি প্রতিযোগিতার আয়োজন করে।
অ্যান্ডারসন তখন ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যালিফোর্নিয়ায় প্রকৌশলে পড়ছিলেন। গ্রাফিক ডিজাইনে মোটেও দক্ষ ছিলেন না।
অ্যান্ডারসন লিখেছেন, ওই ডিজাইনটা করতে আমি খুব বেশি সময় নিইনি: এক বা দুই দিন। এখন এসে এটা স্বীকার করতেই সংকোচ হয়। অবশ্য আমি এর আগেই বর্জ্য পানি রিসাইক্লিং নিয়ে একটি প্রেজেন্টেশন দিয়ে ফেলেছিলেন। এ ছাড়া রিজার্ভার থেকে পান পর্যন্ত পানির প্রবাহের একটি গ্রাফিক বর্ণনাও দিয়েছিলাম। ফলে তির, বৃত্তচাপ, কোণ এসব আমার ধারণায় আগে থেকেই ছিল।
অ্যান্ডারসন সেই প্রতিযোগিতা জেতেন। পুরস্কার ছিল প্রায় ২ হাজার ডলার। অবশ্য অ্যান্ডারসন এখন আর সঠিকভাবে সেই পরিমাণটা মনে করতে পারেন না। বিজয়ী প্রতীকটি পরে উন্মুক্ত করা হয়। সেটিই এখন পণ্যের মোড়কে শোভা যাচ্ছে।
এই কাজের প্রভাব কতখানি সেটি অ্যান্ডারসন টের পান আমস্টারডামে গিয়ে। তিনি বলেন, আমি এটা কখনো ভুলব না: আমি প্লেন থেকে নেমেই আমার প্রতীকটি দেখতে পাই। বিশাল ইগলুর মতো করে একটি রিসাইক্লিং বিন রাখা আছে। বিচ বলের চেয়েও বড় ছিল সেটি। আমি সত্যিই বড় ধাক্কা খেয়েছিলেন। এই প্রতীকটা নিয়ে আমি বহু বছর ভাবিইনি। হঠাৎ চোখের সমানে এসে যেন আমাকের কষে একটা চড় বসিয়ে দিল!
অ্যান্ডারসনের সেই লোগো দুনিয়ার সব খানে।
দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় আজকে দিনের মধ্যে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। একই সঙ্গে সারা দেশে শেষরাত থেকে ভোররাত পর্যন্ত কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ফলে আগামী ৭২ ঘণ্টায় দিন ও রাতের তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর...
১৩ ঘণ্টা আগেবায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বর ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নাল (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়। এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূ
১৩ ঘণ্টা আগেবিশ্বের বিভিন্ন দেশে জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবেশ ও প্রাণ প্রকৃতি নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদের সমন্বয়ে গঠিত হয়েছে গ্লোবাল ক্লাইমেট মিডিয়া নেটওয়ার্ক (জিসিএমএন)। হাবিবুর রহমানকে (একাত্তর টিভি, বাংলাদেশ) আহ্বায়ক এবং আশেকিন প্রিন্সকে (চ্যানেল ২৪, বাংলাদেশ) সদস্যসচিব করে জিসিএমএন ১১ সদস্যের একটি নির্বাহী কমিটি গঠ
১ দিন আগেএবারের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনকে ‘কপ অব দ্য ফিন্যান্স’ বা অর্থায়নের কপ বলা হলেও সেটি কেবল কাগজে-কলমেই ঠেকেছে। ক্ষতিপূরণ হিসেবে উন্নয়নশীল দেশগুলো বার্ষিক ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের জলবায়ু ক্ষতিপূরণের যে দাবি জানিয়েছিল, সম্মেলনের ১১তম দিনেও সেই সম্ভাবনা তৈরি হয়নি। এমনকি বিগত বছরগুলোর ক্ষতিপূ
২ দিন আগে