ড. মিজানুর রহমান
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী যদি আইন অনুসারে দায়িত্ব পালন না করে তাহলে বিচ্যুতি হবে, এটাই স্বাভাবিক। আগে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড নিয়ে বেশি অভিযোগ আসত, মার্কিন নিষেধাজ্ঞার পরে কিছুটা কমেছে কিংবা আমরা খবর পাচ্ছি না। যে কারণে নিষেধাজ্ঞা এসেছে, সেই বিষয়টি সুচতুর ও সুকৌশলে এড়ানোর চেষ্টা চলছে। একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি না ঘটিয়ে তাদের লক্ষ্য হেফাজতে মৃত্যুর মাধ্যমে ভিন্ন পন্থায় অর্জন করছে।
বাহিনী যখন দুষ্টু হয়ে যায়, সেই দুষ্টুমির মারাত্মক এবং দুঃখজনক বহিঃপ্রকাশ ঘটে এসব কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে। বলা হয় অসুস্থতার কারণে, হৃদ্যন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা গেছেন। আরে হৃদ্যন্ত্রের ক্রিয়া চালু থাকা অবস্থায় তো কেউ মারা যায় না। কী কারণে তা বন্ধ হলো সেই খোঁজ নেওয়া দরকার। আর হেফাজতে কেউ মারা গেলে বাইরের কারও পক্ষে তো তদন্ত করা সম্ভব নয়।
বন্দুকযুদ্ধে মারা গেলে গণমাধ্যম, মানবাধিকার সংগঠনগুলো এদিক-ওদিক খুঁজে কিছু তথ্য বের করতে পারে। কিন্তু রাষ্ট্রীয় হেফাজতে কেউ মারা গেলে এর চেয়ে বড় দুর্ঘটনা তো হতে পারে না। জাতীয় চার নেতা জেলখানায় নিহত হওয়ার যে ঘটনা, দেশে তো প্রায়ই এখন এমন মৃত্যু ঘটছে। যারা করছে, তারা একই রকম মৃত্যু ঘটাচ্ছে। যদি হেফাজতে মারা যাওয়া ঘটনাগুলোর পরিচ্ছন্ন চিত্র উপস্থাপন করা না হয়, তাহলে মানুষ মনে করবে ওখানে অপকর্ম হয়েছে।
লেখক: সাবেক চেয়ারম্যান, জাতীয় মানবাধিকার কমিশন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী যদি আইন অনুসারে দায়িত্ব পালন না করে তাহলে বিচ্যুতি হবে, এটাই স্বাভাবিক। আগে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড নিয়ে বেশি অভিযোগ আসত, মার্কিন নিষেধাজ্ঞার পরে কিছুটা কমেছে কিংবা আমরা খবর পাচ্ছি না। যে কারণে নিষেধাজ্ঞা এসেছে, সেই বিষয়টি সুচতুর ও সুকৌশলে এড়ানোর চেষ্টা চলছে। একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি না ঘটিয়ে তাদের লক্ষ্য হেফাজতে মৃত্যুর মাধ্যমে ভিন্ন পন্থায় অর্জন করছে।
বাহিনী যখন দুষ্টু হয়ে যায়, সেই দুষ্টুমির মারাত্মক এবং দুঃখজনক বহিঃপ্রকাশ ঘটে এসব কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে। বলা হয় অসুস্থতার কারণে, হৃদ্যন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা গেছেন। আরে হৃদ্যন্ত্রের ক্রিয়া চালু থাকা অবস্থায় তো কেউ মারা যায় না। কী কারণে তা বন্ধ হলো সেই খোঁজ নেওয়া দরকার। আর হেফাজতে কেউ মারা গেলে বাইরের কারও পক্ষে তো তদন্ত করা সম্ভব নয়।
বন্দুকযুদ্ধে মারা গেলে গণমাধ্যম, মানবাধিকার সংগঠনগুলো এদিক-ওদিক খুঁজে কিছু তথ্য বের করতে পারে। কিন্তু রাষ্ট্রীয় হেফাজতে কেউ মারা গেলে এর চেয়ে বড় দুর্ঘটনা তো হতে পারে না। জাতীয় চার নেতা জেলখানায় নিহত হওয়ার যে ঘটনা, দেশে তো প্রায়ই এখন এমন মৃত্যু ঘটছে। যারা করছে, তারা একই রকম মৃত্যু ঘটাচ্ছে। যদি হেফাজতে মারা যাওয়া ঘটনাগুলোর পরিচ্ছন্ন চিত্র উপস্থাপন করা না হয়, তাহলে মানুষ মনে করবে ওখানে অপকর্ম হয়েছে।
লেখক: সাবেক চেয়ারম্যান, জাতীয় মানবাধিকার কমিশন
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ দিন আগে