ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় আশ্রয়ণ প্রকল্পের কাজে ব্যাপক অনিয়ম পেয়ে ৮৮টি ঘরের নির্মাণকাজ বন্ধ করে দেন জেলা প্রশাসক মো. শাহগীর আলম। পাশাপাশি এ ঘটনায় তিন সদস্যের তদন্ত কমিটিও গঠন করা হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার প্রকল্প পরিদর্শন করে এই নির্দেশ দেন তিনি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি ও ঠিকাদার নুরুজ্জামান ভূঁইয়াকে আশ্রয়ণ প্রকল্পের ১৬৯টি ঘরের কাজ করতে দেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রুমানা আক্তার।
গত বৃহস্পতিবার আশ্রয়ণ প্রকল্প পরিদর্শন করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসক মো. শাহগীর আলম।এ সময় তিনি কাজের সঠিকতা যাচাই করতে গ্রেড বিম, পিলার, লিন্টারের কিছু অংশ ভেঙে দেখেন এবং দেখতে পান সঠিক মাপের রড দেওয়া হয়নি। রড কম দেওয়া হয়েছে। নির্দিষ্ট দূরত্বে রডের রিং না দিয়ে অতিরিক্ত দূরে দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া ইট, বালু, সিমেন্টেও ত্রুটি চোখে পড়ে তাঁর। এসব কারণে আশ্রয়ণ প্রকল্পের ৭টি স্থানের ১৪২টি নির্মাণাধীন
ঘরের মধ্যে ৮৮টি ঘরের কাজ বন্ধ করে দেন তিনি।
মনিয়ন্দ ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. মাহবুবুল আলম চৌধুরী দীপক বলেন, জেলা প্রশাসক আশ্রয়ণ প্রকল্প পরিদর্শনের সময় ঘর নির্মাণে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার ও রডের বিভিন্ন অনিয়ম দেখতে পান। তাই কাজ বন্ধ রাখার নির্দেশনা দিয়েছেন।
ইউএনও রুমানা আক্তার বলেন, ‘কিছু কাজে অনিয়ম হওয়ায় জেলা প্রশাসক বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছেন। প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি আমি, সদস্যসচিব প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা তাপস চক্রবর্তী। তিনিই কাজের মনিটরিং করছেন। অনিয়মের বিষয়ে আমাকে কোনো তথ্য জানাননি। ঠিকাদার নুরুজ্জামান ভূঁইয়া ও আক্তার মাস্টার কাজ করেছেন। তাঁরাও যে কাজ খারাপ কাজ করবেন, তা ভাবতে পারিনি।’
এ নিয়ে জানতে প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা তাপস চক্রবর্তীর মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হয়। কল না ধরায় তাঁর কোনো মন্তব্য জানা যায়নি।
ঠিকাদার নুরুজ্জামান ভূঁইয়া বলেন, ‘আমি শুধু মালামাল সরবরাহ করেছি। চাহিদা অনুযায়ী ইট, বালু ও সিমেন্ট দেওয়ার পর আমাদের টাকা পরিশোধ করা হয়েছে। কাজ করেছেন ইউএনও এবং প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা। আমার কাজ করার কোনো সুযোগ নেই।’
জেলা প্রশাসক মো. শাহগীর আলম বলেন, ‘আশ্রয়ণ প্রকল্প নিয়ে কোনো ধরনের অনিয়ম মেনে নেওয়া হবে না। এ বিষয়ে কোনো কর্মকর্তার অনিয়ম গাফিলতি পাওয়া গেলে প্রয়োজনে তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় আশ্রয়ণ প্রকল্পের কাজে ব্যাপক অনিয়ম পেয়ে ৮৮টি ঘরের নির্মাণকাজ বন্ধ করে দেন জেলা প্রশাসক মো. শাহগীর আলম। পাশাপাশি এ ঘটনায় তিন সদস্যের তদন্ত কমিটিও গঠন করা হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার প্রকল্প পরিদর্শন করে এই নির্দেশ দেন তিনি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি ও ঠিকাদার নুরুজ্জামান ভূঁইয়াকে আশ্রয়ণ প্রকল্পের ১৬৯টি ঘরের কাজ করতে দেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রুমানা আক্তার।
গত বৃহস্পতিবার আশ্রয়ণ প্রকল্প পরিদর্শন করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসক মো. শাহগীর আলম।এ সময় তিনি কাজের সঠিকতা যাচাই করতে গ্রেড বিম, পিলার, লিন্টারের কিছু অংশ ভেঙে দেখেন এবং দেখতে পান সঠিক মাপের রড দেওয়া হয়নি। রড কম দেওয়া হয়েছে। নির্দিষ্ট দূরত্বে রডের রিং না দিয়ে অতিরিক্ত দূরে দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া ইট, বালু, সিমেন্টেও ত্রুটি চোখে পড়ে তাঁর। এসব কারণে আশ্রয়ণ প্রকল্পের ৭টি স্থানের ১৪২টি নির্মাণাধীন
ঘরের মধ্যে ৮৮টি ঘরের কাজ বন্ধ করে দেন তিনি।
মনিয়ন্দ ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. মাহবুবুল আলম চৌধুরী দীপক বলেন, জেলা প্রশাসক আশ্রয়ণ প্রকল্প পরিদর্শনের সময় ঘর নির্মাণে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার ও রডের বিভিন্ন অনিয়ম দেখতে পান। তাই কাজ বন্ধ রাখার নির্দেশনা দিয়েছেন।
ইউএনও রুমানা আক্তার বলেন, ‘কিছু কাজে অনিয়ম হওয়ায় জেলা প্রশাসক বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছেন। প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি আমি, সদস্যসচিব প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা তাপস চক্রবর্তী। তিনিই কাজের মনিটরিং করছেন। অনিয়মের বিষয়ে আমাকে কোনো তথ্য জানাননি। ঠিকাদার নুরুজ্জামান ভূঁইয়া ও আক্তার মাস্টার কাজ করেছেন। তাঁরাও যে কাজ খারাপ কাজ করবেন, তা ভাবতে পারিনি।’
এ নিয়ে জানতে প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা তাপস চক্রবর্তীর মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হয়। কল না ধরায় তাঁর কোনো মন্তব্য জানা যায়নি।
ঠিকাদার নুরুজ্জামান ভূঁইয়া বলেন, ‘আমি শুধু মালামাল সরবরাহ করেছি। চাহিদা অনুযায়ী ইট, বালু ও সিমেন্ট দেওয়ার পর আমাদের টাকা পরিশোধ করা হয়েছে। কাজ করেছেন ইউএনও এবং প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা। আমার কাজ করার কোনো সুযোগ নেই।’
জেলা প্রশাসক মো. শাহগীর আলম বলেন, ‘আশ্রয়ণ প্রকল্প নিয়ে কোনো ধরনের অনিয়ম মেনে নেওয়া হবে না। এ বিষয়ে কোনো কর্মকর্তার অনিয়ম গাফিলতি পাওয়া গেলে প্রয়োজনে তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ দিন আগে