শিপুল ইসলাম, রংপুর ও আব্দুর রহিম পায়েল, গঙ্গাচড়া
জাতীয় রাজনীতিতে প্রধান দুই দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপি, যেকোনো রাজনৈতিক আলাপে এ দুই দলই থাকে কেন্দ্রে। কিন্তু রংপুর-১ (গঙ্গাচড়া ও রংপুর সিটির একাংশ) আসন নিয়ে কথা হলে দল দুটি তেমন গুরুত্বই পায় না। সবার আগে আসে জাতীয় পার্টির (জাপা) প্রতিষ্ঠাতা সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ, পরে মসিউর রহমান রাঙ্গার নাম। এখনো এ আসনে রাঙ্গায় রঙিন জাপা। তবে তিনি এখন দল থেকে বহিষ্কৃত। বেশির ভাগ সময় দলটির সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ছিল জামায়াতে ইসলামী। তবে এবার পাশার দান উল্টে দিতে চায় ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। স্থানীয় ভোটারেরা দিয়েছেন সেই আভাসই।
নির্বাচনের এক বছর বাকি থাকতেই রংপুর-১ আসনে মাঠ দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা। ‘লাঙ্গলের ঘাঁটি’ বলে পরিচিত রংপুর এখন দিনকে দিন বদলে যাচ্ছে। একসময় রংপুরের ছয়টি আসন জাপার দখলে থাকলেও এখন রংপুর-১ ও রংপুর-৩ ছাড়া বাকি আসনগুলো আওয়ামী লীগের দখলে। এ আসনেও দলীয় মনোনয়ন নিয়ে ভাবনায় পড়েছে জাপা। এ সুযোগে আগামী নির্বাচনে আসনটি দখলে নিতে তৎপর আওয়ামী লীগ।
মসিউর রহমান রাঙ্গা বর্তমানে এ আসনের সংসদ সদস্য। আগামী নির্বাচনেও তিনি জাতীয় পার্টির মনোনয়ন চাইবেন বলে জানান তাঁর সমর্থকেরা। তবে তাঁর মনোনয়ন পাওয়া নিয়ে রয়েছে সংশয়। এরশাদের ভাতিজা হোসেন মকবুল শাহরিয়ার আসিফ দলীয় মনোনয়ন পেতে মরিয়া। জাপাকে তাই মুখোমুখি হতে হবে দলীয় জটিল ইস্যুর। ‘লাঙ্গলের ঘাঁটি’ ভাঙতে আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা-কর্মীদের প্রথম চাওয়া এ আসনে নিজেদের প্রার্থী দেওয়া। এ জন্য দলটির মনোনয়ন চাইবেন রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট রেজাউল করিম রাজু। আলোচনায় আছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রুহুল আমিন এবং উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান বাবলু। বিএনপি নিয়ে তেমন আলোচনা নেই।
গঙ্গাচড়া উপজেলা ও রংপুর সিটি করপোরেশনের ৮টি ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত রংপুর-১। ১৯৮৬ সাল থেকে জাতীয় পার্টির প্রার্থীরাই জয়লাভ করে আসছেন। ১৯৮৬ সালে ময়েন উদ্দিন সরকার, ১৯৯১ সালে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ (উপনির্বাচনে করিম উদ্দিন ভরসা), ১৯৯৬ সালে জাতীয় পার্টির প্রার্থী হয়ে শরফুদ্দিন আহমেদ ঝন্টু, ২০০১ সালে মসিউর রহমান রাঙ্গা, ২০০৮ সালে হোসেন মকবুল শাহরিয়ার আসিফ এবং ২০১৪ ও ২০১৮ সালে আবার মসিউর রহমান রাঙ্গা। তাই আসনটি ধরে রাখতে জাপা ঐক্যবদ্ধ বলে জানিয়েছেন নেতা-কর্মীরা।
গঙ্গাচড়া উপজেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ বলেন, রাঙ্গা লাঙ্গল নিয়ে রংপুর-১ আসনে ছিলেন, ভবিষ্যতেও থাকবেন। রাঙ্গা ছাড়া গঙ্গাচড়ায় আর কোনো বিকল্প নেই। তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পছন্দের তালিকায় থাকায় আগামী নির্বাচনে তাঁকেই এমপি হিসেবে দেখা যাবে বলে মনে করেন তিনি।
বর্তমানে জাতীয় পার্টি দুই ভাগে বিভক্ত হওয়ায় এ আসনে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। এরশাদের ভাতিজা হোসেন মকবুল শাহরিয়ার আসিফ জাতীয় পার্টির মনোনয়ন পেতে মরিয়া। তবে এখন পর্যন্ত তাঁকে মাঠে দেখা যায়নি। তিনি জানান, ‘বর্তমানে পার্টির চেয়ারম্যান আমাকে আশ্বস্ত করেছেন, তিনি এবার আমাকে মনোনয়ন দেবেন।’
জোটবদ্ধ নির্বাচন হলে এবারও আসন ছেড়ে দিতে হবে জোটের শরিক জাতীয় পার্টিকে, এ নিয়ে আওয়ামী লীগের মধ্যে স্বস্তি ও অস্বস্তি দুটিই দেখা দিয়েছে। তবে স্থানীয় আওয়ামী লীগ আছে কঠোর অবস্থানে। যেকোনো মূল্যে আসনটি পেতে চায় তাঁরা। স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের দাবি, জাতীয় পার্টি নয়, এবার আওয়ামী লীগের প্রার্থীকে রাখতে হবে আসনে। সরকারি দলের এমপি ছাড়া কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন সম্ভব নয়।
রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট রেজাউল করিম রাজুর নামে ব্যানার, ফেস্টুন দেখা গেলেও তাঁকে মাঠে দেখা যায়নি। উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রুহুল আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘২০১৪ সালে নেত্রী আমাকে মনোনয়ন দেন। নেত্রীর কথামতো আমি আবার মনোনয়ন তুলে নিই। তিনি আমাকে আশ্বাস দিয়েছেন, যদি রংপুর-১ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন দেন, তাহলে আমাকেই দেবেন।’
আওয়ামী লীগের আরেক প্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান বাবলু ২০১৮ সালের নির্বাচনে মনোনয়ন না পাওয়ায় পরে স্বতন্ত্র প্রার্থী হন। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য তিনি উপজেলা চেয়ারম্যান পদ থেকে অব্যাহতির জন্য আবেদন করলে তা আমলে নেয়নি স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়। পরে আর নির্বাচন করতে পারেননি। তবে এবারে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন আওয়ামী লীগের এ নেতা।
আসাদুজ্জামান বাবলু বলেন, ‘আমি এখানকার স্থানীয়। তাই এ আসনের মানুষ আমাকে তাঁদের সন্তান মনে করেন। আমার ওপর তাঁরা ভরসা পান। এ জন্য আমি মনে করি বঙ্গবন্ধুকন্যা আমার হাতেই নৌকার মনোনয়ন তুলে দেবেন।’
জাতীয় রাজনীতিতে প্রধান দুই দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপি, যেকোনো রাজনৈতিক আলাপে এ দুই দলই থাকে কেন্দ্রে। কিন্তু রংপুর-১ (গঙ্গাচড়া ও রংপুর সিটির একাংশ) আসন নিয়ে কথা হলে দল দুটি তেমন গুরুত্বই পায় না। সবার আগে আসে জাতীয় পার্টির (জাপা) প্রতিষ্ঠাতা সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ, পরে মসিউর রহমান রাঙ্গার নাম। এখনো এ আসনে রাঙ্গায় রঙিন জাপা। তবে তিনি এখন দল থেকে বহিষ্কৃত। বেশির ভাগ সময় দলটির সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ছিল জামায়াতে ইসলামী। তবে এবার পাশার দান উল্টে দিতে চায় ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। স্থানীয় ভোটারেরা দিয়েছেন সেই আভাসই।
নির্বাচনের এক বছর বাকি থাকতেই রংপুর-১ আসনে মাঠ দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা। ‘লাঙ্গলের ঘাঁটি’ বলে পরিচিত রংপুর এখন দিনকে দিন বদলে যাচ্ছে। একসময় রংপুরের ছয়টি আসন জাপার দখলে থাকলেও এখন রংপুর-১ ও রংপুর-৩ ছাড়া বাকি আসনগুলো আওয়ামী লীগের দখলে। এ আসনেও দলীয় মনোনয়ন নিয়ে ভাবনায় পড়েছে জাপা। এ সুযোগে আগামী নির্বাচনে আসনটি দখলে নিতে তৎপর আওয়ামী লীগ।
মসিউর রহমান রাঙ্গা বর্তমানে এ আসনের সংসদ সদস্য। আগামী নির্বাচনেও তিনি জাতীয় পার্টির মনোনয়ন চাইবেন বলে জানান তাঁর সমর্থকেরা। তবে তাঁর মনোনয়ন পাওয়া নিয়ে রয়েছে সংশয়। এরশাদের ভাতিজা হোসেন মকবুল শাহরিয়ার আসিফ দলীয় মনোনয়ন পেতে মরিয়া। জাপাকে তাই মুখোমুখি হতে হবে দলীয় জটিল ইস্যুর। ‘লাঙ্গলের ঘাঁটি’ ভাঙতে আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা-কর্মীদের প্রথম চাওয়া এ আসনে নিজেদের প্রার্থী দেওয়া। এ জন্য দলটির মনোনয়ন চাইবেন রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট রেজাউল করিম রাজু। আলোচনায় আছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রুহুল আমিন এবং উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান বাবলু। বিএনপি নিয়ে তেমন আলোচনা নেই।
গঙ্গাচড়া উপজেলা ও রংপুর সিটি করপোরেশনের ৮টি ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত রংপুর-১। ১৯৮৬ সাল থেকে জাতীয় পার্টির প্রার্থীরাই জয়লাভ করে আসছেন। ১৯৮৬ সালে ময়েন উদ্দিন সরকার, ১৯৯১ সালে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ (উপনির্বাচনে করিম উদ্দিন ভরসা), ১৯৯৬ সালে জাতীয় পার্টির প্রার্থী হয়ে শরফুদ্দিন আহমেদ ঝন্টু, ২০০১ সালে মসিউর রহমান রাঙ্গা, ২০০৮ সালে হোসেন মকবুল শাহরিয়ার আসিফ এবং ২০১৪ ও ২০১৮ সালে আবার মসিউর রহমান রাঙ্গা। তাই আসনটি ধরে রাখতে জাপা ঐক্যবদ্ধ বলে জানিয়েছেন নেতা-কর্মীরা।
গঙ্গাচড়া উপজেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ বলেন, রাঙ্গা লাঙ্গল নিয়ে রংপুর-১ আসনে ছিলেন, ভবিষ্যতেও থাকবেন। রাঙ্গা ছাড়া গঙ্গাচড়ায় আর কোনো বিকল্প নেই। তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পছন্দের তালিকায় থাকায় আগামী নির্বাচনে তাঁকেই এমপি হিসেবে দেখা যাবে বলে মনে করেন তিনি।
বর্তমানে জাতীয় পার্টি দুই ভাগে বিভক্ত হওয়ায় এ আসনে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। এরশাদের ভাতিজা হোসেন মকবুল শাহরিয়ার আসিফ জাতীয় পার্টির মনোনয়ন পেতে মরিয়া। তবে এখন পর্যন্ত তাঁকে মাঠে দেখা যায়নি। তিনি জানান, ‘বর্তমানে পার্টির চেয়ারম্যান আমাকে আশ্বস্ত করেছেন, তিনি এবার আমাকে মনোনয়ন দেবেন।’
জোটবদ্ধ নির্বাচন হলে এবারও আসন ছেড়ে দিতে হবে জোটের শরিক জাতীয় পার্টিকে, এ নিয়ে আওয়ামী লীগের মধ্যে স্বস্তি ও অস্বস্তি দুটিই দেখা দিয়েছে। তবে স্থানীয় আওয়ামী লীগ আছে কঠোর অবস্থানে। যেকোনো মূল্যে আসনটি পেতে চায় তাঁরা। স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের দাবি, জাতীয় পার্টি নয়, এবার আওয়ামী লীগের প্রার্থীকে রাখতে হবে আসনে। সরকারি দলের এমপি ছাড়া কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন সম্ভব নয়।
রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট রেজাউল করিম রাজুর নামে ব্যানার, ফেস্টুন দেখা গেলেও তাঁকে মাঠে দেখা যায়নি। উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রুহুল আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘২০১৪ সালে নেত্রী আমাকে মনোনয়ন দেন। নেত্রীর কথামতো আমি আবার মনোনয়ন তুলে নিই। তিনি আমাকে আশ্বাস দিয়েছেন, যদি রংপুর-১ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন দেন, তাহলে আমাকেই দেবেন।’
আওয়ামী লীগের আরেক প্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান বাবলু ২০১৮ সালের নির্বাচনে মনোনয়ন না পাওয়ায় পরে স্বতন্ত্র প্রার্থী হন। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য তিনি উপজেলা চেয়ারম্যান পদ থেকে অব্যাহতির জন্য আবেদন করলে তা আমলে নেয়নি স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়। পরে আর নির্বাচন করতে পারেননি। তবে এবারে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন আওয়ামী লীগের এ নেতা।
আসাদুজ্জামান বাবলু বলেন, ‘আমি এখানকার স্থানীয়। তাই এ আসনের মানুষ আমাকে তাঁদের সন্তান মনে করেন। আমার ওপর তাঁরা ভরসা পান। এ জন্য আমি মনে করি বঙ্গবন্ধুকন্যা আমার হাতেই নৌকার মনোনয়ন তুলে দেবেন।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ দিন আগে