চারঘাট প্রতিনিধি
পুঠিয়া উপজেলার বেলপুকুর ইউনিয়নের জয়পুর এলাকা সংলগ্ন একটি খালের মুখ ভরাট করছেন স্থানীয় এক ব্যক্তি। এতে বর্ষা মৌসুমে পানি বের হতে না পেরে পার্শ্ববর্তী চারঘাট উপজেলার চারটি বিলে জলাবদ্ধতা দেখা দেবে বলে আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।
জানা যায়, খালটি নারদ নদ সংযুক্ত হওয়ায় স্থানীয়ভাবে নারদ খাল নামে পরিচিত। ২০১৮-২০১৯ অর্থ বছরে বরেন্দ্র উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ খালটি পুনঃখনন করে।
স্থানীয় কৃষকেরা জানান, চারঘাট উপজেলার ইউসুফপুর, শ্রীখন্ডী, জয়পুর ও চক মুক্তারপুর গ্রামে প্রায় ২ হাজার বিঘা ফসলি জমি রয়েছে। এসব জমির অধিকাংশই তিন ফসলি। বর্ষা মৌসুমে এসব জমি পানিতে তলিয়ে যায়। পরে সেই পানি জয়পুর এলাকার নারদ খাল দিয়ে প্রবাহিত হয়ে পুঠিয়া উপজেলার ভেতর দিয়ে নারদ নদে গিয়ে মেশে। কিন্তু গত এক সপ্তাহ ধরে জয়পুর বাজার সংলগ্ন নারদ খালের অভিমুখ ভরাট করা হচ্ছে। খালের অভিমুখে ওই জমি নিজের দাবি করে মোহাম্মদ বাবু নামের এক ব্যক্তি তা ভরাট করছেন।
সরেজমিন গিয়ে দেখা গেছে, নারদ খালের অভিমুখে ট্রাকে করে মাটি এনে ফেলা হচ্ছে। এরপর রাতের আঁধারে ভেকু দিয়ে সেই মাটি খালে ফেলে ভরাট করা হচ্ছে।
শরীফুল ইসলাম নামে স্থানীয় এক কৃষক জানান, বর্ষা মৌসুমে আশপাশের সব এলাকার পানি এই খাল দিয়ে প্রবাহিত হয়। রাতের আঁধারে খালের অভিমুখ ভরাট করা হচ্ছে। এতে বর্ষার সময় পানি বের হতে না পেরে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হবে। তলিয়ে যাবে জমির ফসল। চাষাবাদ ব্যাহত হয়ে চরম ক্ষতির মুখে পড়বেন কৃষকেরা।
স্থানীয় সাবেক ইউপি সদস্য ইখলাস উদ্দিন বলেন, অপরিকল্পিতভাবে পুকুর খননের কারণে এই এলাকার কৃষি জমি ধ্বংসের পথে। এই খালটি ভরাট হয়ে গেলে চারটি বিলের হাজার হাজার একর জমির ফসল হুমকিতে পড়বে।
যোগাযোগ করা হলে খাল ভরাটকারী মোহাম্মদ বাবু বলেন, ‘ক্রয়সূত্রে এই জমির মালিক আমি। বরেন্দ্র কর্তৃপক্ষ ভুলক্রমে আমার ব্যক্তি মালিকানাধীন জমিতে খাল খনন করেছে। এখন আমার প্রয়োজনে আমি ভরাট করছি।’
খালের মুখ ভরাটের ব্যাপারে জানতে চাইলে বরেন্দ্র উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চারঘাট ও পুঠিয়া উপজেলার দায়িত্বপ্রাপ্ত সহকারী প্রকৌশলী আল-মামনুর রশীদ বলেন, ‘খালটি ২০১৮-২০১৯ অর্থ বছরে পুনঃখনন করা হয়েছে। ওই খালের জমির মালিক সরকার। খালের মুখ ভরাটের অভিযোগ পেয়েছি। খোঁজখবর নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
পুঠিয়া উপজেলার বেলপুকুর ইউনিয়নের জয়পুর এলাকা সংলগ্ন একটি খালের মুখ ভরাট করছেন স্থানীয় এক ব্যক্তি। এতে বর্ষা মৌসুমে পানি বের হতে না পেরে পার্শ্ববর্তী চারঘাট উপজেলার চারটি বিলে জলাবদ্ধতা দেখা দেবে বলে আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।
জানা যায়, খালটি নারদ নদ সংযুক্ত হওয়ায় স্থানীয়ভাবে নারদ খাল নামে পরিচিত। ২০১৮-২০১৯ অর্থ বছরে বরেন্দ্র উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ খালটি পুনঃখনন করে।
স্থানীয় কৃষকেরা জানান, চারঘাট উপজেলার ইউসুফপুর, শ্রীখন্ডী, জয়পুর ও চক মুক্তারপুর গ্রামে প্রায় ২ হাজার বিঘা ফসলি জমি রয়েছে। এসব জমির অধিকাংশই তিন ফসলি। বর্ষা মৌসুমে এসব জমি পানিতে তলিয়ে যায়। পরে সেই পানি জয়পুর এলাকার নারদ খাল দিয়ে প্রবাহিত হয়ে পুঠিয়া উপজেলার ভেতর দিয়ে নারদ নদে গিয়ে মেশে। কিন্তু গত এক সপ্তাহ ধরে জয়পুর বাজার সংলগ্ন নারদ খালের অভিমুখ ভরাট করা হচ্ছে। খালের অভিমুখে ওই জমি নিজের দাবি করে মোহাম্মদ বাবু নামের এক ব্যক্তি তা ভরাট করছেন।
সরেজমিন গিয়ে দেখা গেছে, নারদ খালের অভিমুখে ট্রাকে করে মাটি এনে ফেলা হচ্ছে। এরপর রাতের আঁধারে ভেকু দিয়ে সেই মাটি খালে ফেলে ভরাট করা হচ্ছে।
শরীফুল ইসলাম নামে স্থানীয় এক কৃষক জানান, বর্ষা মৌসুমে আশপাশের সব এলাকার পানি এই খাল দিয়ে প্রবাহিত হয়। রাতের আঁধারে খালের অভিমুখ ভরাট করা হচ্ছে। এতে বর্ষার সময় পানি বের হতে না পেরে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হবে। তলিয়ে যাবে জমির ফসল। চাষাবাদ ব্যাহত হয়ে চরম ক্ষতির মুখে পড়বেন কৃষকেরা।
স্থানীয় সাবেক ইউপি সদস্য ইখলাস উদ্দিন বলেন, অপরিকল্পিতভাবে পুকুর খননের কারণে এই এলাকার কৃষি জমি ধ্বংসের পথে। এই খালটি ভরাট হয়ে গেলে চারটি বিলের হাজার হাজার একর জমির ফসল হুমকিতে পড়বে।
যোগাযোগ করা হলে খাল ভরাটকারী মোহাম্মদ বাবু বলেন, ‘ক্রয়সূত্রে এই জমির মালিক আমি। বরেন্দ্র কর্তৃপক্ষ ভুলক্রমে আমার ব্যক্তি মালিকানাধীন জমিতে খাল খনন করেছে। এখন আমার প্রয়োজনে আমি ভরাট করছি।’
খালের মুখ ভরাটের ব্যাপারে জানতে চাইলে বরেন্দ্র উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চারঘাট ও পুঠিয়া উপজেলার দায়িত্বপ্রাপ্ত সহকারী প্রকৌশলী আল-মামনুর রশীদ বলেন, ‘খালটি ২০১৮-২০১৯ অর্থ বছরে পুনঃখনন করা হয়েছে। ওই খালের জমির মালিক সরকার। খালের মুখ ভরাটের অভিযোগ পেয়েছি। খোঁজখবর নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ দিন আগে