ঘিওর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগে (মা ও শিশু) টানা ২০ মাস ধরে নেই স্বাস্থ্য কর্মকর্তা। ২০ মাস ধরে সংশ্লিষ্ট স্বাস্থ্য কর্মকর্তার কক্ষে ঝুলছে তালা। চিকিৎসক না থাকায় ব্যাহত হচ্ছে ঘিওর সদর ইউনিয়নের মা ও শিশুর চিকিৎসা কার্যক্রম।
উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের (মা ও শিশু) ডা. শামীম মো. আকরাম গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে বদলি হয়ে অন্য জায়গায় যান। এরপর টানা ২০ মাস তাঁর জায়গায় নিয়োগ হয়নি অন্য কোনো স্বাস্থ্য কর্মকর্তা। সেই থেকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মা ও শিশু বিভাগের স্বাস্থ্য কর্মকর্তার কক্ষটিতে তালা ঝুলছে। ফলে মা ও শিশু রোগীদের প্রতিদিন চিকিৎসা নিতে এসে ফিরে যেতে হচ্ছে। এতে গর্ভবতী মায়েরা এবং শিশু রোগীরা চরম দুর্ভোগে আছে।
এদিকে, উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগ ইউনিয়ন পর্যায়ে নিজস্ব তিনটি মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র পরিচালনা করে। তবে এ সব কেন্দ্রে কোনো চিকিৎসক নেই। উপসহকারী কমিউনিটি মেডিকেল কর্মকর্তারা কোনোমতো চিকিৎসা সেবা দিচ্ছেন। এসব কেন্দ্রের মধ্যে বড়টিয়া কেন্দ্রটি মাত্র একজন কর্মচারী দিয়েই চলছে পুরো কার্যক্রম। তিনিও দুই দিন চিকিৎসা কার্যক্রম চালিয়ে বাকি তিন দিন অনুপস্থিত থাকেন।
উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগে চিকিৎসা নিতে এসেছেন সদর ইউনিয়নের বটতলা এলাকার সন্তান সম্ভবা ইয়াসমিন আক্তার। তিনি বলেন, ‘পরপর দুই দিন হাসপাতালে গিয়ে ডাক্তার পাইনি। পরে জেলা শহরে বেসরকারি চিকিৎসক দেখিয়েছি।’
হাসপাতালে আসা মাইলাঘী এলাকার আমির হোসেন বলেন, দুই মাসের শিশু সন্তান কোলে নিয়ে এসেছেন তাঁর স্ত্রী রেখা আক্তার। শিশুটির জন্মের পর থেকেই ঠান্ডার সমস্যায় ভুগছে। এ জন্য বিভিন্ন ক্লিনিকে ডাক্তারও দেখিয়েছেন। আজ এসেছেন বাড়ির কাছের এই সরকারি হাসপাতালে। কিন্তু চিকিৎসক না থাকায় ফিরে যাচ্ছেন তাঁরা।
উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. আরিফুর রহমান বলেন, ‘আমাদের জরুরি ভিত্তিতে স্বাস্থ্য কর্মকর্তা দরকার। এই বিভাগের চিকিৎসক না থাকায় কিছুটা সমস্যা হচ্ছে। আমি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের এ বিষয়টি অবগত করেছি।’
মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগে (মা ও শিশু) টানা ২০ মাস ধরে নেই স্বাস্থ্য কর্মকর্তা। ২০ মাস ধরে সংশ্লিষ্ট স্বাস্থ্য কর্মকর্তার কক্ষে ঝুলছে তালা। চিকিৎসক না থাকায় ব্যাহত হচ্ছে ঘিওর সদর ইউনিয়নের মা ও শিশুর চিকিৎসা কার্যক্রম।
উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের (মা ও শিশু) ডা. শামীম মো. আকরাম গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে বদলি হয়ে অন্য জায়গায় যান। এরপর টানা ২০ মাস তাঁর জায়গায় নিয়োগ হয়নি অন্য কোনো স্বাস্থ্য কর্মকর্তা। সেই থেকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মা ও শিশু বিভাগের স্বাস্থ্য কর্মকর্তার কক্ষটিতে তালা ঝুলছে। ফলে মা ও শিশু রোগীদের প্রতিদিন চিকিৎসা নিতে এসে ফিরে যেতে হচ্ছে। এতে গর্ভবতী মায়েরা এবং শিশু রোগীরা চরম দুর্ভোগে আছে।
এদিকে, উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগ ইউনিয়ন পর্যায়ে নিজস্ব তিনটি মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র পরিচালনা করে। তবে এ সব কেন্দ্রে কোনো চিকিৎসক নেই। উপসহকারী কমিউনিটি মেডিকেল কর্মকর্তারা কোনোমতো চিকিৎসা সেবা দিচ্ছেন। এসব কেন্দ্রের মধ্যে বড়টিয়া কেন্দ্রটি মাত্র একজন কর্মচারী দিয়েই চলছে পুরো কার্যক্রম। তিনিও দুই দিন চিকিৎসা কার্যক্রম চালিয়ে বাকি তিন দিন অনুপস্থিত থাকেন।
উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগে চিকিৎসা নিতে এসেছেন সদর ইউনিয়নের বটতলা এলাকার সন্তান সম্ভবা ইয়াসমিন আক্তার। তিনি বলেন, ‘পরপর দুই দিন হাসপাতালে গিয়ে ডাক্তার পাইনি। পরে জেলা শহরে বেসরকারি চিকিৎসক দেখিয়েছি।’
হাসপাতালে আসা মাইলাঘী এলাকার আমির হোসেন বলেন, দুই মাসের শিশু সন্তান কোলে নিয়ে এসেছেন তাঁর স্ত্রী রেখা আক্তার। শিশুটির জন্মের পর থেকেই ঠান্ডার সমস্যায় ভুগছে। এ জন্য বিভিন্ন ক্লিনিকে ডাক্তারও দেখিয়েছেন। আজ এসেছেন বাড়ির কাছের এই সরকারি হাসপাতালে। কিন্তু চিকিৎসক না থাকায় ফিরে যাচ্ছেন তাঁরা।
উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. আরিফুর রহমান বলেন, ‘আমাদের জরুরি ভিত্তিতে স্বাস্থ্য কর্মকর্তা দরকার। এই বিভাগের চিকিৎসক না থাকায় কিছুটা সমস্যা হচ্ছে। আমি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের এ বিষয়টি অবগত করেছি।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৫ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৯ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৯ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৯ দিন আগে