আব্দুল্লাহ আল মাসুদ, সিরাজদিখান (মুন্সিগঞ্জ)
মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে ফসলি জমির মাটি কাটে কয়েকটি চক্র বিভিন্ন ইটভাটায় বিক্রি করছে। কয়েক দফা অভিযানের পরও থামছে না মাটি কাটা। এতে দিন দিন কমে যাচ্ছে কৃষিজমি। সেই সঙ্গে ধ্বংস হচ্ছে জীববৈচিত্র্য ও পরিবেশ। হুমকিতে পড়ছে জনস্বাস্থ্য। এ বিষয়ে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন কৃষকেরা।
গতকাল সোমবার উপজেলার লতব্দী ইউনিয়নের খিদিরপুর গ্রামে দেখা যায়, মূল সড়ক থেকে অন্তত দুই কিলোমিটার ভেতরে ভেকু দিয়ে কৃষিজমির মাটি কেটে মাহিন্দ্রা গাড়িতে তোলা হচ্ছে। মাটি কাটায় কৃষিজমি গভীর ও বড় আকারের পুকুরে পরিণত হচ্ছে। সেখানেই মাটি বহনের অপেক্ষায় আছে ৮-১০টি মাহিন্দ্রা গাড়ি। এগুলো দুই কিলোমিটারের জায়গাজুড়ে থাকা ফসলি জমির ওপর দিয়ে আসা-যাওয়া করছে। এতে ধান রোপণ করা জমি নষ্ট হচ্ছে। চক্রগুলোর কারণে কৃষকেরা ঠিকমতো ফসল ফলাতে পারেন না।
জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে লতব্দী ইউনিয়নে মাটি কাটাকে কেন্দ্র করে চুরি, ছিনতাই, মারামারি, রাহাজানি, মামলা-হামলার মতো ঘটনাও ঘটছে। এর ফলে কোনোভাবেই মাটি কাটা বন্ধ হচ্ছে না। এ ছাড়া চক্রগুলো উঠতি বয়সের তরুণদের টাকাপয়সা দিয়ে মাদকাসক্ত বানিয়ে ফেলছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। চক্রের নেতাদের কথায় হরহামেশাই হুমকি-ধমকি, মারামারিতে লিপ্ত হচ্ছেন তাঁরা।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, এই উপজেলায় বেশির ভাগ জমিই তিন ফসলি। এখানে ধান, পাট, আলু, পেঁয়াজ, ভুট্টা, সরিষাসহ বিভিন্ন ধরনের সবজির চাষ করা হয়। ১০ বছর আগে তিন ফসলি কৃষিজমি ছিল ১৪ হাজার ৪৮০ হেক্টর। বর্তমানে রয়েছে ১৩ হাজার ৮৩০ হেক্টর। এতে ৬৫০ হেক্টর জমির মাটি কেটে বিক্রি করা হয়েছে। এর ফলে দিন দিন জমি কমে যাচ্ছে।
স্থানীয়রা বলেন, উপজেলার লতব্দী ইউনিয়নে কৃষিজমির মাটি দিনরাতে কাটা হচ্ছে। কিছু অর্থের বিনিময়ে নয়তো হুমকি দিয়ে মাটি কেটে নিয়ে ইটভাটায় বিক্রি করছে অসাধু ব্যবসায়ীরা। মাটি কেটে নিয়ে যাওয়ায় আশপাশের জমিগুলো দেবে যাচ্ছে।
খিদিরপুর গ্রামের কৃষক শাহাদাৎ হোসেন বলেন, যেসব জমি থেকে মাটি কাটছে, তার পাশের জমি এমনিতেই ভেঙে পড়ছে। তাই অনেকে অসহায় হয়ে জমির মাটি দিয়ে দিতে বাধ্য হচ্ছে।
কৃষক আওয়াল হোসেন বলেন, ‘ধানের জমির ওপর দিয়ে মাহিন্দ্রা চলাচলের রাস্তা বানানো হয়েছে। শুনেছি বরকত এখান থেকে মাটি কেটে নিয়ে যাচ্ছে। এ জন্য আমাকে টাকাও দেবে। পাশের জমির মাটি কেটে নেওয়া হচ্ছে, আমার জমি এমনিতেই ভেঙে পড়বে। জমি না দেওয়া ছাড়া আমার আর উপায় থাকবে না।’
ধানি জমির ওপর দিয়ে রাস্তা নেওয়া এবং মাটি কাটার বিষয়ে ন্যাশনাল ব্রিকসের মালিক বরকউল্লা বলেন, ‘যেখান দিয়ে রাস্তা বানানো হয়েছে, সেখানকার কিছু জমি আমি ক্রয় করে নিয়েছি, পাশাপাশি সরকারি জমি রয়েছে। যেখান থেকে মাটি কাটা হচ্ছে, সেটিও সাফ কবলা করে নেওয়া হচ্ছে।’
মাটি কাটার বিষয়ে ইকবাল হোসেন বলেন, ‘আমরা যেখান থেকে মাটি নিচ্ছি, সেগুলো অনাবাদি জমি। কারও কাছ থেকে জোর করে নয়, টাকার বিনিময়ে মাটি নিই।’
কয়েকজন অভিভাবক অভিযোগ করেন, তাঁদের ছেলেগুলোকে কোনোভাবে বাসাবাড়িতে রাখা যায় না। মাটি কাটা চক্র টাকাপয়সার লোভ দেখিয়ে নিয়ে যায়। নিষেধ করলে ছেলেরা তাদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করে। প্রশাসন এই মাটি কাটা বন্ধ না করলে ছেলেগুলো মাদকসেবী হয়ে যাবে।
লতব্দী ইউনিয়নের বাসিন্দা মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘জমির মাটি কেটে নিয়ে যাচ্ছে দুষ্কৃতকারীরা। আমি এ বিষয়ে উপজেলা প্রশাসন বরাবর মাটি কাটা বন্ধের দাবিতে একটি লিখিত আবেদন করেছি। এরপর প্রশাসন এসে বালু তোলা বন্ধ করে গেলেও আবার শুরু করেছেন তাঁরা।’
লতব্দী ইউপির চেয়ারম্যান হাফেজ ফজলুল হক বলেন, পাঁচ বছর আগেও ইউনিয়নটির সর্বত্র ফসলি জমি ছিল। কয়েকটি চক্র মাটি কেটে সাবাড় করে ফেলেছে। পুলিশ প্রশাসন, উপজেলা প্রশাসন, জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি দিলেও কোনো কাজ হচ্ছে না।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রোজিনা আক্তার বলেন, ব্যাপকভাবে উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে কৃষিজমির মাটি কেটে নেওয়া হচ্ছে। এভাবে কৃষিজমির মাটি কেটে পুকুর করায় আবাদি জমি কমতে শুরু করেছে। মাটি কাটা বন্ধ না হলে খুব শিগগির উপজেলার সব কৃষিজমি বিলীন হয়ে যাবে।
উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) তাসনিম আক্তার বলেন, মাটি কাটার বিষয়ে কোনো কৃষকের কাছ থেকে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পাইনি। এর আগে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে কয়েকজনকে জরিমানা করা হয়েছে। এরপরেও যাঁরা দিনরাতে কৃষিজমির মাটি কাটছেন, তাঁদের দ্রুত আইনের আওতায় আনা হবে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শরীফুল আলম তানভীর বলেন, ‘মাটি কাটা বন্ধ করতে ইউপি চেয়ারম্যানকে আহ্বায়ক করে এবং ইউপি সচিবকে কমিটির সদস্যসচিব ও পরিষদের ইউপি সদস্যদের নিয়ে প্রতিরোধ কমিটি গঠন করা হচ্ছে। কোথাও মাটি কাটা হলে তারা তাৎক্ষণিকভাবে আমাদের অবহিত করবেন। আমরা সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেব।’
মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে ফসলি জমির মাটি কাটে কয়েকটি চক্র বিভিন্ন ইটভাটায় বিক্রি করছে। কয়েক দফা অভিযানের পরও থামছে না মাটি কাটা। এতে দিন দিন কমে যাচ্ছে কৃষিজমি। সেই সঙ্গে ধ্বংস হচ্ছে জীববৈচিত্র্য ও পরিবেশ। হুমকিতে পড়ছে জনস্বাস্থ্য। এ বিষয়ে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন কৃষকেরা।
গতকাল সোমবার উপজেলার লতব্দী ইউনিয়নের খিদিরপুর গ্রামে দেখা যায়, মূল সড়ক থেকে অন্তত দুই কিলোমিটার ভেতরে ভেকু দিয়ে কৃষিজমির মাটি কেটে মাহিন্দ্রা গাড়িতে তোলা হচ্ছে। মাটি কাটায় কৃষিজমি গভীর ও বড় আকারের পুকুরে পরিণত হচ্ছে। সেখানেই মাটি বহনের অপেক্ষায় আছে ৮-১০টি মাহিন্দ্রা গাড়ি। এগুলো দুই কিলোমিটারের জায়গাজুড়ে থাকা ফসলি জমির ওপর দিয়ে আসা-যাওয়া করছে। এতে ধান রোপণ করা জমি নষ্ট হচ্ছে। চক্রগুলোর কারণে কৃষকেরা ঠিকমতো ফসল ফলাতে পারেন না।
জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে লতব্দী ইউনিয়নে মাটি কাটাকে কেন্দ্র করে চুরি, ছিনতাই, মারামারি, রাহাজানি, মামলা-হামলার মতো ঘটনাও ঘটছে। এর ফলে কোনোভাবেই মাটি কাটা বন্ধ হচ্ছে না। এ ছাড়া চক্রগুলো উঠতি বয়সের তরুণদের টাকাপয়সা দিয়ে মাদকাসক্ত বানিয়ে ফেলছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। চক্রের নেতাদের কথায় হরহামেশাই হুমকি-ধমকি, মারামারিতে লিপ্ত হচ্ছেন তাঁরা।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, এই উপজেলায় বেশির ভাগ জমিই তিন ফসলি। এখানে ধান, পাট, আলু, পেঁয়াজ, ভুট্টা, সরিষাসহ বিভিন্ন ধরনের সবজির চাষ করা হয়। ১০ বছর আগে তিন ফসলি কৃষিজমি ছিল ১৪ হাজার ৪৮০ হেক্টর। বর্তমানে রয়েছে ১৩ হাজার ৮৩০ হেক্টর। এতে ৬৫০ হেক্টর জমির মাটি কেটে বিক্রি করা হয়েছে। এর ফলে দিন দিন জমি কমে যাচ্ছে।
স্থানীয়রা বলেন, উপজেলার লতব্দী ইউনিয়নে কৃষিজমির মাটি দিনরাতে কাটা হচ্ছে। কিছু অর্থের বিনিময়ে নয়তো হুমকি দিয়ে মাটি কেটে নিয়ে ইটভাটায় বিক্রি করছে অসাধু ব্যবসায়ীরা। মাটি কেটে নিয়ে যাওয়ায় আশপাশের জমিগুলো দেবে যাচ্ছে।
খিদিরপুর গ্রামের কৃষক শাহাদাৎ হোসেন বলেন, যেসব জমি থেকে মাটি কাটছে, তার পাশের জমি এমনিতেই ভেঙে পড়ছে। তাই অনেকে অসহায় হয়ে জমির মাটি দিয়ে দিতে বাধ্য হচ্ছে।
কৃষক আওয়াল হোসেন বলেন, ‘ধানের জমির ওপর দিয়ে মাহিন্দ্রা চলাচলের রাস্তা বানানো হয়েছে। শুনেছি বরকত এখান থেকে মাটি কেটে নিয়ে যাচ্ছে। এ জন্য আমাকে টাকাও দেবে। পাশের জমির মাটি কেটে নেওয়া হচ্ছে, আমার জমি এমনিতেই ভেঙে পড়বে। জমি না দেওয়া ছাড়া আমার আর উপায় থাকবে না।’
ধানি জমির ওপর দিয়ে রাস্তা নেওয়া এবং মাটি কাটার বিষয়ে ন্যাশনাল ব্রিকসের মালিক বরকউল্লা বলেন, ‘যেখান দিয়ে রাস্তা বানানো হয়েছে, সেখানকার কিছু জমি আমি ক্রয় করে নিয়েছি, পাশাপাশি সরকারি জমি রয়েছে। যেখান থেকে মাটি কাটা হচ্ছে, সেটিও সাফ কবলা করে নেওয়া হচ্ছে।’
মাটি কাটার বিষয়ে ইকবাল হোসেন বলেন, ‘আমরা যেখান থেকে মাটি নিচ্ছি, সেগুলো অনাবাদি জমি। কারও কাছ থেকে জোর করে নয়, টাকার বিনিময়ে মাটি নিই।’
কয়েকজন অভিভাবক অভিযোগ করেন, তাঁদের ছেলেগুলোকে কোনোভাবে বাসাবাড়িতে রাখা যায় না। মাটি কাটা চক্র টাকাপয়সার লোভ দেখিয়ে নিয়ে যায়। নিষেধ করলে ছেলেরা তাদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করে। প্রশাসন এই মাটি কাটা বন্ধ না করলে ছেলেগুলো মাদকসেবী হয়ে যাবে।
লতব্দী ইউনিয়নের বাসিন্দা মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘জমির মাটি কেটে নিয়ে যাচ্ছে দুষ্কৃতকারীরা। আমি এ বিষয়ে উপজেলা প্রশাসন বরাবর মাটি কাটা বন্ধের দাবিতে একটি লিখিত আবেদন করেছি। এরপর প্রশাসন এসে বালু তোলা বন্ধ করে গেলেও আবার শুরু করেছেন তাঁরা।’
লতব্দী ইউপির চেয়ারম্যান হাফেজ ফজলুল হক বলেন, পাঁচ বছর আগেও ইউনিয়নটির সর্বত্র ফসলি জমি ছিল। কয়েকটি চক্র মাটি কেটে সাবাড় করে ফেলেছে। পুলিশ প্রশাসন, উপজেলা প্রশাসন, জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি দিলেও কোনো কাজ হচ্ছে না।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রোজিনা আক্তার বলেন, ব্যাপকভাবে উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে কৃষিজমির মাটি কেটে নেওয়া হচ্ছে। এভাবে কৃষিজমির মাটি কেটে পুকুর করায় আবাদি জমি কমতে শুরু করেছে। মাটি কাটা বন্ধ না হলে খুব শিগগির উপজেলার সব কৃষিজমি বিলীন হয়ে যাবে।
উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) তাসনিম আক্তার বলেন, মাটি কাটার বিষয়ে কোনো কৃষকের কাছ থেকে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পাইনি। এর আগে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে কয়েকজনকে জরিমানা করা হয়েছে। এরপরেও যাঁরা দিনরাতে কৃষিজমির মাটি কাটছেন, তাঁদের দ্রুত আইনের আওতায় আনা হবে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শরীফুল আলম তানভীর বলেন, ‘মাটি কাটা বন্ধ করতে ইউপি চেয়ারম্যানকে আহ্বায়ক করে এবং ইউপি সচিবকে কমিটির সদস্যসচিব ও পরিষদের ইউপি সদস্যদের নিয়ে প্রতিরোধ কমিটি গঠন করা হচ্ছে। কোথাও মাটি কাটা হলে তারা তাৎক্ষণিকভাবে আমাদের অবহিত করবেন। আমরা সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেব।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ দিন আগে