নিজস্ব প্রতিবেদক, খুলনা
পরিকল্পিত পরিবেশবান্ধব বাসযোগ্য মহানগরী গড়ে তোলার লক্ষ্যে খুলনা সিটি করপোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেকের কাছে উন্নয়ন কমিটির পক্ষ থেকে ১৩ দফা দাবি সংবলিত স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে। গতকাল সোমবার সকালে এ স্মারকলিপি দেওয়ার পর উন্নয়ন কমিটি নগর ভবনে এক মতবিনিময় সভায় অংশ নেয়।
মতবিনিময় সভায় বলা হয়, জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাবে খুলনা পৃথিবীর অন্যতম ঝুঁকিপূর্ণ উপকূলীয় শহরগুলোর একটি। ঘূর্ণিঝড়, উঁচু জোয়ার, জলাবদ্ধতার মত প্রাকৃতিক দুর্যোগের হুমকিতে রয়েছে খুলনা। এ হুমকি নিরসনের উপায় বের করতে হবে। এ লক্ষ্যে সুপরিকল্পিতভাবে শহর সম্প্রসারণের কাজ করতে হবে। বর্জ্য ব্যবস্থাপনার আধুনিকায়ন, যানজট নিরসন, নদীবেষ্টিত খুলনাকে ঘিরে শহর রক্ষা বাঁধ ও ওয়াকওয়ে নির্মাণ, শহরের সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য পরিকল্পনা করতে হবে।
এ ছাড়া ময়ূর নদী ও ২২টি খালসহ খুলনা নগরীতে অবৈধ দখল উচ্ছেদ করে রাস্তা-ঘাট ও ড্রেন প্রশস্তকরণের মাধ্যমে খুলনাকে একটি আধুনিক তিলোত্তমা নগরী হিসাবে গড়ে তুলতে হবে। এর পাশাপাশি স্বাস্থ্য ও শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়ন সাধন করতে হবে। নগরীর সব পার্ক যথাযথ সংস্কার করে পূর্ণাঙ্গরূপে চালু করে নগরবাসী, বিশেষ করে শিশুরা কিছুটা হলেও বিনোদনের সুযোগ পাবে। এ ব্যাপারে কেসিসিকে উদ্যোগ নিতে হবে।
এ সময়ে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সভাপতি শেখ আশরাফ-উজ-জামান, মহাসচিব শেখ মোহাম্মাদ আলী, সাবেক সভাপতি শেখ মোশাররফ হোসেন, সহসভাপতি শাহিন জামাল পণ, মো. নিজাম-উর রহমান লালু, অধ্যাপক মো. আবুল বাসার, মিজানুর রহমান বাবু, কোষাধ্যক্ষ মিনা আজিজুর রহমান, যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট শেখ হাফিজুর রহমান হাফিজ, মো. মনিরুজ্জামান রহিম, মিজানুর রহমান জিয়া, প্রচার সম্পাদক মফিদুল ইসলাম টুটুল, নুরুজ্জামান খান বাচ্চু, মো. খলিলুর রহমান, রকিব উদ্দিন ফারাজী, এস এম আক্তার উদ্দিন পান্নু, অধ্যা মো. আজম খান, গোলাম মোস্তফা, প্রমিতি দফাদার প্রমুখ।
খুলনা উন্নয়ন সংগ্রাম সমন্বয় কমিটির ১৩ দফার মধ্যে রয়েছে, খুলনা পাবলিক হলের স্থলে বহুমাত্রিক দৃষ্টিনন্দন বহুতল ভবন নির্মাণ করা, অবৈধ দখল উচ্ছেদ করে রাস্তা-ঘাট সংস্কারের পাশাপাশি নগরীর রাস্তাগুলোকে প্রশস্ত করা, নগরীতে আরও মানসম্মত ইংরেজি ও বাংলা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা, খুলনা শহরকে আরও সম্প্রসারণ করা, নগরীতে বনায়ন প্রকল্প হাতে নেওয়া, ফুটপাত হকারমুক্ত করে তাদের বিকল্প ব্যবস্থা করা ইত্যাদি।
পরিকল্পিত পরিবেশবান্ধব বাসযোগ্য মহানগরী গড়ে তোলার লক্ষ্যে খুলনা সিটি করপোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেকের কাছে উন্নয়ন কমিটির পক্ষ থেকে ১৩ দফা দাবি সংবলিত স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে। গতকাল সোমবার সকালে এ স্মারকলিপি দেওয়ার পর উন্নয়ন কমিটি নগর ভবনে এক মতবিনিময় সভায় অংশ নেয়।
মতবিনিময় সভায় বলা হয়, জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাবে খুলনা পৃথিবীর অন্যতম ঝুঁকিপূর্ণ উপকূলীয় শহরগুলোর একটি। ঘূর্ণিঝড়, উঁচু জোয়ার, জলাবদ্ধতার মত প্রাকৃতিক দুর্যোগের হুমকিতে রয়েছে খুলনা। এ হুমকি নিরসনের উপায় বের করতে হবে। এ লক্ষ্যে সুপরিকল্পিতভাবে শহর সম্প্রসারণের কাজ করতে হবে। বর্জ্য ব্যবস্থাপনার আধুনিকায়ন, যানজট নিরসন, নদীবেষ্টিত খুলনাকে ঘিরে শহর রক্ষা বাঁধ ও ওয়াকওয়ে নির্মাণ, শহরের সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য পরিকল্পনা করতে হবে।
এ ছাড়া ময়ূর নদী ও ২২টি খালসহ খুলনা নগরীতে অবৈধ দখল উচ্ছেদ করে রাস্তা-ঘাট ও ড্রেন প্রশস্তকরণের মাধ্যমে খুলনাকে একটি আধুনিক তিলোত্তমা নগরী হিসাবে গড়ে তুলতে হবে। এর পাশাপাশি স্বাস্থ্য ও শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়ন সাধন করতে হবে। নগরীর সব পার্ক যথাযথ সংস্কার করে পূর্ণাঙ্গরূপে চালু করে নগরবাসী, বিশেষ করে শিশুরা কিছুটা হলেও বিনোদনের সুযোগ পাবে। এ ব্যাপারে কেসিসিকে উদ্যোগ নিতে হবে।
এ সময়ে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সভাপতি শেখ আশরাফ-উজ-জামান, মহাসচিব শেখ মোহাম্মাদ আলী, সাবেক সভাপতি শেখ মোশাররফ হোসেন, সহসভাপতি শাহিন জামাল পণ, মো. নিজাম-উর রহমান লালু, অধ্যাপক মো. আবুল বাসার, মিজানুর রহমান বাবু, কোষাধ্যক্ষ মিনা আজিজুর রহমান, যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট শেখ হাফিজুর রহমান হাফিজ, মো. মনিরুজ্জামান রহিম, মিজানুর রহমান জিয়া, প্রচার সম্পাদক মফিদুল ইসলাম টুটুল, নুরুজ্জামান খান বাচ্চু, মো. খলিলুর রহমান, রকিব উদ্দিন ফারাজী, এস এম আক্তার উদ্দিন পান্নু, অধ্যা মো. আজম খান, গোলাম মোস্তফা, প্রমিতি দফাদার প্রমুখ।
খুলনা উন্নয়ন সংগ্রাম সমন্বয় কমিটির ১৩ দফার মধ্যে রয়েছে, খুলনা পাবলিক হলের স্থলে বহুমাত্রিক দৃষ্টিনন্দন বহুতল ভবন নির্মাণ করা, অবৈধ দখল উচ্ছেদ করে রাস্তা-ঘাট সংস্কারের পাশাপাশি নগরীর রাস্তাগুলোকে প্রশস্ত করা, নগরীতে আরও মানসম্মত ইংরেজি ও বাংলা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা, খুলনা শহরকে আরও সম্প্রসারণ করা, নগরীতে বনায়ন প্রকল্প হাতে নেওয়া, ফুটপাত হকারমুক্ত করে তাদের বিকল্প ব্যবস্থা করা ইত্যাদি।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ দিন আগে