দোলন বিশ্বাস (জামালপুর) ইসলামপুর
জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলায় করোনা টিকাদান কেন্দ্রের হ-য-ব-র-ল অবস্থা। কেউ মানছেন না টিকা কেন্দ্রের নিয়ম। নাম মাত্র লাইন থাকলেও ইচ্ছে মতো নেওয়া যাচ্ছে টিকা। মানা হচ্ছে না সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্য বিধি। স্বাস্থ্যবিধি মেনে টিকা না নেওয়ার ঘটনাকে দুঃখজনক বলছে প্রশাসন।
ইসলামপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. রোকনুজ্জামান খান বলেন, ‘স্বাস্থ্যবিধি মেনে টিকা দিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। টিকা কেন্দ্রে স্বাস্থ্যবিধি না মানার ঘটনা দুঃখজনক। পরবর্তীতে আরও সতর্কতা অবলম্বন করা হবে।’
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চত্বরে টিকা নিতে ভিড় করেছেন স্থানীয়রা। ভিড় সামলাতে কর্তৃপক্ষের কার্যত কোনো ব্যবস্থাপনা নেয়নি। কেন্দ্র মানা হয়নি সামাজিক দূরত্ব। গায়ে গা ঘেঁষে লাইনে দাঁড়িয়েছেন সবাই। অব্যবস্থাপনার মধ্য দিয়ে টিকাদান কার্যক্রম চলতে থাকায় ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে টিকা নিতে আসা ব্যক্তিদের।
গতকাল রোববার সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলা কমপ্লেক্স ভবনে খোলা হয়েছে বুথ। তবে নারীদের জন্য খোলা হয়নি আলাদা কোনো বুথ। প্রতিটি বুথের সামনেই ছিল মানুষের জটলা। উপচে পড়া ভিড় থাকায় স্বাস্থ্যকর্মীদের যাতায়াতের পথটিও বন্ধ হয়ে যায়।
টিকা নিতে আসা ব্যক্তিরা জানান, টিকাদান কেন্দ্রের কর্মীরা ভালোই পরিশ্রম করছেন। তবে কর্তৃপক্ষের অব্যবস্থাপনায় পরিশ্রম পণ্ড হয়ে গেল।
নটারকান্দা গ্রামের সুজন মিয়া বলেন, ‘টিকাদান কেন্দ্রে ভিড় আর ভিড়। টিকা নিতে এসে আবার করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হয়ে যাই কিনা সে চিন্তা হচ্ছে।’
দরিয়াবাদ গ্রামের আবুল হোসেন বলেন, ‘টিকা কেন্দ্রে স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না। মানুষের ভিড় ঠেলে কোনো রকম টিকা নিতে পেরেছি। স্বাস্থ্যবিধি না মানায় নতুন করে করোনায় সংক্রমিত হওয়ার শঙ্কা কাজ করছে।’
সমাজহিতৈষী দরিয়াবাদ সেবা সংগঠনের সভাপতি মো. সাজু মিয়া বলেন, ‘হাজার হাজার মানুষ টিকা নিতে কেন্দ্রে এসেছেন। ভিড় ঠেল টিকা নিতে বিড়ম্বনায় পড়তে হচ্ছে। কর্তৃপক্ষ একটু সতর্ক হলে এই বিড়ম্বনা কেটে যেত। আশা রাখি সামনের দিন গুলোতে সেই সমস্যা থাকবে না।’
করোনা নির্মূল, নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কমিটির সদস্যসচিব উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. এএএম আবু তাহের বলেন, ‘টিকা নিতে আগ্রহ বেড়েছে। টিকাকেন্দ্রে লোকজন বেশি হওয়ায় একটু সমস্যা দেখা দিচ্ছে। তবে আমরা স্বাস্থ্যবিধি মেনেই টিকাদান কার্যক্রম চালানো চেষ্টা করছি।’
ইসলামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মাজেদুর রহমান বলেন, স্বাস্থ্যবিধি মানতে নিয়মিত টিকাদান কেন্দ্রে পুলিশ পাঠানো হচ্ছে।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, করোনার টিকা দেওয়া প্রথম শুরু করা হয় গত ৭ ফেব্রুয়ারি। দ্বিতীয় দফায় টিকা দেওয়া শুরু হয় ১২ জুলাই।
জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলায় করোনা টিকাদান কেন্দ্রের হ-য-ব-র-ল অবস্থা। কেউ মানছেন না টিকা কেন্দ্রের নিয়ম। নাম মাত্র লাইন থাকলেও ইচ্ছে মতো নেওয়া যাচ্ছে টিকা। মানা হচ্ছে না সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্য বিধি। স্বাস্থ্যবিধি মেনে টিকা না নেওয়ার ঘটনাকে দুঃখজনক বলছে প্রশাসন।
ইসলামপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. রোকনুজ্জামান খান বলেন, ‘স্বাস্থ্যবিধি মেনে টিকা দিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। টিকা কেন্দ্রে স্বাস্থ্যবিধি না মানার ঘটনা দুঃখজনক। পরবর্তীতে আরও সতর্কতা অবলম্বন করা হবে।’
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চত্বরে টিকা নিতে ভিড় করেছেন স্থানীয়রা। ভিড় সামলাতে কর্তৃপক্ষের কার্যত কোনো ব্যবস্থাপনা নেয়নি। কেন্দ্র মানা হয়নি সামাজিক দূরত্ব। গায়ে গা ঘেঁষে লাইনে দাঁড়িয়েছেন সবাই। অব্যবস্থাপনার মধ্য দিয়ে টিকাদান কার্যক্রম চলতে থাকায় ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে টিকা নিতে আসা ব্যক্তিদের।
গতকাল রোববার সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলা কমপ্লেক্স ভবনে খোলা হয়েছে বুথ। তবে নারীদের জন্য খোলা হয়নি আলাদা কোনো বুথ। প্রতিটি বুথের সামনেই ছিল মানুষের জটলা। উপচে পড়া ভিড় থাকায় স্বাস্থ্যকর্মীদের যাতায়াতের পথটিও বন্ধ হয়ে যায়।
টিকা নিতে আসা ব্যক্তিরা জানান, টিকাদান কেন্দ্রের কর্মীরা ভালোই পরিশ্রম করছেন। তবে কর্তৃপক্ষের অব্যবস্থাপনায় পরিশ্রম পণ্ড হয়ে গেল।
নটারকান্দা গ্রামের সুজন মিয়া বলেন, ‘টিকাদান কেন্দ্রে ভিড় আর ভিড়। টিকা নিতে এসে আবার করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হয়ে যাই কিনা সে চিন্তা হচ্ছে।’
দরিয়াবাদ গ্রামের আবুল হোসেন বলেন, ‘টিকা কেন্দ্রে স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না। মানুষের ভিড় ঠেলে কোনো রকম টিকা নিতে পেরেছি। স্বাস্থ্যবিধি না মানায় নতুন করে করোনায় সংক্রমিত হওয়ার শঙ্কা কাজ করছে।’
সমাজহিতৈষী দরিয়াবাদ সেবা সংগঠনের সভাপতি মো. সাজু মিয়া বলেন, ‘হাজার হাজার মানুষ টিকা নিতে কেন্দ্রে এসেছেন। ভিড় ঠেল টিকা নিতে বিড়ম্বনায় পড়তে হচ্ছে। কর্তৃপক্ষ একটু সতর্ক হলে এই বিড়ম্বনা কেটে যেত। আশা রাখি সামনের দিন গুলোতে সেই সমস্যা থাকবে না।’
করোনা নির্মূল, নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কমিটির সদস্যসচিব উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. এএএম আবু তাহের বলেন, ‘টিকা নিতে আগ্রহ বেড়েছে। টিকাকেন্দ্রে লোকজন বেশি হওয়ায় একটু সমস্যা দেখা দিচ্ছে। তবে আমরা স্বাস্থ্যবিধি মেনেই টিকাদান কার্যক্রম চালানো চেষ্টা করছি।’
ইসলামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মাজেদুর রহমান বলেন, স্বাস্থ্যবিধি মানতে নিয়মিত টিকাদান কেন্দ্রে পুলিশ পাঠানো হচ্ছে।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, করোনার টিকা দেওয়া প্রথম শুরু করা হয় গত ৭ ফেব্রুয়ারি। দ্বিতীয় দফায় টিকা দেওয়া শুরু হয় ১২ জুলাই।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৫ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৯ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৯ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৯ দিন আগে