চারঘাট প্রতিনিধি
টিকা নিতে আসা মানুষের উপচে পড়া ভিড়ে সৃষ্ট হট্টগোল থামাতে আনা হয় পুলিশ। এরপরও অধিকাংশ মানুষ টিকা না পেয়ে বাড়ি ফেরেন। এ ঘটনা ঘটেছে রাজশাহীর চারঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গতকাল বৃহস্পতিবার।
চিকিৎসা নিতে আসা কয়েকজন বলেন, টিকা নিতে আসা লোকজনের চাপে গতকাল অন্য রোগীরা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিতে ঢুকতেই পারেননি।
গতকাল বৃহস্পতিবার সরেজমিনে উপজেলার ৫০ শয্যার এই হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, টিকা নিতে আসা নারী-পুরুষের লাইনটি হাসপাতালের ভবনের চত্বর পেরিয়ে চারঘাট-বাঘা সড়কে চলে গেছে। ওই সড়কেও হয়েছে দীর্ঘ লাইন। এ সময় অনেকে অভিযোগ করেন, রেজিস্ট্রেশন করার পরও মোবাইলে অনেকেই মেসেজ পাচ্ছেন না। আবার মেসেজ পাওয়ার পর হাসপাতালে এসে টিকা পাচ্ছেন না।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শামীম রেজা বলেন, ‘তিন-চার দিন ধরে প্রতিদিন হাসপাতালে এসে টিকা না পেয়ে ফিরে যেতে হচ্ছে।’ মিয়াপুর গ্রামের বাসিন্দা নূর মোহাম্মদ অভিযোগ করে বলেন, তিনি ও তাঁর স্ত্রী দুজনেই টিকা নেওয়ার মেসেজ পেয়েছেন। কিন্তু লাইনে দাঁড়িয়েও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের গেটের কাছেই পৌঁছাতে পারেননি তাঁরা।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ইপিআই মনিমুল ইসলাম বলেন, ‘সক্ষমতার চেয়ে বেশি মানুষ এসেছে টিকা নিতে। এ জন্য আমাদের ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। চারটা বুথে টিকাদান চলছে। দুই হাজার মানুষকে আমরা টিকা দিতে পারব। কিন্তু লোক এসেছে দ্বিগুণ।’
এদিকে দেড় বছরের মেয়ে নিয়ে রুনা বেগম এসেছিলেন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বহির্বিভাগে শিশু রোগ বিশেষজ্ঞ দেখাতে। কিন্তু স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভেতরেই ঢুকতে পারেননি তিনি। রুনা বেগমের মতো অনেকেই টিকা নিতে আসা মানুষের চাপে এ দিন চিকিৎসা নিতে পারেননি। বহির্বিভাগে বিশেষজ্ঞ ডাক্তার দেখাতে এসে এমন অনেকেই হাসপাতালের মূল ফটক থেকে ফেরত গেছেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা ডা. শহীদুল ইসলাম রবিন বলেন, অনেকের এসএমএস না আসলেও টিকা নিতে আসছেন। তখন দীর্ঘ সময় লাইনে দাঁড়িয়ে টিকা না পেয়ে হট্টগোল করছেন।
চারঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা ডা. আশিকুর রহমান বলেন, গণটিকায় এসএমএস পাওয়ার পরেও যারা টিকা নেননি, তাঁরাও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভিড় করেছেন। জায়গা ছোট হওয়ার কারণে ভোগান্তির সৃষ্টি হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহযোগিতায় বহির্বিভাগের চিকিৎসা স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা চলছে।
গত ৭ ফেব্রুয়ারি সারা দেশের মতো চারঘাট উপজেলাতেও করোনার টিকাদান কার্যক্রম শুরু করা হয়। গতকাল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত উপজেলায় টিকা নিয়েছে প্রায় ৮১ হাজার জন। এর মধ্যে প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজ দুটিই নিয়েছে ৫১ হাজার মানুষ। দ্বিতীয় ডোজ টিকা নিতে বাকি আছে প্রায় ৩০ হাজার মানুষের।
টিকা নিতে আসা মানুষের উপচে পড়া ভিড়ে সৃষ্ট হট্টগোল থামাতে আনা হয় পুলিশ। এরপরও অধিকাংশ মানুষ টিকা না পেয়ে বাড়ি ফেরেন। এ ঘটনা ঘটেছে রাজশাহীর চারঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গতকাল বৃহস্পতিবার।
চিকিৎসা নিতে আসা কয়েকজন বলেন, টিকা নিতে আসা লোকজনের চাপে গতকাল অন্য রোগীরা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিতে ঢুকতেই পারেননি।
গতকাল বৃহস্পতিবার সরেজমিনে উপজেলার ৫০ শয্যার এই হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, টিকা নিতে আসা নারী-পুরুষের লাইনটি হাসপাতালের ভবনের চত্বর পেরিয়ে চারঘাট-বাঘা সড়কে চলে গেছে। ওই সড়কেও হয়েছে দীর্ঘ লাইন। এ সময় অনেকে অভিযোগ করেন, রেজিস্ট্রেশন করার পরও মোবাইলে অনেকেই মেসেজ পাচ্ছেন না। আবার মেসেজ পাওয়ার পর হাসপাতালে এসে টিকা পাচ্ছেন না।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শামীম রেজা বলেন, ‘তিন-চার দিন ধরে প্রতিদিন হাসপাতালে এসে টিকা না পেয়ে ফিরে যেতে হচ্ছে।’ মিয়াপুর গ্রামের বাসিন্দা নূর মোহাম্মদ অভিযোগ করে বলেন, তিনি ও তাঁর স্ত্রী দুজনেই টিকা নেওয়ার মেসেজ পেয়েছেন। কিন্তু লাইনে দাঁড়িয়েও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের গেটের কাছেই পৌঁছাতে পারেননি তাঁরা।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ইপিআই মনিমুল ইসলাম বলেন, ‘সক্ষমতার চেয়ে বেশি মানুষ এসেছে টিকা নিতে। এ জন্য আমাদের ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। চারটা বুথে টিকাদান চলছে। দুই হাজার মানুষকে আমরা টিকা দিতে পারব। কিন্তু লোক এসেছে দ্বিগুণ।’
এদিকে দেড় বছরের মেয়ে নিয়ে রুনা বেগম এসেছিলেন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বহির্বিভাগে শিশু রোগ বিশেষজ্ঞ দেখাতে। কিন্তু স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভেতরেই ঢুকতে পারেননি তিনি। রুনা বেগমের মতো অনেকেই টিকা নিতে আসা মানুষের চাপে এ দিন চিকিৎসা নিতে পারেননি। বহির্বিভাগে বিশেষজ্ঞ ডাক্তার দেখাতে এসে এমন অনেকেই হাসপাতালের মূল ফটক থেকে ফেরত গেছেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা ডা. শহীদুল ইসলাম রবিন বলেন, অনেকের এসএমএস না আসলেও টিকা নিতে আসছেন। তখন দীর্ঘ সময় লাইনে দাঁড়িয়ে টিকা না পেয়ে হট্টগোল করছেন।
চারঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা ডা. আশিকুর রহমান বলেন, গণটিকায় এসএমএস পাওয়ার পরেও যারা টিকা নেননি, তাঁরাও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভিড় করেছেন। জায়গা ছোট হওয়ার কারণে ভোগান্তির সৃষ্টি হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহযোগিতায় বহির্বিভাগের চিকিৎসা স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা চলছে।
গত ৭ ফেব্রুয়ারি সারা দেশের মতো চারঘাট উপজেলাতেও করোনার টিকাদান কার্যক্রম শুরু করা হয়। গতকাল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত উপজেলায় টিকা নিয়েছে প্রায় ৮১ হাজার জন। এর মধ্যে প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজ দুটিই নিয়েছে ৫১ হাজার মানুষ। দ্বিতীয় ডোজ টিকা নিতে বাকি আছে প্রায় ৩০ হাজার মানুষের।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৬ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৯ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৯ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
১০ দিন আগে