শেখ জাবেরুল ইসলাম, গোপালগঞ্জ
এমনিতে জাতীয় নির্বাচনে গোপালগঞ্জ মানেই আওয়ামী লীগের জয়জয়কার। গোপালগঞ্জ-২ আসনের দিকে তাকালে যুক্ত হবে আরেকটি নাম, শেখ সেলিম। এ আসনে রেকর্ড সাতবারের এমপি তিনি। সব মিলিয়ে আটবারের এমপি জাতীয় সংসদে। গোপালগঞ্জ সদর ও কাশিয়ানী উপজেলার সাতটি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত গোপালগঞ্জ-২। ১৯৯১ সাল থেকে টানা ছয়বারের এমপি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাগনে, আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ফুফাতো ভাই শেখ ফজলুল করিম সেলিম। জনপ্রিয়তায় ভাটা পড়েনি একটুও। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগেও মাঠে এখন এই একটাই নাম। অন্য কারও তৎপরতা নেই বললে চলে।
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ আসন থেকে জিতে সর্বোচ্চ আটবার এমপি নির্বাচিত হয়ে রেকর্ড গড়েন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শেখ সেলিম। গোপালগঞ্জবাসীর ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে দীর্ঘ সময় তিনি জাতীয় সংসদে এলাকার প্রতিনিধিত্ব করছেন। এ আসনে ব্যাপক জনপ্রিয়তা রয়েছে তাঁর। তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে রয়েছে গভীর যোগাযোগ ও সম্পর্ক। সাধারণ মানুষের খোঁজখবর নিতে প্রায়ই চলে আসেন এলাকায়। সবার জন্য দ্বার খোলা রেখেছেন এ নেতা।
এলাকার উন্নয়নের ব্যাপারে শেখ সেলিম বলেন, ‘গোপালগঞ্জের মানুষের বিপদে আপদে সব সময় পাশে ছিলাম, আছি এবং থাকব। গোপালগঞ্জের মানুষের এখন বাইরে যাওয়ার কোনো প্রয়োজন হয় না। কী নেই গোপালগঞ্জে? আওয়ামী লীগ সবকিছুই দিয়েছে। রাস্তাঘাট, ব্রিজ-কালভার্ট থেকে শুরু করে গোপালগঞ্জবাসীর সব থেকে প্রয়োজনীয় শিক্ষা খাত এবং স্বাস্থ্য খাতের ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে।’
নির্বাচনী ভাবনা জানতে চাওয়া হলে এমপি শেখ সেলিম বলেন, ‘গোপালগঞ্জবাসী আওয়ামী লীগ ও আমাকে ভালোবেসে বিপুল ভোটে বিজয়ী করে। আগামী সংসদ নির্বাচনেও গোপালগঞ্জবাসী নৌকা প্রতীকে ভোট দিয়ে বিজয়ী করবে। সেই সঙ্গে গোপালগঞ্জে অন্য দলের প্রার্থীরা তাদের জামানত হারাবে।’
গোপালগঞ্জ আওয়ামী লীগের ঘাঁটি হওয়ায় এখানকার আসন থেকে বিএনপি, জাতীয় পার্টি (জাপা), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল নির্বাচনে অংশ নিলে জামানত হারায়। আগামী নির্বাচনেও এর ব্যত্যয় হবে না বলে মনে করছেন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা।
এ আসনে আওয়ামী লীগের শক্ত কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী নেই। তবে এবারও আলোচনায় আছে বেশ কয়েকটি নাম। নিজেদের দল থেকে মনোনয়ন চাইতে পারেন গোপালগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক শরীফ রাফিকুজ্জামান, বিএনপিপন্থী চিকিৎসকদের সংগঠন ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ড্যাব) কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ডা. কে এম বাবর, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের গোপালগঞ্জ জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক মাওলানা তসলিম হুসাইন শিকদার, গোপালগঞ্জ জেলা জাতীয় পার্টির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কাজী শাহিন এবং জাসদের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও জেলা জাসদের সভাপতি শেখ মাসুদুর রহমান।
বিএনপির শরীফ রাফিকুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, গোপালগঞ্জে বিএনপির তেমন কোনো তৎপরতা নেই। বিএনপির দলীয় কার্যক্রম ধীরগতিতে চলছে। কোনো অফিস নেই। মাঝেমধ্যে নেতা-কর্মীদের বাড়িতে দলীয় আলাপ-আলোচনা করা হয়। ডা. কে এম বাবর বলেন, তিনি মাঠে কাজ করে যাচ্ছেন। বিএনপি নির্বাচনে অংশ নিলে দলীয় মনোনয়ন চাইবেন।
মাওলানা তসলিম হুসাইন শিকদার বলেন, ‘সংসদ নির্বাচনের কথা মাথায় রেখে সংগঠনকে বিস্তার করার লক্ষ্যে তৃণমূল পর্যায়ে কাজ করে যাচ্ছি। ইউনিয়ন-ওয়ার্ড পর্যায়েও কমিটি দেওয়া হচ্ছে।’ জাসদের শেখ মাসুদুর রহমান বলেন, গোপালগঞ্জে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে জাসদের পূর্ণাঙ্গ কমিটি রয়েছে। ১৪ দলকে আরও শক্তিশালী করতে দলের নেতৃত্বে তাঁরা দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
ভোটের মাঠে এ প্রতিবেদকের কথা হয় বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মী এবং সাধারণ ভোটারের সঙ্গে। সবার মুখেই শেখ সেলিমের নাম। গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জি এম সাহাবুদ্দিন আজম বলেন, ‘গোপালগঞ্জ আওয়ামী লীগের ঘাঁটি, শেখ সেলিমের ঘাঁটি। এখানে অন্য কোনো রাজনৈতিক দলের তৎপরতা নেই।’
গোপালগঞ্জ শহরের ভোটার মো. আল ইমরান বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মধন্য এ জেলা। আওয়ামী লীগ ছাড়া অন্য কোনো রাজনৈতিক দল থাকলেও চোখে পড়ে না। কারও কোনো কার্যক্রম নেই। এখানকার সাধারণ মানুষ আওয়ামী লীগকে ভালোবেসে ভোট দেন। আগামী নির্বাচনেও আওয়ামী লীগ এ আসন থেকে বিপুল ভোটে বিজয়ী হবে।’ একই কথা বলেছেন আরেক ভোটার ইয়াসিন শেখও।
এ আসনের আওতায় রয়েছে সদর উপজেলার ২১ ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভা এবং কাশিয়ানী উপজেলার পুইশুর, ফুকরা, ওড়াকান্দি, বেথুড়ী, নিজামকান্দি, হাতিয়াড়া ও সিংগা ইউনিয়ন। মোট ভোটার ৩ লাখ ৯২ হাজার ৬৭৭ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ১ হাজার ৪৬৬ ও নারী ভোটার ১ লাখ ৯০ হাজার ৮১১ জন।
এমনিতে জাতীয় নির্বাচনে গোপালগঞ্জ মানেই আওয়ামী লীগের জয়জয়কার। গোপালগঞ্জ-২ আসনের দিকে তাকালে যুক্ত হবে আরেকটি নাম, শেখ সেলিম। এ আসনে রেকর্ড সাতবারের এমপি তিনি। সব মিলিয়ে আটবারের এমপি জাতীয় সংসদে। গোপালগঞ্জ সদর ও কাশিয়ানী উপজেলার সাতটি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত গোপালগঞ্জ-২। ১৯৯১ সাল থেকে টানা ছয়বারের এমপি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাগনে, আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ফুফাতো ভাই শেখ ফজলুল করিম সেলিম। জনপ্রিয়তায় ভাটা পড়েনি একটুও। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগেও মাঠে এখন এই একটাই নাম। অন্য কারও তৎপরতা নেই বললে চলে।
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ আসন থেকে জিতে সর্বোচ্চ আটবার এমপি নির্বাচিত হয়ে রেকর্ড গড়েন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শেখ সেলিম। গোপালগঞ্জবাসীর ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে দীর্ঘ সময় তিনি জাতীয় সংসদে এলাকার প্রতিনিধিত্ব করছেন। এ আসনে ব্যাপক জনপ্রিয়তা রয়েছে তাঁর। তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে রয়েছে গভীর যোগাযোগ ও সম্পর্ক। সাধারণ মানুষের খোঁজখবর নিতে প্রায়ই চলে আসেন এলাকায়। সবার জন্য দ্বার খোলা রেখেছেন এ নেতা।
এলাকার উন্নয়নের ব্যাপারে শেখ সেলিম বলেন, ‘গোপালগঞ্জের মানুষের বিপদে আপদে সব সময় পাশে ছিলাম, আছি এবং থাকব। গোপালগঞ্জের মানুষের এখন বাইরে যাওয়ার কোনো প্রয়োজন হয় না। কী নেই গোপালগঞ্জে? আওয়ামী লীগ সবকিছুই দিয়েছে। রাস্তাঘাট, ব্রিজ-কালভার্ট থেকে শুরু করে গোপালগঞ্জবাসীর সব থেকে প্রয়োজনীয় শিক্ষা খাত এবং স্বাস্থ্য খাতের ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে।’
নির্বাচনী ভাবনা জানতে চাওয়া হলে এমপি শেখ সেলিম বলেন, ‘গোপালগঞ্জবাসী আওয়ামী লীগ ও আমাকে ভালোবেসে বিপুল ভোটে বিজয়ী করে। আগামী সংসদ নির্বাচনেও গোপালগঞ্জবাসী নৌকা প্রতীকে ভোট দিয়ে বিজয়ী করবে। সেই সঙ্গে গোপালগঞ্জে অন্য দলের প্রার্থীরা তাদের জামানত হারাবে।’
গোপালগঞ্জ আওয়ামী লীগের ঘাঁটি হওয়ায় এখানকার আসন থেকে বিএনপি, জাতীয় পার্টি (জাপা), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল নির্বাচনে অংশ নিলে জামানত হারায়। আগামী নির্বাচনেও এর ব্যত্যয় হবে না বলে মনে করছেন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা।
এ আসনে আওয়ামী লীগের শক্ত কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী নেই। তবে এবারও আলোচনায় আছে বেশ কয়েকটি নাম। নিজেদের দল থেকে মনোনয়ন চাইতে পারেন গোপালগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক শরীফ রাফিকুজ্জামান, বিএনপিপন্থী চিকিৎসকদের সংগঠন ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ড্যাব) কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ডা. কে এম বাবর, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের গোপালগঞ্জ জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক মাওলানা তসলিম হুসাইন শিকদার, গোপালগঞ্জ জেলা জাতীয় পার্টির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কাজী শাহিন এবং জাসদের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও জেলা জাসদের সভাপতি শেখ মাসুদুর রহমান।
বিএনপির শরীফ রাফিকুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, গোপালগঞ্জে বিএনপির তেমন কোনো তৎপরতা নেই। বিএনপির দলীয় কার্যক্রম ধীরগতিতে চলছে। কোনো অফিস নেই। মাঝেমধ্যে নেতা-কর্মীদের বাড়িতে দলীয় আলাপ-আলোচনা করা হয়। ডা. কে এম বাবর বলেন, তিনি মাঠে কাজ করে যাচ্ছেন। বিএনপি নির্বাচনে অংশ নিলে দলীয় মনোনয়ন চাইবেন।
মাওলানা তসলিম হুসাইন শিকদার বলেন, ‘সংসদ নির্বাচনের কথা মাথায় রেখে সংগঠনকে বিস্তার করার লক্ষ্যে তৃণমূল পর্যায়ে কাজ করে যাচ্ছি। ইউনিয়ন-ওয়ার্ড পর্যায়েও কমিটি দেওয়া হচ্ছে।’ জাসদের শেখ মাসুদুর রহমান বলেন, গোপালগঞ্জে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে জাসদের পূর্ণাঙ্গ কমিটি রয়েছে। ১৪ দলকে আরও শক্তিশালী করতে দলের নেতৃত্বে তাঁরা দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
ভোটের মাঠে এ প্রতিবেদকের কথা হয় বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মী এবং সাধারণ ভোটারের সঙ্গে। সবার মুখেই শেখ সেলিমের নাম। গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জি এম সাহাবুদ্দিন আজম বলেন, ‘গোপালগঞ্জ আওয়ামী লীগের ঘাঁটি, শেখ সেলিমের ঘাঁটি। এখানে অন্য কোনো রাজনৈতিক দলের তৎপরতা নেই।’
গোপালগঞ্জ শহরের ভোটার মো. আল ইমরান বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মধন্য এ জেলা। আওয়ামী লীগ ছাড়া অন্য কোনো রাজনৈতিক দল থাকলেও চোখে পড়ে না। কারও কোনো কার্যক্রম নেই। এখানকার সাধারণ মানুষ আওয়ামী লীগকে ভালোবেসে ভোট দেন। আগামী নির্বাচনেও আওয়ামী লীগ এ আসন থেকে বিপুল ভোটে বিজয়ী হবে।’ একই কথা বলেছেন আরেক ভোটার ইয়াসিন শেখও।
এ আসনের আওতায় রয়েছে সদর উপজেলার ২১ ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভা এবং কাশিয়ানী উপজেলার পুইশুর, ফুকরা, ওড়াকান্দি, বেথুড়ী, নিজামকান্দি, হাতিয়াড়া ও সিংগা ইউনিয়ন। মোট ভোটার ৩ লাখ ৯২ হাজার ৬৭৭ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ১ হাজার ৪৬৬ ও নারী ভোটার ১ লাখ ৯০ হাজার ৮১১ জন।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ দিন আগে