রাশেদ রাব্বি, ঢাকা
মাত্র এক বছরের ব্যবধানে জীবন রক্ষাকারী ওষুধের দাম ২৪ শতাংশের বেশি বাড়িয়েছে সরকারি ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান এসেনসিয়াল ড্রাগস কোম্পানি লিমিটেড (ইডিসিএল)। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ‘কমিউনিটি বেইজড হেলথ কেয়ার (সিবিএইচসি) অপারেশনাল প্ল্যান (ওপি)’-এর কাছে বর্ধিত দামে ওষুধ বিক্রির চুক্তি হয়েছে এরই মধ্যে। চলতি অর্থবছরে ইডিসিএলের কাছ থেকে এই দামে ২৫০ কোটি টাকার ওষুধ কিনতে যাচ্ছে অধিদপ্তর। সরকারি ক্রয়-সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটিতে এই ক্রয় চুক্তি অনুমোদনের অপেক্ষায় আছে। কমিটির সভার সারসংক্ষেপ থেকে এই তথ্য পাওয়া গেছে।
চলতি অর্থবছরে ওষুধ সরবরাহের জন্য সিবিএইচসি ওপিতে উন্নয়ন খাতে ২৫০ কোটি টাকার সংস্থান রয়েছে। প্রশাসনিক অনুমোদনও আছে এই ওষুধ কেনার বিষয়ে। দেশের ১৪ হাজার ২০০ কমিউনিটি ক্লিনিকে বিতরণের উদ্দেশ্যে গত ৬ মার্চ ইডিসিএল থেকে সরাসরি ক্রয়পদ্ধতিতে এতে ২৭ প্রকার ওষুধ কেনার প্রস্তাব দেওয়া হয়। প্রতি কার্টন ওষুধের প্রস্তাবিত দাম ধরা হয় ২৩ হাজার ৯৬২ টাকা ১২ পয়সা। এই দরে ১ লাখ ১২ হাজার ৭৯০ কার্টন ওষুধ কেনা হবে। যার প্রস্তাবিত মোট মূল্য ২৫৯ কোটি ৯৯ লাখ ৯১ হাজার ৯৪১ টাকা। তবে আলোচনার ভিত্তিতে সাড়ে ৭ শতাংশ কমায় প্রতি কার্টন ওষুধের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২২ হাজার ১৬৪ টাকা। এতে আগের তুলনায় ১৮ কোটি ৭৪ লাখ ৯৯ হাজার ৩৯৫ টাকা সাশ্রয় হয়। সাশ্রয় হওয়া টাকায় আরও ৮ হাজার ৪৫৯ কার্টন ওষুধ কেনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ফলে মোট ২৪৯ কোটি ৯৯ লাখ ৮৫ হাজার ৯৫১ টাকার (ভ্যাট, অগ্রিম আয়করসহ) ওষুধ কেনা হচ্ছে।
বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের ওষুধের দামের কাছাকাছি
মন্ত্রিসভা কমিটির সভার সারসংক্ষেপ বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, বিগত অর্থবছরে প্রতি কার্টন একই ওষুধের দাম ছিল ১৭ হাজার ৭১৯ টাকা ৯৭ পয়সা। চলতি বছরে দাম ধরা হয়েছে ২৩ হাজার ৯৬২ টাকা ১২ পয়সা। সাড়ে ৭ শতাংশ হ্রাসকৃত মূল্যে প্রতি কার্টনের দাম পড়ছে ২২ হাজার ১৬৪ টাকা। অর্থাৎ কমিউনিটি ক্লিনিকের জন্য ইডিসিএল ওষুধের নির্ধারিত দাম থেকে আরও সাড়ে ৭ শতাংশ কমানোর পরও গত বছরের তুলনায় দাম বেড়েছে ২৪ দশমিক ৩৮ শতাংশ। ওষুধের এই দাম দেশের বেসরকারি মানসম্পন্ন ওষুধ কোম্পানির প্রায় সমান।
পর্যালোচনায় দেখা গেছে, ইডিসিএলের নির্ধারিত দামের চেয়ে সাড়ে ৭ শতাংশ কম মূল্যে প্রতিটি প্যারাসিটামল ট্যাবলেটের দাম ধরা হয়েছে ১ টাকা ১১ পয়সা। বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বেক্সিমকো উৎপাদিত একই জেনেরিকের নাপা-৫০০ ট্যাবলেটের দাম ১ টাকা ৫৬ পয়সা। এই মূল্যে তারা দোকানে ওষুধ সরবরাহ করে। একইভাবে প্যান্টোপ্রাজল ট্যাবলেটের দাম ধরা হয়েছে ২ টাকা ২২ পয়সা। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের উৎপাদিত এই ওষুধ বাজারে খুচরা বিক্রি হয় ৩ টাকায়।
ইডিসিএল থেকে ওষুধ কিনতে বাধ্য সিবিএইচসি
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, ওষুধ কেনার ক্ষেত্রে সরকারি ক্রয় বিধিমালা ২০০৮-এর বিধি ৭৬(১)(ছ) প্রতিপালন করা হয়েছে। কিন্তু মাত্র এক বছরের ব্যবধানে সরকারি প্রতিষ্ঠানের দাম এতটা বাড়া অস্বাভাবিক। যদিও ইডিসিএলের ওষুধের দাম নির্ধারণ করে মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের প্রধান ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত কমিটি।
ওই কমিটির এক সদস্য (গ্রেড-১ কর্মকর্তা) নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, ইডিসিএলের ওষুধের মূল্য নির্ধারণে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেকের নেতৃত্বে একটি সভা হয়েছিল। সেখানে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব, ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন। কাঁচামালের দাম বেড়ে যাওয়ার অজুহাতে ইডিসিএলের পক্ষ থেকে মূল্যবৃদ্ধির যে প্রস্তাব দেওয়া হয়, সভায় সেটি অনুমোদিত হয়।
এ বিষয়ে সিবিএইচসি ওপির লাইন ডিরেক্টর ডা. কাইউম তালুকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ইডিসিএল একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান। সেখান থেকে আমাদের ওষুধ কেনার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। তারা ওষুধের যে দাম নির্ধারণ করবে, আমাদের সেই দামেই কিনতে হবে।’ অতিরিক্ত টাকায় আরও ওষুধ কেন কেনা হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমাদের আরও ওষুধ প্রয়োজন। সরকার যদি ৫০০ কোটি টাকা দিত তাহলে আমরা পুরো টাকার ওষুধ কিনতাম।’
বিশেষজ্ঞ মত
এ বিষয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) ফার্মাকোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. সায়েদুর রহমান বলেন, ‘ইডিসিএলের উদ্দেশ্য ন্যায়সংগত মূল্যে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানে নিরবচ্ছিন্নভাবে অত্যাবশ্যকীয় ওষুধ সরবরাহ করা। কিন্তু তাদের ওষুধের মূল্যতালিকা প্রাইভেট কোম্পানির মতোই। এ থেকে বোঝা যায়, তারা মুনাফার দিকে ঝুঁকছে। এটা তাদের কাজ নয়।’
মাত্র এক বছরের ব্যবধানে জীবন রক্ষাকারী ওষুধের দাম ২৪ শতাংশের বেশি বাড়িয়েছে সরকারি ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান এসেনসিয়াল ড্রাগস কোম্পানি লিমিটেড (ইডিসিএল)। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ‘কমিউনিটি বেইজড হেলথ কেয়ার (সিবিএইচসি) অপারেশনাল প্ল্যান (ওপি)’-এর কাছে বর্ধিত দামে ওষুধ বিক্রির চুক্তি হয়েছে এরই মধ্যে। চলতি অর্থবছরে ইডিসিএলের কাছ থেকে এই দামে ২৫০ কোটি টাকার ওষুধ কিনতে যাচ্ছে অধিদপ্তর। সরকারি ক্রয়-সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটিতে এই ক্রয় চুক্তি অনুমোদনের অপেক্ষায় আছে। কমিটির সভার সারসংক্ষেপ থেকে এই তথ্য পাওয়া গেছে।
চলতি অর্থবছরে ওষুধ সরবরাহের জন্য সিবিএইচসি ওপিতে উন্নয়ন খাতে ২৫০ কোটি টাকার সংস্থান রয়েছে। প্রশাসনিক অনুমোদনও আছে এই ওষুধ কেনার বিষয়ে। দেশের ১৪ হাজার ২০০ কমিউনিটি ক্লিনিকে বিতরণের উদ্দেশ্যে গত ৬ মার্চ ইডিসিএল থেকে সরাসরি ক্রয়পদ্ধতিতে এতে ২৭ প্রকার ওষুধ কেনার প্রস্তাব দেওয়া হয়। প্রতি কার্টন ওষুধের প্রস্তাবিত দাম ধরা হয় ২৩ হাজার ৯৬২ টাকা ১২ পয়সা। এই দরে ১ লাখ ১২ হাজার ৭৯০ কার্টন ওষুধ কেনা হবে। যার প্রস্তাবিত মোট মূল্য ২৫৯ কোটি ৯৯ লাখ ৯১ হাজার ৯৪১ টাকা। তবে আলোচনার ভিত্তিতে সাড়ে ৭ শতাংশ কমায় প্রতি কার্টন ওষুধের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২২ হাজার ১৬৪ টাকা। এতে আগের তুলনায় ১৮ কোটি ৭৪ লাখ ৯৯ হাজার ৩৯৫ টাকা সাশ্রয় হয়। সাশ্রয় হওয়া টাকায় আরও ৮ হাজার ৪৫৯ কার্টন ওষুধ কেনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ফলে মোট ২৪৯ কোটি ৯৯ লাখ ৮৫ হাজার ৯৫১ টাকার (ভ্যাট, অগ্রিম আয়করসহ) ওষুধ কেনা হচ্ছে।
বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের ওষুধের দামের কাছাকাছি
মন্ত্রিসভা কমিটির সভার সারসংক্ষেপ বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, বিগত অর্থবছরে প্রতি কার্টন একই ওষুধের দাম ছিল ১৭ হাজার ৭১৯ টাকা ৯৭ পয়সা। চলতি বছরে দাম ধরা হয়েছে ২৩ হাজার ৯৬২ টাকা ১২ পয়সা। সাড়ে ৭ শতাংশ হ্রাসকৃত মূল্যে প্রতি কার্টনের দাম পড়ছে ২২ হাজার ১৬৪ টাকা। অর্থাৎ কমিউনিটি ক্লিনিকের জন্য ইডিসিএল ওষুধের নির্ধারিত দাম থেকে আরও সাড়ে ৭ শতাংশ কমানোর পরও গত বছরের তুলনায় দাম বেড়েছে ২৪ দশমিক ৩৮ শতাংশ। ওষুধের এই দাম দেশের বেসরকারি মানসম্পন্ন ওষুধ কোম্পানির প্রায় সমান।
পর্যালোচনায় দেখা গেছে, ইডিসিএলের নির্ধারিত দামের চেয়ে সাড়ে ৭ শতাংশ কম মূল্যে প্রতিটি প্যারাসিটামল ট্যাবলেটের দাম ধরা হয়েছে ১ টাকা ১১ পয়সা। বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বেক্সিমকো উৎপাদিত একই জেনেরিকের নাপা-৫০০ ট্যাবলেটের দাম ১ টাকা ৫৬ পয়সা। এই মূল্যে তারা দোকানে ওষুধ সরবরাহ করে। একইভাবে প্যান্টোপ্রাজল ট্যাবলেটের দাম ধরা হয়েছে ২ টাকা ২২ পয়সা। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের উৎপাদিত এই ওষুধ বাজারে খুচরা বিক্রি হয় ৩ টাকায়।
ইডিসিএল থেকে ওষুধ কিনতে বাধ্য সিবিএইচসি
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, ওষুধ কেনার ক্ষেত্রে সরকারি ক্রয় বিধিমালা ২০০৮-এর বিধি ৭৬(১)(ছ) প্রতিপালন করা হয়েছে। কিন্তু মাত্র এক বছরের ব্যবধানে সরকারি প্রতিষ্ঠানের দাম এতটা বাড়া অস্বাভাবিক। যদিও ইডিসিএলের ওষুধের দাম নির্ধারণ করে মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের প্রধান ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত কমিটি।
ওই কমিটির এক সদস্য (গ্রেড-১ কর্মকর্তা) নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, ইডিসিএলের ওষুধের মূল্য নির্ধারণে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেকের নেতৃত্বে একটি সভা হয়েছিল। সেখানে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব, ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন। কাঁচামালের দাম বেড়ে যাওয়ার অজুহাতে ইডিসিএলের পক্ষ থেকে মূল্যবৃদ্ধির যে প্রস্তাব দেওয়া হয়, সভায় সেটি অনুমোদিত হয়।
এ বিষয়ে সিবিএইচসি ওপির লাইন ডিরেক্টর ডা. কাইউম তালুকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ইডিসিএল একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান। সেখান থেকে আমাদের ওষুধ কেনার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। তারা ওষুধের যে দাম নির্ধারণ করবে, আমাদের সেই দামেই কিনতে হবে।’ অতিরিক্ত টাকায় আরও ওষুধ কেন কেনা হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমাদের আরও ওষুধ প্রয়োজন। সরকার যদি ৫০০ কোটি টাকা দিত তাহলে আমরা পুরো টাকার ওষুধ কিনতাম।’
বিশেষজ্ঞ মত
এ বিষয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) ফার্মাকোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. সায়েদুর রহমান বলেন, ‘ইডিসিএলের উদ্দেশ্য ন্যায়সংগত মূল্যে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানে নিরবচ্ছিন্নভাবে অত্যাবশ্যকীয় ওষুধ সরবরাহ করা। কিন্তু তাদের ওষুধের মূল্যতালিকা প্রাইভেট কোম্পানির মতোই। এ থেকে বোঝা যায়, তারা মুনাফার দিকে ঝুঁকছে। এটা তাদের কাজ নয়।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে