সম্পাদকীয়
সুভাষ দত্ত একাধারে চলচ্চিত্র অভিনেতা, প্রযোজক, পরিচালক, চিত্রনাট্যকার ও শিল্প নির্দেশক ছিলেন। কর্মজীবনের শুরুর দিকে সিনেমার পোস্টার আঁকতেন। এরপর চলচ্চিত্রে অভিনয় এবং সবশেষে চলচ্চিত্র নির্মাণ—প্রতিটি ক্ষেত্রেই তিনি সাফল্য পেয়েছেন।
এ দেশের প্রথম সবাক চলচ্চিত্র ‘মুখ ও মুখোশ’-এর পোস্টার ডিজাইন তিনিই করেন। ‘মাটির পাহাড়’ চলচ্চিত্রে আর্ট ডিরেকশনের মধ্য দিয়ে তাঁর সিনেমা পরিচালনার জীবন শুরু হয়। এরপর তিনি এহতেশাম পরিচালিত ‘এ দেশ তোমার আমার’ সিনেমায় প্রথম অভিনয়ের সুযোগ পান। চলচ্চিত্রে তিনি কৌতুকাভিনেতা হিসেবে অভিনয় করেও বেশ প্রশংসা অর্জন করেছিলেন। এ ছাড়া তিনি ১৯৭২ সালে আরণ্যক নাট্যদলের হয়ে ‘কবর’ নাটকে প্রথম মঞ্চাভিনয় করেন।
সত্যজিৎ রায়ের ‘পথের পাঁচালী’ সিনেমা দেখেই সুভাষ দত্ত চলচ্চিত্র নির্মাণের অনুপ্রেরণা পান। নির্মাণ করেন নিজের প্রথম চলচ্চিত্র ‘সুতরাং’। চলচ্চিত্রটি মুক্তি পেয়েছিল ১৯৬৪ সালে।
‘সুতরাং’ ছাড়াও তাঁর নির্দেশিত ছবিগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—কাগজের নৌকা, আয়না ও অবশিষ্ট, অরুণোদয়ের অগ্নিসাক্ষী, আবির্ভাব, বলাকা মন, সবুজ সাথী, বসুন্ধরা, সকাল সন্ধ্যা, ডুমুরের ফুল, নাজমা, স্বামী স্ত্রী, আবদার, আগমন, শর্ত, সহধর্মিণী, সোহাগ মিলন, পালাবদল, আলিঙ্গন, বিনিময়, আকাঙ্ক্ষা ইত্যাদি। তাঁর পরিচালিত সর্বশেষ চলচ্চিত্র ‘ও আমার ছেলে’ ২০০৮ সালে মুক্তি পায়।
বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের পটভূমিতে নির্মিত ‘অরুণোদয়ের অগ্নিসাক্ষী’ তাঁর অন্যতম সেরা ছবি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ১৯৭৭ সালে আলাউদ্দিন আল আজাদের বিখ্যাত উপন্যাস ‘২৩ নম্বর তৈলচিত্র’ অবলম্বনে ‘বসুন্ধরা’ নামের যে চলচ্চিত্রটি তিনি নির্মাণ করেন, তা আজও চলচ্চিত্র সমালোচকদের মধ্যে আলোচিত হয়।
তাঁর হাত ধরেই চলচ্চিত্রে অভিনয়ের সুযোগ ঘটে কবরী, সুচন্দা, উজ্জল, শর্মিলী আহমেদ, ইলিয়াস কাঞ্চন, আহমেদ শরীফ ও মন্দিরার।
সুভাষ দত্তের জন্ম ১৯৩০ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি দিনাজপুরে, মামাবাড়িতে। তবে তাঁর বাবা-মায়ের বাড়ি ছিল বগুড়ার সারিয়াকান্দি উপজেলায়।
সুভাষ দত্ত একাধারে চলচ্চিত্র অভিনেতা, প্রযোজক, পরিচালক, চিত্রনাট্যকার ও শিল্প নির্দেশক ছিলেন। কর্মজীবনের শুরুর দিকে সিনেমার পোস্টার আঁকতেন। এরপর চলচ্চিত্রে অভিনয় এবং সবশেষে চলচ্চিত্র নির্মাণ—প্রতিটি ক্ষেত্রেই তিনি সাফল্য পেয়েছেন।
এ দেশের প্রথম সবাক চলচ্চিত্র ‘মুখ ও মুখোশ’-এর পোস্টার ডিজাইন তিনিই করেন। ‘মাটির পাহাড়’ চলচ্চিত্রে আর্ট ডিরেকশনের মধ্য দিয়ে তাঁর সিনেমা পরিচালনার জীবন শুরু হয়। এরপর তিনি এহতেশাম পরিচালিত ‘এ দেশ তোমার আমার’ সিনেমায় প্রথম অভিনয়ের সুযোগ পান। চলচ্চিত্রে তিনি কৌতুকাভিনেতা হিসেবে অভিনয় করেও বেশ প্রশংসা অর্জন করেছিলেন। এ ছাড়া তিনি ১৯৭২ সালে আরণ্যক নাট্যদলের হয়ে ‘কবর’ নাটকে প্রথম মঞ্চাভিনয় করেন।
সত্যজিৎ রায়ের ‘পথের পাঁচালী’ সিনেমা দেখেই সুভাষ দত্ত চলচ্চিত্র নির্মাণের অনুপ্রেরণা পান। নির্মাণ করেন নিজের প্রথম চলচ্চিত্র ‘সুতরাং’। চলচ্চিত্রটি মুক্তি পেয়েছিল ১৯৬৪ সালে।
‘সুতরাং’ ছাড়াও তাঁর নির্দেশিত ছবিগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—কাগজের নৌকা, আয়না ও অবশিষ্ট, অরুণোদয়ের অগ্নিসাক্ষী, আবির্ভাব, বলাকা মন, সবুজ সাথী, বসুন্ধরা, সকাল সন্ধ্যা, ডুমুরের ফুল, নাজমা, স্বামী স্ত্রী, আবদার, আগমন, শর্ত, সহধর্মিণী, সোহাগ মিলন, পালাবদল, আলিঙ্গন, বিনিময়, আকাঙ্ক্ষা ইত্যাদি। তাঁর পরিচালিত সর্বশেষ চলচ্চিত্র ‘ও আমার ছেলে’ ২০০৮ সালে মুক্তি পায়।
বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের পটভূমিতে নির্মিত ‘অরুণোদয়ের অগ্নিসাক্ষী’ তাঁর অন্যতম সেরা ছবি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ১৯৭৭ সালে আলাউদ্দিন আল আজাদের বিখ্যাত উপন্যাস ‘২৩ নম্বর তৈলচিত্র’ অবলম্বনে ‘বসুন্ধরা’ নামের যে চলচ্চিত্রটি তিনি নির্মাণ করেন, তা আজও চলচ্চিত্র সমালোচকদের মধ্যে আলোচিত হয়।
তাঁর হাত ধরেই চলচ্চিত্রে অভিনয়ের সুযোগ ঘটে কবরী, সুচন্দা, উজ্জল, শর্মিলী আহমেদ, ইলিয়াস কাঞ্চন, আহমেদ শরীফ ও মন্দিরার।
সুভাষ দত্তের জন্ম ১৯৩০ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি দিনাজপুরে, মামাবাড়িতে। তবে তাঁর বাবা-মায়ের বাড়ি ছিল বগুড়ার সারিয়াকান্দি উপজেলায়।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ দিন আগে