চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
আলুর দরপতনে চাঁপাইনবাবগঞ্জের কৃষকসহ ব্যবসায়ীরা বিপাকে পড়েছেন। গত বছরে লাভ বেশি পাওয়ায়, এ বছর কৃষকেরা বেশি জমিতে আলু আবাদ করেন। কিন্তু করোনায় হোটেলসহ খাবারের দোকানগুলো বন্ধ থাকায় হিমাগারগুলোতে সংরক্ষিত বিপুল পরিমাণ আলু অবিক্রীত রয়ে গেছে।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চাঁপাইনবাবগঞ্জে এ বছর ১ হাজার ৩০০ হেক্টর জমিতে ২২ হাজার ৬১০ মেট্রিক টন আলু উৎপাদন হয়েছে। এর মধ্যে সদর উপজেলায় ৩৪০ হেক্টর জমিতে ৬ হাজার ১৬৫ মেট্রিক টন, শিবগঞ্জে ৪১০ হেক্টর জমিতে ৬ হাজার ৩২০ মেট্রিক টন, গোমস্তাপুরে ২৭৫ হেক্টর জমিতে ৪ হাজার ৭৫০ মেট্রিক টন, নাচোলে ৩৫ হেক্টর জমিতে ৬৭৫ মেট্রিক টন এবং ভোলাহাট উপজেলায় ২৪০ হেক্টর জমিতে ৪ হাজার ৭০০ মেট্রিক টন আলু উৎপাদিত হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এ বছর চাঁপাইনবাবগঞ্জের একমাত্র হিমাগার এগ্রো মহানন্দা কোল্ড স্টোরেজে প্রায় ৩০০ জন কৃষক ও ব্যবসায়ীর ৫০০ মেট্রিক টন আলু মজুত আছে। এ পরিস্থিতিতে লাভের আশায় আলু মজুত করে এখন বড় লোকসানের মুখে পড়েছেন আলুচাষি ও ব্যবসায়ীরা। গত বছর করোনা ও বন্যায় অসহায় মানুষের পাশে সরকারি সাহায্যের পাশাপাশি অনেক মানুষ এগিয়ে আসায় ত্রাণসামগ্রীর মধ্যে আলু ছিল অন্যতম সামগ্রী। ফলে সে বছর আলুতে প্রচুর লাভের মুখ দেখেন আলু ব্যবসায়ীরা। চলতি বছরে বেশি দামের আশায় অনেকে আলু হিমাগারে মজুত করেন। কিন্তু বাজারে ভালো দাম না থাকায় এখন লোকসান গুনতে হচ্ছে কৃষক ও ব্যবসায়ীদের।
এ বছর হিমাগার খরচসহ প্রতি কেজিতে উৎপাদন খরচ পড়ছে ১৮ থেকে ২০ টাকা। আর বর্তমানে আলু বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ১০ থেকে সাড়ে ১০ টাকায়। এতে প্রতি কেজিতে লোকসান গুনতে হচ্ছে সাড়ে ৭ থেকে ১০ টাকা।
এ বিষয়ে ব্যবসায়ীরা বলেন, ভালো দাম পাওয়ার আশায় হিমাগার থেকে ঋণ নিয়ে আলু সংরক্ষণ করেছিলেন তাঁরা। কিন্তু আলুর দাম কমে যাওয়ায় আর্থিকভাবে ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন তাঁরা।
সদর উপজেলার আঙ্গারিয়াপাড়া মহল্লার আলুচাষি শামিম আহমেদ বলেন, প্রতিবছর প্রায় ১০০ বিঘা জমিতে আলুর আবাদ করেন তিনি। এখন প্রতি কেজি আলু ১০ থেকে ১১ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এতে এ বছর প্রায় ১৫ থেকে ২০ লাখ টাকার মতো লোকসান গুনতে হবে তাঁর।
ব্যবসায়ী মহব্বত আলী বলেন, চলতি বছর হিমাগার খরচসহ বস্তাপ্রতি খরচ হয়েছে ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৪০০ টাকা। বিক্রি করতে গিয়ে বস্তাপ্রতি ৬৫০ থেকে ৭০০ টাকা করে দাম পাচ্ছেন তিনি।
জানতে চাইলে চাঁপাইনবাবগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মুহা. নজরুল ইসলাম জানান, কিছু কৃষক ও আড়তদার অধিক লাভের আসায় আলু মজুত করে আজ বিপদে পড়েছে। তিনি অহেতুক আলু মজুত না করার জন্য আহ্বান জানান।
আলুর দরপতনে চাঁপাইনবাবগঞ্জের কৃষকসহ ব্যবসায়ীরা বিপাকে পড়েছেন। গত বছরে লাভ বেশি পাওয়ায়, এ বছর কৃষকেরা বেশি জমিতে আলু আবাদ করেন। কিন্তু করোনায় হোটেলসহ খাবারের দোকানগুলো বন্ধ থাকায় হিমাগারগুলোতে সংরক্ষিত বিপুল পরিমাণ আলু অবিক্রীত রয়ে গেছে।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চাঁপাইনবাবগঞ্জে এ বছর ১ হাজার ৩০০ হেক্টর জমিতে ২২ হাজার ৬১০ মেট্রিক টন আলু উৎপাদন হয়েছে। এর মধ্যে সদর উপজেলায় ৩৪০ হেক্টর জমিতে ৬ হাজার ১৬৫ মেট্রিক টন, শিবগঞ্জে ৪১০ হেক্টর জমিতে ৬ হাজার ৩২০ মেট্রিক টন, গোমস্তাপুরে ২৭৫ হেক্টর জমিতে ৪ হাজার ৭৫০ মেট্রিক টন, নাচোলে ৩৫ হেক্টর জমিতে ৬৭৫ মেট্রিক টন এবং ভোলাহাট উপজেলায় ২৪০ হেক্টর জমিতে ৪ হাজার ৭০০ মেট্রিক টন আলু উৎপাদিত হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এ বছর চাঁপাইনবাবগঞ্জের একমাত্র হিমাগার এগ্রো মহানন্দা কোল্ড স্টোরেজে প্রায় ৩০০ জন কৃষক ও ব্যবসায়ীর ৫০০ মেট্রিক টন আলু মজুত আছে। এ পরিস্থিতিতে লাভের আশায় আলু মজুত করে এখন বড় লোকসানের মুখে পড়েছেন আলুচাষি ও ব্যবসায়ীরা। গত বছর করোনা ও বন্যায় অসহায় মানুষের পাশে সরকারি সাহায্যের পাশাপাশি অনেক মানুষ এগিয়ে আসায় ত্রাণসামগ্রীর মধ্যে আলু ছিল অন্যতম সামগ্রী। ফলে সে বছর আলুতে প্রচুর লাভের মুখ দেখেন আলু ব্যবসায়ীরা। চলতি বছরে বেশি দামের আশায় অনেকে আলু হিমাগারে মজুত করেন। কিন্তু বাজারে ভালো দাম না থাকায় এখন লোকসান গুনতে হচ্ছে কৃষক ও ব্যবসায়ীদের।
এ বছর হিমাগার খরচসহ প্রতি কেজিতে উৎপাদন খরচ পড়ছে ১৮ থেকে ২০ টাকা। আর বর্তমানে আলু বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ১০ থেকে সাড়ে ১০ টাকায়। এতে প্রতি কেজিতে লোকসান গুনতে হচ্ছে সাড়ে ৭ থেকে ১০ টাকা।
এ বিষয়ে ব্যবসায়ীরা বলেন, ভালো দাম পাওয়ার আশায় হিমাগার থেকে ঋণ নিয়ে আলু সংরক্ষণ করেছিলেন তাঁরা। কিন্তু আলুর দাম কমে যাওয়ায় আর্থিকভাবে ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন তাঁরা।
সদর উপজেলার আঙ্গারিয়াপাড়া মহল্লার আলুচাষি শামিম আহমেদ বলেন, প্রতিবছর প্রায় ১০০ বিঘা জমিতে আলুর আবাদ করেন তিনি। এখন প্রতি কেজি আলু ১০ থেকে ১১ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এতে এ বছর প্রায় ১৫ থেকে ২০ লাখ টাকার মতো লোকসান গুনতে হবে তাঁর।
ব্যবসায়ী মহব্বত আলী বলেন, চলতি বছর হিমাগার খরচসহ বস্তাপ্রতি খরচ হয়েছে ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৪০০ টাকা। বিক্রি করতে গিয়ে বস্তাপ্রতি ৬৫০ থেকে ৭০০ টাকা করে দাম পাচ্ছেন তিনি।
জানতে চাইলে চাঁপাইনবাবগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মুহা. নজরুল ইসলাম জানান, কিছু কৃষক ও আড়তদার অধিক লাভের আসায় আলু মজুত করে আজ বিপদে পড়েছে। তিনি অহেতুক আলু মজুত না করার জন্য আহ্বান জানান।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৫ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৯ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৯ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৯ দিন আগে