আবুল আহসান টিটু, ফকিরহাট (বাগেরহাট)
বাগেরহাটের ফকিরহাটে ব্যাপক হারে গ্রীষ্মকালীন টমেটো চাষ হয়েছে। মাছের ঘেরের পাশে শেডে অল্প খরচে টমেটো চাষ করে বেশি লাভবান হচ্ছেন চাষিরা। প্রথমবারের মতো এ সবজি চাষ করে ব্যাপক সাফল্য পেয়েছেন তাঁরা। কৃষি বিভাগের পরামর্শ ও সহযোগিতায় গ্রীষ্মকালীন টমেটোর ফলনে এই সফলতা বলে জানান উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. নাছরুল মিল্লাত।
ফকিরহাট কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, উপজেলায় এ বছর ১৫০ হেক্টর গ্রীষ্মকালীন টমেটো চাষ হয়েছে। উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৫ হাজার ২৫০ মেট্রিক টন। উপজেলার আটটি ইউনিয়নের ২৬৫ জন চাষি বারী হাইব্রিড টমেটো-৮ নামে উন্নত জাতের টমেটো চাষ করে ভালো ফলন পেয়েছেন। স্বল্প খরচে মাত্র দুই মাসের মধ্যে আশানুরূপ ফলন পেয়ে উচ্ছ্বসিত চাষিরা।
উপজেলার শ্যামবাগাত এলাকার টমেটোচাষি মাহমুদুল হাসান জানান, গ্রীষ্মকালীন টমেটো চাষ করে তাঁরা বেশ লাভবান হচ্ছেন। আশপাশের কৃষকেরাও টমেটো খেতে এসে চাষের বিষয়ে খোঁজ-খবর নিচ্ছেন।
একই এলাকার আরেক টমেটোচাষি জাহাঙ্গীর কবির বলেন, মাছের ঘেরের পাশে ১৫ শতক জমিতে শেড দিয়ে টমেটো চাষ করেছেন। সব মিলিয়ে ৩৫ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। তিনি এক লাখ টাকার টমেটো বিক্রি করতে পারবেন বলে আশা প্রকাশ করেন।
বেতাগা ইউনিয়নের টমেটোচাষি মনোরঞ্জন ঘোষ বলেন, টমেটো চাষে মাকড়ের আক্রমণ হলে তাঁরা কীটনাশকের বদলে পরিবেশবান্ধব ফেরোমন ফাঁদ ব্যবহার করেন। ফলে ক্রেতারা নিরাপদ সবজি হিসেবে আগ্রহ নিয়ে এই টমেটো কেনেন।
গ্রীষ্মকালীন টমেটো চাষের প্রসারে চাষিদের মাঠ পর্যায়ে পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে বলে জানান নওয়াপাড়া ব্লকের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা বিপুল পাল। তিনি বলেন, সার্বক্ষণিক তদারকির মাধ্যমে কৃষকদের প্রথম পর্যায়েই লাভবান করার জন্য চেষ্টা করছেন তাঁরা। আর এমনটা হলে টমেটোর চাষ আরও প্রসার হবে। এ কারণে এই চাষ তাঁরা নিবিড় তত্ত্বাবধানে রাখছেন।
উপ-সহকারী উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা নয়ন কুমার সেন বলেন, গ্রীষ্মকালীন হলেও প্রতি হেক্টরে ৩০ থেকে ৩৫ মেট্রিকটন টমেটো উৎপাদন হয়েছে। ৭০ থেকে ৮০ টাকা কেজি দরে টমেটো বিক্রি করে কৃষকেরা লাভবান হচ্ছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো. নাছরুল মিল্লাত বলেন, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের এসএসিপি প্রকল্পের অধীনে ফকিরহাটের সবগুলো ইউনিয়নে গ্রীষ্মকালীন বারী টমেটো-৮ চাষ করা হয়েছে।
এ উপজেলায় প্রথমবার চাষ হওয়ায় কৃষকদের প্রশিক্ষণ, লজিস্টিক সহযোগিতা ও উদ্বুদ্ধকরণের মাধ্যমে প্রকল্পটি শুরু করা হয়েছিল। ফলন আশানুরূপ হওয়ায় কৃষকেরা লাভবান হচ্ছেন। ভবিষ্যতে ফসলটি আরও ব্যাপকভাবে চাষের জন্য কৃষি অফিস কাজ করছে।
বাগেরহাটের ফকিরহাটে ব্যাপক হারে গ্রীষ্মকালীন টমেটো চাষ হয়েছে। মাছের ঘেরের পাশে শেডে অল্প খরচে টমেটো চাষ করে বেশি লাভবান হচ্ছেন চাষিরা। প্রথমবারের মতো এ সবজি চাষ করে ব্যাপক সাফল্য পেয়েছেন তাঁরা। কৃষি বিভাগের পরামর্শ ও সহযোগিতায় গ্রীষ্মকালীন টমেটোর ফলনে এই সফলতা বলে জানান উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. নাছরুল মিল্লাত।
ফকিরহাট কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, উপজেলায় এ বছর ১৫০ হেক্টর গ্রীষ্মকালীন টমেটো চাষ হয়েছে। উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৫ হাজার ২৫০ মেট্রিক টন। উপজেলার আটটি ইউনিয়নের ২৬৫ জন চাষি বারী হাইব্রিড টমেটো-৮ নামে উন্নত জাতের টমেটো চাষ করে ভালো ফলন পেয়েছেন। স্বল্প খরচে মাত্র দুই মাসের মধ্যে আশানুরূপ ফলন পেয়ে উচ্ছ্বসিত চাষিরা।
উপজেলার শ্যামবাগাত এলাকার টমেটোচাষি মাহমুদুল হাসান জানান, গ্রীষ্মকালীন টমেটো চাষ করে তাঁরা বেশ লাভবান হচ্ছেন। আশপাশের কৃষকেরাও টমেটো খেতে এসে চাষের বিষয়ে খোঁজ-খবর নিচ্ছেন।
একই এলাকার আরেক টমেটোচাষি জাহাঙ্গীর কবির বলেন, মাছের ঘেরের পাশে ১৫ শতক জমিতে শেড দিয়ে টমেটো চাষ করেছেন। সব মিলিয়ে ৩৫ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। তিনি এক লাখ টাকার টমেটো বিক্রি করতে পারবেন বলে আশা প্রকাশ করেন।
বেতাগা ইউনিয়নের টমেটোচাষি মনোরঞ্জন ঘোষ বলেন, টমেটো চাষে মাকড়ের আক্রমণ হলে তাঁরা কীটনাশকের বদলে পরিবেশবান্ধব ফেরোমন ফাঁদ ব্যবহার করেন। ফলে ক্রেতারা নিরাপদ সবজি হিসেবে আগ্রহ নিয়ে এই টমেটো কেনেন।
গ্রীষ্মকালীন টমেটো চাষের প্রসারে চাষিদের মাঠ পর্যায়ে পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে বলে জানান নওয়াপাড়া ব্লকের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা বিপুল পাল। তিনি বলেন, সার্বক্ষণিক তদারকির মাধ্যমে কৃষকদের প্রথম পর্যায়েই লাভবান করার জন্য চেষ্টা করছেন তাঁরা। আর এমনটা হলে টমেটোর চাষ আরও প্রসার হবে। এ কারণে এই চাষ তাঁরা নিবিড় তত্ত্বাবধানে রাখছেন।
উপ-সহকারী উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা নয়ন কুমার সেন বলেন, গ্রীষ্মকালীন হলেও প্রতি হেক্টরে ৩০ থেকে ৩৫ মেট্রিকটন টমেটো উৎপাদন হয়েছে। ৭০ থেকে ৮০ টাকা কেজি দরে টমেটো বিক্রি করে কৃষকেরা লাভবান হচ্ছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো. নাছরুল মিল্লাত বলেন, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের এসএসিপি প্রকল্পের অধীনে ফকিরহাটের সবগুলো ইউনিয়নে গ্রীষ্মকালীন বারী টমেটো-৮ চাষ করা হয়েছে।
এ উপজেলায় প্রথমবার চাষ হওয়ায় কৃষকদের প্রশিক্ষণ, লজিস্টিক সহযোগিতা ও উদ্বুদ্ধকরণের মাধ্যমে প্রকল্পটি শুরু করা হয়েছিল। ফলন আশানুরূপ হওয়ায় কৃষকেরা লাভবান হচ্ছেন। ভবিষ্যতে ফসলটি আরও ব্যাপকভাবে চাষের জন্য কৃষি অফিস কাজ করছে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ দিন আগে