গাজীপুর প্রতিনিধি
ডিএনএ, ভিসেরা, ফরেনসিকসহ মামলার বিভিন্ন আলামত পরীক্ষার প্রতিবেদন পেতে বিলম্ব হওয়ায় গাজীপুরে ঝুলে আছে ৩৮৩টি মামলার কার্যক্রম। সব কটি মামলাই নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে করা। এতে এসব মামলার বাদী-বিবাদী—সবাই নানামুখী হয়রানি ও ন্যায়বিচার প্রাপ্তিতে দীর্ঘসূত্রতার শিকার হচ্ছেন।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মামলার বিচারকাজ নির্ভুলভাবে সম্পন্ন করার জন্য ডিএনএসহ বিভিন্ন আলামত পরীক্ষার প্রতিবেদন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এর মাধ্যমে প্রকৃত অপরাধীকে শাস্তি দেওয়ার পাশাপাশি নির্দোষ ব্যক্তিকে অব্যাহতি দেওয়া সহজ হয়। সময়মতো ডিএনএ, ভিসেরা রিপোর্টসহ তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে না পারায় অনেক মামলার বিচারকাজ শুরু করা যাচ্ছে না।
গাজীপুর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালতের স্পেশাল পিপি অ্যাডভোকেট এ বি এম আফফান বলেন, ডিএনএ রিপোর্ট বা ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন সময়মতো না পাওয়াসহ নানা কারণে মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দিতে দেরি হয়। এতে বিচার প্রার্থী ও আসামি নানা রকম ভোগান্তি এবং হয়রানির শিকার হচ্ছেন।
গাজীপুর মহানগর পুলিশ (জিএমপি) কমিশনারের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ডিএনএসহ অন্যান্য পরীক্ষার প্রতিবেদন প্রাপ্তির অপেক্ষায় মহানগরীর আটটি থানা এলাকার ৩৮৩টি মামলা মুলতবি রয়েছে। এসব মামলার মধ্যে ময়নাতদন্তের প্রতিবেদনের অপেক্ষায় রয়েছে ৮০টি, ভিসেরা রিপোর্টের অপেক্ষায় আটটি, ডিএনএ প্রতিবেদনের অপেক্ষায় ১৫২টি, মোবাইল ফরেনসিক প্রতিবেদন না আসায় ঝুলে রয়েছে ১১টি, এমসির জন্য ৩১টি, মাদক-সংক্রান্ত প্রতিবেদনের জন্য ৯৫টি। অন্য কারণে ছয়টি মামলার কার্যক্রম মুলতবি রয়েছে।
এসব মামলার মধ্যে গাজীপুর মহানগরীর সদর থানায় রয়েছে ৭৩টি, বাসন থানায় ৩১টি, কোনাবাড়ী থানায় ৩৯টি, কাশিমপুর থানায় ৩৫টি, গাছা থানায় ৫২টি, পুবাইল থানায় ২১টি, টঙ্গী পূর্ব থানায় ৯৫টি ও টঙ্গী পশ্চিম থানায় ৩৭টি।
মুলতবি থাকা মামলাগুলোর কয়েকটির তদন্ত কর্মকর্তার সঙ্গে কথা হলে নাম না প্রকাশের শর্তে তাঁরা জানান, নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই তাঁরা তদন্ত কার্যক্রম শেষ করে প্রতিবেদন বিজ্ঞ আদালতে উপস্থাপনের জন্য প্রায় প্রস্তুত। কিন্তু মামলা-সংক্রান্ত বিভিন্ন আলামতের পরীক্ষার প্রতিবেদন না পাওয়ায় অভিযোগপত্র অথবা চূড়ান্ত প্রতিবেদন উপস্থাপন করতে পারছেন না।
চলতি বছরের শুরুতে মহানগরীর বিভিন্ন থানায় হওয়া কয়েকটি মামলার বাদীর সঙ্গে কথা হয়। তাঁদের অভিযোগ, পুলিশের কাছে গেলে বলে পরীক্ষার প্রতিবেদন আসেনি, তাই আদালতে মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দিতে পারছে না।
গাজীপুরের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘সারা দেশের ডিএনএ পরীক্ষা সিআইডির ল্যাবে হওয়ায় সেখানে অনেক লম্বা সিরিয়াল থাকে। বিভিন্ন প্রতিবেদন সংগ্রহ করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখছি।’
ডিএনএ, ভিসেরা, ফরেনসিকসহ মামলার বিভিন্ন আলামত পরীক্ষার প্রতিবেদন পেতে বিলম্ব হওয়ায় গাজীপুরে ঝুলে আছে ৩৮৩টি মামলার কার্যক্রম। সব কটি মামলাই নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে করা। এতে এসব মামলার বাদী-বিবাদী—সবাই নানামুখী হয়রানি ও ন্যায়বিচার প্রাপ্তিতে দীর্ঘসূত্রতার শিকার হচ্ছেন।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মামলার বিচারকাজ নির্ভুলভাবে সম্পন্ন করার জন্য ডিএনএসহ বিভিন্ন আলামত পরীক্ষার প্রতিবেদন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এর মাধ্যমে প্রকৃত অপরাধীকে শাস্তি দেওয়ার পাশাপাশি নির্দোষ ব্যক্তিকে অব্যাহতি দেওয়া সহজ হয়। সময়মতো ডিএনএ, ভিসেরা রিপোর্টসহ তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে না পারায় অনেক মামলার বিচারকাজ শুরু করা যাচ্ছে না।
গাজীপুর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালতের স্পেশাল পিপি অ্যাডভোকেট এ বি এম আফফান বলেন, ডিএনএ রিপোর্ট বা ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন সময়মতো না পাওয়াসহ নানা কারণে মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দিতে দেরি হয়। এতে বিচার প্রার্থী ও আসামি নানা রকম ভোগান্তি এবং হয়রানির শিকার হচ্ছেন।
গাজীপুর মহানগর পুলিশ (জিএমপি) কমিশনারের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ডিএনএসহ অন্যান্য পরীক্ষার প্রতিবেদন প্রাপ্তির অপেক্ষায় মহানগরীর আটটি থানা এলাকার ৩৮৩টি মামলা মুলতবি রয়েছে। এসব মামলার মধ্যে ময়নাতদন্তের প্রতিবেদনের অপেক্ষায় রয়েছে ৮০টি, ভিসেরা রিপোর্টের অপেক্ষায় আটটি, ডিএনএ প্রতিবেদনের অপেক্ষায় ১৫২টি, মোবাইল ফরেনসিক প্রতিবেদন না আসায় ঝুলে রয়েছে ১১টি, এমসির জন্য ৩১টি, মাদক-সংক্রান্ত প্রতিবেদনের জন্য ৯৫টি। অন্য কারণে ছয়টি মামলার কার্যক্রম মুলতবি রয়েছে।
এসব মামলার মধ্যে গাজীপুর মহানগরীর সদর থানায় রয়েছে ৭৩টি, বাসন থানায় ৩১টি, কোনাবাড়ী থানায় ৩৯টি, কাশিমপুর থানায় ৩৫টি, গাছা থানায় ৫২টি, পুবাইল থানায় ২১টি, টঙ্গী পূর্ব থানায় ৯৫টি ও টঙ্গী পশ্চিম থানায় ৩৭টি।
মুলতবি থাকা মামলাগুলোর কয়েকটির তদন্ত কর্মকর্তার সঙ্গে কথা হলে নাম না প্রকাশের শর্তে তাঁরা জানান, নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই তাঁরা তদন্ত কার্যক্রম শেষ করে প্রতিবেদন বিজ্ঞ আদালতে উপস্থাপনের জন্য প্রায় প্রস্তুত। কিন্তু মামলা-সংক্রান্ত বিভিন্ন আলামতের পরীক্ষার প্রতিবেদন না পাওয়ায় অভিযোগপত্র অথবা চূড়ান্ত প্রতিবেদন উপস্থাপন করতে পারছেন না।
চলতি বছরের শুরুতে মহানগরীর বিভিন্ন থানায় হওয়া কয়েকটি মামলার বাদীর সঙ্গে কথা হয়। তাঁদের অভিযোগ, পুলিশের কাছে গেলে বলে পরীক্ষার প্রতিবেদন আসেনি, তাই আদালতে মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দিতে পারছে না।
গাজীপুরের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘সারা দেশের ডিএনএ পরীক্ষা সিআইডির ল্যাবে হওয়ায় সেখানে অনেক লম্বা সিরিয়াল থাকে। বিভিন্ন প্রতিবেদন সংগ্রহ করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখছি।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে