কাপ্তাই (রাঙামাটি) প্রতিনিধি
রাঙামাটির কাপ্তাইয়ে কর্ণফুলী পেপার মিলের (কেপিএম) আবাসিক ভবনগুলো কেবলই স্মৃতি। উপজেলার চন্দ্রঘোনা ইউনিয়নে পরিত্যক্ত ভবনগুলো এখন ধ্বংসের পথে।
বাংলাদেশ কেমিক্যালস ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশনের (বিসিআইসি) অন্যতম কাগজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী পেপার মিল (কেপিএম) স্থাপিত হয় ১৯৫১ সালে। তৎকালে ৬৭ দশমিক ৫৭ মিলিয়ন রুপি ব্যয়ে এটি প্রতিষ্ঠিত কেপিএম। এর পাশে অবস্থিত বিসিআইসির আরেক প্রতিষ্ঠান কেআরসি। ১০ বছর আগেও দুটি প্রতিষ্ঠানে কর্মকর্তা, স্থায়ী-অস্থায়ী শ্রমিক-কর্মচারী মিলে প্রায় ১২ হাজার লোক কাজ করতেন। তাঁদের আবাসনের জন্য কেপিএম মিলের এক কিলোমিটারের বেশি এলাকা জুড়ে তৈরি করা হয়ে ছিল আবাসিক ভবন।
স্থানীয় বাসিন্দা ও শ্রমিকেরা জানান, হাতের নাগালে গ্যাস, বিদ্যুৎ আর পানি সমৃদ্ধ এই ভবনে বাসা পাওয়া ছিল সোনার হরিণ। এ জন্য কারখানার ব্যবস্থাপনা ও সিবিএ নেতাদের কাছে ধরনা দিতেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। তখন গোটা কেপিএম এলাকায় ছিলে উৎসব মুখর পরিবেশ।
কেপিএম সূত্রে জানা গেছে, গত এক দশকে কেপিএমের উৎপাদন হ্রাস পাওয়ার স্থায়ী শ্রমিক ছাঁটাই করা হয়েছে। ধাপে ধাপে এখানকার কর্মকর্তা-শ্রমিকদের বিসিআইসির অন্য প্রতিষ্ঠানে বদলি করেছেন। বর্তমানে কেপিএমে কর্মকর্তা-কর্মচারী মিলিয়ে ২০০ জনের অধিক কর্মরত আছে। ফলে কেপিএমের অভ্যন্তরে ভবনগুলো দিনের পর দিন খালি পড়ে আছে।
সম্প্রতি কেপিএমের বারঘোনিয়া মার্কেট সংলগ্ন কবরস্থান এলাকা ঘুরে দেখা যায় যায়, কেপিএমের আবাসিক অসংখ্য ভবন পরিত্যক্ত পড়ে আছে। কবরস্থানে পাশেই রয়েছে কর্ণফুলী ভবন ২ সহ একতলা বিশিষ্ট পাশাপাশি অনেক ভবন।
পথে দেখা হয় মিলের শ্রমিক মফিজুল হকের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘১৯৮৩ সাল হতে মিলে চাকরি করি। এই কর্ণফুলী ভবনের ১০টি ফ্ল্যাট কখনো খালি ছিল না। এর পাশের ঘরগুলোও আমি কখনো খালি দেখি নাই। এখন সব নীরব। ভবনের পাশে ঝোপ ঝাড়। সন্ধ্যা হলে শেয়াল নামে। যেন ভুতুড়ে পরিবেশ।’
রাঙামাটির কাপ্তাইয়ে কর্ণফুলী পেপার মিলের (কেপিএম) আবাসিক ভবনগুলো কেবলই স্মৃতি। উপজেলার চন্দ্রঘোনা ইউনিয়নে পরিত্যক্ত ভবনগুলো এখন ধ্বংসের পথে।
বাংলাদেশ কেমিক্যালস ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশনের (বিসিআইসি) অন্যতম কাগজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী পেপার মিল (কেপিএম) স্থাপিত হয় ১৯৫১ সালে। তৎকালে ৬৭ দশমিক ৫৭ মিলিয়ন রুপি ব্যয়ে এটি প্রতিষ্ঠিত কেপিএম। এর পাশে অবস্থিত বিসিআইসির আরেক প্রতিষ্ঠান কেআরসি। ১০ বছর আগেও দুটি প্রতিষ্ঠানে কর্মকর্তা, স্থায়ী-অস্থায়ী শ্রমিক-কর্মচারী মিলে প্রায় ১২ হাজার লোক কাজ করতেন। তাঁদের আবাসনের জন্য কেপিএম মিলের এক কিলোমিটারের বেশি এলাকা জুড়ে তৈরি করা হয়ে ছিল আবাসিক ভবন।
স্থানীয় বাসিন্দা ও শ্রমিকেরা জানান, হাতের নাগালে গ্যাস, বিদ্যুৎ আর পানি সমৃদ্ধ এই ভবনে বাসা পাওয়া ছিল সোনার হরিণ। এ জন্য কারখানার ব্যবস্থাপনা ও সিবিএ নেতাদের কাছে ধরনা দিতেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। তখন গোটা কেপিএম এলাকায় ছিলে উৎসব মুখর পরিবেশ।
কেপিএম সূত্রে জানা গেছে, গত এক দশকে কেপিএমের উৎপাদন হ্রাস পাওয়ার স্থায়ী শ্রমিক ছাঁটাই করা হয়েছে। ধাপে ধাপে এখানকার কর্মকর্তা-শ্রমিকদের বিসিআইসির অন্য প্রতিষ্ঠানে বদলি করেছেন। বর্তমানে কেপিএমে কর্মকর্তা-কর্মচারী মিলিয়ে ২০০ জনের অধিক কর্মরত আছে। ফলে কেপিএমের অভ্যন্তরে ভবনগুলো দিনের পর দিন খালি পড়ে আছে।
সম্প্রতি কেপিএমের বারঘোনিয়া মার্কেট সংলগ্ন কবরস্থান এলাকা ঘুরে দেখা যায় যায়, কেপিএমের আবাসিক অসংখ্য ভবন পরিত্যক্ত পড়ে আছে। কবরস্থানে পাশেই রয়েছে কর্ণফুলী ভবন ২ সহ একতলা বিশিষ্ট পাশাপাশি অনেক ভবন।
পথে দেখা হয় মিলের শ্রমিক মফিজুল হকের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘১৯৮৩ সাল হতে মিলে চাকরি করি। এই কর্ণফুলী ভবনের ১০টি ফ্ল্যাট কখনো খালি ছিল না। এর পাশের ঘরগুলোও আমি কখনো খালি দেখি নাই। এখন সব নীরব। ভবনের পাশে ঝোপ ঝাড়। সন্ধ্যা হলে শেয়াল নামে। যেন ভুতুড়ে পরিবেশ।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৭ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
১১ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
১১ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
১১ দিন আগে