পাবনা প্রতিনিধি
পাবনা জেলার ৯টি উপজেলায় ৩৪৬টি মণ্ডপে এ বছর শারদীয় দুর্গাপূজা উদ্যাপন হবে। এখন প্রতিমা তৈরি এবং প্রতিমায় রং-তুলির আঁচড় দিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রতিমা তৈরির কারিগরেরা।
পাবনা জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, সদর উপজেলায় ৫৩টি, আটঘরিয়ায় ১৫, ঈশ্বরদীতে ৩০, চাটমোহরে ৫৫, ভাঙ্গুড়ায় ১৯, ফরিদপুরে ১৮, সাঁথিয়ায় ৪৪, বেড়ায় ৫৬টি এবং সুজানগর উপজেলার ৫৬টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা উদ্যাপিত হবে। মণ্ডপের প্রতিমাগুলো তৈরির কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। এখন চলছে রং-তুলির আঁচড়।
করোনার কারণে গত বছর পূজা না হওয়ায় এবার পূজা উদ্যাপনে দেখা যাচ্ছে ব্যাপক উৎসবের আমেজ। বিপণিবিতানগুলোতে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের কেনাকাটার ধুম দেখা যাচ্ছে।
পাবনা সদর উপজেলা পূজা উদ্যাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক কোমল চন্দ্র দাস জানান, যেহেতু গত বছর করোনার কারণে কোনো উৎসব হয়নি, সেহেতু এবার পরিবেশ তুলনামূলকভাবে ভালো হওয়ায় উৎসবমুখর পরিবেশ দেখা যাচ্ছে।
পাবনা জেলা পূজা উদ্যাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক বাদল ঘোষ বলেন, সন্ধিপূজা রাত ১১টা ৪৫ মিনিট থেকে ১২টা ৪২ মিনিট পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। এ সময় নিরাপত্তাসহ নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে হবে। ভক্তরা প্রতিমা দর্শন করতে পারেন সে ব্যাপারে মন্দির কমিটি এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা কাজ করবেন। ১১ অক্টোবর দেবীর বোধন এবং ১৫ অক্টোবর বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শারদীয় দুর্গোৎসব শেষ হবে।
বীর মুক্তিযোদ্ধা চন্দন কুমার চক্রবর্তী বলেন, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে পূজা উদ্যাপনের লক্ষ্যে প্রশাসনের পাশাপাশি সবাইকে সচেষ্ট হতে হবে।
পাবনার পুলিশ সুপার মহিবুল ইসলাম বলেন, পূজা নির্বিঘ্ন করা উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। নিরাপদ ও নিরাপত্তার সঙ্গে পূজা উদ্যাপনের জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। অপ্রীতকর পরিস্থিতে পুলিশ কন্ট্রোল রুম, পুলিশ হেল্প লাইন বা ৯৯৯ ফোন করার আহ্বান জানান পুলিশ সুপার।
পাবনা জেলা প্রশাসক বিশ্বাস রাসেল হোসেন বলেন, প্রতিটি পূজামণ্ডপে সুষ্ঠুভাবে পূজা উদ্যাপনের জন্য প্রশাসন থেকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ভিজিল্যান্স টিম করা হয়েছে। শারদীয় দুর্গাপূজা উৎসবের জন্য জেলায় মন্দিরের জন্য মোট ১৭৩ টন চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। নির্বিঘ্নে আনন্দঘন পরিবেশে পূজা উদ্যাপনের জন্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে সব ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
পাবনা জেলার ৯টি উপজেলায় ৩৪৬টি মণ্ডপে এ বছর শারদীয় দুর্গাপূজা উদ্যাপন হবে। এখন প্রতিমা তৈরি এবং প্রতিমায় রং-তুলির আঁচড় দিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রতিমা তৈরির কারিগরেরা।
পাবনা জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, সদর উপজেলায় ৫৩টি, আটঘরিয়ায় ১৫, ঈশ্বরদীতে ৩০, চাটমোহরে ৫৫, ভাঙ্গুড়ায় ১৯, ফরিদপুরে ১৮, সাঁথিয়ায় ৪৪, বেড়ায় ৫৬টি এবং সুজানগর উপজেলার ৫৬টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা উদ্যাপিত হবে। মণ্ডপের প্রতিমাগুলো তৈরির কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। এখন চলছে রং-তুলির আঁচড়।
করোনার কারণে গত বছর পূজা না হওয়ায় এবার পূজা উদ্যাপনে দেখা যাচ্ছে ব্যাপক উৎসবের আমেজ। বিপণিবিতানগুলোতে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের কেনাকাটার ধুম দেখা যাচ্ছে।
পাবনা সদর উপজেলা পূজা উদ্যাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক কোমল চন্দ্র দাস জানান, যেহেতু গত বছর করোনার কারণে কোনো উৎসব হয়নি, সেহেতু এবার পরিবেশ তুলনামূলকভাবে ভালো হওয়ায় উৎসবমুখর পরিবেশ দেখা যাচ্ছে।
পাবনা জেলা পূজা উদ্যাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক বাদল ঘোষ বলেন, সন্ধিপূজা রাত ১১টা ৪৫ মিনিট থেকে ১২টা ৪২ মিনিট পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। এ সময় নিরাপত্তাসহ নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে হবে। ভক্তরা প্রতিমা দর্শন করতে পারেন সে ব্যাপারে মন্দির কমিটি এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা কাজ করবেন। ১১ অক্টোবর দেবীর বোধন এবং ১৫ অক্টোবর বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শারদীয় দুর্গোৎসব শেষ হবে।
বীর মুক্তিযোদ্ধা চন্দন কুমার চক্রবর্তী বলেন, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে পূজা উদ্যাপনের লক্ষ্যে প্রশাসনের পাশাপাশি সবাইকে সচেষ্ট হতে হবে।
পাবনার পুলিশ সুপার মহিবুল ইসলাম বলেন, পূজা নির্বিঘ্ন করা উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। নিরাপদ ও নিরাপত্তার সঙ্গে পূজা উদ্যাপনের জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। অপ্রীতকর পরিস্থিতে পুলিশ কন্ট্রোল রুম, পুলিশ হেল্প লাইন বা ৯৯৯ ফোন করার আহ্বান জানান পুলিশ সুপার।
পাবনা জেলা প্রশাসক বিশ্বাস রাসেল হোসেন বলেন, প্রতিটি পূজামণ্ডপে সুষ্ঠুভাবে পূজা উদ্যাপনের জন্য প্রশাসন থেকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ভিজিল্যান্স টিম করা হয়েছে। শারদীয় দুর্গাপূজা উৎসবের জন্য জেলায় মন্দিরের জন্য মোট ১৭৩ টন চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। নির্বিঘ্নে আনন্দঘন পরিবেশে পূজা উদ্যাপনের জন্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে সব ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৬ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
১০ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
১০ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
১০ দিন আগে