শাহীন রহমান, পাবনা
রাজশাহীর পুঠিয়ায় কয়েক দিন ধরে জ্বর-সর্দিসহ নানা রোগে আক্রান্ত শিশু রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। চিকিৎসকেরা বলছেন, আবহাওয়া পরিবর্তনের ফলে এর প্রভাব পড়ছে শিশুদের ওপর। তবে আতঙ্কিত না হয়ে যথাযথ নিয়মে চিকিৎসাসেবা নিলে দু-তিন দিনেই শিশুরা স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকেরা।
গতকাল সোমবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ঘুরে দেখা গেছে, শিশু ওয়ার্ড রোগীতে পরিপূর্ণ। বেশির ভাগ শিশু শ্বাসকষ্ট, সর্দি-জ্বরে আক্রান্ত। ওয়ার্ডে জায়গা সংকুলান না হওয়ায় কিছু শিশু রোগীকে মহিলা ওয়ার্ডেও রাখা হয়। আর বহির্বিভাগে চিকিৎসাসেবা নিতে আসা অধিকাংশ রোগীই শিশু। বহির্বিভাগে আসা শিশুরা সর্দি-জ্বর ও কাশিতে আক্রান্ত। রোগীদের অভিভাবকেরা টিকিটের জন্য দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে আছেন। অনেকই চিকিৎসকের ডাকার অপেক্ষায় বাচ্চাকে কোলে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছেন।
টিকিট কাউন্টারে কর্মরত ব্যক্তিরা বলেন, ১০-১৫ দিন ধরে হাসপাতালে শিশু রোগীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। প্রায় প্রতিদিন গড়ে শতাধিক শিশু রোগী আসছে বহির্বিভাগে। জরুরি বিভাগেও প্রায় একই অবস্থা।
জরুরি বিভাগের সহকারী চিকিৎসক রফিকুল ইসলাম বলেন, প্রতিদিন জরুরি বিভাগে গড়ে দেড় শতাধিক রোগী সেবা নিতে আসে। এদের মধ্যে শিশুর সংখ্যা বেশি। শিশুদের অবস্থা গুরুতর হলে তাদের হাসপাতালে ভর্তি রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
ঝলমলিয়া গ্রামের আবেদা খাতুন নামের একজন শিশুর মা বলেন, ‘আমার মেয়ের বয়স চার বছর। তিন দিন ধরে ওর প্রচণ্ড জ্বর ও কাশি শুরু হয়েছে। এলাকার একজন গ্রাম্য চিকিৎসক দেখিয়েছিলাম। দুই দিন ওষুধ খাওয়ায়েও কমছে না। তাই আজ সকালে হাসপাতালে নিয়ে এসেছি।’
ময়না আকতার নামের অপর একজন রোগীর মা বলেন, এখন বেশির ভাগ বাড়িতে বাচ্চাদের জ্বর ও সর্দি-কাশি দেখা দিয়েছে। এই হাসপাতালে মাত্র একজন শিশু ডাক্তার। তা-ও তিনি আসেন সপ্তাহে সর্বোচ্চ তিন দিন। ফলে বেশির ভাগ সন্তানের অভিভাবকেরা হাসপাতালের জরুরি বিভাগ বা স্থানীয় চিকিৎসকদের কাছে সেবা নেন।
কাউসার আহম্মদ নামের আরেক রোগীর অভিভাবক বলেন, গতকাল বিকেল থেকে মেয়ের জ্বর। লম্বা ভিড় ঠেলে চিকিৎসকের কাছে গেলে তিনি করোনাসহ তিনটি পরীক্ষা দেন। পরীক্ষার প্রতিবেদন এলে চিকিৎসক ব্যবস্থাপত্র দেবেন বলে জানিয়েছেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জুনিয়র কনসালট্যান্ট মেডিসিন (শিশু) ডাক্তার শুভ্র প্রকাশ পাল বলেন, আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণে এখন এই ঠান্ডা, এই গরম। আর এর ফলে শিশুরা শ্বাসকষ্ট, জ্বর-সর্দিসহ নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। গত কয়েক দিন শিশু রোগীর সংখ্যা অনেক বেড়েছে। তবে আতঙ্কের কিছু নেই।
রাজশাহীর পুঠিয়ায় কয়েক দিন ধরে জ্বর-সর্দিসহ নানা রোগে আক্রান্ত শিশু রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। চিকিৎসকেরা বলছেন, আবহাওয়া পরিবর্তনের ফলে এর প্রভাব পড়ছে শিশুদের ওপর। তবে আতঙ্কিত না হয়ে যথাযথ নিয়মে চিকিৎসাসেবা নিলে দু-তিন দিনেই শিশুরা স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকেরা।
গতকাল সোমবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ঘুরে দেখা গেছে, শিশু ওয়ার্ড রোগীতে পরিপূর্ণ। বেশির ভাগ শিশু শ্বাসকষ্ট, সর্দি-জ্বরে আক্রান্ত। ওয়ার্ডে জায়গা সংকুলান না হওয়ায় কিছু শিশু রোগীকে মহিলা ওয়ার্ডেও রাখা হয়। আর বহির্বিভাগে চিকিৎসাসেবা নিতে আসা অধিকাংশ রোগীই শিশু। বহির্বিভাগে আসা শিশুরা সর্দি-জ্বর ও কাশিতে আক্রান্ত। রোগীদের অভিভাবকেরা টিকিটের জন্য দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে আছেন। অনেকই চিকিৎসকের ডাকার অপেক্ষায় বাচ্চাকে কোলে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছেন।
টিকিট কাউন্টারে কর্মরত ব্যক্তিরা বলেন, ১০-১৫ দিন ধরে হাসপাতালে শিশু রোগীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। প্রায় প্রতিদিন গড়ে শতাধিক শিশু রোগী আসছে বহির্বিভাগে। জরুরি বিভাগেও প্রায় একই অবস্থা।
জরুরি বিভাগের সহকারী চিকিৎসক রফিকুল ইসলাম বলেন, প্রতিদিন জরুরি বিভাগে গড়ে দেড় শতাধিক রোগী সেবা নিতে আসে। এদের মধ্যে শিশুর সংখ্যা বেশি। শিশুদের অবস্থা গুরুতর হলে তাদের হাসপাতালে ভর্তি রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
ঝলমলিয়া গ্রামের আবেদা খাতুন নামের একজন শিশুর মা বলেন, ‘আমার মেয়ের বয়স চার বছর। তিন দিন ধরে ওর প্রচণ্ড জ্বর ও কাশি শুরু হয়েছে। এলাকার একজন গ্রাম্য চিকিৎসক দেখিয়েছিলাম। দুই দিন ওষুধ খাওয়ায়েও কমছে না। তাই আজ সকালে হাসপাতালে নিয়ে এসেছি।’
ময়না আকতার নামের অপর একজন রোগীর মা বলেন, এখন বেশির ভাগ বাড়িতে বাচ্চাদের জ্বর ও সর্দি-কাশি দেখা দিয়েছে। এই হাসপাতালে মাত্র একজন শিশু ডাক্তার। তা-ও তিনি আসেন সপ্তাহে সর্বোচ্চ তিন দিন। ফলে বেশির ভাগ সন্তানের অভিভাবকেরা হাসপাতালের জরুরি বিভাগ বা স্থানীয় চিকিৎসকদের কাছে সেবা নেন।
কাউসার আহম্মদ নামের আরেক রোগীর অভিভাবক বলেন, গতকাল বিকেল থেকে মেয়ের জ্বর। লম্বা ভিড় ঠেলে চিকিৎসকের কাছে গেলে তিনি করোনাসহ তিনটি পরীক্ষা দেন। পরীক্ষার প্রতিবেদন এলে চিকিৎসক ব্যবস্থাপত্র দেবেন বলে জানিয়েছেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জুনিয়র কনসালট্যান্ট মেডিসিন (শিশু) ডাক্তার শুভ্র প্রকাশ পাল বলেন, আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণে এখন এই ঠান্ডা, এই গরম। আর এর ফলে শিশুরা শ্বাসকষ্ট, জ্বর-সর্দিসহ নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। গত কয়েক দিন শিশু রোগীর সংখ্যা অনেক বেড়েছে। তবে আতঙ্কের কিছু নেই।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৫ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৯ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৯ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৯ দিন আগে