মারুফ কিবরিয়া, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কড়া নাড়ছে। দেড় বছর পরই নির্বাচন। তাই এখনই প্রস্তুতি নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। তবে প্রস্তুতির প্রসঙ্গ এলেই চলে আসে ইভিএমে ভোট গ্রহণের প্রসঙ্গটি। এই জাতীয় নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার নিয়ে চলছে নানা বাহাস। ভোট গ্রহণে আধুনিক এই পদ্ধতি ব্যবহার হবে কি হবে না, ইসি কোন পথে হাঁটছে—সে আলোচনা সর্বত্র।
ইভিএম নিয়ে গত দুই সপ্তাহে ৩৯টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের মধ্যে ২৮টির সঙ্গে মতবিনিময়ও করেছে ইসি। মতবিনিময় শেষে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল এ যন্ত্রের মাধ্যমে ভোট গ্রহণ হবে কি না, সে সিদ্ধান্ত না নিলেও ‘ইতিবাচক’ মনোভাব পোষণ করেছেন। এর আগে অন্য কমিশনাররাও গণমাধ্যমে ইভিএমের পক্ষে কথা বলেছেন। ওই মতবিনিময় সভার শেষ পর্বে অংশ নিয়ে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগও ইভিএমের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে। তারা সব আসনে ইভিএমের মাধ্যমে ভোট গ্রহণ চায়। তবে একাধিক রাজনৈতিক দল ভোট দেওয়ার এই যন্ত্রের ওপর এখনো আস্থা রাখতে পারছে না। তাদের মতে, এই যন্ত্রটি হলো ভোট কারচুপির ডিজিটাল মাধ্যম।
গত ১৯, ২১ ও ২৮ জুন তিন ধাপে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে মতবিনিময় করে ইসি। দেশের নিবন্ধিত ৩৯টি দলকে আমন্ত্রণ জানালেও তাতে বিএনপিসহ ১১টি দল সাড়া দেয়নি। অংশগ্রহণকারী দলগুলোর একটি বড় অংশই আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহারের বিপক্ষে।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক শেষে কোনো সিদ্ধান্ত দেয়নি ইসি। ভবিষ্যতে কী করবে, তা-ও স্পষ্ট করেননি সিইসি বা অন্য কেউ। তবে তিন দফায় ২৮টি দলের নেতাদের কাছ থেকে পাওয়া মতামত লিপিবদ্ধ করে, তা যাচাই-বাছাই করবে ইসি। কমিশন সূত্র জানায়, দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ইভিএম গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু হওয়ায় এ নিয়ে আলাদা করে পরিকল্পনা সাজানো হয়েছে। যদিও বিদ্যমান অবস্থায় ৩০০ আসনে ইভিএমে ভোট করার সক্ষমতা নেই ইসির। আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য সাহাবউদ্দিন চুপ্পু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা নিরপেক্ষ, প্রভাবমুক্ত ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন চাই। আমরা ৩০০ সিটেই নির্বাচন চাই।’ অনেকেই ইভিএমের বিরোধিতা করছে—এমন বক্তব্য প্রসঙ্গে তিনি বলেন, যারা বলছে তাদের সমর্থন কয়জনের? ১০ জনের দল বা ২ জনের দলের যদি একটা কথা বলে আর বাংলাদেশের মেজরিটি পার্টি ও জনগণের দল আওয়ামী লীগের বক্তব্যের একটা ভার আছে। এখন নির্বাচন কমিশন স্বাধীন, তারা কী ব্যবস্থা নেবে, তা তাদের ব্যাপার।’ ৩০০ আসনে ইভিএমে করার সক্ষমতা ইসির রয়েছে বলে মনে করেন সাহাবউদ্দিন চুপ্পু। তিনি বলেন, তাদের কোনো ধরনের সমস্যা হলে সরকার সব ধরনের প্রযুক্তিগত সহায়তা দিতে প্রস্তুত আছে।
ইসি সূত্র বলছে, আগামী জাতীয় নির্বাচনে এক শর মতো আসনে ইভিএমে ভোট করার পরিকল্পনা রয়েছে তাদের। বর্তমানে ইসির কাছে ১ লাখ ৫৪ হাজার মেশিন আছে। এ দিয়ে ১০০ আসনের বেশি ভোট করা যাবে না।
আমন্ত্রণ পেয়েও ইসির বৈঠকে আসেনি বিএনপি ও ২০ দলীয় জোটের শরিক এলডিপি, কল্যাণ পার্টি, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি ও বাংলাদেশ মুসলিম লীগ-বিএমএল। আরও অংশ নেয়নি বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি), জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি), কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ, ইসলামী আন্দোলন, সিপিবি ও বাসদ। এসব দলের সঙ্গে আলাপে জানা গেছে, তারা ইভিএমে কোনোভাবে আস্থা রাখতে পারছে না। জাতীয় পার্টি ইভিএমে ভোট না করার পরামর্শ দিয়েছে ইসিকে।
অংশগ্রহণকারী দলের মধ্যে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ স্পষ্ট করেই জানিয়েছে, তারা ইভিএমে ভোট চায়। তাদের বেশ কিছু শরিক দলও একই সুরে কথা বলেছে ইসির মতবিনিময় সভায়। বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি, তরীকত ফেডারেশন, সাম্যবাদী দল-এমএল, গণতন্ত্রী পার্টি, জাতীয় পার্টি (জেপি) ও বিকল্পধারা ইভিএমের পক্ষে কথা বলেছে। তবে তাদের কেউ আবার এখনো ইভিএমের প্রতি মানুষের পুরোপুরি আস্থা আসেনি—এমন মতও দিয়েছেন।
এদের বাইরে জাকের পার্টি, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি, বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট (বিএনএফ), গণফ্রন্ট, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি (এনপিপি, একাংশ) বিভিন্ন শর্ত দিয়ে ইভিএমে ভোট নিয়ে নিজেদের আপত্তি নেই বলে মতামত দেয়।
ইভিএমে ইসির আস্থা যেভাবে
গত ২১ জুন ইভিএম নিয়ে মতবিনিময় সভা শেষে সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, সম্প্রতি যেসব নির্বাচন হয়েছে তাতে ইভিএমের ব্যাপারে কোনো অভিযোগ পাননি। বরং ব্যালটে যে তিক্ত অভিজ্ঞতা তার হয়েছে, সে কথাও জানান তিনি। সিইসি বলেন, ‘ইভিএমে যদি কোনো দোষত্রুটি থেকে থাকে, আমি ইভিএম বিশেষজ্ঞ না, তারপরেও আমি এ পর্যন্ত যতটুকু ইভিএম দেখেছি ইতিবাচক দিকগুলো অনেক বেশি।’
আরেক কমিশনার মো. আনিছুর রহমান মাদারীপুরে এক মতবিনিময় সভায় ইভিএমে ভুল ধরাতে পারলে বিপুল অঙ্কের পুরস্কারের ঘোষণার কথা জানান। তবে দুদিন পরে সিইসি বলেন, এমন কোনো সিদ্ধান্ত ইসি নেয়নি।
অপর কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আহসান হাবীব বলেছেন, ইভিএমে গোপন কক্ষের সামনে দাঁড়িয়ে থাকা ডাকাত ছাড়া আর কোনো চ্যালেঞ্জ নেই ইসির।
ইভিএম নিয়ে ইসি ও সরকারি দলের অবস্থান এক, সেটা পরিষ্কার হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার। তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন যেভাবে ইভিএমের পক্ষে প্রচার শুরু করেছে তাতে তাদের অবস্থান পরিষ্কার হয়ে গেছে। এই মেশিনের মাধ্যমে ভোট কারচুপি করা সহজ। সরকারি দল চায় সব আসনে ইভিএম। আর দুই নির্বাচন কমিশনারের সাম্প্রতিক বক্তব্যে সেটা অনেকটাই স্পষ্ট হয়ে গেছে যে ইসিও ইভিএমের পক্ষে।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কড়া নাড়ছে। দেড় বছর পরই নির্বাচন। তাই এখনই প্রস্তুতি নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। তবে প্রস্তুতির প্রসঙ্গ এলেই চলে আসে ইভিএমে ভোট গ্রহণের প্রসঙ্গটি। এই জাতীয় নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার নিয়ে চলছে নানা বাহাস। ভোট গ্রহণে আধুনিক এই পদ্ধতি ব্যবহার হবে কি হবে না, ইসি কোন পথে হাঁটছে—সে আলোচনা সর্বত্র।
ইভিএম নিয়ে গত দুই সপ্তাহে ৩৯টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের মধ্যে ২৮টির সঙ্গে মতবিনিময়ও করেছে ইসি। মতবিনিময় শেষে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল এ যন্ত্রের মাধ্যমে ভোট গ্রহণ হবে কি না, সে সিদ্ধান্ত না নিলেও ‘ইতিবাচক’ মনোভাব পোষণ করেছেন। এর আগে অন্য কমিশনাররাও গণমাধ্যমে ইভিএমের পক্ষে কথা বলেছেন। ওই মতবিনিময় সভার শেষ পর্বে অংশ নিয়ে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগও ইভিএমের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে। তারা সব আসনে ইভিএমের মাধ্যমে ভোট গ্রহণ চায়। তবে একাধিক রাজনৈতিক দল ভোট দেওয়ার এই যন্ত্রের ওপর এখনো আস্থা রাখতে পারছে না। তাদের মতে, এই যন্ত্রটি হলো ভোট কারচুপির ডিজিটাল মাধ্যম।
গত ১৯, ২১ ও ২৮ জুন তিন ধাপে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে মতবিনিময় করে ইসি। দেশের নিবন্ধিত ৩৯টি দলকে আমন্ত্রণ জানালেও তাতে বিএনপিসহ ১১টি দল সাড়া দেয়নি। অংশগ্রহণকারী দলগুলোর একটি বড় অংশই আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহারের বিপক্ষে।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক শেষে কোনো সিদ্ধান্ত দেয়নি ইসি। ভবিষ্যতে কী করবে, তা-ও স্পষ্ট করেননি সিইসি বা অন্য কেউ। তবে তিন দফায় ২৮টি দলের নেতাদের কাছ থেকে পাওয়া মতামত লিপিবদ্ধ করে, তা যাচাই-বাছাই করবে ইসি। কমিশন সূত্র জানায়, দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ইভিএম গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু হওয়ায় এ নিয়ে আলাদা করে পরিকল্পনা সাজানো হয়েছে। যদিও বিদ্যমান অবস্থায় ৩০০ আসনে ইভিএমে ভোট করার সক্ষমতা নেই ইসির। আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য সাহাবউদ্দিন চুপ্পু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা নিরপেক্ষ, প্রভাবমুক্ত ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন চাই। আমরা ৩০০ সিটেই নির্বাচন চাই।’ অনেকেই ইভিএমের বিরোধিতা করছে—এমন বক্তব্য প্রসঙ্গে তিনি বলেন, যারা বলছে তাদের সমর্থন কয়জনের? ১০ জনের দল বা ২ জনের দলের যদি একটা কথা বলে আর বাংলাদেশের মেজরিটি পার্টি ও জনগণের দল আওয়ামী লীগের বক্তব্যের একটা ভার আছে। এখন নির্বাচন কমিশন স্বাধীন, তারা কী ব্যবস্থা নেবে, তা তাদের ব্যাপার।’ ৩০০ আসনে ইভিএমে করার সক্ষমতা ইসির রয়েছে বলে মনে করেন সাহাবউদ্দিন চুপ্পু। তিনি বলেন, তাদের কোনো ধরনের সমস্যা হলে সরকার সব ধরনের প্রযুক্তিগত সহায়তা দিতে প্রস্তুত আছে।
ইসি সূত্র বলছে, আগামী জাতীয় নির্বাচনে এক শর মতো আসনে ইভিএমে ভোট করার পরিকল্পনা রয়েছে তাদের। বর্তমানে ইসির কাছে ১ লাখ ৫৪ হাজার মেশিন আছে। এ দিয়ে ১০০ আসনের বেশি ভোট করা যাবে না।
আমন্ত্রণ পেয়েও ইসির বৈঠকে আসেনি বিএনপি ও ২০ দলীয় জোটের শরিক এলডিপি, কল্যাণ পার্টি, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি ও বাংলাদেশ মুসলিম লীগ-বিএমএল। আরও অংশ নেয়নি বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি), জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি), কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ, ইসলামী আন্দোলন, সিপিবি ও বাসদ। এসব দলের সঙ্গে আলাপে জানা গেছে, তারা ইভিএমে কোনোভাবে আস্থা রাখতে পারছে না। জাতীয় পার্টি ইভিএমে ভোট না করার পরামর্শ দিয়েছে ইসিকে।
অংশগ্রহণকারী দলের মধ্যে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ স্পষ্ট করেই জানিয়েছে, তারা ইভিএমে ভোট চায়। তাদের বেশ কিছু শরিক দলও একই সুরে কথা বলেছে ইসির মতবিনিময় সভায়। বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি, তরীকত ফেডারেশন, সাম্যবাদী দল-এমএল, গণতন্ত্রী পার্টি, জাতীয় পার্টি (জেপি) ও বিকল্পধারা ইভিএমের পক্ষে কথা বলেছে। তবে তাদের কেউ আবার এখনো ইভিএমের প্রতি মানুষের পুরোপুরি আস্থা আসেনি—এমন মতও দিয়েছেন।
এদের বাইরে জাকের পার্টি, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি, বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট (বিএনএফ), গণফ্রন্ট, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি (এনপিপি, একাংশ) বিভিন্ন শর্ত দিয়ে ইভিএমে ভোট নিয়ে নিজেদের আপত্তি নেই বলে মতামত দেয়।
ইভিএমে ইসির আস্থা যেভাবে
গত ২১ জুন ইভিএম নিয়ে মতবিনিময় সভা শেষে সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, সম্প্রতি যেসব নির্বাচন হয়েছে তাতে ইভিএমের ব্যাপারে কোনো অভিযোগ পাননি। বরং ব্যালটে যে তিক্ত অভিজ্ঞতা তার হয়েছে, সে কথাও জানান তিনি। সিইসি বলেন, ‘ইভিএমে যদি কোনো দোষত্রুটি থেকে থাকে, আমি ইভিএম বিশেষজ্ঞ না, তারপরেও আমি এ পর্যন্ত যতটুকু ইভিএম দেখেছি ইতিবাচক দিকগুলো অনেক বেশি।’
আরেক কমিশনার মো. আনিছুর রহমান মাদারীপুরে এক মতবিনিময় সভায় ইভিএমে ভুল ধরাতে পারলে বিপুল অঙ্কের পুরস্কারের ঘোষণার কথা জানান। তবে দুদিন পরে সিইসি বলেন, এমন কোনো সিদ্ধান্ত ইসি নেয়নি।
অপর কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আহসান হাবীব বলেছেন, ইভিএমে গোপন কক্ষের সামনে দাঁড়িয়ে থাকা ডাকাত ছাড়া আর কোনো চ্যালেঞ্জ নেই ইসির।
ইভিএম নিয়ে ইসি ও সরকারি দলের অবস্থান এক, সেটা পরিষ্কার হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার। তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন যেভাবে ইভিএমের পক্ষে প্রচার শুরু করেছে তাতে তাদের অবস্থান পরিষ্কার হয়ে গেছে। এই মেশিনের মাধ্যমে ভোট কারচুপি করা সহজ। সরকারি দল চায় সব আসনে ইভিএম। আর দুই নির্বাচন কমিশনারের সাম্প্রতিক বক্তব্যে সেটা অনেকটাই স্পষ্ট হয়ে গেছে যে ইসিও ইভিএমের পক্ষে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ দিন আগে