শামিমুজ্জামান, খুলনা
বাঁশি, হাতের ইশারা বা লাঠির আঘাতে চলছে খুলনা নগরীর ট্রাফিক সংকেত ব্যবস্থা। ১৯৮৭ সালে এখানে সংকেত বাতি স্থাপন করা হয়। পরে অযত্ন ও সংস্কারের অভাবে তা পুরোপুরি এখন অকেজো। অজানা কারণে ৩৪ বছরেও এর সংস্কার হয়নি। এ নিয়ে খুলনা সিটি করপোরেশন (কেসিসি) ও ট্রাফিক বিভাগ দুষছে একে অপরকে।
দেশের তৃতীয় বৃহত্তম খুলনা নগরীর ট্রাফিক ব্যবস্থা এখনো সনাতন পদ্ধতিই অনুসরণ করে। ১৯৮৭ সালে নগরীর সড়কে শৃঙ্খলা আনতে ও ট্রাফিক ব্যবস্থার নিয়ন্ত্রণে ১৬টি পয়েন্টে স্থাপন করা হয় সিগন্যাল বাতি। সংস্কারের অভাবে তা এখন অকেজো। তাই হাতের ইশারা আর লাঠির আঘাতে সড়কের শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ করতে হয় ট্রাফিক পুলিশকে।
আর নগরবাসী মনে করছেন সনাতন পদ্ধতির ট্রাফিক ব্যবস্থার কারণে শহরে জ্যাম বাড়ছে, দুর্ঘটনাও বাড়ছে। ট্রাফিক ব্যবস্থা সনাতন হওয়ায় নগরীর পিকচার প্যালেস মোড়, ডাক বাংলো মোড়, কেডি ঘোষ রোড, সোনাডাঙ্গা বাসটার্মিনাল, শান্তি ধাম মোড়, সাতরাস্তা মোড়, পিটিআই মোড়, বয়রা মোড়, টুটপাড়া কবরখানা মোড়, নতুন রাস্তা মোড়, ময়লাপোতা মোড়, ফেরিঘাট মোড়, গল্লামারী মোড়সহ নগরীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে যানজট লেগেই থাকে।
এ সময় নগরবাসীর যেমন ভোগান্তি হয়, যানজট নিয়ন্ত্রণে দায়িত্বরত ট্রাফিক পুলিশও অনেকটা অসহায় হয়ে পড়ে। কখনো বাঁশি আবার কখনো হাতে থাকা লাঠি দিয়ে যানজট নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে। এ ব্যাপারে জন-উদ্যোগের সদস্যসচিব মহেন্দ্রনাথ সেন বলেন, খুলনা মহানগরীতে দীর্ঘদিন ধরে সিগন্যাল বাতি কাজ করে না। সিগন্যাল বাতি না থাকায় যানজট নিয়ন্ত্রণে প্রশাসনকে বেগ পেতে হয়। সুষ্ঠু ট্রাফিক ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণে সিগন্যাল বাতি চালুর দাবি করেন তিনি।
এ ব্যাপারে খুলনা নাগরিক সমাজের সদস্যসচিব অ্যাডভোকেট বাবুল হাওলাদার বলেন, খুলনা একটি বিভাগীয় শহর, তৃতীয় বৃহত্তর নগরী। কিন্তু ট্রাফিক ব্যবস্থা মান্দাতার আমলের। যানজট সৃষ্টির অন্যতম কারণ ট্রাফিক ব্যবস্থা। নাগরিক সমাজের পক্ষ থেকে বহুবার দাবি জানানো হয়েছে ট্রাফিক ব্যবস্থা আধুনিকায়নের। কর্তৃপক্ষ সেই দাবি মানেনি। শিগগির সমস্যার সমাধান করে সড়কে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে হবে।
অপর দিকে খুলনা মহানগরীর ৩০টি পয়েন্টে নতুন করে সংকেত লাইট স্থাপন ও আধুনিক ডিজিটাল ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা তৈরির উদ্যোগের কথা থাকলেও তা নিয়ে কোনো তৎপরতা দেখছে নগরবাসী।
এ ব্যাপারে কেএমপির (ট্রাফিক) অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার বিমল কৃষ্ণ মল্লিক বলেন, কেসিসিকে বারবার বলা হচ্ছে সংকেত বাতির সংস্কারের কথা। কিন্তু তা তারা করছে না। অপর দিকে কেসিসি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক বলেন, ট্রাফিক ব্যবস্থার অনিয়ম ও উদাসীনতায় সড়কে শৃঙ্খলা ফিরছে না। সংস্কার হচ্ছে না সংকেত লাইট। তবে তিনি সিগন্যাল বাতি চালুর বিষয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে যোগাযোগ করছেন বলে জানান।
বাঁশি, হাতের ইশারা বা লাঠির আঘাতে চলছে খুলনা নগরীর ট্রাফিক সংকেত ব্যবস্থা। ১৯৮৭ সালে এখানে সংকেত বাতি স্থাপন করা হয়। পরে অযত্ন ও সংস্কারের অভাবে তা পুরোপুরি এখন অকেজো। অজানা কারণে ৩৪ বছরেও এর সংস্কার হয়নি। এ নিয়ে খুলনা সিটি করপোরেশন (কেসিসি) ও ট্রাফিক বিভাগ দুষছে একে অপরকে।
দেশের তৃতীয় বৃহত্তম খুলনা নগরীর ট্রাফিক ব্যবস্থা এখনো সনাতন পদ্ধতিই অনুসরণ করে। ১৯৮৭ সালে নগরীর সড়কে শৃঙ্খলা আনতে ও ট্রাফিক ব্যবস্থার নিয়ন্ত্রণে ১৬টি পয়েন্টে স্থাপন করা হয় সিগন্যাল বাতি। সংস্কারের অভাবে তা এখন অকেজো। তাই হাতের ইশারা আর লাঠির আঘাতে সড়কের শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ করতে হয় ট্রাফিক পুলিশকে।
আর নগরবাসী মনে করছেন সনাতন পদ্ধতির ট্রাফিক ব্যবস্থার কারণে শহরে জ্যাম বাড়ছে, দুর্ঘটনাও বাড়ছে। ট্রাফিক ব্যবস্থা সনাতন হওয়ায় নগরীর পিকচার প্যালেস মোড়, ডাক বাংলো মোড়, কেডি ঘোষ রোড, সোনাডাঙ্গা বাসটার্মিনাল, শান্তি ধাম মোড়, সাতরাস্তা মোড়, পিটিআই মোড়, বয়রা মোড়, টুটপাড়া কবরখানা মোড়, নতুন রাস্তা মোড়, ময়লাপোতা মোড়, ফেরিঘাট মোড়, গল্লামারী মোড়সহ নগরীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে যানজট লেগেই থাকে।
এ সময় নগরবাসীর যেমন ভোগান্তি হয়, যানজট নিয়ন্ত্রণে দায়িত্বরত ট্রাফিক পুলিশও অনেকটা অসহায় হয়ে পড়ে। কখনো বাঁশি আবার কখনো হাতে থাকা লাঠি দিয়ে যানজট নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে। এ ব্যাপারে জন-উদ্যোগের সদস্যসচিব মহেন্দ্রনাথ সেন বলেন, খুলনা মহানগরীতে দীর্ঘদিন ধরে সিগন্যাল বাতি কাজ করে না। সিগন্যাল বাতি না থাকায় যানজট নিয়ন্ত্রণে প্রশাসনকে বেগ পেতে হয়। সুষ্ঠু ট্রাফিক ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণে সিগন্যাল বাতি চালুর দাবি করেন তিনি।
এ ব্যাপারে খুলনা নাগরিক সমাজের সদস্যসচিব অ্যাডভোকেট বাবুল হাওলাদার বলেন, খুলনা একটি বিভাগীয় শহর, তৃতীয় বৃহত্তর নগরী। কিন্তু ট্রাফিক ব্যবস্থা মান্দাতার আমলের। যানজট সৃষ্টির অন্যতম কারণ ট্রাফিক ব্যবস্থা। নাগরিক সমাজের পক্ষ থেকে বহুবার দাবি জানানো হয়েছে ট্রাফিক ব্যবস্থা আধুনিকায়নের। কর্তৃপক্ষ সেই দাবি মানেনি। শিগগির সমস্যার সমাধান করে সড়কে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে হবে।
অপর দিকে খুলনা মহানগরীর ৩০টি পয়েন্টে নতুন করে সংকেত লাইট স্থাপন ও আধুনিক ডিজিটাল ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা তৈরির উদ্যোগের কথা থাকলেও তা নিয়ে কোনো তৎপরতা দেখছে নগরবাসী।
এ ব্যাপারে কেএমপির (ট্রাফিক) অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার বিমল কৃষ্ণ মল্লিক বলেন, কেসিসিকে বারবার বলা হচ্ছে সংকেত বাতির সংস্কারের কথা। কিন্তু তা তারা করছে না। অপর দিকে কেসিসি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক বলেন, ট্রাফিক ব্যবস্থার অনিয়ম ও উদাসীনতায় সড়কে শৃঙ্খলা ফিরছে না। সংস্কার হচ্ছে না সংকেত লাইট। তবে তিনি সিগন্যাল বাতি চালুর বিষয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে যোগাযোগ করছেন বলে জানান।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে