আজকের পত্রিকা ডেস্ক
করোনা মহামারির কবলে পড়ে আয় বন্ধ হয়ে যাওয়ায় পাট গোটাতে হয়েছে অনেকে কিন্ডারগার্টেন স্কুলের। বেকার হয়ে পড়েছেন প্রতিষ্ঠানগুলোর শিক্ষকেরা। আরও অনেক স্কুল বন্ধ হয়ে যাওয়ার মুখে রয়েছে।
সাঁথিয়া (পাবনা): উপজেলায় মহামারির আগে প্রায় ৬৪টি কিন্ডারগার্টেন স্কুল চালু ছিল। ইতিমধ্যে পাঁচটি বন্ধ হয়ে গেছে। বাকিগুলোর করুণ দশা চলছে। এসব স্কুলের প্রায় ২ হাজার শিক্ষার্থীর শিক্ষাজীবন অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।
বন্ধ হয়ে যাওয়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো হলো উপজেলার জোড়গাছা গ্রামের রংধনু কিন্ডারগার্টেন, ননাদনপুর বিজ্ঞান স্কুল, মনমথপুরের হামিদা-হামিদ কিন্ডারগার্টেন, সাঁথিয়া মডার্ন কেজি স্কুল ও গৌরীগ্রাম কিন্ডারগার্ট।
সাঁথিয়া কিন্ডারগার্টেন অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ফজলুল হক এই তথ্য জানিয়েছেন। সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ সালাউদ্দিন বাবু জানান, করোনার কারণে বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীরা স্কুলে আসেনি। তারা কোনো টিউশন ফি দেয়নি। ফলে পাঁচটি স্কুল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় এর সঙ্গে যুক্ত শিক্ষকেরা বেকার হয়ে পড়েছেন।
রংধনু কিন্ডারগার্টেনের উদ্যোক্তা কামাল আহমেদ বলেন, ‘এলাকার শিশুদের মানসম্মত শিক্ষাদানের উদ্দেশ্যে ২০১৫ সালে রংধনু কিন্ডারগার্টেনটি প্রতিষ্ঠা করেছিলাম। বেশ ভালোই চলছিল। শিক্ষার্থী সংখ্যা ছিল প্রায় ৩০০। কিন্তু মহামারি করোনায় প্রায় দেড় বছর প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীরা বেতন না দেওয়ায় শিক্ষকেরা বেকার হয়ে পড়েন। বাধ্য হয়ে কিন্ডারগার্টেনটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।’
এ বিষয়ে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা হেলাল উদ্দিন বলেন, ‘কিন্ডারগার্টেন স্কুল আমার নিয়ন্ত্রণের বাইরে। এসব স্কুল বন্ধ আছে কি না তা জানা নেই।’
সিংড়া (নাটোর): উপজেলায় তিনটি কিন্ডারগার্টেন স্কুল বন্ধ হয়ে গেছে। এ ছাড়া আরও প্রায় ২০টি স্কুলের বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়েছে। শিক্ষকদের বেতন ও ঘরভাড়া বন্ধের কারণে এমন অবস্থা হয়েছে।
সিংড়া পৌর শহরের পাটকোল এলাকায় মছিরন নেছা কেজি ও নূরানী একাডেমি, চৌগ্রাম আছিয়া মেমোরিয়াল কিন্ডারগার্টেন এবং তাজপুর জিনিয়াস কেজি একাডেমি বন্ধ হয়ে গেছে। প্রতিষ্ঠান তিনটি বাসাবাড়ি হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে।
সিংড়া উপজেলা কিন্ডারগার্টেন অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ও আলহেরা কেজি একাডেমির অধ্যক্ষ ফেরদৌস আলম ফিরোজ বলেন, উপজেলায় প্রায় ৪০টি কিন্ডারগার্টেন স্কুল রয়েছে। করোনায় প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে বেতন-ফি নেওয়া সম্ভব হয়নি। আর সরকারের পক্ষ থেকে কোনো সহযোগিতাও পাননি তাঁরা। এখন আর্থিক সংকটের কারণে অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের নাজুক অবস্থা বিরাজ করছে। তবে তাঁরা ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছেন।
করোনা মহামারির কবলে পড়ে আয় বন্ধ হয়ে যাওয়ায় পাট গোটাতে হয়েছে অনেকে কিন্ডারগার্টেন স্কুলের। বেকার হয়ে পড়েছেন প্রতিষ্ঠানগুলোর শিক্ষকেরা। আরও অনেক স্কুল বন্ধ হয়ে যাওয়ার মুখে রয়েছে।
সাঁথিয়া (পাবনা): উপজেলায় মহামারির আগে প্রায় ৬৪টি কিন্ডারগার্টেন স্কুল চালু ছিল। ইতিমধ্যে পাঁচটি বন্ধ হয়ে গেছে। বাকিগুলোর করুণ দশা চলছে। এসব স্কুলের প্রায় ২ হাজার শিক্ষার্থীর শিক্ষাজীবন অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।
বন্ধ হয়ে যাওয়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো হলো উপজেলার জোড়গাছা গ্রামের রংধনু কিন্ডারগার্টেন, ননাদনপুর বিজ্ঞান স্কুল, মনমথপুরের হামিদা-হামিদ কিন্ডারগার্টেন, সাঁথিয়া মডার্ন কেজি স্কুল ও গৌরীগ্রাম কিন্ডারগার্ট।
সাঁথিয়া কিন্ডারগার্টেন অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ফজলুল হক এই তথ্য জানিয়েছেন। সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ সালাউদ্দিন বাবু জানান, করোনার কারণে বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীরা স্কুলে আসেনি। তারা কোনো টিউশন ফি দেয়নি। ফলে পাঁচটি স্কুল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় এর সঙ্গে যুক্ত শিক্ষকেরা বেকার হয়ে পড়েছেন।
রংধনু কিন্ডারগার্টেনের উদ্যোক্তা কামাল আহমেদ বলেন, ‘এলাকার শিশুদের মানসম্মত শিক্ষাদানের উদ্দেশ্যে ২০১৫ সালে রংধনু কিন্ডারগার্টেনটি প্রতিষ্ঠা করেছিলাম। বেশ ভালোই চলছিল। শিক্ষার্থী সংখ্যা ছিল প্রায় ৩০০। কিন্তু মহামারি করোনায় প্রায় দেড় বছর প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীরা বেতন না দেওয়ায় শিক্ষকেরা বেকার হয়ে পড়েন। বাধ্য হয়ে কিন্ডারগার্টেনটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।’
এ বিষয়ে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা হেলাল উদ্দিন বলেন, ‘কিন্ডারগার্টেন স্কুল আমার নিয়ন্ত্রণের বাইরে। এসব স্কুল বন্ধ আছে কি না তা জানা নেই।’
সিংড়া (নাটোর): উপজেলায় তিনটি কিন্ডারগার্টেন স্কুল বন্ধ হয়ে গেছে। এ ছাড়া আরও প্রায় ২০টি স্কুলের বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়েছে। শিক্ষকদের বেতন ও ঘরভাড়া বন্ধের কারণে এমন অবস্থা হয়েছে।
সিংড়া পৌর শহরের পাটকোল এলাকায় মছিরন নেছা কেজি ও নূরানী একাডেমি, চৌগ্রাম আছিয়া মেমোরিয়াল কিন্ডারগার্টেন এবং তাজপুর জিনিয়াস কেজি একাডেমি বন্ধ হয়ে গেছে। প্রতিষ্ঠান তিনটি বাসাবাড়ি হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে।
সিংড়া উপজেলা কিন্ডারগার্টেন অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ও আলহেরা কেজি একাডেমির অধ্যক্ষ ফেরদৌস আলম ফিরোজ বলেন, উপজেলায় প্রায় ৪০টি কিন্ডারগার্টেন স্কুল রয়েছে। করোনায় প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে বেতন-ফি নেওয়া সম্ভব হয়নি। আর সরকারের পক্ষ থেকে কোনো সহযোগিতাও পাননি তাঁরা। এখন আর্থিক সংকটের কারণে অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের নাজুক অবস্থা বিরাজ করছে। তবে তাঁরা ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছেন।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৬ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
১০ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
১০ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
১০ দিন আগে