রাজশাহী প্রতিনিধি
রাজশাহী বিভাগে থেমেছে করোনার দ্বিতীয় ঝড়। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে এখন সংক্রমণের হার নেমেছে দুই থেকে চার শতাংশে। স্বাস্থ্য বিভাগের প্রতিবেদন বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, বিভাগে এ পর্যন্ত করোনায় সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয়েছেন রাজশাহীর মানুষ। তবে সবচেয়ে বেশি মারা গেছেন বগুড়ার রোগীরা।
গতকাল শুক্রবার বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের কার্যালয়ের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, বিভাগে এ পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৯৮ হাজার ৭১৯ জন। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ২৮ হাজার ১৬ জন আক্রান্ত হয়েছেন রাজশাহী জেলায়। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২১ হাজার ৫৭৮ জন আক্রান্ত হয়েছেন বগুড়ায়।
এ ছাড়া চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৫ হাজার ৬৬৩ জন, নওগাঁয় ৬ হাজার ৪০১ জন, নাটোরে ৮ হাজার ৩৬৬ জন, জয়পুরহাটে ৪ হাজার ৬১৬ জন, সিরাজগঞ্জে ১১ হাজার ৩৮৬ জন এবং পাবনায় ১২ হাজার ৬৯৩ জন আক্রান্ত হয়েছেন। এঁদের মধ্যে ৯৪ হাজার ৬৪৬ জন ইতিমধ্যে সুস্থ হয়েছেন।
মারা গেছেন ১ হাজার ৬৬৬ জন। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ৬৮৫ জনের মৃত্যু হয়েছে বগুড়ায়। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩১৪ জন মারা গেছেন রাজশাহীতে। এ ছাড়া চাঁপাইনবাবগঞ্জে ১৫৭ জন, নওগাঁয় ১৪২ জন, নাটোরে ১৭৩ জন, জয়পুরহাটে ৫৯ জন, সিরাজগঞ্জে ৯৬ জন ও পাবনায় ৪০ জন মারা গেছেন।
রাজশাহী বিভাগে এখন করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা কমেছে। পাশাপাশি কমেছে মৃত্যুও। তবে করোনার উপসর্গ নিয়ে এখনো প্রতিদিন কিছু রোগী মারা যাচ্ছেন। সেগুলো করোনায় মৃত্যু বলে ধরা হচ্ছে না। স্বাস্থ্য বিভাগের হিসাব অনুযায়ী, চলতি মাসের ১৫ দিনে বিভাগে করোনা পজিটিভ অবস্থায় চারজনের মৃত্যু হয়েছে।
রাজশাহী অঞ্চলে করোনার দ্বিতীয় ধাক্কা থেমে যাওয়ার পর মাস্ক পরার ব্যাপারে মানুষের মধ্যে এখন উদাসীনতা লক্ষ করা যাচ্ছে। তবে আগ্রহ বেড়েছে করোনার টিকা গ্রহণের। বিভাগজুড়ে এখন চীনের সিনোফার্মের টিকা প্রয়োগ চলছে। সবশেষ গত বৃহস্পতিবারের পাওয়া হিসাব অনুযায়ী, সেদিন বিভাগে টিকা গ্রহণ করেছেন ৪৯ হাজার ৪৫৭ জন। এর মধ্যে ২৭ হাজার ৯৭০ জন প্রথম ডোজ টিকা নিয়েছেন। আর দ্বিতীয় ডোজ টিকা গ্রহণ করেছেন ২১ হাজার ৪৮৭ জন।
বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক হাবিববুল আহসান তালুকদার বলেন, ‘করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আসার পর লকডাউন, মানুষকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে বাধ্য করা এবং টিকাদান কার্যক্রম জোরদারের ফলে করোনা মোকাবিলা করা গেছে। রাজশাহী বিভাগ এখন অনেকটাই ভালো আছে। কিন্তু এখন স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার ব্যাপারে মানুষের মাঝে একরকম উদাসীনতা লক্ষ করা যাচ্ছে। তাই আমরা আহ্বান জানাচ্ছি, অন্তত মাস্কটা যেন সবাই পরেন। তাহলে আমরা সবাই নিরাপদ থাকব।’
রাজশাহী বিভাগে থেমেছে করোনার দ্বিতীয় ঝড়। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে এখন সংক্রমণের হার নেমেছে দুই থেকে চার শতাংশে। স্বাস্থ্য বিভাগের প্রতিবেদন বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, বিভাগে এ পর্যন্ত করোনায় সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয়েছেন রাজশাহীর মানুষ। তবে সবচেয়ে বেশি মারা গেছেন বগুড়ার রোগীরা।
গতকাল শুক্রবার বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের কার্যালয়ের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, বিভাগে এ পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৯৮ হাজার ৭১৯ জন। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ২৮ হাজার ১৬ জন আক্রান্ত হয়েছেন রাজশাহী জেলায়। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২১ হাজার ৫৭৮ জন আক্রান্ত হয়েছেন বগুড়ায়।
এ ছাড়া চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৫ হাজার ৬৬৩ জন, নওগাঁয় ৬ হাজার ৪০১ জন, নাটোরে ৮ হাজার ৩৬৬ জন, জয়পুরহাটে ৪ হাজার ৬১৬ জন, সিরাজগঞ্জে ১১ হাজার ৩৮৬ জন এবং পাবনায় ১২ হাজার ৬৯৩ জন আক্রান্ত হয়েছেন। এঁদের মধ্যে ৯৪ হাজার ৬৪৬ জন ইতিমধ্যে সুস্থ হয়েছেন।
মারা গেছেন ১ হাজার ৬৬৬ জন। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ৬৮৫ জনের মৃত্যু হয়েছে বগুড়ায়। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩১৪ জন মারা গেছেন রাজশাহীতে। এ ছাড়া চাঁপাইনবাবগঞ্জে ১৫৭ জন, নওগাঁয় ১৪২ জন, নাটোরে ১৭৩ জন, জয়পুরহাটে ৫৯ জন, সিরাজগঞ্জে ৯৬ জন ও পাবনায় ৪০ জন মারা গেছেন।
রাজশাহী বিভাগে এখন করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা কমেছে। পাশাপাশি কমেছে মৃত্যুও। তবে করোনার উপসর্গ নিয়ে এখনো প্রতিদিন কিছু রোগী মারা যাচ্ছেন। সেগুলো করোনায় মৃত্যু বলে ধরা হচ্ছে না। স্বাস্থ্য বিভাগের হিসাব অনুযায়ী, চলতি মাসের ১৫ দিনে বিভাগে করোনা পজিটিভ অবস্থায় চারজনের মৃত্যু হয়েছে।
রাজশাহী অঞ্চলে করোনার দ্বিতীয় ধাক্কা থেমে যাওয়ার পর মাস্ক পরার ব্যাপারে মানুষের মধ্যে এখন উদাসীনতা লক্ষ করা যাচ্ছে। তবে আগ্রহ বেড়েছে করোনার টিকা গ্রহণের। বিভাগজুড়ে এখন চীনের সিনোফার্মের টিকা প্রয়োগ চলছে। সবশেষ গত বৃহস্পতিবারের পাওয়া হিসাব অনুযায়ী, সেদিন বিভাগে টিকা গ্রহণ করেছেন ৪৯ হাজার ৪৫৭ জন। এর মধ্যে ২৭ হাজার ৯৭০ জন প্রথম ডোজ টিকা নিয়েছেন। আর দ্বিতীয় ডোজ টিকা গ্রহণ করেছেন ২১ হাজার ৪৮৭ জন।
বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক হাবিববুল আহসান তালুকদার বলেন, ‘করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আসার পর লকডাউন, মানুষকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে বাধ্য করা এবং টিকাদান কার্যক্রম জোরদারের ফলে করোনা মোকাবিলা করা গেছে। রাজশাহী বিভাগ এখন অনেকটাই ভালো আছে। কিন্তু এখন স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার ব্যাপারে মানুষের মাঝে একরকম উদাসীনতা লক্ষ করা যাচ্ছে। তাই আমরা আহ্বান জানাচ্ছি, অন্তত মাস্কটা যেন সবাই পরেন। তাহলে আমরা সবাই নিরাপদ থাকব।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৫ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৯ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৯ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৯ দিন আগে