জাহিদ হাসান, যশোর
যশোরে আওয়ামী লীগের সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে আগামীকাল বৃহস্পতিবার। পাঁচ বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো যশোরে ভাষণ দেবেন দলের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। নেতারা বলছেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে যশোরের সমাবেশ দলের প্রথম নির্বাচনী জনসভা। সাম্প্রতিক সময়ে অনুষ্ঠিত বিএনপির গণসমাবেশগুলোর চেয়ে বড় জমায়েত করতে চায় দলটি। এ কারণে নেতাদের মধ্যে গ্রুপিং, দ্বন্দ্ব ভুলে গোটা যশোর শহরটাই সমাবেশস্থলে পরিণত করার প্রস্তুতি চলছে আওয়ামী লীগের।
পাঁচ বছর পর শেখ হাসিনার যশোর আগমনে নেতা-কর্মীদের মধ্যে বিরাজ করছে উৎসবের আমেজ। দলের নেতারা বলছেন, বিএনপির চলমান সরকারবিরোধী সমাবেশ ও আন্দোলনের জবাব দিতে এবার শক্তভাবে মাঠে নামছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। তাই যশোরে বড় ধরনের সমাবেশ করে বিএনপিকে কড়া বার্তা দিতে চায় দলটি। এই সমাবেশে খুলনা বিভাগের সাত জেলার অন্তত আট লাখ মানুষ জড়ো করার লক্ষ্য নিয়ে প্রচার-প্রচারণা চালাচ্ছেন নেতা-কর্মীরা।
যশোর শহরের শামস্-উল হুদা স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে আওয়ামী লীগের জনসভা। দলীয় সূত্রে জানা গেছে, জনসভা উপলক্ষে এরই মধ্যে পোস্টারিং, মাইকিং ও প্রচার-প্রচারণা চলছে। সভা-সমাবেশের বাইরে সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা জনসভা সফল করতে প্রতিনিয়ত প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। ইতিমধ্যে মূল দল ছাড়াও ছাত্রলীগ ও যুবলীগের কেন্দ্রীয় নেতারা জনসভা সফলের লক্ষ্যে বিশেষ প্রস্তুতি সভা করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর যাওয়া-আসার রাস্তা বাদ রেখে শহরের অন্যান্য সড়কে তোরণ নির্মাণ করা হয়েছে। শহরের দড়াটানা মোড়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ম্যুরাল চত্বর, গরিবশাহ সড়কসহ বিভিন্ন এলাকায় প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধানকে স্বাগত জানিয়ে ব্যানার-ফেস্টুন ও পোস্টার টাঙিয়েছেন দলীয় নেতারা। চার হাজার গাড়ি পার্কিংয়ের জন্য ১০টি স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে। জনসভার ভাষণ প্রচারে শহরজুড়ে থাকবে দুই শতাধিক মাইক।
জানা যায়, ১৯৭২ সালের ২৬ ডিসেম্বর যশোর স্টেডিয়ামের জনসভায় ভাষণ দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সেই জনসভা জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছিল। একই স্টেডিয়ামে ৫০ বছর পর ভাষণ দেবেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। পাঁচ বছর আগে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের এক বছর আগে ২০১৭ সালের ৩১ ডিসেম্বর যশোর ঈদগাহ মাঠে নির্বাচনী জনসভায় ভাষণ দিয়েছিলেন তিনি।
ইতিমধ্যে শামস্-উল হুদা স্টেডিয়ামের নতুন রূপে সাজসজ্জা শেষ হয়েছে। স্টেডিয়ামের উত্তর পাশের জীর্ণ গ্যালারি ভেঙে ফেলা হয়েছে। এতে স্টেডিয়াম ও ডা. আবদুর রাজ্জাক মিউনিসিপ্যাল কলেজ মাঠ একাকার হয়েছে। বিশাল মাঠে ব্যাপক জনসমাগম ঘটাতে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। জনসভা সফল করার লক্ষ্যে সাংগঠনিক নানা কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হয়েছে। প্রতিটি ইউনিটের নেতা-কর্মীরা তৃণমূলে জনসংযোগ করছেন। বর্তমান সরকারের উন্নয়ন ও সফলতার বার্তা পৌঁছে দিচ্ছেন। একই সঙ্গে জনসভায় হাজির হওয়ার আহ্বান জানাচ্ছেন।
জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি আবদুল মজিদ বলেন, নৌকার আদলে বিশাল মঞ্চ তৈরি করা হচ্ছে। নৌকার পরিমাপ ১২০ ফুট বাই ৪০ ফুট। তবে স্টেজ করা হবে ৮০ ফুট বাই ৪০ ফুট। মঞ্চে ৭৬ ফুট বাই ১০ ফুট ব্যানার দেওয়া হবে। ইতিমধ্যে ব্যানারের কাজ সম্পন্ন করতে চারুকলার শিক্ষার্থীরা কাজ শুরু করেছেন।
সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহারুল ইসলাম বলেন, নেতাদের মধ্যে গ্রুপিং, দ্বন্দ্ব থাকতে পারে। কিন্তু সাধারণ কর্মীরা ঐক্যবদ্ধ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জনসভা ঘিরে সাধারণ মানুষের মধ্যে ব্যাপক সাড়া পড়েছে। আগের দিনই নেতা-কর্মীরা শুকনা খাবার সঙ্গে নিয়ে জনসভাস্থলে হাজির হবেন।
যশোরের সাধারণ মানুষও প্রধানমন্ত্রীর আগমন ঘিরে নতুন কিছু প্রত্যাশা করছেন। যশোর মেডিকেল কলেজে ৫০০ শয্যার হাসপাতাল, যশোর বিমানবন্দর আন্তর্জাতিকীকরণ, ভবদহের জলাবদ্ধতা সমস্যা নিরসন, বেনাপোল বন্দরকেন্দ্রিক অর্থনৈতিক জোন সৃষ্টি, মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের নামে সাগরদাঁড়িতে সংস্কৃতি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনসহ একগুচ্ছ দাবি তাঁদের। এসব দাবির বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণে ইতিমধ্যে রাজপথে মানববন্ধন, সমাবেশ ও স্মারকলিপি প্রদানের মতো কর্মসূচি পালন করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রীর জনসভাস্থল পরিদর্শন করেছেন বাগেরহাট-১ আসনের সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিন। এ সময় তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘আগামী নির্বাচন সামনে রেখে এটিই প্রধানমন্ত্রীর প্রথম জনসভা।
এই অঞ্চলের মানুষ অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন। উন্নয়নের রূপকার জননেত্রী শেখ হাসিনার কথা শুনতে উন্মুখ হয়ে আছেন লাখ লাখ মানুষ। সবার মাঝে উৎসাহ-উদ্দীপনা লক্ষ করছি আমরা। এই জনসভা জনসমুদ্রে রূপ নেবে।’
যশোরে আওয়ামী লীগের সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে আগামীকাল বৃহস্পতিবার। পাঁচ বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো যশোরে ভাষণ দেবেন দলের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। নেতারা বলছেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে যশোরের সমাবেশ দলের প্রথম নির্বাচনী জনসভা। সাম্প্রতিক সময়ে অনুষ্ঠিত বিএনপির গণসমাবেশগুলোর চেয়ে বড় জমায়েত করতে চায় দলটি। এ কারণে নেতাদের মধ্যে গ্রুপিং, দ্বন্দ্ব ভুলে গোটা যশোর শহরটাই সমাবেশস্থলে পরিণত করার প্রস্তুতি চলছে আওয়ামী লীগের।
পাঁচ বছর পর শেখ হাসিনার যশোর আগমনে নেতা-কর্মীদের মধ্যে বিরাজ করছে উৎসবের আমেজ। দলের নেতারা বলছেন, বিএনপির চলমান সরকারবিরোধী সমাবেশ ও আন্দোলনের জবাব দিতে এবার শক্তভাবে মাঠে নামছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। তাই যশোরে বড় ধরনের সমাবেশ করে বিএনপিকে কড়া বার্তা দিতে চায় দলটি। এই সমাবেশে খুলনা বিভাগের সাত জেলার অন্তত আট লাখ মানুষ জড়ো করার লক্ষ্য নিয়ে প্রচার-প্রচারণা চালাচ্ছেন নেতা-কর্মীরা।
যশোর শহরের শামস্-উল হুদা স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে আওয়ামী লীগের জনসভা। দলীয় সূত্রে জানা গেছে, জনসভা উপলক্ষে এরই মধ্যে পোস্টারিং, মাইকিং ও প্রচার-প্রচারণা চলছে। সভা-সমাবেশের বাইরে সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা জনসভা সফল করতে প্রতিনিয়ত প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। ইতিমধ্যে মূল দল ছাড়াও ছাত্রলীগ ও যুবলীগের কেন্দ্রীয় নেতারা জনসভা সফলের লক্ষ্যে বিশেষ প্রস্তুতি সভা করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর যাওয়া-আসার রাস্তা বাদ রেখে শহরের অন্যান্য সড়কে তোরণ নির্মাণ করা হয়েছে। শহরের দড়াটানা মোড়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ম্যুরাল চত্বর, গরিবশাহ সড়কসহ বিভিন্ন এলাকায় প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধানকে স্বাগত জানিয়ে ব্যানার-ফেস্টুন ও পোস্টার টাঙিয়েছেন দলীয় নেতারা। চার হাজার গাড়ি পার্কিংয়ের জন্য ১০টি স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে। জনসভার ভাষণ প্রচারে শহরজুড়ে থাকবে দুই শতাধিক মাইক।
জানা যায়, ১৯৭২ সালের ২৬ ডিসেম্বর যশোর স্টেডিয়ামের জনসভায় ভাষণ দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সেই জনসভা জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছিল। একই স্টেডিয়ামে ৫০ বছর পর ভাষণ দেবেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। পাঁচ বছর আগে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের এক বছর আগে ২০১৭ সালের ৩১ ডিসেম্বর যশোর ঈদগাহ মাঠে নির্বাচনী জনসভায় ভাষণ দিয়েছিলেন তিনি।
ইতিমধ্যে শামস্-উল হুদা স্টেডিয়ামের নতুন রূপে সাজসজ্জা শেষ হয়েছে। স্টেডিয়ামের উত্তর পাশের জীর্ণ গ্যালারি ভেঙে ফেলা হয়েছে। এতে স্টেডিয়াম ও ডা. আবদুর রাজ্জাক মিউনিসিপ্যাল কলেজ মাঠ একাকার হয়েছে। বিশাল মাঠে ব্যাপক জনসমাগম ঘটাতে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। জনসভা সফল করার লক্ষ্যে সাংগঠনিক নানা কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হয়েছে। প্রতিটি ইউনিটের নেতা-কর্মীরা তৃণমূলে জনসংযোগ করছেন। বর্তমান সরকারের উন্নয়ন ও সফলতার বার্তা পৌঁছে দিচ্ছেন। একই সঙ্গে জনসভায় হাজির হওয়ার আহ্বান জানাচ্ছেন।
জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি আবদুল মজিদ বলেন, নৌকার আদলে বিশাল মঞ্চ তৈরি করা হচ্ছে। নৌকার পরিমাপ ১২০ ফুট বাই ৪০ ফুট। তবে স্টেজ করা হবে ৮০ ফুট বাই ৪০ ফুট। মঞ্চে ৭৬ ফুট বাই ১০ ফুট ব্যানার দেওয়া হবে। ইতিমধ্যে ব্যানারের কাজ সম্পন্ন করতে চারুকলার শিক্ষার্থীরা কাজ শুরু করেছেন।
সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহারুল ইসলাম বলেন, নেতাদের মধ্যে গ্রুপিং, দ্বন্দ্ব থাকতে পারে। কিন্তু সাধারণ কর্মীরা ঐক্যবদ্ধ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জনসভা ঘিরে সাধারণ মানুষের মধ্যে ব্যাপক সাড়া পড়েছে। আগের দিনই নেতা-কর্মীরা শুকনা খাবার সঙ্গে নিয়ে জনসভাস্থলে হাজির হবেন।
যশোরের সাধারণ মানুষও প্রধানমন্ত্রীর আগমন ঘিরে নতুন কিছু প্রত্যাশা করছেন। যশোর মেডিকেল কলেজে ৫০০ শয্যার হাসপাতাল, যশোর বিমানবন্দর আন্তর্জাতিকীকরণ, ভবদহের জলাবদ্ধতা সমস্যা নিরসন, বেনাপোল বন্দরকেন্দ্রিক অর্থনৈতিক জোন সৃষ্টি, মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের নামে সাগরদাঁড়িতে সংস্কৃতি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনসহ একগুচ্ছ দাবি তাঁদের। এসব দাবির বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণে ইতিমধ্যে রাজপথে মানববন্ধন, সমাবেশ ও স্মারকলিপি প্রদানের মতো কর্মসূচি পালন করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রীর জনসভাস্থল পরিদর্শন করেছেন বাগেরহাট-১ আসনের সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিন। এ সময় তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘আগামী নির্বাচন সামনে রেখে এটিই প্রধানমন্ত্রীর প্রথম জনসভা।
এই অঞ্চলের মানুষ অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন। উন্নয়নের রূপকার জননেত্রী শেখ হাসিনার কথা শুনতে উন্মুখ হয়ে আছেন লাখ লাখ মানুষ। সবার মাঝে উৎসাহ-উদ্দীপনা লক্ষ করছি আমরা। এই জনসভা জনসমুদ্রে রূপ নেবে।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে