কসবা (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় সংঘর্ষের ঘটনায় এক পক্ষকে গুরুতর আহত দেখিয়ে ভুয়া সনদপত্র দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল কর্মকর্তা ডা. উম্মে সাবিহার বিরুদ্ধে এ অভিযোগ ওঠে।
এ দিকে ডা. উম্মে সাবিহা অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘জেলা শহরের একটি প্রাইভেট ক্লিনিক থেকে এক্স-রে করে ফিল্ম ও রিপোর্ট এনে আমাদের জমা দিয়েছেন। সেই রিপোর্টের ভিত্তিতে কসবা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মরত আমিসহ তিন সদস্যের বোর্ড রুবেল মিয়া নামের ওই রোগীকে গুরুতর আহত সনদপত্র দিয়েছি। বিষয়টি আমার একার সিদ্ধান্ত নয়।’
এ ব্যাপারে ভুক্তভোগী হাজী আবু তাহের বলেন, ‘ডা. সাবিহা আমার প্রতিপক্ষ রবি উল্লাহর পক্ষ নিয়ে তাঁর ভাই রুবেল মিয়াকে মিথ্যা গুরুতর আহত হওয়ার সদনপত্র দিয়ে সহায়তা করেছেন। ওই সনদপত্রে সংঘর্ষে প্রতিপক্ষের আঘাতে রুবেলের পা ভেঙে গেছে উল্লেখ করা হয়। এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক ও সিভিল সার্জন প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিলেও ডা. সাবিহা কোনো পদক্ষেপ না নিয়ে গত রোববার কসবা থানায় সনদপত্র পাঠিয়ে আমার প্রতিপক্ষদের সহায়তা করার অভিযোগ রয়েছে বলে জানান হাজী আবু তাহের।
উল্লেখ্য, সামাজিক বিরোধকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগ নেতা রবিউল্লাহ ও একই গ্রামের শাহ আলমের পক্ষের মধ্যে গত ১৮ অক্টোবর সকালে সংঘর্ষ হয়। এতে উভয় পক্ষের লোকজনই আহত হয়। সংঘর্ষের এ ঘটনায় উভয় পক্ষই কসবা থানায় মামলা করেন।
এদিকে এক্স-রের সত্যতার বিষয়ে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, যে প্রাইভেট ক্লিনিক থেকে রুবেল মিয়ার এক্স-রে করে রিপোর্ট আনার দাবি করা হয়েছে ওই ক্লিনিকের নাম আল খিদমাহ ডায়াগনস্টিক সেন্টার। জেলা সদরের এই ডায়াগনস্টিক সেন্টারের ম্যানেজার মোহাম্মদ আসিফ বলেন, গত দুই মাসের মধ্যে আমাদের এখানে রুবেল মিয়া নামের কোনো রোগীর পায়ের এক্স-রে করা হয়নি।’
এ বিষয়ে রুবেলকে মোবাইলে না পেয়ে তাঁর ছোট ভাই মামলার বাদী রবিউল্লাহর সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, ‘হাজী আবু তাহের মিথ্যা অভিযোগ করছেন। ঘটনার দিনই আমার বড় ভাইয়ের পা ভাঙে।’
কসবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ আলমগীর ভূঁইয়া বলেন, ‘এ ঘটনায় উভয় পক্ষ মামলা করেছে। আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। তবে আঘাতের বিষয়ে বা চিকিৎসকের সনদপত্র নিয়ে আমাদের কিছু বলার নেই। এটা চিকিৎসকের বিষয়।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় সংঘর্ষের ঘটনায় এক পক্ষকে গুরুতর আহত দেখিয়ে ভুয়া সনদপত্র দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল কর্মকর্তা ডা. উম্মে সাবিহার বিরুদ্ধে এ অভিযোগ ওঠে।
এ দিকে ডা. উম্মে সাবিহা অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘জেলা শহরের একটি প্রাইভেট ক্লিনিক থেকে এক্স-রে করে ফিল্ম ও রিপোর্ট এনে আমাদের জমা দিয়েছেন। সেই রিপোর্টের ভিত্তিতে কসবা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মরত আমিসহ তিন সদস্যের বোর্ড রুবেল মিয়া নামের ওই রোগীকে গুরুতর আহত সনদপত্র দিয়েছি। বিষয়টি আমার একার সিদ্ধান্ত নয়।’
এ ব্যাপারে ভুক্তভোগী হাজী আবু তাহের বলেন, ‘ডা. সাবিহা আমার প্রতিপক্ষ রবি উল্লাহর পক্ষ নিয়ে তাঁর ভাই রুবেল মিয়াকে মিথ্যা গুরুতর আহত হওয়ার সদনপত্র দিয়ে সহায়তা করেছেন। ওই সনদপত্রে সংঘর্ষে প্রতিপক্ষের আঘাতে রুবেলের পা ভেঙে গেছে উল্লেখ করা হয়। এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক ও সিভিল সার্জন প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিলেও ডা. সাবিহা কোনো পদক্ষেপ না নিয়ে গত রোববার কসবা থানায় সনদপত্র পাঠিয়ে আমার প্রতিপক্ষদের সহায়তা করার অভিযোগ রয়েছে বলে জানান হাজী আবু তাহের।
উল্লেখ্য, সামাজিক বিরোধকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগ নেতা রবিউল্লাহ ও একই গ্রামের শাহ আলমের পক্ষের মধ্যে গত ১৮ অক্টোবর সকালে সংঘর্ষ হয়। এতে উভয় পক্ষের লোকজনই আহত হয়। সংঘর্ষের এ ঘটনায় উভয় পক্ষই কসবা থানায় মামলা করেন।
এদিকে এক্স-রের সত্যতার বিষয়ে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, যে প্রাইভেট ক্লিনিক থেকে রুবেল মিয়ার এক্স-রে করে রিপোর্ট আনার দাবি করা হয়েছে ওই ক্লিনিকের নাম আল খিদমাহ ডায়াগনস্টিক সেন্টার। জেলা সদরের এই ডায়াগনস্টিক সেন্টারের ম্যানেজার মোহাম্মদ আসিফ বলেন, গত দুই মাসের মধ্যে আমাদের এখানে রুবেল মিয়া নামের কোনো রোগীর পায়ের এক্স-রে করা হয়নি।’
এ বিষয়ে রুবেলকে মোবাইলে না পেয়ে তাঁর ছোট ভাই মামলার বাদী রবিউল্লাহর সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, ‘হাজী আবু তাহের মিথ্যা অভিযোগ করছেন। ঘটনার দিনই আমার বড় ভাইয়ের পা ভাঙে।’
কসবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ আলমগীর ভূঁইয়া বলেন, ‘এ ঘটনায় উভয় পক্ষ মামলা করেছে। আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। তবে আঘাতের বিষয়ে বা চিকিৎসকের সনদপত্র নিয়ে আমাদের কিছু বলার নেই। এটা চিকিৎসকের বিষয়।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ দিন আগে