মানিকছড়ি (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি
খাগড়াছড়ির মানিকছড়িতে তিন ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে প্রতীক বরাদ্দ পেয়ে মাঠে নেমেছেন শতাধিক প্রার্থী। গত মঙ্গলবার সকালে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে রিটার্নিং কর্মকর্তারা আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতীক বরাদ্দ দেন। এরপরই প্রার্থীরা ব্যানার, পোস্টার নিয়ে মাঠে প্রচারে নেমে পড়েছেন। নির্বাচনী সভা, উঠান বৈঠক, ঘরোয়া আলাপে নির্বাচনী উত্তাপ ছড়াচ্ছেন।
মঙ্গলবার ৩ ইউপিতে চেয়ারম্যান পদে ৫ জন, সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ২৯ ও সাধারণ সদস্য পদে ৬৮ জনের মধ্যে প্রতীত বরাদ্দ দেওয়া হয়। এ ছাড়া ১টিতে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ও সাধারণ সদস্য পদে ৯টি ওয়ার্ডে প্রার্থী বিনা ভোটে জয়ী হয়েছেন। বাকিরা চতুর্থ ধাপের ইউপি নির্বাচনে ২৬ ডিসেম্বর ভোটে অংশ নেবেন।
উপজেলা নির্বাচন কার্যালয়ের ডেটা এন্ট্রি অপারেটর মো. নুরুল আলম জানিয়েছেন, বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ীদের বাইরে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের ২ জন, বিদ্রোহী ১, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের ১ ও স্বতন্ত্র ১ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। এ ছাড়া সংরক্ষিত সদস্য পদে ২৯ ও সাধারণ সদস্য পদে ৬৮ জনের মধ্যে রিটার্নিং কর্মকর্তারা প্রতীক বরাদ্দ করেছেন।
মঙ্গলবার উপজেলার তিন ইউপির মধ্যে তিনটহরী ইউপির বিদ্রোহী প্রার্থী এস এম আনোয়ার হোসেন ভূঁইয়া মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করায় বিনা ভোটে চেয়ারম্যান হতে যাচ্ছেন বর্তমান চেয়ারম্যান মো. আবুল কালাম আজাদ।
এদিকে প্রতীক পেয়ে পাড়ায় পাড়ায় জনসংযোগ শুরু করছেন প্রার্থীরা। মানিকছড়ি ইউপিতে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ, বিদ্রোহী ও ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থীরা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এখানে সংরক্ষিত সদস্য প্রার্থী ১৩ ও সাধারণ সদস্য প্রার্থী ২৮ জন।
উপজেলা আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ নেতাদের উপস্থিতিতে গত বুধবার বিকেল থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত গচ্ছাবিল, গভামারা, ওসমানপল্লিতে একাধিক নির্বাচনী সভা করেছেন নৌকার প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান মো. শফিকুর রহমান ফারুক। গতকাল বৃহস্পতিবার বেলা ৩টায় মুসলিমপাড়া, রাজপাড়ায় সভা করেছেন এই প্রার্থী। এ ছাড়া হাতপাখা প্রতীকে ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী মো. জামাল উদ্দিন দলীয় অনুসারীদের নিয়ে ছোট পরিসরে ভোট ও দোয়া চাইছেন।
একই সময়ে আনারস প্রতীকে দলের বিদ্রোহী প্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য যোগ্য মারমা বিভিন্ন স্থানে উঠান বৈঠক করেছেন। যোগ্য মারমা জানান, ‘৫ বছর ধরে এখানকার সাধারণ মানুষ সরকারি ন্যায্য সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয়েছে। সেই সুবিধা পৌঁছে দিতেই আমি কঠিন সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তাই ভিক্ষুকের মতো তাঁদের দুয়ারে সেবা নিয়ে যেতে চাই।’
বাটনাতলী ইউপিতে নৌকা প্রতীকে উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মো. আবদুর রহিম এবং প্রতিষ্ঠাকালীন প্রথম চেয়ারম্যান প্রয়াত আতাউং চৌধুরীর ছেলে চশমা প্রতীকে মংসাপ্রু চৌধুরী প্রার্থী হয়েছেন। এখানে সংরক্ষিত সদস্য পদে ৭ ও সাধারণ সদস্য পদে ১৯ জন রয়েছেন।
প্রতীক পেয়েই নৌকার প্রার্থী আবদুর রহিম অন্তত ১৫ ওয়ার্ডে নির্বাচন পরিচালনা কমিটি গঠন করে প্রচার শুরু করেছেন। এলাকা ছেয়ে গেছে ব্যানার, পোস্টারে। আবদুর রহিম বলেন, ‘সাধারণ কর্মী-সমর্থকেরা পকেটের টাকা খরচ করেই ছোট ছোট সভা, বৈঠক আয়োজন করছেন। তবে কাউকে খাটো করে দেখছি না।’
ভোটারের প্রকৃত অবস্থা দেখার জন্য উঠান বৈঠক বেছে নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মংসাপ্রু চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘মহাকুমা শহরের অধীনে থাকাকালে আমার বাবা এই জনপদে অসাম্প্রদায়িক চেতনা দেখিয়েছেন। আমি আশাবাদী, সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীর ভাগ্যোন্নয়নে কিছু করার সুযোগ পাব।’
এদিকে উপজেলার তিনটহরী ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে বিনা ভোটে জয়ী হওয়ায় সংরক্ষিত ও সাধারণ সদস্য প্রার্থীরা দলের শীর্ষ নেতাদের তেমন কাছে পাচ্ছেন না। ফলে মধ্যম ও কনিষ্ঠ সারির কর্মী নিয়ে ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে উঠান বৈঠক এবং ঘরোয়া বৈঠকে ভোটে নেমেছেন প্রার্থীরা। এ ছাড়া দুর্গম এলাকা হওয়ায় প্রচারে সবচেয়ে বেগ পাচ্ছেন সংরক্ষিত নারী প্রার্থীরা। এখানে সংরক্ষিত সদস্য পদে ৯ ও সাধারণ সদস্য পদে ২১ প্রার্থী লড়ছেন।
সংরক্ষিত ৩ নম্বর ওয়ার্ডে (৭, ৮ ও ৯) দুই নারী প্রার্থী ফরিদা আক্তার ও নাজমা বেগম জানান, এই ইউপির চেয়ারম্যান পদে বিনা ভোট জয়ী হওয়ায় ভোটারদের কেন্দ্রে উপস্থিত করা কঠিন হয়ে পড়েছে তাঁদের পক্ষে। এ ছাড়া ৭ নম্বর ওয়ার্ডে সাধারণ সদস্যও বিনা ভোটে জয়ী! তাই উঠান বৈঠকে ভোটারের মন জয়ের চেষ্টা করছেন।
৪ নম্বর ওয়ার্ডে সাধারণ সদস্য পদে টানা তৃতীয়বার জয়ের স্বপ্নে নেমেছেন মো. জাহাঙ্গীর হোসেন। তিনি জানান, প্রচারে প্রার্থী বেশি হলে কেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি বেশি হয়। এখানে এবার ব্যতিক্রম হওয়ায় ভোটারের কদর বাড়বে।
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. শওকত আলী চৌধুরী বলেন, ‘তিন ইউপিতে প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ায় সব প্রার্থী নির্বাচনী প্রচারে সমান সুযোগ ভোগ করবেন। তবে আইনের বিন্দু পরিমাণ ব্যত্যয় ঘটলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। আমরা বিভিন্ন মাধ্যমে মাঠের প্রচারে নজরদারি বাড়িয়েছি।’
খাগড়াছড়ির মানিকছড়িতে তিন ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে প্রতীক বরাদ্দ পেয়ে মাঠে নেমেছেন শতাধিক প্রার্থী। গত মঙ্গলবার সকালে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে রিটার্নিং কর্মকর্তারা আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতীক বরাদ্দ দেন। এরপরই প্রার্থীরা ব্যানার, পোস্টার নিয়ে মাঠে প্রচারে নেমে পড়েছেন। নির্বাচনী সভা, উঠান বৈঠক, ঘরোয়া আলাপে নির্বাচনী উত্তাপ ছড়াচ্ছেন।
মঙ্গলবার ৩ ইউপিতে চেয়ারম্যান পদে ৫ জন, সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ২৯ ও সাধারণ সদস্য পদে ৬৮ জনের মধ্যে প্রতীত বরাদ্দ দেওয়া হয়। এ ছাড়া ১টিতে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ও সাধারণ সদস্য পদে ৯টি ওয়ার্ডে প্রার্থী বিনা ভোটে জয়ী হয়েছেন। বাকিরা চতুর্থ ধাপের ইউপি নির্বাচনে ২৬ ডিসেম্বর ভোটে অংশ নেবেন।
উপজেলা নির্বাচন কার্যালয়ের ডেটা এন্ট্রি অপারেটর মো. নুরুল আলম জানিয়েছেন, বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ীদের বাইরে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের ২ জন, বিদ্রোহী ১, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের ১ ও স্বতন্ত্র ১ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। এ ছাড়া সংরক্ষিত সদস্য পদে ২৯ ও সাধারণ সদস্য পদে ৬৮ জনের মধ্যে রিটার্নিং কর্মকর্তারা প্রতীক বরাদ্দ করেছেন।
মঙ্গলবার উপজেলার তিন ইউপির মধ্যে তিনটহরী ইউপির বিদ্রোহী প্রার্থী এস এম আনোয়ার হোসেন ভূঁইয়া মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করায় বিনা ভোটে চেয়ারম্যান হতে যাচ্ছেন বর্তমান চেয়ারম্যান মো. আবুল কালাম আজাদ।
এদিকে প্রতীক পেয়ে পাড়ায় পাড়ায় জনসংযোগ শুরু করছেন প্রার্থীরা। মানিকছড়ি ইউপিতে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ, বিদ্রোহী ও ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থীরা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এখানে সংরক্ষিত সদস্য প্রার্থী ১৩ ও সাধারণ সদস্য প্রার্থী ২৮ জন।
উপজেলা আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ নেতাদের উপস্থিতিতে গত বুধবার বিকেল থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত গচ্ছাবিল, গভামারা, ওসমানপল্লিতে একাধিক নির্বাচনী সভা করেছেন নৌকার প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান মো. শফিকুর রহমান ফারুক। গতকাল বৃহস্পতিবার বেলা ৩টায় মুসলিমপাড়া, রাজপাড়ায় সভা করেছেন এই প্রার্থী। এ ছাড়া হাতপাখা প্রতীকে ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী মো. জামাল উদ্দিন দলীয় অনুসারীদের নিয়ে ছোট পরিসরে ভোট ও দোয়া চাইছেন।
একই সময়ে আনারস প্রতীকে দলের বিদ্রোহী প্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য যোগ্য মারমা বিভিন্ন স্থানে উঠান বৈঠক করেছেন। যোগ্য মারমা জানান, ‘৫ বছর ধরে এখানকার সাধারণ মানুষ সরকারি ন্যায্য সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয়েছে। সেই সুবিধা পৌঁছে দিতেই আমি কঠিন সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তাই ভিক্ষুকের মতো তাঁদের দুয়ারে সেবা নিয়ে যেতে চাই।’
বাটনাতলী ইউপিতে নৌকা প্রতীকে উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মো. আবদুর রহিম এবং প্রতিষ্ঠাকালীন প্রথম চেয়ারম্যান প্রয়াত আতাউং চৌধুরীর ছেলে চশমা প্রতীকে মংসাপ্রু চৌধুরী প্রার্থী হয়েছেন। এখানে সংরক্ষিত সদস্য পদে ৭ ও সাধারণ সদস্য পদে ১৯ জন রয়েছেন।
প্রতীক পেয়েই নৌকার প্রার্থী আবদুর রহিম অন্তত ১৫ ওয়ার্ডে নির্বাচন পরিচালনা কমিটি গঠন করে প্রচার শুরু করেছেন। এলাকা ছেয়ে গেছে ব্যানার, পোস্টারে। আবদুর রহিম বলেন, ‘সাধারণ কর্মী-সমর্থকেরা পকেটের টাকা খরচ করেই ছোট ছোট সভা, বৈঠক আয়োজন করছেন। তবে কাউকে খাটো করে দেখছি না।’
ভোটারের প্রকৃত অবস্থা দেখার জন্য উঠান বৈঠক বেছে নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মংসাপ্রু চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘মহাকুমা শহরের অধীনে থাকাকালে আমার বাবা এই জনপদে অসাম্প্রদায়িক চেতনা দেখিয়েছেন। আমি আশাবাদী, সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীর ভাগ্যোন্নয়নে কিছু করার সুযোগ পাব।’
এদিকে উপজেলার তিনটহরী ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে বিনা ভোটে জয়ী হওয়ায় সংরক্ষিত ও সাধারণ সদস্য প্রার্থীরা দলের শীর্ষ নেতাদের তেমন কাছে পাচ্ছেন না। ফলে মধ্যম ও কনিষ্ঠ সারির কর্মী নিয়ে ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে উঠান বৈঠক এবং ঘরোয়া বৈঠকে ভোটে নেমেছেন প্রার্থীরা। এ ছাড়া দুর্গম এলাকা হওয়ায় প্রচারে সবচেয়ে বেগ পাচ্ছেন সংরক্ষিত নারী প্রার্থীরা। এখানে সংরক্ষিত সদস্য পদে ৯ ও সাধারণ সদস্য পদে ২১ প্রার্থী লড়ছেন।
সংরক্ষিত ৩ নম্বর ওয়ার্ডে (৭, ৮ ও ৯) দুই নারী প্রার্থী ফরিদা আক্তার ও নাজমা বেগম জানান, এই ইউপির চেয়ারম্যান পদে বিনা ভোট জয়ী হওয়ায় ভোটারদের কেন্দ্রে উপস্থিত করা কঠিন হয়ে পড়েছে তাঁদের পক্ষে। এ ছাড়া ৭ নম্বর ওয়ার্ডে সাধারণ সদস্যও বিনা ভোটে জয়ী! তাই উঠান বৈঠকে ভোটারের মন জয়ের চেষ্টা করছেন।
৪ নম্বর ওয়ার্ডে সাধারণ সদস্য পদে টানা তৃতীয়বার জয়ের স্বপ্নে নেমেছেন মো. জাহাঙ্গীর হোসেন। তিনি জানান, প্রচারে প্রার্থী বেশি হলে কেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি বেশি হয়। এখানে এবার ব্যতিক্রম হওয়ায় ভোটারের কদর বাড়বে।
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. শওকত আলী চৌধুরী বলেন, ‘তিন ইউপিতে প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ায় সব প্রার্থী নির্বাচনী প্রচারে সমান সুযোগ ভোগ করবেন। তবে আইনের বিন্দু পরিমাণ ব্যত্যয় ঘটলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। আমরা বিভিন্ন মাধ্যমে মাঠের প্রচারে নজরদারি বাড়িয়েছি।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ দিন আগে