বাউফল (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
পটুয়াখালীর বাউফলে ইউনিয়ন পরিষদ ও পৌরসভায় জন্মনিবন্ধন করতে অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ রয়েছে পরিষদের সচিব জেলা প্রশাসক, ইউএনও এবং ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের বরাত দিয়ে এ অর্থ আদায় করছেন।
জানা গেছে, উপজেলায় ১৫টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভা রয়েছে। সরকারি বিধান অনুযায়ী শিশুর জন্মদিন থেকে ৪৫ দিন পর্যন্ত জন্মনিবন্ধনের জন্য কোনো ফি নেওয়া যাবে না। ৪৫ দিন থেকে ৫ বছর বয়সী পর্যন্ত শিশুর ২৫ টাকা এবং ৫ বছরের ওপরে সব বয়সীদের জন্য ৫০ টাকা ফি নেওয়া যাবে। অথচ সেই বিধান উপেক্ষা করে ১৫০ থেকে ২০০ টাকা করে অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছেন পরিষদের কর্মরত উদ্যোক্তারা। এ কাজে সহযোগিতা করছেন পরিষদের সচিবেরা। চাহিদাকৃত টাকা না দিলে দিনের পর দিন নানা অজুহাতে ঘুরতে হয় সেবা গ্রহীতাদের।
সরেজমিন উপজেলার কয়েকটি পরিষদের কার্যালয় গিয়ে জানা গেছে, শিশু, কিশোর ও বৃদ্ধরা জন্মনিবন্ধন করতে গেলে বরাদ্দকৃত টাকা দিতে বাধ্য হচ্ছেন। চাহিদাকৃত টাকা না দিলে ফিরে আসতে হচ্ছে তাদের। কালাইয়া এলাকার রুমা বেগম বলেন, ‘কালাইয়া ইউনিয়ন পরিষদে তাঁর নবজাতকের জন্মসনদে ২০০ টাকা দিতে হয়েছে। টাকা না দিলে বিভিন্ন অজুহাতে মাসের পরে মাস ঘুরতে হয়। প্রায় ৩ মাস পর আমি জন্মসনদ হাতে পেয়েছি।’
দাসপাড়া ইউনিয়নের বাসিন্দা নুরুল হক বলেন, ‘ভাইয়ের মেয়ের জন্য জন্মনিবন্ধন করার জন্য ৩০০ টাকা দিয়েছি। টাকা দিতে অনীহা প্রকাশ করলে জন্মনিবন্ধন দিতে বিভিন্ন টালবাহানা করেন। পড়ে বাধ্য হয়ে টাকা দিয়েই জন্মনিবন্ধন নিয়েছি।’ এ ধরনের অভিযোগ প্রায় সব ইউনিয়নেই রয়েছে।
এ বিষয়ে একাধিক ইউনিয়ন পরিষদের সচিব বলেন, ‘উদ্যোক্তা নিয়োগ দিয়েছেন পরিষদের চেয়ারম্যান, ইউএনও এবং ডিসি মহোদয়। তাঁদের নির্দেশেই উদ্যোক্তার বেতন দেওয়ার জন্য এই টাকা নেওয়া হচ্ছে।’
পরিষদের একাধিক চেয়ারম্যান বলেন, ‘পরিষদের এ ধরনের কাজে যে টাকা পাওয়া যায়, তা দিয়েই একজন উদ্যোক্তাকে বেতন-ভাতা দেওয়া হয়। তবে অতিরিক্ত টাকা নেওয়ার কোনো নির্দেশনা নেই।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আল আমিন বলেন, ‘অতিরিক্ত টাকা আদায়ের কোনো সুযোগ নেই। যদি অতিরিক্ত টাকা আদায় করে সে বিষয়ে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। যাদের কাছ থেকে অতিরিক্ত অর্থ নিয়েছে, তারা অভিযোগ দিলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ কামাল হোসেন বলেন, ‘বিষয়টি আমি খোঁজ নিয়ে দেখছি।’
পটুয়াখালীর বাউফলে ইউনিয়ন পরিষদ ও পৌরসভায় জন্মনিবন্ধন করতে অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ রয়েছে পরিষদের সচিব জেলা প্রশাসক, ইউএনও এবং ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের বরাত দিয়ে এ অর্থ আদায় করছেন।
জানা গেছে, উপজেলায় ১৫টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভা রয়েছে। সরকারি বিধান অনুযায়ী শিশুর জন্মদিন থেকে ৪৫ দিন পর্যন্ত জন্মনিবন্ধনের জন্য কোনো ফি নেওয়া যাবে না। ৪৫ দিন থেকে ৫ বছর বয়সী পর্যন্ত শিশুর ২৫ টাকা এবং ৫ বছরের ওপরে সব বয়সীদের জন্য ৫০ টাকা ফি নেওয়া যাবে। অথচ সেই বিধান উপেক্ষা করে ১৫০ থেকে ২০০ টাকা করে অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছেন পরিষদের কর্মরত উদ্যোক্তারা। এ কাজে সহযোগিতা করছেন পরিষদের সচিবেরা। চাহিদাকৃত টাকা না দিলে দিনের পর দিন নানা অজুহাতে ঘুরতে হয় সেবা গ্রহীতাদের।
সরেজমিন উপজেলার কয়েকটি পরিষদের কার্যালয় গিয়ে জানা গেছে, শিশু, কিশোর ও বৃদ্ধরা জন্মনিবন্ধন করতে গেলে বরাদ্দকৃত টাকা দিতে বাধ্য হচ্ছেন। চাহিদাকৃত টাকা না দিলে ফিরে আসতে হচ্ছে তাদের। কালাইয়া এলাকার রুমা বেগম বলেন, ‘কালাইয়া ইউনিয়ন পরিষদে তাঁর নবজাতকের জন্মসনদে ২০০ টাকা দিতে হয়েছে। টাকা না দিলে বিভিন্ন অজুহাতে মাসের পরে মাস ঘুরতে হয়। প্রায় ৩ মাস পর আমি জন্মসনদ হাতে পেয়েছি।’
দাসপাড়া ইউনিয়নের বাসিন্দা নুরুল হক বলেন, ‘ভাইয়ের মেয়ের জন্য জন্মনিবন্ধন করার জন্য ৩০০ টাকা দিয়েছি। টাকা দিতে অনীহা প্রকাশ করলে জন্মনিবন্ধন দিতে বিভিন্ন টালবাহানা করেন। পড়ে বাধ্য হয়ে টাকা দিয়েই জন্মনিবন্ধন নিয়েছি।’ এ ধরনের অভিযোগ প্রায় সব ইউনিয়নেই রয়েছে।
এ বিষয়ে একাধিক ইউনিয়ন পরিষদের সচিব বলেন, ‘উদ্যোক্তা নিয়োগ দিয়েছেন পরিষদের চেয়ারম্যান, ইউএনও এবং ডিসি মহোদয়। তাঁদের নির্দেশেই উদ্যোক্তার বেতন দেওয়ার জন্য এই টাকা নেওয়া হচ্ছে।’
পরিষদের একাধিক চেয়ারম্যান বলেন, ‘পরিষদের এ ধরনের কাজে যে টাকা পাওয়া যায়, তা দিয়েই একজন উদ্যোক্তাকে বেতন-ভাতা দেওয়া হয়। তবে অতিরিক্ত টাকা নেওয়ার কোনো নির্দেশনা নেই।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আল আমিন বলেন, ‘অতিরিক্ত টাকা আদায়ের কোনো সুযোগ নেই। যদি অতিরিক্ত টাকা আদায় করে সে বিষয়ে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। যাদের কাছ থেকে অতিরিক্ত অর্থ নিয়েছে, তারা অভিযোগ দিলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ কামাল হোসেন বলেন, ‘বিষয়টি আমি খোঁজ নিয়ে দেখছি।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ দিন আগে