মহসিন মোল্যা, শ্রীপুর (মাগুরা)
মাগুরার শ্রীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অ্যাম্বুলেন্স আছে, কিন্তু চালক নেই। অনেকটা নিরুপায় হয়েই মুমূর্ষু রোগীকে ইজিবাইক বা অন্য কোনো যানবাহনে করে অন্যত্র চিকিৎসা নিতে যেতে হয়। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটির জনবল সংকট পুরোনো খবর। এ ছাড়া বিকল হয়ে পড়ে আছে এক্স–রে মেশিন। বন্ধ অপারেশন থিয়েটার। সব মিলিয়ে উপজেলাবাসীকে চিকিৎসাসেবা পেতে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়।
জানা যায়, ২০১৮ সালের ৬ জুন হাসপাতালটির প্রশাসনিক অনুমোদন দেওয়া হয়। শুরু থেকেই ৫০ শয্যার হাসপাতালটি জনগণের কাঙ্ক্ষিত সেবা দিতে ব্যর্থ। জনবল সংকট নিয়েই চলছে এটি। ২০১৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর অ্যাম্বুলেন্স চালক অবসরে যাওয়ার পর থেকে তাঁর পদটি শূন্য। এর মধ্যেও গত ৩১ জুলাই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সকে নতুন অত্যাধুনিক মানের একটি অ্যাম্বুলেন্স দেয় স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা যায়, চালক না থাকায় বিকল হয়ে পড়ে আছে দুটি অ্যাম্বুলেন্স। এ অবস্থায় প্রতিনিয়ত রোগী ও তাদের স্বজনেরা পড়ছেন বিপাকে।
সূত্রে আরও জানা যায়, ৩১ শয্যার হাসপাতালটি ২০১১ সালের ২০ জানুয়ারি ৫০ শয্যায় উন্নীত করা হয়। শ্রীপুরবাসীর দীর্ঘদিনের স্বপ্ন পূরণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৭ সালের ২১ মার্চ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটির উদ্বোধন করেন। দীর্ঘদিন ধরেই জরুরি সেবা পাওয়ার একমাত্র বাহনের নেই চালক। চালক হারুন-অর-রশিদ ২০১৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর অবসরে যাওয়ার পর থেকেই এই পদটি শূন্য রয়েছে।
উপজেলার সাবিনগর গ্রামের বাসিন্দা রফিকুল ইসলাম বলেন, আমার এক মুমূর্ষু রোগীকে দ্রুত মাগুরা ২৫০ শয্যা হাসপাতালে নেওয়ায় প্রয়োজন ছিল। অ্যাম্বুলেন্সের চালক না থাকায় অনেক কষ্টে ইজিবাইকে করে তাঁকে মাগুরা সদর হাসপাতালে নিই। এ ভোগান্তি থেকে আমরা মুক্তি চাই।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. রইসউজ্জামান বলেন, অ্যাম্বুলেন্স সেবা দিতে খুব জরুরি একজন চালক প্রয়োজন। কিন্তু নিয়োগের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বারবার অবহিত করার পরেও আজ অবধি কোনো কাজ হয়নি।
এ বিষয়ে মাগুরা সিভিল সার্জন ডা. শহিদুল্লাহ দেওয়ান বলেন, এ সমস্যা শ্রীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের না। সারা দেশের প্রায় সব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী নিয়োগে চরম সংকট তৈরি হয়েছে। এর মধ্যে চালক অন্যতম। জেলার শালিখা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ছাড়া কোনো উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চালক নেই। চালক নিয়োগ স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় নিয়ন্ত্রণ করে। এখানে আমাদের কোনো হাত নেই। নতুন অ্যাম্বুলেন্স পাওয়ার পর পরই মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে। মাগুরা-১ আসনের সাংসদও এ বিষয়ে চেষ্টা করছেন। মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত না দিলে আমরা কোনো সমাধান দিতে পারব না।
মাগুরার শ্রীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অ্যাম্বুলেন্স আছে, কিন্তু চালক নেই। অনেকটা নিরুপায় হয়েই মুমূর্ষু রোগীকে ইজিবাইক বা অন্য কোনো যানবাহনে করে অন্যত্র চিকিৎসা নিতে যেতে হয়। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটির জনবল সংকট পুরোনো খবর। এ ছাড়া বিকল হয়ে পড়ে আছে এক্স–রে মেশিন। বন্ধ অপারেশন থিয়েটার। সব মিলিয়ে উপজেলাবাসীকে চিকিৎসাসেবা পেতে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়।
জানা যায়, ২০১৮ সালের ৬ জুন হাসপাতালটির প্রশাসনিক অনুমোদন দেওয়া হয়। শুরু থেকেই ৫০ শয্যার হাসপাতালটি জনগণের কাঙ্ক্ষিত সেবা দিতে ব্যর্থ। জনবল সংকট নিয়েই চলছে এটি। ২০১৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর অ্যাম্বুলেন্স চালক অবসরে যাওয়ার পর থেকে তাঁর পদটি শূন্য। এর মধ্যেও গত ৩১ জুলাই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সকে নতুন অত্যাধুনিক মানের একটি অ্যাম্বুলেন্স দেয় স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা যায়, চালক না থাকায় বিকল হয়ে পড়ে আছে দুটি অ্যাম্বুলেন্স। এ অবস্থায় প্রতিনিয়ত রোগী ও তাদের স্বজনেরা পড়ছেন বিপাকে।
সূত্রে আরও জানা যায়, ৩১ শয্যার হাসপাতালটি ২০১১ সালের ২০ জানুয়ারি ৫০ শয্যায় উন্নীত করা হয়। শ্রীপুরবাসীর দীর্ঘদিনের স্বপ্ন পূরণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৭ সালের ২১ মার্চ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটির উদ্বোধন করেন। দীর্ঘদিন ধরেই জরুরি সেবা পাওয়ার একমাত্র বাহনের নেই চালক। চালক হারুন-অর-রশিদ ২০১৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর অবসরে যাওয়ার পর থেকেই এই পদটি শূন্য রয়েছে।
উপজেলার সাবিনগর গ্রামের বাসিন্দা রফিকুল ইসলাম বলেন, আমার এক মুমূর্ষু রোগীকে দ্রুত মাগুরা ২৫০ শয্যা হাসপাতালে নেওয়ায় প্রয়োজন ছিল। অ্যাম্বুলেন্সের চালক না থাকায় অনেক কষ্টে ইজিবাইকে করে তাঁকে মাগুরা সদর হাসপাতালে নিই। এ ভোগান্তি থেকে আমরা মুক্তি চাই।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. রইসউজ্জামান বলেন, অ্যাম্বুলেন্স সেবা দিতে খুব জরুরি একজন চালক প্রয়োজন। কিন্তু নিয়োগের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বারবার অবহিত করার পরেও আজ অবধি কোনো কাজ হয়নি।
এ বিষয়ে মাগুরা সিভিল সার্জন ডা. শহিদুল্লাহ দেওয়ান বলেন, এ সমস্যা শ্রীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের না। সারা দেশের প্রায় সব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী নিয়োগে চরম সংকট তৈরি হয়েছে। এর মধ্যে চালক অন্যতম। জেলার শালিখা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ছাড়া কোনো উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চালক নেই। চালক নিয়োগ স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় নিয়ন্ত্রণ করে। এখানে আমাদের কোনো হাত নেই। নতুন অ্যাম্বুলেন্স পাওয়ার পর পরই মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে। মাগুরা-১ আসনের সাংসদও এ বিষয়ে চেষ্টা করছেন। মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত না দিলে আমরা কোনো সমাধান দিতে পারব না।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে