আমিনুল ইসলাম বুলবুল
পরশু বলেছিলাম, ফিফটি-ফিফটি ম্যাচ হবে। কেননা বাংলাদেশ জিতে আসছে, ভারত হেরে আসছে। তারপরে এই মাঠ ছিল দুই দলের জন্যই নতুন। এই মাঠে দুই দলের কৌশল একদমই অন্য রকম ছিল। দেখবেন, ওরা পাশে বেশি খেলেছে। মাঠ সোজা বড়।
আমি প্রথমে যে স্টেটমেন্ট দিতে চাই, আমি মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকে অনুভব (মিস) করেছি। এখানে যদি একজন টপ লোয়ার মিডল অর্ডার ব্যাটার থাকত, তাহলে হয়তো জিততে পারতাম আমরা। মোসাদ্দেক আর ইয়াসির থেকে ওই সময় ওভাবে আশা করিনি। কারণ, দুজনই নতুন। কিন্তু ওই সময় আমি মাহমুদউল্লাহকে প্রয়োজন মনে করেছি। সত্যি মাহমুদউল্লাহ দলের জন্য কত প্রয়োজন, আমি তাকে অনুভব করেছি।
আরেকটা স্টেটমেন্ট হচ্ছে, দুর্দান্ত বোলিং পরিচালনা ছিল। খুব বুদ্ধিদীপ্ত বোলিং পরিচালনা হয়েছে গতকাল। কারণ, যে যখন ভালো করছিল, আটকে না রেখে তখন তাকে দিয়েই শেষ করিয়েছে। আমরা জানি, ভারতের ব্যাটিং অর্ডার খুবই শক্তিশালী। এই জায়গায় দেখা গেছে তাসকিন ভালো করছে, ও চার ওভার করেছে। সাকিব ভালো বোলিং করেছে, ও চার ওভার করে ফেলেছে। সুতরাং বোলিং পরিচালনা ছিল ভালো।
লিটন ছিল অসাধারণ। আমাদের বড় ক্ষতিটা হয়ে গেছে বৃষ্টির কারণে। না হয় পরিস্থিতি ভিন্ন হতে পারত। সব মিলিয়ে মনে হয়েছে, গত কয়েক বছরের সেরা ম্যাচটা খেলেছি। এ সংস্করণে হার-জিত থাকতেই পারে। আমি বলব যে খুব কাছে গিয়ে আমরা হেরে গেছি। কিন্তু আমরা ভালো খেলেছি।
বাংলাদেশ যখন দ্বিতীয়বার নামল, একটু পিচ্ছিল ছিল, এভাবে মাঠে খেলানো ঠিক হলো কি না—এগুলো নিয়ে অনেক কথা হচ্ছে। এটা দেখার দায়িত্ব হচ্ছে ফিল্ড আম্পায়ার যারা আছে, তাদের। আগে হচ্ছে গ্রাউন্ডস যারা দেখে, তারা মাঠটা হাতবদল করে আম্পায়ারের কাছে। গাউন্ডসম্যান যদি মনে করে মাঠ প্রস্তুত, তারপর ম্যাচ আম্পায়ার যে আছে, তারা যদি ইচ্ছা পোষণ করে, তখন আর ম্যাচ রেফারির কিছু করার থাকে না। গাউন্ডসম্যান ও অনফিল্ড আম্পায়ার, তাদের সিদ্ধান্ত এটা।
মেলবোর্ন থেকে বলা কঠিন। তারপরও তো মনে হয়নি একবারও যে বল ভিজে যাচ্ছে বেশি। অন্যথায় অশ্বিন তো ওই সময় বল করার কথা না। তবে এটাও ঠিক যে ওরা অক্ষর প্যাটেলকে আর আনেইনি। তার মানে বল ভিজে যাচ্ছিল হয়তো।
বাংলাদেশ বৃষ্টির কাছেই হেরেছে। এই মুহূর্তটাই নষ্ট হয়ে গেছে। তবে একটা কথা যে ইয়াসির আমার ছোট ভাইয়ের মতো বা মোসাদ্দেক। ইয়াসির টি-টোয়েন্টিতে ১১ ম্যাচ খেলেছে, একটা ৩০ আছে মনে হয়। মোসাদ্দেক তো অনেক বেশি ম্যাচ খেলেছে। মাহমুদউল্লাহকে যে কতটা প্রয়োজন ছিল, অভিজ্ঞ মিডল অর্ডার ব্যাটার যে দরকার ছিল, সেটা আমি অনুভব করেছি। এমন ম্যাচ তো বছরে সব সময় আসে না। আমরা সুযোগ হাতছাড়া করেছি। সেটাই অনুভব করলাম।
পরশু বলেছিলাম, ফিফটি-ফিফটি ম্যাচ হবে। কেননা বাংলাদেশ জিতে আসছে, ভারত হেরে আসছে। তারপরে এই মাঠ ছিল দুই দলের জন্যই নতুন। এই মাঠে দুই দলের কৌশল একদমই অন্য রকম ছিল। দেখবেন, ওরা পাশে বেশি খেলেছে। মাঠ সোজা বড়।
আমি প্রথমে যে স্টেটমেন্ট দিতে চাই, আমি মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকে অনুভব (মিস) করেছি। এখানে যদি একজন টপ লোয়ার মিডল অর্ডার ব্যাটার থাকত, তাহলে হয়তো জিততে পারতাম আমরা। মোসাদ্দেক আর ইয়াসির থেকে ওই সময় ওভাবে আশা করিনি। কারণ, দুজনই নতুন। কিন্তু ওই সময় আমি মাহমুদউল্লাহকে প্রয়োজন মনে করেছি। সত্যি মাহমুদউল্লাহ দলের জন্য কত প্রয়োজন, আমি তাকে অনুভব করেছি।
আরেকটা স্টেটমেন্ট হচ্ছে, দুর্দান্ত বোলিং পরিচালনা ছিল। খুব বুদ্ধিদীপ্ত বোলিং পরিচালনা হয়েছে গতকাল। কারণ, যে যখন ভালো করছিল, আটকে না রেখে তখন তাকে দিয়েই শেষ করিয়েছে। আমরা জানি, ভারতের ব্যাটিং অর্ডার খুবই শক্তিশালী। এই জায়গায় দেখা গেছে তাসকিন ভালো করছে, ও চার ওভার করেছে। সাকিব ভালো বোলিং করেছে, ও চার ওভার করে ফেলেছে। সুতরাং বোলিং পরিচালনা ছিল ভালো।
লিটন ছিল অসাধারণ। আমাদের বড় ক্ষতিটা হয়ে গেছে বৃষ্টির কারণে। না হয় পরিস্থিতি ভিন্ন হতে পারত। সব মিলিয়ে মনে হয়েছে, গত কয়েক বছরের সেরা ম্যাচটা খেলেছি। এ সংস্করণে হার-জিত থাকতেই পারে। আমি বলব যে খুব কাছে গিয়ে আমরা হেরে গেছি। কিন্তু আমরা ভালো খেলেছি।
বাংলাদেশ যখন দ্বিতীয়বার নামল, একটু পিচ্ছিল ছিল, এভাবে মাঠে খেলানো ঠিক হলো কি না—এগুলো নিয়ে অনেক কথা হচ্ছে। এটা দেখার দায়িত্ব হচ্ছে ফিল্ড আম্পায়ার যারা আছে, তাদের। আগে হচ্ছে গ্রাউন্ডস যারা দেখে, তারা মাঠটা হাতবদল করে আম্পায়ারের কাছে। গাউন্ডসম্যান যদি মনে করে মাঠ প্রস্তুত, তারপর ম্যাচ আম্পায়ার যে আছে, তারা যদি ইচ্ছা পোষণ করে, তখন আর ম্যাচ রেফারির কিছু করার থাকে না। গাউন্ডসম্যান ও অনফিল্ড আম্পায়ার, তাদের সিদ্ধান্ত এটা।
মেলবোর্ন থেকে বলা কঠিন। তারপরও তো মনে হয়নি একবারও যে বল ভিজে যাচ্ছে বেশি। অন্যথায় অশ্বিন তো ওই সময় বল করার কথা না। তবে এটাও ঠিক যে ওরা অক্ষর প্যাটেলকে আর আনেইনি। তার মানে বল ভিজে যাচ্ছিল হয়তো।
বাংলাদেশ বৃষ্টির কাছেই হেরেছে। এই মুহূর্তটাই নষ্ট হয়ে গেছে। তবে একটা কথা যে ইয়াসির আমার ছোট ভাইয়ের মতো বা মোসাদ্দেক। ইয়াসির টি-টোয়েন্টিতে ১১ ম্যাচ খেলেছে, একটা ৩০ আছে মনে হয়। মোসাদ্দেক তো অনেক বেশি ম্যাচ খেলেছে। মাহমুদউল্লাহকে যে কতটা প্রয়োজন ছিল, অভিজ্ঞ মিডল অর্ডার ব্যাটার যে দরকার ছিল, সেটা আমি অনুভব করেছি। এমন ম্যাচ তো বছরে সব সময় আসে না। আমরা সুযোগ হাতছাড়া করেছি। সেটাই অনুভব করলাম।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে