নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণ ও মানুষের ভোটাধিকার নিশ্চিত করার দাবি যখন জোরালো হচ্ছে, তখন কোনো আলোচ্য-সূচি ছাড়াই দলগুলোকে আলোচনায় ডাকছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আগামী ১৭ জুলাই এই সংলাপ শুরুর কথা রয়েছে।
তবে নির্বাচনে ভোট কোন পদ্ধতিতে হবে, ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) নাকি মুদ্রিত ব্যালট পেপারে–এ নিয়ে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সঙ্গে দুই প্রধান বিরোধী দল বিএনপি ও জাতীয় পার্টির অবস্থান পুরোপুরি উল্টো। একই ধরনের মতভেদ আছে তিন দলের সংলাপে অংশ নেওয়া না-নেওয়া নিয়ে। বিএনপি বলছে কেবলমাত্র নির্বাচনকালীন “নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার” গঠন বিষয়ে আলোচনার কোনো উদ্যোগ থাকলে তারা যোগদানের কথা বিবেচনা করবে। অন্যদিকে আওয়ামী লীগ মনে করে সংলাপে শর্তহীন যোগ দিয়ে নির্বাচন কমিশনকে সহযোগিতা করা সব দলের দায়িত্ব।
১৭ জুলাই থেকে শুরু হতে যাওয়া ইসির সংলাপে অংশ নেওয়ার ব্যাপারে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘কিসের সংলাপ? আমরা তো জানিই না সংলাপের কথা। যেহেতু আমরা নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার ছাড়া নির্বাচনে যাব না। অতএব ওই ব্যাপারে কোনো আলোচনা হলে তখন বিবেচনা করা যাবে। এ ছাড়া আর কোনো কিছু বিবেচনা করার সুযোগ নাই।’
ইসির অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ গতকাল বুধবার বলেন, নির্বাচন কমিশন আজ বৃহস্পতিবার থেকে ৩৯টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলকে সংলাপে আমন্ত্রণ জানিয়ে চিঠি দিতে শুরু করবে। ১৭ থেকে ৩১ জুলাই কমিশনের সঙ্গে সংলাপের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে আমন্ত্রণ জানানো হবে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সংলাপে নির্ধারিত কোনো আলোচ্যসূচি থাকছে না। উন্মুক্ত আলোচনা হবে। প্রতিটি কমিশনই জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে জাতীয় দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ করে থাকে। এই কমিশনও সেই ধারা অব্যাহত রাখছে।
গত কমিশনের আমলে দেখা গেছে সংলাপে যেসব সুপারিশ এসেছিল সেগুলো মূলত বই আকারে প্রকাশ করেই দায়িত্ব সেরেছিল ইসি। এ সব বাস্তবায়নে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি। এবারেও তেমন কিছু হবে কিনা জানতে চাইলে অশোক দেবনাথ বলেন, সময় হলে দেখা যাবে।
১৭ জুলাই জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন (এনডিএম)-এর সঙ্গে সংলাপের মধ্য দিয়ে শুরু হবে এই পর্ব শুরু করবে ইসি। ২০ জুলাই বিএনপির সঙ্গে এবং সবশেষে ৩১ জুলাই আওয়ামী লীগের সঙ্গে সংলাপে বসার কথা স্থির করেছে ইসি। এর আগে ইভিএম নিয়ে অনুষ্ঠিত কমিশনের আয়োজনে সাড়া দেয়নি বিএনপি। সংলাপে বিএনপিকে আনতে বিশেষ কিছু করা হচ্ছে কিনা জানতে চাইলে, অতিরিক্ত সচিব বলেন, সব দলকেই চিঠি দেওয়া হবে। সব দলই ইসির কাছে সমান।
এ বিষয়ে সিপিবির সাবেক সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বলেন, নির্বাচনে ইভিএমের ব্যবহার নিয়ে সংলাপ হচ্ছে। তবে এর পাশাপাশি সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন, নির্বাচনে টাকার খেলা ও পেশি শক্তির ব্যবহারসহ নির্বাচনী ব্যবস্থা সংস্কারের বিষয়েও আলোচনা হওয়া জরুরি।
আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, দলগুলোর সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের সংলাপের আয়োজন একটি পুরোনো প্রথা। তিনি বলেন, শর্ত না দিয়ে সংলাপে গিয়েও দাবি দাওয়ার কথা বলা যায়। আর কমিশনকে নির্বাচন অনুষ্ঠানে সহযোগিতা করা সব দলের দায়িত্ব।
ইভিএম নিয়ে এর আগে ৩৯টি নিবন্ধিত দলের মধ্যে ২৮ টির সঙ্গে মতবিনিময় করেছে ইসি। মতবিনিময় শেষে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল ও অন্য কমিশনাররা এ যন্ত্রের মাধ্যমে ভোট গ্রহণ হবে কিনা, সে সিদ্ধান্ত না নিলেও ‘ইতিবাচক’ মনোভাব পোষণ করেছেন। ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ সব আসনে ইভিএমের মাধ্যমে ভোট গ্রহণ চায়। তবে প্রধান বিরোধী দল বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দল ভোট দেওয়ার এই যন্ত্রের ওপর এখনো আস্থা রাখতে পারছে না।
ক্ষমতাসীন মহাজোটের শরিক জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, ‘নির্বাচন দলীয় সরকারের অধীনে হোক আর নির্দলীয় সরকারের অধীনে হোক, আমরা চাই নির্বাচন সুষ্ঠু হোক। এটার জন্য নির্বাচন কমিশন যেন পদক্ষেপ নেয়। সরকারও যেন তাদের সহায়তা করে।’ তিনি বলেন, ইভিএম সম্পর্কে মানুষের ধারণা স্বচ্ছ নয়। ইভিএমে কীভাবে ভোট দেবে, মানুষ তা বোঝে না। ভোট দিতে এটাতে অনেক দেরি হয়। অনেকের আঙুলের ছাপ মেলে না। সব মিলিয়ে ইভিএমে সারা দেশে নির্বাচন করার আস্থা নেই। তাই ইভিএমে নির্বাচন না করাই উচিত।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শান্তি ও সংঘর্ষ অধ্যয়ন বিভাগের অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেছেন, বিএনপির অংশগ্রহণ ছাড়া নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবে না। অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন করতে কমিশনকে আগে ইভিএম মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলতে হবে।
বাংলাদেশে নিযুক্ত ১৪টি উন্নয়ন সহযোগী দেশের রাষ্ট্রদূতেরা গত সপ্তাহে সিইসি ও অন্য কমিশনারদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে অংশগ্রহণমূলক জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান এবং জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করার ওপর জোর দিয়েছেন। এর আগে যুক্তরাষ্ট্র ও অস্ট্রেলিয়ার রাষ্ট্রদূতেরা আলাদাভাবে নির্বাচন কমিশনে গিয়ে একই কথা বলেছেন।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণ ও মানুষের ভোটাধিকার নিশ্চিত করার দাবি যখন জোরালো হচ্ছে, তখন কোনো আলোচ্য-সূচি ছাড়াই দলগুলোকে আলোচনায় ডাকছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আগামী ১৭ জুলাই এই সংলাপ শুরুর কথা রয়েছে।
তবে নির্বাচনে ভোট কোন পদ্ধতিতে হবে, ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) নাকি মুদ্রিত ব্যালট পেপারে–এ নিয়ে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সঙ্গে দুই প্রধান বিরোধী দল বিএনপি ও জাতীয় পার্টির অবস্থান পুরোপুরি উল্টো। একই ধরনের মতভেদ আছে তিন দলের সংলাপে অংশ নেওয়া না-নেওয়া নিয়ে। বিএনপি বলছে কেবলমাত্র নির্বাচনকালীন “নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার” গঠন বিষয়ে আলোচনার কোনো উদ্যোগ থাকলে তারা যোগদানের কথা বিবেচনা করবে। অন্যদিকে আওয়ামী লীগ মনে করে সংলাপে শর্তহীন যোগ দিয়ে নির্বাচন কমিশনকে সহযোগিতা করা সব দলের দায়িত্ব।
১৭ জুলাই থেকে শুরু হতে যাওয়া ইসির সংলাপে অংশ নেওয়ার ব্যাপারে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘কিসের সংলাপ? আমরা তো জানিই না সংলাপের কথা। যেহেতু আমরা নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার ছাড়া নির্বাচনে যাব না। অতএব ওই ব্যাপারে কোনো আলোচনা হলে তখন বিবেচনা করা যাবে। এ ছাড়া আর কোনো কিছু বিবেচনা করার সুযোগ নাই।’
ইসির অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ গতকাল বুধবার বলেন, নির্বাচন কমিশন আজ বৃহস্পতিবার থেকে ৩৯টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলকে সংলাপে আমন্ত্রণ জানিয়ে চিঠি দিতে শুরু করবে। ১৭ থেকে ৩১ জুলাই কমিশনের সঙ্গে সংলাপের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে আমন্ত্রণ জানানো হবে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সংলাপে নির্ধারিত কোনো আলোচ্যসূচি থাকছে না। উন্মুক্ত আলোচনা হবে। প্রতিটি কমিশনই জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে জাতীয় দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ করে থাকে। এই কমিশনও সেই ধারা অব্যাহত রাখছে।
গত কমিশনের আমলে দেখা গেছে সংলাপে যেসব সুপারিশ এসেছিল সেগুলো মূলত বই আকারে প্রকাশ করেই দায়িত্ব সেরেছিল ইসি। এ সব বাস্তবায়নে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি। এবারেও তেমন কিছু হবে কিনা জানতে চাইলে অশোক দেবনাথ বলেন, সময় হলে দেখা যাবে।
১৭ জুলাই জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন (এনডিএম)-এর সঙ্গে সংলাপের মধ্য দিয়ে শুরু হবে এই পর্ব শুরু করবে ইসি। ২০ জুলাই বিএনপির সঙ্গে এবং সবশেষে ৩১ জুলাই আওয়ামী লীগের সঙ্গে সংলাপে বসার কথা স্থির করেছে ইসি। এর আগে ইভিএম নিয়ে অনুষ্ঠিত কমিশনের আয়োজনে সাড়া দেয়নি বিএনপি। সংলাপে বিএনপিকে আনতে বিশেষ কিছু করা হচ্ছে কিনা জানতে চাইলে, অতিরিক্ত সচিব বলেন, সব দলকেই চিঠি দেওয়া হবে। সব দলই ইসির কাছে সমান।
এ বিষয়ে সিপিবির সাবেক সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বলেন, নির্বাচনে ইভিএমের ব্যবহার নিয়ে সংলাপ হচ্ছে। তবে এর পাশাপাশি সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন, নির্বাচনে টাকার খেলা ও পেশি শক্তির ব্যবহারসহ নির্বাচনী ব্যবস্থা সংস্কারের বিষয়েও আলোচনা হওয়া জরুরি।
আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, দলগুলোর সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের সংলাপের আয়োজন একটি পুরোনো প্রথা। তিনি বলেন, শর্ত না দিয়ে সংলাপে গিয়েও দাবি দাওয়ার কথা বলা যায়। আর কমিশনকে নির্বাচন অনুষ্ঠানে সহযোগিতা করা সব দলের দায়িত্ব।
ইভিএম নিয়ে এর আগে ৩৯টি নিবন্ধিত দলের মধ্যে ২৮ টির সঙ্গে মতবিনিময় করেছে ইসি। মতবিনিময় শেষে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল ও অন্য কমিশনাররা এ যন্ত্রের মাধ্যমে ভোট গ্রহণ হবে কিনা, সে সিদ্ধান্ত না নিলেও ‘ইতিবাচক’ মনোভাব পোষণ করেছেন। ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ সব আসনে ইভিএমের মাধ্যমে ভোট গ্রহণ চায়। তবে প্রধান বিরোধী দল বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দল ভোট দেওয়ার এই যন্ত্রের ওপর এখনো আস্থা রাখতে পারছে না।
ক্ষমতাসীন মহাজোটের শরিক জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, ‘নির্বাচন দলীয় সরকারের অধীনে হোক আর নির্দলীয় সরকারের অধীনে হোক, আমরা চাই নির্বাচন সুষ্ঠু হোক। এটার জন্য নির্বাচন কমিশন যেন পদক্ষেপ নেয়। সরকারও যেন তাদের সহায়তা করে।’ তিনি বলেন, ইভিএম সম্পর্কে মানুষের ধারণা স্বচ্ছ নয়। ইভিএমে কীভাবে ভোট দেবে, মানুষ তা বোঝে না। ভোট দিতে এটাতে অনেক দেরি হয়। অনেকের আঙুলের ছাপ মেলে না। সব মিলিয়ে ইভিএমে সারা দেশে নির্বাচন করার আস্থা নেই। তাই ইভিএমে নির্বাচন না করাই উচিত।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শান্তি ও সংঘর্ষ অধ্যয়ন বিভাগের অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেছেন, বিএনপির অংশগ্রহণ ছাড়া নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবে না। অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন করতে কমিশনকে আগে ইভিএম মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলতে হবে।
বাংলাদেশে নিযুক্ত ১৪টি উন্নয়ন সহযোগী দেশের রাষ্ট্রদূতেরা গত সপ্তাহে সিইসি ও অন্য কমিশনারদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে অংশগ্রহণমূলক জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান এবং জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করার ওপর জোর দিয়েছেন। এর আগে যুক্তরাষ্ট্র ও অস্ট্রেলিয়ার রাষ্ট্রদূতেরা আলাদাভাবে নির্বাচন কমিশনে গিয়ে একই কথা বলেছেন।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ দিন আগে