সোহেল মারমা, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে বেসরকারিভাবে নিবন্ধিত মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রগুলোর বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগ রয়েছে। এর মধ্যে বেশ কয়েকটিতে বসে জুয়ার আসর। এ ছাড়া চিকিৎসার নামে চলে বিভিন্ন অপকর্ম।
দীর্ঘদিনের অভিযোগ, এসব মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে রোগীদের ওপর যৌন নিপীড়ন করা হয়। কিন্তু প্রভাবশালী ব্যক্তিদের কারণে এসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে ব্যবস্থা নিতে দেখা যায় না। এতে দিনদিন অপরাধের অভয়াশ্রম হয়ে উঠছে নিরাময় কেন্দ্রগুলো।
পুলিশ বলছে, এখানে কেন্দ্রগুলোর নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষের (মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর) সঠিক তদারকি নেই।
২ মার্চ বায়েজিদ থানার শেরশাহ কলোনি এলাকায় নীল মাদকাসক্তি চিকিৎসা ও পুনর্বাসন কেন্দ্রে অভিযান চালিয়ে জুয়া খেলার অভিযোগে কেন্দ্রের পরিচালকসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এরপর পুনরায় আলোচনায় আসে নিরাময় কেন্দ্রের নানা অপকর্ম।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর চট্টগ্রামের সাবেক এক উপপরিচালক সম্প্রতি বলেন, মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্র পরিচালনায় ভালো মানুষরা আসছেন না। বর্তমানে যাঁরা দায়িত্বে আছেন, তাঁদের বেশির ভাগই একসময় মাদকসেবী ছিলেন।
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (অপরাধ ও জনসংযোগ) শাহাদৎ হুসেন রাসেল বলেন, নিরাময় কেন্দ্রগুলোতে প্রবেশাধিকার সংরক্ষিত। তবে সুনির্দিষ্ট প্রমাণের ভিত্তিতে পুলিশ সেখানে অভিযান পরিচালনা করতে পারে। তাদের বিরুদ্ধে কোনো অপরাধের অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নগরীতে বেসরকারিভাবে নিবন্ধিত মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্র রয়েছে ১৯টি। এগুলো হলো আর্ক, দীপ, নয়ন, প্রশান্তি, অংকুর ও সেভার, আলোর পথ, দীপ্তি, দৃষ্টি (বর্তমানে খুলশী), আলো, নীল, অ্যালার্ট, শুকতারা, আভা, স্রোত, গ্রিন, পরশ, হেল্প, ভোর ও খুলশী ড্রিম।
এর মধ্যে নীলসহ চারটি কেন্দ্রের বিষয়ে খোঁজ নিয়ে বিভিন্ন অভিযোগ পাওয়া গেছে। অন্য নিরাময় কেন্দ্রগুলোর বিরুদ্ধেও প্রায় একই অভিযোগ শোনা গেলেও সুনির্দিষ্ট তথ্য সংগ্রহ করা সম্ভব হয়নি।
নীলের বিষয়ে বায়েজিদ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. কামরুজ্জামান বলেন, সেখানে নিয়মিত জুয়া খেলা হতো। যাঁরা খেলতে আসতেন তাঁদের বেশির ভাগই ব্যবসায়ী। যেহেতু একটি মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে জুয়া খেলার প্রমাণ পাওয়া গেছে, অন্য নিরাময় কেন্দ্রগুলোতেও জুয়ার আসর বসতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
খুলশীতে ওমরগণি এমইএস বিশ্ববিদ্যালয় কলেজসংলগ্ন আলো মাদকাসক্ত পুনর্বাসন কেন্দ্র, শাহ গরীব উল্লাহ হাউজিং সোসাইটির ভোর মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্র ও চান্দগাঁও ফরিদার পাড়ায় দৃষ্টি মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রের বিরুদ্ধেও নিয়মিত জুয়া খেলার পাশাপাশি আরও কিছু অপকর্মে জড়িত থাকার তথ্য পাওয়া গেছে।
এর মধ্যে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ পাওয়া গেছে আলোর বিরুদ্ধে। আজকের পত্রিকা একজন রোগীর সঙ্গে যোগাযোগ করে বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেছে।
একই কেন্দ্রে চিকিৎসা নেওয়া একজন রোগী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, সেখানে জুয়া খেলা চলে। আবার ১০ জনের জায়গায় ২৩-২৪ জন রোগী ভর্তি করা হয়। খাবার দেওয়া হয় নিম্নমানের। চিকিৎসক ও চিকিৎসার কোনো সরঞ্জাম নেই। ফ্লোরে ঘুমাতে দেওয়া হয়। প্রতিবাদ কিংবা পরিবারের সদস্যদের কিছু জানালে তাঁদের শারীরিক নির্যাতন করা হয়।
আলোর একজন কর্মকর্তা হিসেবে পরিচয় দেওয়া ইফতেখার উদ্দিন অবশ্য অভিযোগ অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ করা হচ্ছে তা মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। আমরা স্বচ্ছতার সঙ্গে এখানে রোগীদের চিকিৎসা দিই। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের লোকজনকে আপনারা জিজ্ঞাসাবাদ করে দেখতে পারেন। প্রতি মাসে তাঁরা পরিদর্শনে আসেন।’
দৃষ্টি মাদকাসক্ত নিরাময় কেন্দ্রের পরিচালক মো. মহিউদ্দিন ফরহাদ বলেন, ‘এ ধরনের অভিযোগ সত্য নয়। যদি এ ধরনের প্রমাণ পেয়ে থাকেন, আমাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ করছি।’
প্রত্যক্ষদর্শী রোগী ও স্বজনদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সন্ধ্যা হলেই কেন্দ্রগুলোতে লোকজন জড়ো হয়।
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, নিয়মিত মাসোহারা পাওয়ায় কেন্দ্রগুলোর নানা অপকর্মের কথা জেনেও চুপ করে থাকেন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা। অধিদপ্তরের মাঝ পর্যায়ের একজন কর্মকর্তার হাত দিয়ে এসব মাসোহারা লেনদেন হয়।
মাসোহারা নেওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের চট্টগ্রাম অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক মো. মুজিবুর রহমান পাটোয়ারী। তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয় মাসোহারা নেওয়ার অভিযোগটি সত্য নয়। এখন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর ছাড়াও জেলা প্রশাসন ও সিভিল সার্জন কার্যালয় নিরাময় কেন্দ্রগুলো পরিদর্শন করছে। নিরাময় কেন্দ্রগুলো সুপারভাইজ করার জন্য মন্ত্রণালয় থেকে একটি কমিটি তৈরি করে দেওয়া হয়েছে। এত কিছুর মধ্যে এই অপরাধে জড়ানোর বিষয়টি সঠিক না-ও হতে পারে। তবে সুনির্দিষ্ট প্রমাণ পেলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।’
চট্টগ্রামে বেসরকারিভাবে নিবন্ধিত মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রগুলোর বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগ রয়েছে। এর মধ্যে বেশ কয়েকটিতে বসে জুয়ার আসর। এ ছাড়া চিকিৎসার নামে চলে বিভিন্ন অপকর্ম।
দীর্ঘদিনের অভিযোগ, এসব মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে রোগীদের ওপর যৌন নিপীড়ন করা হয়। কিন্তু প্রভাবশালী ব্যক্তিদের কারণে এসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে ব্যবস্থা নিতে দেখা যায় না। এতে দিনদিন অপরাধের অভয়াশ্রম হয়ে উঠছে নিরাময় কেন্দ্রগুলো।
পুলিশ বলছে, এখানে কেন্দ্রগুলোর নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষের (মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর) সঠিক তদারকি নেই।
২ মার্চ বায়েজিদ থানার শেরশাহ কলোনি এলাকায় নীল মাদকাসক্তি চিকিৎসা ও পুনর্বাসন কেন্দ্রে অভিযান চালিয়ে জুয়া খেলার অভিযোগে কেন্দ্রের পরিচালকসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এরপর পুনরায় আলোচনায় আসে নিরাময় কেন্দ্রের নানা অপকর্ম।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর চট্টগ্রামের সাবেক এক উপপরিচালক সম্প্রতি বলেন, মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্র পরিচালনায় ভালো মানুষরা আসছেন না। বর্তমানে যাঁরা দায়িত্বে আছেন, তাঁদের বেশির ভাগই একসময় মাদকসেবী ছিলেন।
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (অপরাধ ও জনসংযোগ) শাহাদৎ হুসেন রাসেল বলেন, নিরাময় কেন্দ্রগুলোতে প্রবেশাধিকার সংরক্ষিত। তবে সুনির্দিষ্ট প্রমাণের ভিত্তিতে পুলিশ সেখানে অভিযান পরিচালনা করতে পারে। তাদের বিরুদ্ধে কোনো অপরাধের অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নগরীতে বেসরকারিভাবে নিবন্ধিত মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্র রয়েছে ১৯টি। এগুলো হলো আর্ক, দীপ, নয়ন, প্রশান্তি, অংকুর ও সেভার, আলোর পথ, দীপ্তি, দৃষ্টি (বর্তমানে খুলশী), আলো, নীল, অ্যালার্ট, শুকতারা, আভা, স্রোত, গ্রিন, পরশ, হেল্প, ভোর ও খুলশী ড্রিম।
এর মধ্যে নীলসহ চারটি কেন্দ্রের বিষয়ে খোঁজ নিয়ে বিভিন্ন অভিযোগ পাওয়া গেছে। অন্য নিরাময় কেন্দ্রগুলোর বিরুদ্ধেও প্রায় একই অভিযোগ শোনা গেলেও সুনির্দিষ্ট তথ্য সংগ্রহ করা সম্ভব হয়নি।
নীলের বিষয়ে বায়েজিদ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. কামরুজ্জামান বলেন, সেখানে নিয়মিত জুয়া খেলা হতো। যাঁরা খেলতে আসতেন তাঁদের বেশির ভাগই ব্যবসায়ী। যেহেতু একটি মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে জুয়া খেলার প্রমাণ পাওয়া গেছে, অন্য নিরাময় কেন্দ্রগুলোতেও জুয়ার আসর বসতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
খুলশীতে ওমরগণি এমইএস বিশ্ববিদ্যালয় কলেজসংলগ্ন আলো মাদকাসক্ত পুনর্বাসন কেন্দ্র, শাহ গরীব উল্লাহ হাউজিং সোসাইটির ভোর মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্র ও চান্দগাঁও ফরিদার পাড়ায় দৃষ্টি মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রের বিরুদ্ধেও নিয়মিত জুয়া খেলার পাশাপাশি আরও কিছু অপকর্মে জড়িত থাকার তথ্য পাওয়া গেছে।
এর মধ্যে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ পাওয়া গেছে আলোর বিরুদ্ধে। আজকের পত্রিকা একজন রোগীর সঙ্গে যোগাযোগ করে বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেছে।
একই কেন্দ্রে চিকিৎসা নেওয়া একজন রোগী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, সেখানে জুয়া খেলা চলে। আবার ১০ জনের জায়গায় ২৩-২৪ জন রোগী ভর্তি করা হয়। খাবার দেওয়া হয় নিম্নমানের। চিকিৎসক ও চিকিৎসার কোনো সরঞ্জাম নেই। ফ্লোরে ঘুমাতে দেওয়া হয়। প্রতিবাদ কিংবা পরিবারের সদস্যদের কিছু জানালে তাঁদের শারীরিক নির্যাতন করা হয়।
আলোর একজন কর্মকর্তা হিসেবে পরিচয় দেওয়া ইফতেখার উদ্দিন অবশ্য অভিযোগ অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ করা হচ্ছে তা মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। আমরা স্বচ্ছতার সঙ্গে এখানে রোগীদের চিকিৎসা দিই। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের লোকজনকে আপনারা জিজ্ঞাসাবাদ করে দেখতে পারেন। প্রতি মাসে তাঁরা পরিদর্শনে আসেন।’
দৃষ্টি মাদকাসক্ত নিরাময় কেন্দ্রের পরিচালক মো. মহিউদ্দিন ফরহাদ বলেন, ‘এ ধরনের অভিযোগ সত্য নয়। যদি এ ধরনের প্রমাণ পেয়ে থাকেন, আমাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ করছি।’
প্রত্যক্ষদর্শী রোগী ও স্বজনদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সন্ধ্যা হলেই কেন্দ্রগুলোতে লোকজন জড়ো হয়।
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, নিয়মিত মাসোহারা পাওয়ায় কেন্দ্রগুলোর নানা অপকর্মের কথা জেনেও চুপ করে থাকেন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা। অধিদপ্তরের মাঝ পর্যায়ের একজন কর্মকর্তার হাত দিয়ে এসব মাসোহারা লেনদেন হয়।
মাসোহারা নেওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের চট্টগ্রাম অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক মো. মুজিবুর রহমান পাটোয়ারী। তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয় মাসোহারা নেওয়ার অভিযোগটি সত্য নয়। এখন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর ছাড়াও জেলা প্রশাসন ও সিভিল সার্জন কার্যালয় নিরাময় কেন্দ্রগুলো পরিদর্শন করছে। নিরাময় কেন্দ্রগুলো সুপারভাইজ করার জন্য মন্ত্রণালয় থেকে একটি কমিটি তৈরি করে দেওয়া হয়েছে। এত কিছুর মধ্যে এই অপরাধে জড়ানোর বিষয়টি সঠিক না-ও হতে পারে। তবে সুনির্দিষ্ট প্রমাণ পেলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ দিন আগে