খান রফিক, বরিশাল
চেয়ারম্যান পদ শূন্য হয়েছে ছয় দিন আগে। এর আগে থেকেই এই পদে বসতে এক ডজন শিক্ষাবিদ তৎপর রয়েছেন। তাঁদের অধিকাংশ বিভিন্ন সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ অথবা সমমান পদে কর্মরত। জানা গেছে, চেয়ারম্যান হতে বরিশালের এই অধ্যাপকদের তদবির চলছে মন্ত্রী-এমপি থেকে শুরু করে প্রথিতযশা শিক্ষাবিদদের মাধ্যমেও। তবে বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, সহসাই এই বোর্ডে সরকারের চেয়ারম্যান দেওয়ার সম্ভাবনা কম।
বরিশাল শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান পদে আসতে পারেন এমন সম্ভাব্যরা হচ্ছেন, সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মো. আসাদুজ্জামান, সরকারি বিএম কলেজের উপাধ্যক্ষ অধ্যাপক এ এস কাইউম উদ্দিন আহমেদ, ঝালকাঠি সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ইউনুস আলী সিদ্দিকী, শিক্ষা বোর্ড সচিব আ ফ ম বাহারুল আলম, সরকারি বিএম কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. গোলাম কিবরিয়া, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের শীর্ষ পর্যায়ের এক কর্মকর্তাসহ বেশ কয়েকজন অধ্যাপক।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বরিশালের শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান পদ নিয়ে চলছে উচ্চ পর্যায়ে নানা কৌশলে তদবির। এর মধ্যে দুজন অধ্যাপকের জন্য ক্ষমতাসীন দলের দক্ষিণাঞ্চলের শীর্ষ দুই নেতা জোর লবিং করছেন বলে জানা গেছে। তাঁদের জন্য আমলাদের তদবিরও জোরালো। দেশের একটি সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের আশীর্বাদও রয়েছে অন্য এক অধ্যাপকের পক্ষে।
চেয়ারম্যান হতে আগ্রহী অধ্যাপক এ এস কাইউম উদ্দিন এ প্রসঙ্গে জানান, শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান হওয়া লোকাল ক্যাপাসিটির বিষয়। সরকার যোগ্য মনে করে বিবেচনায় নিলে এবং স্থানীয় রাজনৈতিক সমর্থন থাকলে পেতেও পারেন।
অধ্যাপক ইউনুস আলী সিদ্দিকী বলেন, তিনি চেষ্টা করছেন; তবে ভাগ্যেও থাকতে হবে।
অধ্যাপক মো. আসাদুজ্জামান জানান, তিনি বোর্ডে চেয়ারম্যান হতে আবেদন করেননি। তবে সরকারের নানা ধরনের সোর্স রয়েছে। চাইলে আবেদনের বাইরেও যে কাউকে দিতে পারে।
অধ্যাপক ড. গোলাম কিবরিয়া বলেন, ‘আমার বিষয়ে বিভিন্ন স্থান থেকে মতামত দিয়েছে। তবে সরকার যাকে ইচ্ছা দিতে পারে।’
বরিশাল শিক্ষা বোর্ডের সচিব অধ্যাপক আ ফ ম বাহারুল আলম জানান, চেয়ারম্যান হতে এক ডজন অধ্যাপক ইচ্ছুক। তাঁরও আগ্রহ আছে। সরকার চাইলে ঢাকা ও কুমিল্লা বোর্ডের মতো সচিবকেই চেয়ারম্যান করতে পারে। কবে নাগাদ নতুন চেয়ারম্যান নিয়োগ দেওয়া হতে—পারে এ প্রসঙ্গে সচিব বাহারুল বলেন, এসএসসি পরীক্ষা চলমান। প্রধানমন্ত্রী দেশের বাইরে অবস্থান করছেন। তার ওপর ৬ নভেম্বর থেকে এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হবে। এসব বিবেচনায় সহসাই হয়তো বরিশাল শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান পাচ্ছে না। তাঁর আগ পর্যন্ত তিনিই চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্বে থাকবেন।
বরিশাল শিক্ষক-কর্মচারী ঐক্য পরিষদের বিভাগীয় আহ্বায়ক অধ্যাপক মহসিন উল ইসলাম হাবুল বলেন, স্কুল-কলেজের হিতাকাঙ্ক্ষী হবেন এমন একজনকে বোর্ডের চেয়ারম্যান করা দরকার।
উল্লেখ্য, ১৪ সেপ্টেম্বর বরিশাল শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মোহাম্মদ ইউনুস অবসরে যান।
চেয়ারম্যান পদ শূন্য হয়েছে ছয় দিন আগে। এর আগে থেকেই এই পদে বসতে এক ডজন শিক্ষাবিদ তৎপর রয়েছেন। তাঁদের অধিকাংশ বিভিন্ন সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ অথবা সমমান পদে কর্মরত। জানা গেছে, চেয়ারম্যান হতে বরিশালের এই অধ্যাপকদের তদবির চলছে মন্ত্রী-এমপি থেকে শুরু করে প্রথিতযশা শিক্ষাবিদদের মাধ্যমেও। তবে বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, সহসাই এই বোর্ডে সরকারের চেয়ারম্যান দেওয়ার সম্ভাবনা কম।
বরিশাল শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান পদে আসতে পারেন এমন সম্ভাব্যরা হচ্ছেন, সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মো. আসাদুজ্জামান, সরকারি বিএম কলেজের উপাধ্যক্ষ অধ্যাপক এ এস কাইউম উদ্দিন আহমেদ, ঝালকাঠি সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ইউনুস আলী সিদ্দিকী, শিক্ষা বোর্ড সচিব আ ফ ম বাহারুল আলম, সরকারি বিএম কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. গোলাম কিবরিয়া, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের শীর্ষ পর্যায়ের এক কর্মকর্তাসহ বেশ কয়েকজন অধ্যাপক।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বরিশালের শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান পদ নিয়ে চলছে উচ্চ পর্যায়ে নানা কৌশলে তদবির। এর মধ্যে দুজন অধ্যাপকের জন্য ক্ষমতাসীন দলের দক্ষিণাঞ্চলের শীর্ষ দুই নেতা জোর লবিং করছেন বলে জানা গেছে। তাঁদের জন্য আমলাদের তদবিরও জোরালো। দেশের একটি সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের আশীর্বাদও রয়েছে অন্য এক অধ্যাপকের পক্ষে।
চেয়ারম্যান হতে আগ্রহী অধ্যাপক এ এস কাইউম উদ্দিন এ প্রসঙ্গে জানান, শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান হওয়া লোকাল ক্যাপাসিটির বিষয়। সরকার যোগ্য মনে করে বিবেচনায় নিলে এবং স্থানীয় রাজনৈতিক সমর্থন থাকলে পেতেও পারেন।
অধ্যাপক ইউনুস আলী সিদ্দিকী বলেন, তিনি চেষ্টা করছেন; তবে ভাগ্যেও থাকতে হবে।
অধ্যাপক মো. আসাদুজ্জামান জানান, তিনি বোর্ডে চেয়ারম্যান হতে আবেদন করেননি। তবে সরকারের নানা ধরনের সোর্স রয়েছে। চাইলে আবেদনের বাইরেও যে কাউকে দিতে পারে।
অধ্যাপক ড. গোলাম কিবরিয়া বলেন, ‘আমার বিষয়ে বিভিন্ন স্থান থেকে মতামত দিয়েছে। তবে সরকার যাকে ইচ্ছা দিতে পারে।’
বরিশাল শিক্ষা বোর্ডের সচিব অধ্যাপক আ ফ ম বাহারুল আলম জানান, চেয়ারম্যান হতে এক ডজন অধ্যাপক ইচ্ছুক। তাঁরও আগ্রহ আছে। সরকার চাইলে ঢাকা ও কুমিল্লা বোর্ডের মতো সচিবকেই চেয়ারম্যান করতে পারে। কবে নাগাদ নতুন চেয়ারম্যান নিয়োগ দেওয়া হতে—পারে এ প্রসঙ্গে সচিব বাহারুল বলেন, এসএসসি পরীক্ষা চলমান। প্রধানমন্ত্রী দেশের বাইরে অবস্থান করছেন। তার ওপর ৬ নভেম্বর থেকে এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হবে। এসব বিবেচনায় সহসাই হয়তো বরিশাল শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান পাচ্ছে না। তাঁর আগ পর্যন্ত তিনিই চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্বে থাকবেন।
বরিশাল শিক্ষক-কর্মচারী ঐক্য পরিষদের বিভাগীয় আহ্বায়ক অধ্যাপক মহসিন উল ইসলাম হাবুল বলেন, স্কুল-কলেজের হিতাকাঙ্ক্ষী হবেন এমন একজনকে বোর্ডের চেয়ারম্যান করা দরকার।
উল্লেখ্য, ১৪ সেপ্টেম্বর বরিশাল শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মোহাম্মদ ইউনুস অবসরে যান।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ দিন আগে