রাজশাহী প্রতিনিধি
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের যাত্রা শুরু হয়েছিল ৫০০টি শয্যা নিয়ে। তারপর কয়েক দফায় শয্যা বেড়ে হয়েছে ১ হাজার ২০০টি। শয্যা দ্বিগুণেরও বেশি বাড়লেও বাড়েনি জনবল। বিশেষ করে চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীর সংকট লেগেই আছে এ হাসপাতালে।
হাসপাতালের কর্মকর্তারা বলছেন, শয্যা বেড়ে গেলেও সেই আগের জনবল দিয়েই চালছে হাসপাতালটি। সঠিকভাবে পরিচালনার জন্য চিকিৎসক ও নার্সদের পাশাপাশি চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীও দরকার। হাসপাতালে সৃষ্ট বর্জ্য, বিশেষ করে মেডিকেল বর্জ্য এবং রোগী ও স্বজনের সৃষ্ট বর্জ্য পরিচ্ছন্নতার জন্যও এঁদের দরকার। পাশাপাশি চিকিৎসক ও নার্সদের সহায়ক হিসেবেও কাজ করেন তাঁরা। প্রয়োজনের তুলনায় কর্মচারীর সংখ্যা কম হওয়ায় নানা সমস্যার মুখোমুখি হতে হয় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, শয্যা অনুপাতে এখানে চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী প্রয়োজন ১ হাজার ২০০ জন। কাগজে-কলমে পদের সংখ্যা ৪৩৪টি পদ। এই পদের বিপরীতেও কর্মচারী নেই। আছেন মাত্র ২১৯ জন। এমন পরিস্থিতিতে হাসপাতালটির পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করতে দৈনিক মজুরির ভিত্তিতে জনবল নিতে হচ্ছে। এ জন্য পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার খাত থেকে তাঁদের মজুরি পরিশোধ করতে হয়। এঁদের অনেকেই ঠিকমতো কাজ করেন না। কথা থাকলেও তাঁরা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কোনো কাজই করতে চান না। ঠিকাদারের মাধ্যমে এঁরা আসায় তাঁদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থাও নেওয়া যায় না।
সংশ্লিষ্টরা জানাচ্ছেন, হাসপাতালের ৫৭টি ওয়ার্ড, বহির্বিভাগ, অপারেশন থিয়েটার ও জরুরি বিভাগে প্রতিদিন গড়ে সাড়ে ছয় হাজার রোগী চিকিৎসা নেন। এর মধ্যে ভর্তি থাকেন অন্তত আড়াই হাজার রোগী। তাঁদের সঙ্গে থাকেন স্বজনেরাও। মাত্র ২১৯ জন কর্মীকে দিয়ে এসব পরিষ্কার করতে হয়। বিরাট এই হাসপাতালের পরিচ্ছন্নতায় তাঁরাও হিমশিম খাচ্ছেন।
হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ডা. শামীম ইয়াজদানী বলেন, হাসপাতালের শয্যার অনুপাতে জনবলের ঘাটতি আছে। চতুর্থ শ্রেণির জনবল হাসপাতাল পরিচ্ছন্ন রাখতে এবং চিকিৎসক-নার্সদের সহযোগিতায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। চিকিৎসক বা নার্স কম থাকলেও বিশেষ প্রয়োজনে অন্য হাসপাতাল থেকে বদলি করে আনা হয়। কিন্তু চতুর্থ শ্রেণির ক্ষেত্রে তা সম্ভব হয় না। তিনি বলেন, ‘জনবলের ঘাটতির কারণে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে আমাদের। এ কারণে ১০৬ জনকে দৈনিক মজুরিভিত্তিতে কাজ করাতে হয়। তারপরও সার্ভিসটা নিয়োগপ্রাপ্ত জনবলের মতো হয় না।’
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের যাত্রা শুরু হয়েছিল ৫০০টি শয্যা নিয়ে। তারপর কয়েক দফায় শয্যা বেড়ে হয়েছে ১ হাজার ২০০টি। শয্যা দ্বিগুণেরও বেশি বাড়লেও বাড়েনি জনবল। বিশেষ করে চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীর সংকট লেগেই আছে এ হাসপাতালে।
হাসপাতালের কর্মকর্তারা বলছেন, শয্যা বেড়ে গেলেও সেই আগের জনবল দিয়েই চালছে হাসপাতালটি। সঠিকভাবে পরিচালনার জন্য চিকিৎসক ও নার্সদের পাশাপাশি চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীও দরকার। হাসপাতালে সৃষ্ট বর্জ্য, বিশেষ করে মেডিকেল বর্জ্য এবং রোগী ও স্বজনের সৃষ্ট বর্জ্য পরিচ্ছন্নতার জন্যও এঁদের দরকার। পাশাপাশি চিকিৎসক ও নার্সদের সহায়ক হিসেবেও কাজ করেন তাঁরা। প্রয়োজনের তুলনায় কর্মচারীর সংখ্যা কম হওয়ায় নানা সমস্যার মুখোমুখি হতে হয় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, শয্যা অনুপাতে এখানে চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী প্রয়োজন ১ হাজার ২০০ জন। কাগজে-কলমে পদের সংখ্যা ৪৩৪টি পদ। এই পদের বিপরীতেও কর্মচারী নেই। আছেন মাত্র ২১৯ জন। এমন পরিস্থিতিতে হাসপাতালটির পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করতে দৈনিক মজুরির ভিত্তিতে জনবল নিতে হচ্ছে। এ জন্য পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার খাত থেকে তাঁদের মজুরি পরিশোধ করতে হয়। এঁদের অনেকেই ঠিকমতো কাজ করেন না। কথা থাকলেও তাঁরা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কোনো কাজই করতে চান না। ঠিকাদারের মাধ্যমে এঁরা আসায় তাঁদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থাও নেওয়া যায় না।
সংশ্লিষ্টরা জানাচ্ছেন, হাসপাতালের ৫৭টি ওয়ার্ড, বহির্বিভাগ, অপারেশন থিয়েটার ও জরুরি বিভাগে প্রতিদিন গড়ে সাড়ে ছয় হাজার রোগী চিকিৎসা নেন। এর মধ্যে ভর্তি থাকেন অন্তত আড়াই হাজার রোগী। তাঁদের সঙ্গে থাকেন স্বজনেরাও। মাত্র ২১৯ জন কর্মীকে দিয়ে এসব পরিষ্কার করতে হয়। বিরাট এই হাসপাতালের পরিচ্ছন্নতায় তাঁরাও হিমশিম খাচ্ছেন।
হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ডা. শামীম ইয়াজদানী বলেন, হাসপাতালের শয্যার অনুপাতে জনবলের ঘাটতি আছে। চতুর্থ শ্রেণির জনবল হাসপাতাল পরিচ্ছন্ন রাখতে এবং চিকিৎসক-নার্সদের সহযোগিতায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। চিকিৎসক বা নার্স কম থাকলেও বিশেষ প্রয়োজনে অন্য হাসপাতাল থেকে বদলি করে আনা হয়। কিন্তু চতুর্থ শ্রেণির ক্ষেত্রে তা সম্ভব হয় না। তিনি বলেন, ‘জনবলের ঘাটতির কারণে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে আমাদের। এ কারণে ১০৬ জনকে দৈনিক মজুরিভিত্তিতে কাজ করাতে হয়। তারপরও সার্ভিসটা নিয়োগপ্রাপ্ত জনবলের মতো হয় না।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৫ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৯ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৯ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৯ দিন আগে