কামারখন্দ (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি
সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলার পাবলিক লাইব্রেরি। বই পড়া, খেলাধুলা, বিতর্কচর্চা, আবৃত্তি, সাহিত্যচর্চা, লেখালেখি, সংগঠনসহ নানা সৃজনশীল কাজে পাঠকদের আগ্রহী করে তুলতে উপজেলায় এই পাবলিক লাইব্রেরি গড়ে তোলা হয়েছিল।
তবে লাইব্রেরিতে এখন আর তেমন পাঠক দেখা যায় না। দীর্ঘদিন ধরে বইগুলোও পড়ে আছে অবহেলায়।
লাইব্রেরি-সংশ্লিষ্ট ও বইপ্রেমীরা জানান, মোবাইল ফোন ও ইন্টারনেটের ব্যবহার বেড়ে যাওয়ায় বইয়ের প্রতি আগ্রহ হারিয়েছেন পাঠকেরা। তবে বই পড়ার বিভিন্ন প্রতিযোগিতা আয়োজন করে পাঠকদের ফিরিয়ে আনা সম্ভব বলে তাঁরা মনে করেন।
একটা সময় এই পাঠাগারে পাঠকসংখ্যা ছিল প্রায় ১ হাজার ৬০০। বইয়ের সংখ্যা ছিল সাড়ে ৩ হাজার। বর্তমানে পাঠকসংখ্যা ৪০ থেকে ৫০। তা-ও অনিয়ম। আর বই রয়েছে মাত্র ২ হাজার। এর মধ্যে আছে গল্প, উপন্যাস, কবিতা, ধর্মীয় ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক বই। অভিধানসহ ইংরেজি ভাষারও বেশ কিছু বই এখানে আছে।
লাইব্রেরিয়ান আশিক সরকার বলেন, এখানে একসঙ্গে ৫০ জন পাঠকের (শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত) ভালো পরিবেশে বসে বই পড়ার ব্যবস্থা রয়েছে। প্রতিদিন বিকেল ৪টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত পাঠাগার খোলা থাকে। নতুন সদস্যদের বা ছাত্রছাত্রীদের জন্য ভর্তি ফি ২০ টাকা। মাসিক ১০ টাকা করে নেওয়া হয়। তবে কোনো সদস্য বা পাঠকের মাসিক টাকা দেওয়া সমস্যা হলে তাঁর টাকা নেওয়া হয় না।
বইপ্রেমিক ইমরান হুসাইন বলেন, ‘একজন শিক্ষিত মানুষের কাছে বইয়ের গুরুত্ব অপরিসীম। বই চিন্তার খোরাক জোগায়। যেখানে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চিন্তার খোরাক খুবই কম। তাই বই পড়ার কোনো বিকল্প নেই। তবে পাঠক বাড়ানোর জন্য বই পড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কারের ব্যবস্থা করতে হবে।’
কামারখন্দ পাবলিক লাইব্রেরির সাধারণ সম্পাদক গোলাম কিবরিয়া জানান, পাঠ্য বইয়ের বাইরে অন্য বই পড়ার প্রবণতা কমে যাওয়া, স্মার্টফোন ও ইন্টারনেটের সহজলভ্যতা পাঠক কমে যাওয়ার অন্যতম কারণ।
সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলার পাবলিক লাইব্রেরি। বই পড়া, খেলাধুলা, বিতর্কচর্চা, আবৃত্তি, সাহিত্যচর্চা, লেখালেখি, সংগঠনসহ নানা সৃজনশীল কাজে পাঠকদের আগ্রহী করে তুলতে উপজেলায় এই পাবলিক লাইব্রেরি গড়ে তোলা হয়েছিল।
তবে লাইব্রেরিতে এখন আর তেমন পাঠক দেখা যায় না। দীর্ঘদিন ধরে বইগুলোও পড়ে আছে অবহেলায়।
লাইব্রেরি-সংশ্লিষ্ট ও বইপ্রেমীরা জানান, মোবাইল ফোন ও ইন্টারনেটের ব্যবহার বেড়ে যাওয়ায় বইয়ের প্রতি আগ্রহ হারিয়েছেন পাঠকেরা। তবে বই পড়ার বিভিন্ন প্রতিযোগিতা আয়োজন করে পাঠকদের ফিরিয়ে আনা সম্ভব বলে তাঁরা মনে করেন।
একটা সময় এই পাঠাগারে পাঠকসংখ্যা ছিল প্রায় ১ হাজার ৬০০। বইয়ের সংখ্যা ছিল সাড়ে ৩ হাজার। বর্তমানে পাঠকসংখ্যা ৪০ থেকে ৫০। তা-ও অনিয়ম। আর বই রয়েছে মাত্র ২ হাজার। এর মধ্যে আছে গল্প, উপন্যাস, কবিতা, ধর্মীয় ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক বই। অভিধানসহ ইংরেজি ভাষারও বেশ কিছু বই এখানে আছে।
লাইব্রেরিয়ান আশিক সরকার বলেন, এখানে একসঙ্গে ৫০ জন পাঠকের (শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত) ভালো পরিবেশে বসে বই পড়ার ব্যবস্থা রয়েছে। প্রতিদিন বিকেল ৪টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত পাঠাগার খোলা থাকে। নতুন সদস্যদের বা ছাত্রছাত্রীদের জন্য ভর্তি ফি ২০ টাকা। মাসিক ১০ টাকা করে নেওয়া হয়। তবে কোনো সদস্য বা পাঠকের মাসিক টাকা দেওয়া সমস্যা হলে তাঁর টাকা নেওয়া হয় না।
বইপ্রেমিক ইমরান হুসাইন বলেন, ‘একজন শিক্ষিত মানুষের কাছে বইয়ের গুরুত্ব অপরিসীম। বই চিন্তার খোরাক জোগায়। যেখানে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চিন্তার খোরাক খুবই কম। তাই বই পড়ার কোনো বিকল্প নেই। তবে পাঠক বাড়ানোর জন্য বই পড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কারের ব্যবস্থা করতে হবে।’
কামারখন্দ পাবলিক লাইব্রেরির সাধারণ সম্পাদক গোলাম কিবরিয়া জানান, পাঠ্য বইয়ের বাইরে অন্য বই পড়ার প্রবণতা কমে যাওয়া, স্মার্টফোন ও ইন্টারনেটের সহজলভ্যতা পাঠক কমে যাওয়ার অন্যতম কারণ।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ দিন আগে