গুরুদাসপুর (নাটোর) প্রতিনিধি
নাটোরের গুরুদাসপুরে ধারাবাড়িষা ও নাজিরপুর ইউনিয়নের একটি বিল এবং পাঁচ কিলোমিটারের সরকারি জলাশয় দখল করে মাছ শিকার করা হচ্ছে। এ জন্য বিলের পানি নিষ্কাশনের উৎসমুখে এবং জলাশয়ের বিভিন্ন জায়গায় বাঁশের বেড়া দেওয়া হয়েছে। এতে পানি প্রবাহ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। রবিশস্য আবাদ নিয়ে শঙ্কায় আছেন কৃষকেরা।
গুরুদাসপুর কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলনালী, কান্দিপাড়া, চরকাদাহ সোনাবাজু, চাকলের বিলের পানি জলাশয় দিয়ে মান্দা নদীতে নেমে যায়। বাঁশ নেট খোলপা দিয়ে বেড়া দেওয়ায় পানি অপসারণ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। স্বাভাবিকভাবে পানি নামতে পারছে না। ফলে ঠিক সময়ে চাষাবাদ করতে না পারলে কৃষকেরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সূত্রে জানা গেছে, গুরুদাসপুরের নারী বাড়ি উত্তর পড়ার কান্টাগাড়ি বিলের মধ্য দিয়ে চলনালী, কান্দিপাড়া হয়ে চরকাদহ বিলে গিয়ে মিশেছে ওই জলাশয়। এ জলাশয়ের পানিতেই চলনালী-কান্দিপাড়া, কান্টাগাড়ি, পাটপাড়া, সোনাবাজু ও চাকলের বিলের চাষাবাদ হয়। আবার বর্ষার পানি ওই জলাশয় দিয়েই নিষ্কাশন হয়।
কিন্তু বেশ কয়েক বছর ধরে সরকারি ওই জলাশয়ে বাঁশের বেড়া দিয়ে চলনালী বিল উন্মুক্ত ডাকের মাধ্যমে বিক্রি করা হয়। ডাকের ওই টাকা মসজিদের উন্নয়নে ব্যবহার করার কথা বলছে মসজিদ কমিটি। এ বছর স্থানীয় দুলাল নামের এক ব্যক্তি দুই লাখ টাকায় চলনালি বিল ও সরকারি জলাশয় ডেকে নিয়ে পূর্বপাড়ায় বিলের উৎস মুখে বাঁশের বেড়া দিয়ে মাছ শিকার করছেন।
স্থানীয় কৃষক আবুল মিয়া বলেন, প্রভাব খাঁটিয়ে দীর্ঘদিন ধরে চলনালী বিল ডেকে নিয়ে মাছ শিকার করে চরকাদহ মসজিদ কমিটি। বিলের মুখে বাঁশের বেড়া দেওয়ায় পানি নামতে দেরি হচ্ছে। এ কারণে রবিশস্য চাষাবাদ করতে পারবেন কিনা এ নিয়ে তাঁরা চিন্তিত হয়ে পড়েছেন।
চরকাদহ মসজিদ কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো. আনিসুর রহমান বলেন, দীর্ঘদিন ধরে ওই বিল ডাকের মাধ্যমে বিক্রি করে মসজিদ কমিটি। তা ছাড়া সরকারি ওই জলাশয়ে বা বিলে গ্রামের মানুষ একসঙ্গে মাছ শিকার করতে গেলে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হতে পারে। এ কারণে বর্তমান কমিটিও সামাজিকভাবে বিলটি উন্মুক্ত ডাকের মাধ্যমে বিক্রি করেছে।
চলনালী গ্রামের বাসিন্দা ও ধারাবাড়িষা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য এম এ মুনসুর রহমান মিন্টু বলেন, চলনালী বিল এবং সরকারি জলাশয়টি চলনালী মৌজাতে হলেও চরকাদহ মসজিদ কমিটি অবৈধভাবে ডাকের মাধ্যমে বেড়া দিয়ে মাছ শিকার করে।
এ বিষয়ে গুরুদাসপুর কৃষি কর্মকর্তা মো. হারুনর রশিদ বলেন, চলনালী, কান্দিপাড়া, চরকাদহ, সোনাবাজু, চাকলের বিলে মোট ২ হাজার ৫০০ বিঘা জমি আছে। রবিশস্যের সময় আসছে। যদি মাঠের পানি সময় মতো না নামে, কৃষকেরা সঠিক সময়ে আবাদ করতে পারবেন না। তাই দ্রুত জলাশয় খুলে দিয়ে পানি বের করা দরকার।
গুরুদাসপুরের সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. আবু রাসেল বলেন, কোনো বিল বা সরকারি জলাশয় ডাকের অধিকার কারও নেই। বিষয়টি খতিয়ে দেখে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নাটোরের গুরুদাসপুরে ধারাবাড়িষা ও নাজিরপুর ইউনিয়নের একটি বিল এবং পাঁচ কিলোমিটারের সরকারি জলাশয় দখল করে মাছ শিকার করা হচ্ছে। এ জন্য বিলের পানি নিষ্কাশনের উৎসমুখে এবং জলাশয়ের বিভিন্ন জায়গায় বাঁশের বেড়া দেওয়া হয়েছে। এতে পানি প্রবাহ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। রবিশস্য আবাদ নিয়ে শঙ্কায় আছেন কৃষকেরা।
গুরুদাসপুর কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলনালী, কান্দিপাড়া, চরকাদাহ সোনাবাজু, চাকলের বিলের পানি জলাশয় দিয়ে মান্দা নদীতে নেমে যায়। বাঁশ নেট খোলপা দিয়ে বেড়া দেওয়ায় পানি অপসারণ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। স্বাভাবিকভাবে পানি নামতে পারছে না। ফলে ঠিক সময়ে চাষাবাদ করতে না পারলে কৃষকেরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সূত্রে জানা গেছে, গুরুদাসপুরের নারী বাড়ি উত্তর পড়ার কান্টাগাড়ি বিলের মধ্য দিয়ে চলনালী, কান্দিপাড়া হয়ে চরকাদহ বিলে গিয়ে মিশেছে ওই জলাশয়। এ জলাশয়ের পানিতেই চলনালী-কান্দিপাড়া, কান্টাগাড়ি, পাটপাড়া, সোনাবাজু ও চাকলের বিলের চাষাবাদ হয়। আবার বর্ষার পানি ওই জলাশয় দিয়েই নিষ্কাশন হয়।
কিন্তু বেশ কয়েক বছর ধরে সরকারি ওই জলাশয়ে বাঁশের বেড়া দিয়ে চলনালী বিল উন্মুক্ত ডাকের মাধ্যমে বিক্রি করা হয়। ডাকের ওই টাকা মসজিদের উন্নয়নে ব্যবহার করার কথা বলছে মসজিদ কমিটি। এ বছর স্থানীয় দুলাল নামের এক ব্যক্তি দুই লাখ টাকায় চলনালি বিল ও সরকারি জলাশয় ডেকে নিয়ে পূর্বপাড়ায় বিলের উৎস মুখে বাঁশের বেড়া দিয়ে মাছ শিকার করছেন।
স্থানীয় কৃষক আবুল মিয়া বলেন, প্রভাব খাঁটিয়ে দীর্ঘদিন ধরে চলনালী বিল ডেকে নিয়ে মাছ শিকার করে চরকাদহ মসজিদ কমিটি। বিলের মুখে বাঁশের বেড়া দেওয়ায় পানি নামতে দেরি হচ্ছে। এ কারণে রবিশস্য চাষাবাদ করতে পারবেন কিনা এ নিয়ে তাঁরা চিন্তিত হয়ে পড়েছেন।
চরকাদহ মসজিদ কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো. আনিসুর রহমান বলেন, দীর্ঘদিন ধরে ওই বিল ডাকের মাধ্যমে বিক্রি করে মসজিদ কমিটি। তা ছাড়া সরকারি ওই জলাশয়ে বা বিলে গ্রামের মানুষ একসঙ্গে মাছ শিকার করতে গেলে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হতে পারে। এ কারণে বর্তমান কমিটিও সামাজিকভাবে বিলটি উন্মুক্ত ডাকের মাধ্যমে বিক্রি করেছে।
চলনালী গ্রামের বাসিন্দা ও ধারাবাড়িষা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য এম এ মুনসুর রহমান মিন্টু বলেন, চলনালী বিল এবং সরকারি জলাশয়টি চলনালী মৌজাতে হলেও চরকাদহ মসজিদ কমিটি অবৈধভাবে ডাকের মাধ্যমে বেড়া দিয়ে মাছ শিকার করে।
এ বিষয়ে গুরুদাসপুর কৃষি কর্মকর্তা মো. হারুনর রশিদ বলেন, চলনালী, কান্দিপাড়া, চরকাদহ, সোনাবাজু, চাকলের বিলে মোট ২ হাজার ৫০০ বিঘা জমি আছে। রবিশস্যের সময় আসছে। যদি মাঠের পানি সময় মতো না নামে, কৃষকেরা সঠিক সময়ে আবাদ করতে পারবেন না। তাই দ্রুত জলাশয় খুলে দিয়ে পানি বের করা দরকার।
গুরুদাসপুরের সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. আবু রাসেল বলেন, কোনো বিল বা সরকারি জলাশয় ডাকের অধিকার কারও নেই। বিষয়টি খতিয়ে দেখে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৬ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
১০ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
১০ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
১০ দিন আগে