নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজনীতিতে শেষ বলে কিছু নেই। কথার পিঠে কথা চলে, আবার সুর বদলাতেও দেরি নেই। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া রাজনীতি না করার মুচলেকা দিয়েছেন—সম্প্রতি জাতীয় সংসদে এমন দাবি করেছিলেন ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা শেখ সেলিম। এ ঘটনার এক মাস না পেরোতে ঠিক উল্টো সুরে বললেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। তাঁর ভাষ্য, খালেদা জিয়ার রাজনীতি করতে কোনো বাধা নেই, বাধা শুধু নির্বাচনে। হঠাৎ বিএনপির চেয়ারপারসনকে নিয়ে এমন আলোচনায় চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে রাজনৈতিক অঙ্গনে। প্রশ্ন উঠেছে, এমন আলোচনা কি ভোটের আগে বড় দুই দলের মধ্যে সংলাপের সংকেত দিচ্ছে?
মাঠে দুপক্ষই বেশ কিছুদিন ধরে পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি দিয়ে এলেও পরোক্ষভাবে চলছে আলোচনা। এই আলোচনা বিদেশি কূটনীতিকদের সঙ্গেই হচ্ছে। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপ থেকে বেশ কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ কূটনীতিক ও দূত বাংলাদেশ সফর করে গেছেন। তৎপরতা বাড়িয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূতেরা। বড় দুই দলের সঙ্গে নিয়মিত বসছেন তাঁরা। এসব সাক্ষাৎ-বৈঠকে গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের পাশাপাশি গুরুত্ব পাচ্ছে সবার কাছে গ্রহণযোগ্য ও সব দলের অংশগ্রহণমূলক একটি নির্বাচন। এ জন্য বড় দুই দলকে সংলাপে বসার তাগিদ বিদেশিদের। সরকারের পক্ষ থেকেও এমন ইঙ্গিত মিলেছে।
‘রাজনীতিতে সেতু’ নির্মাণের কথা বলছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদকের এমন ইঙ্গিতের পর খালেদা জিয়াকে নিয়ে আইনমন্ত্রীর দেওয়া বক্তব্যে দুয়ে দুয়ে চার মেলাচ্ছেন রাজনীতিক ও বিশ্লেষকেরা।
রাজনীতিতে সংলাপের হাওয়া বইছে–এমনটাই জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সম্পাদকমণ্ডলীর এক সদস্য। তাঁর দাবি, এর অংশ হিসেবেই খালেদা জিয়া রাজনীতি করতে পারবেন বলে বক্তব্য দেওয়া হয়েছে। এটি অনেকটা আলোচনার জন্য নতুন ইস্যু ছাড়ার মতোই।
আইনমন্ত্রীর সঙ্গে সুর মিলিয়েছেন আওয়ামী লীগের বেশ কয়েকজন নেতাও। তাঁদের মতে, মন্ত্রী ঠিক কথাই বলেছেন। দলীয়ভাবে আওয়ামী লীগ কখনোই বলেনি, বিএনপির চেয়ারপারসন রাজনীতি করতে পারবেন না।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সংসদ উপনেতা মতিয়া চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, খালেদা জিয়া রাজনীতি করতে পারবেন না, এই কথা কেউ বলেনি। তবে আদালতের রায়ে দণ্ডিত হওয়ায় তিনি নির্বাচন করতে পারবেন না। সেটাই আইনমন্ত্রী বলেছেন। রাজনীতি করার অধিকার তো থাকেই।
এদিকে খালেদা জিয়াকে নিয়ে আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের বক্তব্য ‘মতলববাজি’ মনে করছে বিএনপি। এ নিয়ে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আইন থাকলে তো বেগম জিয়া জেলে যেতেন না। তিনি আওয়ামী আইনে জেলে আছেন। আরও কী কী হবে, এগুলো তারা বলুক। তাদের বক্তব্যের উত্তর দেওয়ার দরকার নাই।’
‘মতলববাজির’ জন্য আইনমন্ত্রী হঠাৎ এমন বক্তব্য দিয়েছেন বলে মন্তব্য করেন আমীর খসরু। খালেদা জিয়া রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করতে পারবেন, এ দাবি আগেই বিএনপির পক্ষ থেকে করা হয়েছিল। কিন্তু সরকার তখন তা মানতে চায়নি। এখন সরকার নিজেই বলছে, তিনি (খালেদা) রাজনীতি করতে পারবেন। এ নিয়ে আইনমন্ত্রীর বক্তব্যকে দেরিতে হলেও আওয়ামী লীগের ‘শুভবুদ্ধির প্রকাশ’ বলে মনে করছেন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান জয়নুল আবেদীন।
তবে খালেদা জিয়া রাজনীতিতে সক্রিয় হবেন কি না, এ প্রশ্নের জবাবে তাঁর আইনজীবী এই নেতা বলেন, ‘এটা ম্যাডামের ব্যক্তিগত ব্যাপার। তিনি জনগণের সঙ্গে থাকতেই পছন্দ করেন। রাজনীতি থেকে বিদায়ও নেননি।’
অন্যদিকে, খালেদা জিয়া রাজনীতি করতে পারবেন কি পারবেন না, এমন আলোচনার কোনো কারণ খুঁজে পাচ্ছেন না বাংলাদেশ জাসদের (একাংশ) সভাপতি শরীফ নুরুল আম্বিয়া। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘দেশের সব নাগরিকের রাজনীতি করার অধিকার আছে। এখানে সরকারের কোন মন্ত্রী বা প্রশাসনের কোন লোক কী বলল, না বলল, কিছু আসে যায় না। তিনি (খালেদা জিয়া) রাজনীতি করতে পারবেন না, এটা যদি আগে কেউ বলে থাকেন, সেটা তাঁর অজ্ঞতা।’
দুর্নীতির মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়ে ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি থেকে দুই বছরের বেশি সময় কারাবন্দী ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। সরকারের নির্বাহী আদেশে ২০২০ সালের ২৫ মার্চ মুক্তির পর থেকে গুলশানের ভাড়া বাড়িতে অবস্থান করছেন তিনি। মুক্তির পর থেকে কোনো ধরনের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করতে দেখা যায়নি তাঁকে। রাজনৈতিক অঙ্গনে এ নিয়ে কোনো আলোচনাও হয়নি এত দিন। গত রোববার রাজধানীতে এক অনুষ্ঠানে আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের দেওয়া বক্তব্যে নতুন করে আলোচনায় আসে খালেদা জিয়ার রাজনীতি ও নির্বাচনে অংশগ্রহণের বিষয়টি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ড. শাহদীন মালিক বলেন, ‘আদালতে অভিযুক্ত হওয়ায় খালেদা জিয়া নির্বাচন করতে পারবেন না, এটা সবাই জানে। রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণের বিষয়টি খালেদা জিয়ার নিজস্ব বিবেচনার ওপর ছেড়ে দেওয়া উচিত হবে। এ ব্যাপারে তাঁকে উপদেশ দেওয়া অনুচিত।’
রাজনীতিতে শেষ বলে কিছু নেই। কথার পিঠে কথা চলে, আবার সুর বদলাতেও দেরি নেই। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া রাজনীতি না করার মুচলেকা দিয়েছেন—সম্প্রতি জাতীয় সংসদে এমন দাবি করেছিলেন ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা শেখ সেলিম। এ ঘটনার এক মাস না পেরোতে ঠিক উল্টো সুরে বললেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। তাঁর ভাষ্য, খালেদা জিয়ার রাজনীতি করতে কোনো বাধা নেই, বাধা শুধু নির্বাচনে। হঠাৎ বিএনপির চেয়ারপারসনকে নিয়ে এমন আলোচনায় চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে রাজনৈতিক অঙ্গনে। প্রশ্ন উঠেছে, এমন আলোচনা কি ভোটের আগে বড় দুই দলের মধ্যে সংলাপের সংকেত দিচ্ছে?
মাঠে দুপক্ষই বেশ কিছুদিন ধরে পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি দিয়ে এলেও পরোক্ষভাবে চলছে আলোচনা। এই আলোচনা বিদেশি কূটনীতিকদের সঙ্গেই হচ্ছে। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপ থেকে বেশ কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ কূটনীতিক ও দূত বাংলাদেশ সফর করে গেছেন। তৎপরতা বাড়িয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূতেরা। বড় দুই দলের সঙ্গে নিয়মিত বসছেন তাঁরা। এসব সাক্ষাৎ-বৈঠকে গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের পাশাপাশি গুরুত্ব পাচ্ছে সবার কাছে গ্রহণযোগ্য ও সব দলের অংশগ্রহণমূলক একটি নির্বাচন। এ জন্য বড় দুই দলকে সংলাপে বসার তাগিদ বিদেশিদের। সরকারের পক্ষ থেকেও এমন ইঙ্গিত মিলেছে।
‘রাজনীতিতে সেতু’ নির্মাণের কথা বলছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদকের এমন ইঙ্গিতের পর খালেদা জিয়াকে নিয়ে আইনমন্ত্রীর দেওয়া বক্তব্যে দুয়ে দুয়ে চার মেলাচ্ছেন রাজনীতিক ও বিশ্লেষকেরা।
রাজনীতিতে সংলাপের হাওয়া বইছে–এমনটাই জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সম্পাদকমণ্ডলীর এক সদস্য। তাঁর দাবি, এর অংশ হিসেবেই খালেদা জিয়া রাজনীতি করতে পারবেন বলে বক্তব্য দেওয়া হয়েছে। এটি অনেকটা আলোচনার জন্য নতুন ইস্যু ছাড়ার মতোই।
আইনমন্ত্রীর সঙ্গে সুর মিলিয়েছেন আওয়ামী লীগের বেশ কয়েকজন নেতাও। তাঁদের মতে, মন্ত্রী ঠিক কথাই বলেছেন। দলীয়ভাবে আওয়ামী লীগ কখনোই বলেনি, বিএনপির চেয়ারপারসন রাজনীতি করতে পারবেন না।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সংসদ উপনেতা মতিয়া চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, খালেদা জিয়া রাজনীতি করতে পারবেন না, এই কথা কেউ বলেনি। তবে আদালতের রায়ে দণ্ডিত হওয়ায় তিনি নির্বাচন করতে পারবেন না। সেটাই আইনমন্ত্রী বলেছেন। রাজনীতি করার অধিকার তো থাকেই।
এদিকে খালেদা জিয়াকে নিয়ে আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের বক্তব্য ‘মতলববাজি’ মনে করছে বিএনপি। এ নিয়ে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আইন থাকলে তো বেগম জিয়া জেলে যেতেন না। তিনি আওয়ামী আইনে জেলে আছেন। আরও কী কী হবে, এগুলো তারা বলুক। তাদের বক্তব্যের উত্তর দেওয়ার দরকার নাই।’
‘মতলববাজির’ জন্য আইনমন্ত্রী হঠাৎ এমন বক্তব্য দিয়েছেন বলে মন্তব্য করেন আমীর খসরু। খালেদা জিয়া রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করতে পারবেন, এ দাবি আগেই বিএনপির পক্ষ থেকে করা হয়েছিল। কিন্তু সরকার তখন তা মানতে চায়নি। এখন সরকার নিজেই বলছে, তিনি (খালেদা) রাজনীতি করতে পারবেন। এ নিয়ে আইনমন্ত্রীর বক্তব্যকে দেরিতে হলেও আওয়ামী লীগের ‘শুভবুদ্ধির প্রকাশ’ বলে মনে করছেন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান জয়নুল আবেদীন।
তবে খালেদা জিয়া রাজনীতিতে সক্রিয় হবেন কি না, এ প্রশ্নের জবাবে তাঁর আইনজীবী এই নেতা বলেন, ‘এটা ম্যাডামের ব্যক্তিগত ব্যাপার। তিনি জনগণের সঙ্গে থাকতেই পছন্দ করেন। রাজনীতি থেকে বিদায়ও নেননি।’
অন্যদিকে, খালেদা জিয়া রাজনীতি করতে পারবেন কি পারবেন না, এমন আলোচনার কোনো কারণ খুঁজে পাচ্ছেন না বাংলাদেশ জাসদের (একাংশ) সভাপতি শরীফ নুরুল আম্বিয়া। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘দেশের সব নাগরিকের রাজনীতি করার অধিকার আছে। এখানে সরকারের কোন মন্ত্রী বা প্রশাসনের কোন লোক কী বলল, না বলল, কিছু আসে যায় না। তিনি (খালেদা জিয়া) রাজনীতি করতে পারবেন না, এটা যদি আগে কেউ বলে থাকেন, সেটা তাঁর অজ্ঞতা।’
দুর্নীতির মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়ে ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি থেকে দুই বছরের বেশি সময় কারাবন্দী ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। সরকারের নির্বাহী আদেশে ২০২০ সালের ২৫ মার্চ মুক্তির পর থেকে গুলশানের ভাড়া বাড়িতে অবস্থান করছেন তিনি। মুক্তির পর থেকে কোনো ধরনের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করতে দেখা যায়নি তাঁকে। রাজনৈতিক অঙ্গনে এ নিয়ে কোনো আলোচনাও হয়নি এত দিন। গত রোববার রাজধানীতে এক অনুষ্ঠানে আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের দেওয়া বক্তব্যে নতুন করে আলোচনায় আসে খালেদা জিয়ার রাজনীতি ও নির্বাচনে অংশগ্রহণের বিষয়টি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ড. শাহদীন মালিক বলেন, ‘আদালতে অভিযুক্ত হওয়ায় খালেদা জিয়া নির্বাচন করতে পারবেন না, এটা সবাই জানে। রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণের বিষয়টি খালেদা জিয়ার নিজস্ব বিবেচনার ওপর ছেড়ে দেওয়া উচিত হবে। এ ব্যাপারে তাঁকে উপদেশ দেওয়া অনুচিত।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ দিন আগে