হিমেল চাকমা, রাঙামাটি
রাঙামাটি-খাগড়াছড়ি সড়কের পাশে শণের ছাউনিতে সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত আখের রস বিক্রি করেন সন্ধ্যামনি চাকমা। পাশেই তাঁর আখের খেত। বেশি লাভ হওয়ায় মেশিনে আখ মাড়িয়ে রস বিক্রি করেন তিনি। এ কাজে তাঁকে সহায়তা করেন স্ত্রী।
দুই সন্তান ও স্ত্রীকে নিয়ে থাকেন রাঙামাটির শুকরছড়ি খামারপাড়া এলাকায় থাকেন সন্ধ্যামনি চাকমা (৫৫)। এক সময় পাহাড়ের সমতল জমিতে করতেন ধানচাষ। কিন্তু ফলন ভালো না হওয়ায় ছিলেন হতাশ। রাঙামাটি ইক্ষু গবেষণা কেন্দ্রের সহায়তায় করেন আখ চাষ। তাতেই বদলে যায় সন্ধ্যামনি চাকমার ভাগ্য। বছরে আখ বিক্রি করে আয় করেন ৬০ হাজার টাকা। বর্তমানে বিক্রি করছেন আখের রস। তাতে আয় দিনে তিন হাজার টাকা। আখের চেয়ে রস বিক্রি করে লাভ প্রায় তিন গুণ। আখের রসে ভাগ্য বদলেছে সন্ধ্যামনি চাকমার।
সন্ধ্যামনি বলেন, ‘আগে প্রায় ৪০ শতক সমতল জমি ধান চাষ করতাম। কিন্তু ফলন ভালো হতো না। তখন আমার মধ্যে হতাশা কাজ করত। একদিন রাঙামাটি ইক্ষু গবেষণা কেন্দ্র থেকে এক ব্যক্তি আমাকে আখ চাষের পরামর্শ দেন। তাঁর পরামর্শে আমি আখ চাষ শুরু করি।’
তিনি প্রতি বছর আখ বিক্রি করে আয় করেন ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা। পরে ইক্ষু গবেষণা কেন্দ্র তাঁকে আখ মাড়িয়ে রস বের করার মেশিন দেয়। রাঙামাটি-খাগড়াছড়ি সড়কের শুকরছড়ি খামার পাড়া এলাকায় এখন নিয়মিত বিক্রি করেন আখের রস।
সন্ধ্যামনি বলেন, ‘সরাসরি আখ বিক্রি করলে যত টাকা পাওয়া যেত, রস বিক্রি করলে তার চেয়ে ২ থেকে ৩ গুণ বেশি টাকা পাচ্ছি। খেতের কোনো আখই নষ্ট হয় না। আঁকাবাঁকা আখ দিয়ে রস তৈরি করা যায়।’
ব্যবসায়ী কামরুল ইসলাম বলেন, ‘চলার পথে তাঁর আখের রস পান করি। বাসায়ও নিয়ে যাই।’
এদিকে সন্ধ্যামনির আখ রস বিক্রির জায়গাকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে ছোট বাজার। এখানে বিকেলে পাহাড়ি ফল ও সবজি নিয়ে বসেন স্থানীয়রা।
জেলা ইক্ষু গবেষণা কর্মকর্তা ধনেশ্বর তঞ্চঙ্গ্যা বলেন, ‘পাহাড়ে অনেক এলাকা আখ চাষের উপযোগী। চাষের উপযোগী জমি নির্বাচন করে আমরা চাষিদের আখ চাষে উৎসাহ দিচ্ছি। পাশাপাশি অন্যান্য সহায়তা দিয়ে যাচ্ছি।’
রাঙামাটি-খাগড়াছড়ি সড়কের পাশে শণের ছাউনিতে সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত আখের রস বিক্রি করেন সন্ধ্যামনি চাকমা। পাশেই তাঁর আখের খেত। বেশি লাভ হওয়ায় মেশিনে আখ মাড়িয়ে রস বিক্রি করেন তিনি। এ কাজে তাঁকে সহায়তা করেন স্ত্রী।
দুই সন্তান ও স্ত্রীকে নিয়ে থাকেন রাঙামাটির শুকরছড়ি খামারপাড়া এলাকায় থাকেন সন্ধ্যামনি চাকমা (৫৫)। এক সময় পাহাড়ের সমতল জমিতে করতেন ধানচাষ। কিন্তু ফলন ভালো না হওয়ায় ছিলেন হতাশ। রাঙামাটি ইক্ষু গবেষণা কেন্দ্রের সহায়তায় করেন আখ চাষ। তাতেই বদলে যায় সন্ধ্যামনি চাকমার ভাগ্য। বছরে আখ বিক্রি করে আয় করেন ৬০ হাজার টাকা। বর্তমানে বিক্রি করছেন আখের রস। তাতে আয় দিনে তিন হাজার টাকা। আখের চেয়ে রস বিক্রি করে লাভ প্রায় তিন গুণ। আখের রসে ভাগ্য বদলেছে সন্ধ্যামনি চাকমার।
সন্ধ্যামনি বলেন, ‘আগে প্রায় ৪০ শতক সমতল জমি ধান চাষ করতাম। কিন্তু ফলন ভালো হতো না। তখন আমার মধ্যে হতাশা কাজ করত। একদিন রাঙামাটি ইক্ষু গবেষণা কেন্দ্র থেকে এক ব্যক্তি আমাকে আখ চাষের পরামর্শ দেন। তাঁর পরামর্শে আমি আখ চাষ শুরু করি।’
তিনি প্রতি বছর আখ বিক্রি করে আয় করেন ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা। পরে ইক্ষু গবেষণা কেন্দ্র তাঁকে আখ মাড়িয়ে রস বের করার মেশিন দেয়। রাঙামাটি-খাগড়াছড়ি সড়কের শুকরছড়ি খামার পাড়া এলাকায় এখন নিয়মিত বিক্রি করেন আখের রস।
সন্ধ্যামনি বলেন, ‘সরাসরি আখ বিক্রি করলে যত টাকা পাওয়া যেত, রস বিক্রি করলে তার চেয়ে ২ থেকে ৩ গুণ বেশি টাকা পাচ্ছি। খেতের কোনো আখই নষ্ট হয় না। আঁকাবাঁকা আখ দিয়ে রস তৈরি করা যায়।’
ব্যবসায়ী কামরুল ইসলাম বলেন, ‘চলার পথে তাঁর আখের রস পান করি। বাসায়ও নিয়ে যাই।’
এদিকে সন্ধ্যামনির আখ রস বিক্রির জায়গাকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে ছোট বাজার। এখানে বিকেলে পাহাড়ি ফল ও সবজি নিয়ে বসেন স্থানীয়রা।
জেলা ইক্ষু গবেষণা কর্মকর্তা ধনেশ্বর তঞ্চঙ্গ্যা বলেন, ‘পাহাড়ে অনেক এলাকা আখ চাষের উপযোগী। চাষের উপযোগী জমি নির্বাচন করে আমরা চাষিদের আখ চাষে উৎসাহ দিচ্ছি। পাশাপাশি অন্যান্য সহায়তা দিয়ে যাচ্ছি।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৭ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
১১ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
১১ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
১১ দিন আগে