শাহীন রহমান, পাবনা
করোনাভাইরাসের কারণে দীর্ঘ দেড় বছরের বেশি সময় বন্ধ থাকার পর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলো খুলেছে। গতকাল রোববার সকাল ১০টা থেকে শিক্ষার্থীরা হলে প্রবেশ শুরু করেন। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয় ও হল প্রশাসনের পক্ষ থেকে তাঁদের আনুষ্ঠানিকভাবে বরণ করে নেওয়া হয়।
দীর্ঘদিন পর হলে আসা শিক্ষার্থীদের মাস্ক, হ্যান্ড স্যানিটাইজার, গোলাপ ফুল ও চকোলেট দিয়ে বরণ করে নেওয়া হয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে শিক্ষার্থীদের বরণ করে নেওয়ার কার্যক্রম উদ্বোধন করেন উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তার।
অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তার বলেন, ‘আশা করি, শিক্ষার্থীরা এখন নির্বিঘ্নে তাঁদের ক্লাসগুলো শুরু করতে পারবে। তাঁরা যেন স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলেন এবং ন্যূনতম এক ডোজ টিকা নেন। হলে যেন তাঁরা মাস্ক পরেন, স্যানিটাইজার ব্যবহার করেন এবং শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখেন। আমরা আশা করছি, করোনা পরিস্থিতি আর খারাপের দিকে যাবে না।’
এ সময় সহউপাচার্য অধ্যাপক চৌধুরী মো. জাকারিয়া ও অধ্যাপক সুলতান-উল-ইসলাম, রেজিস্ট্রার অধ্যাপক আবদুস সালাম, হল প্রাধ্যক্ষ মো. রওশন জাহিদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
আগামী ২১ অক্টোবর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ে সশরীরে ক্লাস শুরু হবে। করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব রোধে গত বছরের ১৮ মার্চ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস-পরীক্ষা ও আবাসিক হল বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল।
উচ্ছ্বাস শিক্ষার্থীদের
গতকাল সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলো ঘুরে দেখা যায়, আবাসিক শিক্ষার্থীরা তাঁদের প্রয়োজনীয় সামগ্রী নিয়ে হলে আসছেন। দীর্ঘদিন পরে হলে ফিরতে পেরে শিক্ষার্থীরা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন।
শের-ই-বাংলা এ কে ফজলুল হক হলের আবাসিক শিক্ষার্থী সাজু বলেন, তাঁর বিভাগের পরীক্ষা চলায় কয়েক মাস ধরে তিনি রাজশাহীতে আছেন। আরও বলেন, ‘দীর্ঘদিন পর হলে থাকব। পুরোনো মুখগুলোর সঙ্গে আবার দেখা হবে। সব মিলিয়ে অন্যরকম এক অনুভূতি কাজ করছে।
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের যেসব শিক্ষার্থী এখনো করোনা টিকার আওতায় আসেননি, তাঁদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে টিকাদানের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
সার্বিক বিষয়ে হল প্রাধ্যক্ষ পরিষদের আহ্বায়ক ও শহীদ শামসুজ্জোহা হলের প্রাধ্যক্ষ ড. জুলকার নায়েইন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যবিধির বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখছি। ইতিমধ্যে সব প্রস্তুতি শেষ হয়েছে।’
করোনাভাইরাসের কারণে দীর্ঘ দেড় বছরের বেশি সময় বন্ধ থাকার পর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলো খুলেছে। গতকাল রোববার সকাল ১০টা থেকে শিক্ষার্থীরা হলে প্রবেশ শুরু করেন। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয় ও হল প্রশাসনের পক্ষ থেকে তাঁদের আনুষ্ঠানিকভাবে বরণ করে নেওয়া হয়।
দীর্ঘদিন পর হলে আসা শিক্ষার্থীদের মাস্ক, হ্যান্ড স্যানিটাইজার, গোলাপ ফুল ও চকোলেট দিয়ে বরণ করে নেওয়া হয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে শিক্ষার্থীদের বরণ করে নেওয়ার কার্যক্রম উদ্বোধন করেন উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তার।
অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তার বলেন, ‘আশা করি, শিক্ষার্থীরা এখন নির্বিঘ্নে তাঁদের ক্লাসগুলো শুরু করতে পারবে। তাঁরা যেন স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলেন এবং ন্যূনতম এক ডোজ টিকা নেন। হলে যেন তাঁরা মাস্ক পরেন, স্যানিটাইজার ব্যবহার করেন এবং শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখেন। আমরা আশা করছি, করোনা পরিস্থিতি আর খারাপের দিকে যাবে না।’
এ সময় সহউপাচার্য অধ্যাপক চৌধুরী মো. জাকারিয়া ও অধ্যাপক সুলতান-উল-ইসলাম, রেজিস্ট্রার অধ্যাপক আবদুস সালাম, হল প্রাধ্যক্ষ মো. রওশন জাহিদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
আগামী ২১ অক্টোবর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ে সশরীরে ক্লাস শুরু হবে। করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব রোধে গত বছরের ১৮ মার্চ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস-পরীক্ষা ও আবাসিক হল বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল।
উচ্ছ্বাস শিক্ষার্থীদের
গতকাল সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলো ঘুরে দেখা যায়, আবাসিক শিক্ষার্থীরা তাঁদের প্রয়োজনীয় সামগ্রী নিয়ে হলে আসছেন। দীর্ঘদিন পরে হলে ফিরতে পেরে শিক্ষার্থীরা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন।
শের-ই-বাংলা এ কে ফজলুল হক হলের আবাসিক শিক্ষার্থী সাজু বলেন, তাঁর বিভাগের পরীক্ষা চলায় কয়েক মাস ধরে তিনি রাজশাহীতে আছেন। আরও বলেন, ‘দীর্ঘদিন পর হলে থাকব। পুরোনো মুখগুলোর সঙ্গে আবার দেখা হবে। সব মিলিয়ে অন্যরকম এক অনুভূতি কাজ করছে।
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের যেসব শিক্ষার্থী এখনো করোনা টিকার আওতায় আসেননি, তাঁদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে টিকাদানের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
সার্বিক বিষয়ে হল প্রাধ্যক্ষ পরিষদের আহ্বায়ক ও শহীদ শামসুজ্জোহা হলের প্রাধ্যক্ষ ড. জুলকার নায়েইন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যবিধির বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখছি। ইতিমধ্যে সব প্রস্তুতি শেষ হয়েছে।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৫ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৯ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৯ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৯ দিন আগে