নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকার পতনের এক দফা দাবিতে বিরোধী দলগুলোর চূড়ান্ত আন্দোলন দমনে কঠোর অবস্থান নিয়েছে সরকার। সর্বোচ্চ শক্তি দিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। দেশব্যাপী চলছে ব্যাপক ধরপাকড়। ছাড় পাচ্ছেন না বিএনপির শীর্ষ নেতারাও। তবে সরকারের দমন-পীড়ন উপেক্ষা করে লক্ষ্য অর্জনে অনড় বিরোধীরা। হরতালের পর এবার অবরোধের মতো কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি।
সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় সরকারের এক দফা আন্দোলনের চূড়ান্ত দফা শুরুর ঘোষণা দিতে ২৮ অক্টোবর ঢাকায় মহাসমাবেশের আয়োজন করে বিএনপি। কিন্তু প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলাসহ কিছু সংঘর্ষের জেরে সেই সমাবেশ পণ্ড করে দেয় পুলিশ। এ ঘটনার প্রতিবাদে গতকাল রোববার সারা দেশে সকাল-সন্ধ্যা হরতাল পালন করেছে বিএনপি। দিনব্যাপী হরতালের পর নতুন কর্মসূচি হিসেবে আগামীকাল মঙ্গলবার থেকে সারা দেশে সড়ক, রেলপথ ও নৌপথে তিন দিনের সর্বাত্মক অবরোধ পালনের ঘোষণা দিয়েছে দলটি। গতকাল রোববার সন্ধ্যায় ভার্চুয়াল মাধ্যমে এক সংবাদ সম্মেলনে এই কর্মসূচির ঘোষণা দেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
সাংবাদ সম্মেলনে রিজভী বলেন, ‘মানুষের ঢল দেখে সরকার দিশেহারা হয়ে গেছে। যখন আমাদের সমাবেশ চূড়ান্ত পর্যায়ে, তখন আক্রমণ করা হয়েছে। আক্রমণ করে দোষ চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে এসব করে কোনো লাভ হবে না। সরকারের দমন-পীড়ন চলমান আন্দোলনে কোনো বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারবে না। উল্টো নেতা-কর্মীরা ক্ষোভে অন্যায়ের বিরুদ্ধে আরও ফুঁসে উঠবে। রাজপথে জনগণের উপস্থিতি আরও বাড়বে।’
এদিকে বিরোধীদের আন্দোলন দমনে কঠোর অবস্থানে চলে গেছে সরকার। হরতাল চলাকালে গতকাল সকালে গুলশানের বাড়ি থেকে আটক করা হয় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় প্রধান বিচারপতির বাসভবনে ভাঙচুরের ঘটনায় এক মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাঁকে আদালতে তোলা হয়। রাতে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠান।
এ ছাড়া গতকাল ভোর থেকেই দলটির সক্রিয় ছয়জন নেতার ঢাকার বাড়ি ঘিরে রাখেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এদিন একে একে বাসা ঘিরে আটকের চেষ্টা করা হয় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আহ্বায়ক আব্দুস সালাম, ঢাকা মহানগর উত্তরের সদস্যসচিব আমিনুল হক, যুবদলের সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু ও বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ইশরাক হোসেনকে। ইশরাকের বাসায় তাঁকে না পেয়ে তাঁর ছোট ভাই ইশফাক হোসেন ও গাড়িচালক রাজিবকে বাসা থেকে তুলে নেয় পুলিশ। পরে ইশফাককে ছয় দিনের রিমান্ডে পাঠিয়েছেন আদালত।
এদিকে শনিবারের সহিংসতার ঘটনায় পুলিশ ২৮টি মামলা করেছে। এসব মামলায় বিএনপির বিপুলসংখ্যক নেতাসহ অজ্ঞাতনামা বহু মানুষকে আসামি করা হয়েছে। ঢাকাসহ সারা দেশে বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা থেকে বিএনপির ১ হাজার ৪৮০ জন নেতা-কর্মীকে আটক করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। তাঁদের মধ্যে শুধু রাজধানীতেই গ্রেপ্তার হয়েছে প্রায় ৭০০ জন।
ঢাকার বাইরে সর্বোচ্চসংখ্যক আটক ও গ্রেপ্তার আছে রাজশাহী জেলায়, ১২৭ জন। এ ছাড়া সিরাজগঞ্জে ৭০, নোয়াখালীতে ৮৪, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৭০ এবং যশোরে ৫০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তবে বিএনপি নেতা রিজভীর দাবি, মহাসমাবেশ ও হরতালকে ঘিরে গত দুই দিনে অন্তত ৯৬০ জন নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, মামলা হয়েছে ২০টি। এ সময় বিভিন্ন হামলায় ৩ হাজারের অধিক নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন এবং দলের তিনজন নেতা-কর্মীর মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া গত পাঁচ দিনে ২ হাজার ৬৪০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং মামলা হয়েছে ৪৫টি।
২৮ অক্টোবরের সংঘর্ষের জন্য বিএনপিকে দায়ী করে দলটির উদ্দেশে কঠোর বার্তা দিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান। পুলিশ হত্যাকাণ্ড, প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা, পুলিশ হাসপাতালে হামলা ও ভাঙচুর ছাড়াও বিভিন্ন যানবাহনে আগুন দেওয়ার ঘটনায় আলাদা মামলা হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। গতকাল রোববার দুপুরে নিজ দপ্তরে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘সভা চলাকালীন হামলা চালানো হয়েছে। হামলাকারীদের ফুটেজ দেখে চিহ্নিত করা হচ্ছে। পুলিশ হত্যাকাণ্ড, প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলাসহ বিভিন্ন সহিংস ঘটনার দায় বিএনপি নেতারা এড়াতে পারে না।’
এদিকে দুই পক্ষের তৎপরতায় সৃষ্ট পরিস্থিতি সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের পথে অন্তরায় হয়ে দাঁড়াবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক সাব্বির আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যে পরিস্থিতি এখন তৈরি হয়েছে, সামনেও একই পরিস্থিতি অব্যাহত থাকবে মনে হচ্ছে। এর ফলে যে সুষ্ঠু নির্বাচনের কথা বলা হচ্ছে, সার্বিক পরিস্থিতি সেই নির্বাচনের অনুকূলে যাবে না। এককথায় সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ বিঘ্নিত হবে।’
সরকার পতনের এক দফা দাবিতে বিরোধী দলগুলোর চূড়ান্ত আন্দোলন দমনে কঠোর অবস্থান নিয়েছে সরকার। সর্বোচ্চ শক্তি দিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। দেশব্যাপী চলছে ব্যাপক ধরপাকড়। ছাড় পাচ্ছেন না বিএনপির শীর্ষ নেতারাও। তবে সরকারের দমন-পীড়ন উপেক্ষা করে লক্ষ্য অর্জনে অনড় বিরোধীরা। হরতালের পর এবার অবরোধের মতো কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি।
সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় সরকারের এক দফা আন্দোলনের চূড়ান্ত দফা শুরুর ঘোষণা দিতে ২৮ অক্টোবর ঢাকায় মহাসমাবেশের আয়োজন করে বিএনপি। কিন্তু প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলাসহ কিছু সংঘর্ষের জেরে সেই সমাবেশ পণ্ড করে দেয় পুলিশ। এ ঘটনার প্রতিবাদে গতকাল রোববার সারা দেশে সকাল-সন্ধ্যা হরতাল পালন করেছে বিএনপি। দিনব্যাপী হরতালের পর নতুন কর্মসূচি হিসেবে আগামীকাল মঙ্গলবার থেকে সারা দেশে সড়ক, রেলপথ ও নৌপথে তিন দিনের সর্বাত্মক অবরোধ পালনের ঘোষণা দিয়েছে দলটি। গতকাল রোববার সন্ধ্যায় ভার্চুয়াল মাধ্যমে এক সংবাদ সম্মেলনে এই কর্মসূচির ঘোষণা দেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
সাংবাদ সম্মেলনে রিজভী বলেন, ‘মানুষের ঢল দেখে সরকার দিশেহারা হয়ে গেছে। যখন আমাদের সমাবেশ চূড়ান্ত পর্যায়ে, তখন আক্রমণ করা হয়েছে। আক্রমণ করে দোষ চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে এসব করে কোনো লাভ হবে না। সরকারের দমন-পীড়ন চলমান আন্দোলনে কোনো বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারবে না। উল্টো নেতা-কর্মীরা ক্ষোভে অন্যায়ের বিরুদ্ধে আরও ফুঁসে উঠবে। রাজপথে জনগণের উপস্থিতি আরও বাড়বে।’
এদিকে বিরোধীদের আন্দোলন দমনে কঠোর অবস্থানে চলে গেছে সরকার। হরতাল চলাকালে গতকাল সকালে গুলশানের বাড়ি থেকে আটক করা হয় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় প্রধান বিচারপতির বাসভবনে ভাঙচুরের ঘটনায় এক মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাঁকে আদালতে তোলা হয়। রাতে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠান।
এ ছাড়া গতকাল ভোর থেকেই দলটির সক্রিয় ছয়জন নেতার ঢাকার বাড়ি ঘিরে রাখেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এদিন একে একে বাসা ঘিরে আটকের চেষ্টা করা হয় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আহ্বায়ক আব্দুস সালাম, ঢাকা মহানগর উত্তরের সদস্যসচিব আমিনুল হক, যুবদলের সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু ও বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ইশরাক হোসেনকে। ইশরাকের বাসায় তাঁকে না পেয়ে তাঁর ছোট ভাই ইশফাক হোসেন ও গাড়িচালক রাজিবকে বাসা থেকে তুলে নেয় পুলিশ। পরে ইশফাককে ছয় দিনের রিমান্ডে পাঠিয়েছেন আদালত।
এদিকে শনিবারের সহিংসতার ঘটনায় পুলিশ ২৮টি মামলা করেছে। এসব মামলায় বিএনপির বিপুলসংখ্যক নেতাসহ অজ্ঞাতনামা বহু মানুষকে আসামি করা হয়েছে। ঢাকাসহ সারা দেশে বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা থেকে বিএনপির ১ হাজার ৪৮০ জন নেতা-কর্মীকে আটক করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। তাঁদের মধ্যে শুধু রাজধানীতেই গ্রেপ্তার হয়েছে প্রায় ৭০০ জন।
ঢাকার বাইরে সর্বোচ্চসংখ্যক আটক ও গ্রেপ্তার আছে রাজশাহী জেলায়, ১২৭ জন। এ ছাড়া সিরাজগঞ্জে ৭০, নোয়াখালীতে ৮৪, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৭০ এবং যশোরে ৫০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তবে বিএনপি নেতা রিজভীর দাবি, মহাসমাবেশ ও হরতালকে ঘিরে গত দুই দিনে অন্তত ৯৬০ জন নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, মামলা হয়েছে ২০টি। এ সময় বিভিন্ন হামলায় ৩ হাজারের অধিক নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন এবং দলের তিনজন নেতা-কর্মীর মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া গত পাঁচ দিনে ২ হাজার ৬৪০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং মামলা হয়েছে ৪৫টি।
২৮ অক্টোবরের সংঘর্ষের জন্য বিএনপিকে দায়ী করে দলটির উদ্দেশে কঠোর বার্তা দিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান। পুলিশ হত্যাকাণ্ড, প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা, পুলিশ হাসপাতালে হামলা ও ভাঙচুর ছাড়াও বিভিন্ন যানবাহনে আগুন দেওয়ার ঘটনায় আলাদা মামলা হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। গতকাল রোববার দুপুরে নিজ দপ্তরে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘সভা চলাকালীন হামলা চালানো হয়েছে। হামলাকারীদের ফুটেজ দেখে চিহ্নিত করা হচ্ছে। পুলিশ হত্যাকাণ্ড, প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলাসহ বিভিন্ন সহিংস ঘটনার দায় বিএনপি নেতারা এড়াতে পারে না।’
এদিকে দুই পক্ষের তৎপরতায় সৃষ্ট পরিস্থিতি সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের পথে অন্তরায় হয়ে দাঁড়াবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক সাব্বির আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যে পরিস্থিতি এখন তৈরি হয়েছে, সামনেও একই পরিস্থিতি অব্যাহত থাকবে মনে হচ্ছে। এর ফলে যে সুষ্ঠু নির্বাচনের কথা বলা হচ্ছে, সার্বিক পরিস্থিতি সেই নির্বাচনের অনুকূলে যাবে না। এককথায় সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ বিঘ্নিত হবে।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে