আনোয়ার হোসেন শামীম, গাইবান্ধা
পুরো গাইবান্ধা জেলাকেই একসময় জাতীয় পার্টির (জাপা) দুর্গ বলা হতো। সময় যত গড়িয়েছে, রাজনীতির মাঠে দলটির জনপ্রিয়তা তত কমেছে। দলীয় সিদ্ধান্তের জাঁতাকলে পড়েছেন অনেক নেতা-কর্মী। তবে গাইবান্ধা-২ (সদর) আসনে জাতীয় নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগের সঙ্গে মহাজোটের তরিতে উঠে বারবার পার পেয়ে যাচ্ছে জাপা। এবার সেই সুযোগ হাতছাড়া হওয়ার শঙ্কা দেখা দিয়েছে। আগামী নির্বাচনে নতুন নেতৃত্ব চাইছেন আওয়ামী লীগের তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা। আর বিএনপি এখনো নির্দলীয় সরকারের দাবিতেই রয়ে গেছে।
আওয়ামী লীগের কবজায় থাকা এই আসনের বর্তমান এমপি মাহাবুব আরা বেগম গিনি জাতীয় সংসদের হুইপ। গাইবান্ধার ইতিহাসে তিনিই প্রথম নারী, যিনি সরাসরি জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন। নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি মহাজোট প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে সর্বাধিক ১ লাখ ৬৬ হাজার ৭২৬ ভোট পেয়ে এমপি হন। দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিজয় ছিনিয়ে আনা খুবই সহজ ছিল তাঁর জন্য। একাদশ জাতীয় নির্বাচনেও মহাজোটের একক প্রার্থী ছিলেন গিনি। হয়েছিলেন এমপি।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে জনগণের সঙ্গে সম্পৃক্ততা তৈরি করতে এখন থেকেই মাঠে মাহাবুব আরা বেগম গিনি। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তিনি নৌকা মার্কায় ভোট চাইছেন।
সঙ্গে বর্তমান সরকারের বিভিন্ন উন্নয়নের কথা তুলে ধরে বক্তব্যও দিচ্ছেন। তবে আওয়ামী লীগের স্থানীয় অনেক নেতা-কর্মীও প্রস্তুতি নিচ্ছেন, রয়েছেন মাঠে। মনোনয়ন পেতে কাজ করছেন সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, উপজেলা কমিটির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও বাংলাদেশের প্রথম স্পিকার শাহ আব্দুল হামিদের নাতি শাহ সারোয়ার কবির। এ ছাড়া আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন চাইতে পারেন জেলা কমিটির সাবেক সভাপতি সৈয়দ শামস-উল আলম হীরু, সহসভাপতি ফরহাদ আব্দুল্লাহ হারুন বাবলু, সাধারণ সম্পাদক মোজাম্মেল হক মণ্ডল ও আমিনুর জামান রিংকু।
বিএনপি থেকে আলোচনায় আছেন কেন্দ্রীয় কমিটির গ্রামবিষয়ক সম্পাদক আনিসুজ্জামান খান বাবু, সদর উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুল আউয়াল আরজু, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুন্নবী টিটুল, জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মঞ্জুর মোর্শেদ বাবু, সাবেক জেলা বিএনপির সভাপতি শেখ সামাদ আজাদ, প্রয়াত জেলা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি খন্দকার আহাদ আহম্মেদের স্ত্রী শীলা ইসলামসহ আরও অনেকে। জাপার প্রেসিডিয়াম সদস্য ও জেলা সভাপতি আব্দুর রশিদ সরকার এবং জেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির আব্দুল করিম সরকার মনোনয়ন চাইতে পারেন।
আওয়ামী লীগ থেকে সবচেয়ে বেশি আলোচনায় আছেন শাহ সারোয়ার কবির। নির্বাচনী ভাবনা জানতে চাওয়া হলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সব সময় জনগণের জন্যই কাজ করছি। আশা করছি নেত্রী আগামী নির্বাচনে আমাকে দলীয় মনোনয়ন দেবেন।’
আগামী নির্বাচনে নতুন মুখের প্রত্যাশা করছেন আওয়ামী লীগের বেশির ভাগ নেতা-কর্মী। তাঁরা মনে করেন, আসনটি নৌকার আসনই থাকবে। তবে এ ক্ষেত্রে নতুন কাউকে দলীয় মনোনয়ন দেওয়া প্রয়োজন। গত নির্বাচন দুটিতে যতটা সহজে নির্বাচিত হওয়া গেছে, এবারে আলাদা হবে বলে তাঁদের ধারণা। আবার, আরেক দল মনে করছে, মাহাবুব আরা বেগম গিনির কোনো বিকল্প নেই।
সৈয়দ শামস-উল আলম হীরু ছাত্রজীবন থেকে ছাত্রলীগের সঙ্গে জড়িত। তিনি মহকুমা ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলেন। ১৯৭১ সালে স্থানীয় পাবলিক লাইব্রেরি ময়দানে তিনি পাকিস্তানি পতাকা পুড়িয়ে বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করেন। মহান মুক্তিযুদ্ধে তিনি সক্রিয়ভাবে অংশ নেন। দেশের উন্নয়নে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কাজ করে যেতে চান হীরু।
তৃণমূল পর্যায়ে নেতা-কর্মীদের সঙ্গে গভীর সম্পর্ক রয়েছে আবু বকর সিদ্দিকের। তিনি বলেন, দীর্ঘদিনের কর্মকাণ্ডের মূল্যায়ন করে তাঁকে মনোনয়ন দেওয়া হলে তিনি এলাকার উন্নয়নে কাজ করবেন।
বিএনপির মঞ্জুর মোর্শেদ বাবু বলেন, ‘আমরা নির্বাচন নিয়ে ভাবছি না। আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাব না। আমরা মানুষের ভোট ও ভাতের অধিকার নিশ্চিতের জন্য লড়াই সংগ্রাম চালিয়ে যাব।’ আব্দুল আউয়াল আরজু বলেন, ‘আমি ছাত্রদলের প্রতিষ্ঠাকালীন থেকে জাতীয়তাবাদী দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত। সদর আসনে মনোনয়নপ্রত্যাশী হিসেবে ইউনিয়ন ও পৌরসভায় রাতদিন সাংগঠনিক কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছি। সঙ্গে নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে সরকারকে বাধ্য করতে বিএনপির সব কর্মসূচিতে দলীয় নেতা-কর্মী নিয়ে কাজ করছি।’
তবে শহর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক বিষ্ণু কুমার দাস দাবি করছেন, গত নির্বাচনে এই আসনে ভুল করেছে বিএনপি। এতে দলের অনেক ক্ষতি হয়েছে। তিনি আশা করেন, দল আগামীতে আর ভুল করবেন না।
মহাজোটের শরিক ও সংসদে বিরোধী দল জাপা চেয়ে আছে জি এম কাদের আর রওশন এরশাদের দিকে। তাঁরা যেদিকে যাবেন, সেদিকে ভিড়বেন দলটির তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা।
আব্দুর রশিদ সরকার বলেন, ‘সাধারণ জনগণ বর্তমান এমপিকে আর দেখতে চায় না। দল বা মহাজোট থেকে আমাকে মনোনয়ন দিলে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হব।’
পুরো গাইবান্ধা জেলাকেই একসময় জাতীয় পার্টির (জাপা) দুর্গ বলা হতো। সময় যত গড়িয়েছে, রাজনীতির মাঠে দলটির জনপ্রিয়তা তত কমেছে। দলীয় সিদ্ধান্তের জাঁতাকলে পড়েছেন অনেক নেতা-কর্মী। তবে গাইবান্ধা-২ (সদর) আসনে জাতীয় নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগের সঙ্গে মহাজোটের তরিতে উঠে বারবার পার পেয়ে যাচ্ছে জাপা। এবার সেই সুযোগ হাতছাড়া হওয়ার শঙ্কা দেখা দিয়েছে। আগামী নির্বাচনে নতুন নেতৃত্ব চাইছেন আওয়ামী লীগের তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা। আর বিএনপি এখনো নির্দলীয় সরকারের দাবিতেই রয়ে গেছে।
আওয়ামী লীগের কবজায় থাকা এই আসনের বর্তমান এমপি মাহাবুব আরা বেগম গিনি জাতীয় সংসদের হুইপ। গাইবান্ধার ইতিহাসে তিনিই প্রথম নারী, যিনি সরাসরি জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন। নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি মহাজোট প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে সর্বাধিক ১ লাখ ৬৬ হাজার ৭২৬ ভোট পেয়ে এমপি হন। দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিজয় ছিনিয়ে আনা খুবই সহজ ছিল তাঁর জন্য। একাদশ জাতীয় নির্বাচনেও মহাজোটের একক প্রার্থী ছিলেন গিনি। হয়েছিলেন এমপি।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে জনগণের সঙ্গে সম্পৃক্ততা তৈরি করতে এখন থেকেই মাঠে মাহাবুব আরা বেগম গিনি। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তিনি নৌকা মার্কায় ভোট চাইছেন।
সঙ্গে বর্তমান সরকারের বিভিন্ন উন্নয়নের কথা তুলে ধরে বক্তব্যও দিচ্ছেন। তবে আওয়ামী লীগের স্থানীয় অনেক নেতা-কর্মীও প্রস্তুতি নিচ্ছেন, রয়েছেন মাঠে। মনোনয়ন পেতে কাজ করছেন সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, উপজেলা কমিটির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও বাংলাদেশের প্রথম স্পিকার শাহ আব্দুল হামিদের নাতি শাহ সারোয়ার কবির। এ ছাড়া আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন চাইতে পারেন জেলা কমিটির সাবেক সভাপতি সৈয়দ শামস-উল আলম হীরু, সহসভাপতি ফরহাদ আব্দুল্লাহ হারুন বাবলু, সাধারণ সম্পাদক মোজাম্মেল হক মণ্ডল ও আমিনুর জামান রিংকু।
বিএনপি থেকে আলোচনায় আছেন কেন্দ্রীয় কমিটির গ্রামবিষয়ক সম্পাদক আনিসুজ্জামান খান বাবু, সদর উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুল আউয়াল আরজু, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুন্নবী টিটুল, জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মঞ্জুর মোর্শেদ বাবু, সাবেক জেলা বিএনপির সভাপতি শেখ সামাদ আজাদ, প্রয়াত জেলা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি খন্দকার আহাদ আহম্মেদের স্ত্রী শীলা ইসলামসহ আরও অনেকে। জাপার প্রেসিডিয়াম সদস্য ও জেলা সভাপতি আব্দুর রশিদ সরকার এবং জেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির আব্দুল করিম সরকার মনোনয়ন চাইতে পারেন।
আওয়ামী লীগ থেকে সবচেয়ে বেশি আলোচনায় আছেন শাহ সারোয়ার কবির। নির্বাচনী ভাবনা জানতে চাওয়া হলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সব সময় জনগণের জন্যই কাজ করছি। আশা করছি নেত্রী আগামী নির্বাচনে আমাকে দলীয় মনোনয়ন দেবেন।’
আগামী নির্বাচনে নতুন মুখের প্রত্যাশা করছেন আওয়ামী লীগের বেশির ভাগ নেতা-কর্মী। তাঁরা মনে করেন, আসনটি নৌকার আসনই থাকবে। তবে এ ক্ষেত্রে নতুন কাউকে দলীয় মনোনয়ন দেওয়া প্রয়োজন। গত নির্বাচন দুটিতে যতটা সহজে নির্বাচিত হওয়া গেছে, এবারে আলাদা হবে বলে তাঁদের ধারণা। আবার, আরেক দল মনে করছে, মাহাবুব আরা বেগম গিনির কোনো বিকল্প নেই।
সৈয়দ শামস-উল আলম হীরু ছাত্রজীবন থেকে ছাত্রলীগের সঙ্গে জড়িত। তিনি মহকুমা ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলেন। ১৯৭১ সালে স্থানীয় পাবলিক লাইব্রেরি ময়দানে তিনি পাকিস্তানি পতাকা পুড়িয়ে বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করেন। মহান মুক্তিযুদ্ধে তিনি সক্রিয়ভাবে অংশ নেন। দেশের উন্নয়নে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কাজ করে যেতে চান হীরু।
তৃণমূল পর্যায়ে নেতা-কর্মীদের সঙ্গে গভীর সম্পর্ক রয়েছে আবু বকর সিদ্দিকের। তিনি বলেন, দীর্ঘদিনের কর্মকাণ্ডের মূল্যায়ন করে তাঁকে মনোনয়ন দেওয়া হলে তিনি এলাকার উন্নয়নে কাজ করবেন।
বিএনপির মঞ্জুর মোর্শেদ বাবু বলেন, ‘আমরা নির্বাচন নিয়ে ভাবছি না। আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাব না। আমরা মানুষের ভোট ও ভাতের অধিকার নিশ্চিতের জন্য লড়াই সংগ্রাম চালিয়ে যাব।’ আব্দুল আউয়াল আরজু বলেন, ‘আমি ছাত্রদলের প্রতিষ্ঠাকালীন থেকে জাতীয়তাবাদী দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত। সদর আসনে মনোনয়নপ্রত্যাশী হিসেবে ইউনিয়ন ও পৌরসভায় রাতদিন সাংগঠনিক কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছি। সঙ্গে নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে সরকারকে বাধ্য করতে বিএনপির সব কর্মসূচিতে দলীয় নেতা-কর্মী নিয়ে কাজ করছি।’
তবে শহর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক বিষ্ণু কুমার দাস দাবি করছেন, গত নির্বাচনে এই আসনে ভুল করেছে বিএনপি। এতে দলের অনেক ক্ষতি হয়েছে। তিনি আশা করেন, দল আগামীতে আর ভুল করবেন না।
মহাজোটের শরিক ও সংসদে বিরোধী দল জাপা চেয়ে আছে জি এম কাদের আর রওশন এরশাদের দিকে। তাঁরা যেদিকে যাবেন, সেদিকে ভিড়বেন দলটির তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা।
আব্দুর রশিদ সরকার বলেন, ‘সাধারণ জনগণ বর্তমান এমপিকে আর দেখতে চায় না। দল বা মহাজোট থেকে আমাকে মনোনয়ন দিলে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হব।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ দিন আগে