শিবালয় ও হরিরামপুর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
মা-ইলিশ রক্ষায় ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষে গত সোমবার মধ্য রাত থেকে নদীতে ফিরেছেন জেলেরা। তবে মানিকগঞ্জের শিবালয় ও হরিরামপুরে পদ্মা ও যমুনায় মিলছে না কাঙ্ক্ষিত ইলিশ। নদীতে ইলিশ কম পাওয়ায় দামও বেশি। তাই জেলেদের মতো ক্রেতারাও হতাশ।
গতকাল মঙ্গলবার শিবালয়ের পদ্মা-যমুনার কূল ঘুরে দেখা গেছে, ইলিশ শিকারিদের ইঞ্জিনচালিত শত শত ডিঙি নৌকা। জেলেরা সাধারণ জালের পাশাপাশি নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল ব্যবহার করছেন। প্রতিটি নৌকায় রয়েছে ককশিটের তৈরি মাছ রাখার বাক্স। তবে মাছ ধরার বহরে প্রকৃত জেলের চেয়ে মৌসুমি জেলের সংখ্যাই বেশি।
যমুনাপাড়ে কথা হয় জেলে নিখিল চন্দ্র মালোর সঙ্গে। তিনি বলেন, শৌখিন ও মৌসুমি জেলেদের ভিড়ে প্রকৃত জেলেরা মাছ শিকারে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত হচ্ছেন। মৌসুমি জেলেদের ব্যবহৃত অবৈধ কারেন্ট জালে নদী সয়লাব হয়ে পড়েছে। নিষেধাজ্ঞার সময় চোরা শিকারিরা কারেন্ট জাল দিয়ে প্রতি রাতে শত শত মণ ইলিশ ধরেছেন। যার ফলে নিষেধাজ্ঞার পর নদীতে তেমন মাছ মিলছে না।
এদিকে গতকাল সকালে আরিচা মৎস্য আড়ত ঘুরে দেখা গেছে, নিষেধাজ্ঞা শেষে আড়তে ওঠা ইলিশের চেয়ে ক্রেতার সংখ্যা ছিল বেশ লক্ষণীয়। এক কেজি ওজনের বেশি প্রতি কেজি ইলিশের দাম হাঁকা হচ্ছে ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকা। আর এক কেজির নিচে প্রকারভেদে প্রতি কেজি ইলিশ বিক্রি হয়েছে ৬০০ থেকে ১ হাজার টাকা দরে।
একই চিত্র জেলার হরিরামপুরের পদ্মা নদীতেও। উপজেলার আন্ধারমানিক আড়ত ও বাহাদুরপুর ঘাটে অস্থায়ী |ইলিশের হাটে গিয়ে দেখা গেছে ইলিশের আকাল।
ছিদ্দিক নামে এক জেলে বলেন, ‘২২ দিন পর বড় আশা নিয়ে চারজন নদীতে গিয়েছিলাম। কিন্তু যেমন আশা করেছি, তার ধারে কাছে যাওয়ার চিন্তাও করতে পারিনি। স্বাভাবিকভাবে ইলিশ থাকলে কম করে হলেও ৭-৮ হাজার টাকা রোজগার হইতো।’
বাবলু নামে এক আড়তদার বলেন, ‘এ সময় পদ্মা-যমুনায় অনেক ইলিশ পাওয়ার কথা। কিন্তু আজ (মঙ্গলবার) বাজারে ইলিশের আকাল পড়েছে। তাই দাম বেশি।’
চালা ইউনিয়নের চালা গ্রামের আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘অনেক আশা নিয়ে বাহাদুরপুর ট্রলারঘাটে ইলিশ কিনতে গিয়েছিলাম। ৬০০-৭০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ এক হাজার করে চাচ্ছে। ১ কেজির ইলিশ ১২০০-১৩০০ করে চাচ্ছে। না কিনে চলে আসতে হলো।’
হরিরামপুর উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. সাইফুর রহমান বলেন, নিষেধাজ্ঞা চলাকালে মৎস্য শিকারিদের কার্ডের চাল দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া মা-ইলিশ রক্ষায় অভিযান চালানো হয়েছে।
মা-ইলিশ রক্ষায় ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষে গত সোমবার মধ্য রাত থেকে নদীতে ফিরেছেন জেলেরা। তবে মানিকগঞ্জের শিবালয় ও হরিরামপুরে পদ্মা ও যমুনায় মিলছে না কাঙ্ক্ষিত ইলিশ। নদীতে ইলিশ কম পাওয়ায় দামও বেশি। তাই জেলেদের মতো ক্রেতারাও হতাশ।
গতকাল মঙ্গলবার শিবালয়ের পদ্মা-যমুনার কূল ঘুরে দেখা গেছে, ইলিশ শিকারিদের ইঞ্জিনচালিত শত শত ডিঙি নৌকা। জেলেরা সাধারণ জালের পাশাপাশি নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল ব্যবহার করছেন। প্রতিটি নৌকায় রয়েছে ককশিটের তৈরি মাছ রাখার বাক্স। তবে মাছ ধরার বহরে প্রকৃত জেলের চেয়ে মৌসুমি জেলের সংখ্যাই বেশি।
যমুনাপাড়ে কথা হয় জেলে নিখিল চন্দ্র মালোর সঙ্গে। তিনি বলেন, শৌখিন ও মৌসুমি জেলেদের ভিড়ে প্রকৃত জেলেরা মাছ শিকারে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত হচ্ছেন। মৌসুমি জেলেদের ব্যবহৃত অবৈধ কারেন্ট জালে নদী সয়লাব হয়ে পড়েছে। নিষেধাজ্ঞার সময় চোরা শিকারিরা কারেন্ট জাল দিয়ে প্রতি রাতে শত শত মণ ইলিশ ধরেছেন। যার ফলে নিষেধাজ্ঞার পর নদীতে তেমন মাছ মিলছে না।
এদিকে গতকাল সকালে আরিচা মৎস্য আড়ত ঘুরে দেখা গেছে, নিষেধাজ্ঞা শেষে আড়তে ওঠা ইলিশের চেয়ে ক্রেতার সংখ্যা ছিল বেশ লক্ষণীয়। এক কেজি ওজনের বেশি প্রতি কেজি ইলিশের দাম হাঁকা হচ্ছে ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকা। আর এক কেজির নিচে প্রকারভেদে প্রতি কেজি ইলিশ বিক্রি হয়েছে ৬০০ থেকে ১ হাজার টাকা দরে।
একই চিত্র জেলার হরিরামপুরের পদ্মা নদীতেও। উপজেলার আন্ধারমানিক আড়ত ও বাহাদুরপুর ঘাটে অস্থায়ী |ইলিশের হাটে গিয়ে দেখা গেছে ইলিশের আকাল।
ছিদ্দিক নামে এক জেলে বলেন, ‘২২ দিন পর বড় আশা নিয়ে চারজন নদীতে গিয়েছিলাম। কিন্তু যেমন আশা করেছি, তার ধারে কাছে যাওয়ার চিন্তাও করতে পারিনি। স্বাভাবিকভাবে ইলিশ থাকলে কম করে হলেও ৭-৮ হাজার টাকা রোজগার হইতো।’
বাবলু নামে এক আড়তদার বলেন, ‘এ সময় পদ্মা-যমুনায় অনেক ইলিশ পাওয়ার কথা। কিন্তু আজ (মঙ্গলবার) বাজারে ইলিশের আকাল পড়েছে। তাই দাম বেশি।’
চালা ইউনিয়নের চালা গ্রামের আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘অনেক আশা নিয়ে বাহাদুরপুর ট্রলারঘাটে ইলিশ কিনতে গিয়েছিলাম। ৬০০-৭০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ এক হাজার করে চাচ্ছে। ১ কেজির ইলিশ ১২০০-১৩০০ করে চাচ্ছে। না কিনে চলে আসতে হলো।’
হরিরামপুর উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. সাইফুর রহমান বলেন, নিষেধাজ্ঞা চলাকালে মৎস্য শিকারিদের কার্ডের চাল দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া মা-ইলিশ রক্ষায় অভিযান চালানো হয়েছে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ দিন আগে