ফরিদ খান মিন্টু, শরণখোলা (বাগেরহাট)
পূর্ব সুন্দরবনের শরণখোলা রেঞ্জে রয়েছে মহিষের অবাধ বিচরণ। মহিষে গাছপালা সাবাড় করায় ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বনায়ন ও নতুন গজিয়ে ওঠা গাছ। সম্প্রতি সুন্দরবনে মহিষ বিচরণের অভয়ারণ্যে পরিণত হয়েছে পূর্ব সুন্দরবনের শরণখোলা রেঞ্জ ও চাঁদপাই রেঞ্জের ধানসাগর স্টেশন এলাকা। সংরক্ষিত বনে বছরজুড়ে শত শত মহিষ বিচরণের ফলে হুমকির মুখে রয়েছে বনের জীববৈচিত্র্য।
অর্ধসহস্রাধিক মহিষ সারা বছর দাপিয়ে বেড়াচ্ছে রেঞ্জের বগি, সুপতি ও ধানসাগর স্টেশন। এতে বন্য প্রাণীদের আবাসস্থল যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, তেমনি বিভিন্ন প্রজাতির চারা গাছ পায়ে পিষে ও খেয়ে বন ধ্বংস করছে মহিষগুলো।
প্রত্যক্ষদর্শী ও নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা যায়, বগি ফরেস্ট স্টেশনের অধীন ডুমুরিয়া ও চরখালী ফরেস্ট টহল ফাঁড়ির বনরক্ষীদের ম্যানেজ করে শরণখোলার সাউথখালী ইউনিয়নের বগি, চালিতাবুনিয়া, তেরাবাকা, সোনাতলা, দক্ষিণ রাজাপুর ও উত্তর রাজাপুর; পিরোজপুর জেলার মঠবাড়িয়া উপজেলার সাপলেজা, নলী ও আমড়াগাছিয়া এবং বরগুনার পাথরঘাটা, চরদুয়ানী, কাঠালতলীসহ আশপাশের অন্যান্য এলাকার বাসিন্দারা তাঁদের পালিত শত শত মহিষ ঘাস খাওয়ানোর জন্য সুন্দরবনের ডুমুরিয়া, চরখালী, শাপলা, ভোলা ক্যাম্প, নাংলী ও ধানসাগর দাসের ভারানী বনে ছেড়ে দিয়ে যান। বন বিভাগের সহায়তা ছাড়া বনে মহিষের থাকা সম্ভব নয়। তাদের সহায়তা নিয়েই মহিষ মালিকেরা বনে মহিষ পালনের সুযোগ পাচ্ছে বলে জানান স্থানীয় বাসিন্দারা।
মহিষগুলো বনের মধ্যে মাসের পর মাস চড়ে বেড়ায়। বনে গজিয়ে ওঠা চারা গাছসহ অন্যান্য গাছপালা খেয়ে এবং মাড়িয়ে সাবাড় করে। এতে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে নতুন বনায়ন ও নতুন বেড়ে ওঠা গাছ। বর্তমানে দুই শতাধিক মহিষ ডুমুরিয়া থেকে চরখালী হয়ে শাপলা টহল ফাঁড়ি পর্যন্ত বিচরণ করছে বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন জানান, বনে মহিষ চরানোর জন্য টহল ফাঁড়ির বনরক্ষীদের মাসিক চুক্তিতে টাকা দিতে হয়। মহিষের মালিকেরা সম্মিলিতভাবে নিয়মিত টাকা পরিশোধ করেন।
কমিউনিটি পেট্রোলিং গ্রুপ (সিপিজি) লিডার খলিল জমাদ্দার বলেন, তাঁরা বন বিভাগের সঙ্গে বনের বাইরে নিয়মিত পাহারা দিচ্ছেন। তার পরও মহিষগুলো কোনো অদৃশ্য কারণে বনের ভেতর বিচরণ করছে। বন বিভাগ মহিষের মালিকদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিলে বনে মহিষ ঢোকা বন্ধ হতো।
বগি বনসংলগ্ন গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা রুস্তম আলী খান জানান, ’৭১ সালে মুক্তিযোদ্ধাদের আশ্রয়স্থল ছিল সুন্দরবন। বিভিন্ন সময় সুন্দরবনের জন্য বন্যা থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। আর এভাবে বনে মহিষ বিচরণ করলে নতুন করে চারাগাছ গজানোর সম্ভাবনা নেই। অচিরেই বন ধ্বংস হয়ে যাবে। তাই শিগগিরই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া উচিত বলে মনে করেন তিনি।
শরণখোলা সহব্যবস্থাপনা সংগঠনের (সিএমসি) সহসভাপতি এম অদুদ আকন বলেন, তাঁরা বহুবার সুন্দরবনে মহিষ বিচরণ নিয়ে আলোচনা করেছেন। মহিষের মালিকদের সতর্ক করা হয়েছে। কেন যেন কোনো কথাই কাজে লাগে না। এঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া উচিত বলে মনে করেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, ম্যানগ্রোভ বনের প্রধান প্রাণী বাঘ, হরিণ, কুমির ও শূকর হলেও সেখানে যত্রতত্র এখন দেখা মিলছে মহিষের। এতে সুন্দরবনের ভাবমূর্তি সংকটের মুখে রয়েছে।
বন্য প্রাণী বিশেষজ্ঞ ডা. মো. তফাজ্জেল হোসেন জানান, মহিষের মাধ্যমে সুন্দরবনের প্রাণীকুলের মধ্যে ভয়াবহ অ্যানথ্রাক্স বা তড়কা রোগ ছড়িয়ে পড়তে পারে, যা বৃহত্তর এ বনকে চরম হুমকির মুখে ঠেলে দিতে পারে।
সুন্দরবন পূর্ব বন বিভাগের শরণখোলা রেঞ্জের বগি স্টেশন কর্মকর্তা মো. সাদিক মাহমুদ জানান, কিছু মহিষ মালিক কৌশলে সুন্দরবনের মধ্যে মহিষ ছেড়ে দেন। তাঁরা অনেক মহিষ মালিকের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। গত এক মাসে তিনি নিজে বাদী হয়ে একটি ও চরখালী টহল ফাঁড়ির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বাদী হয়ে দুটি মামলা করেছেন। মহিষ ধরে খোঁয়াড়ে দিয়েছেন। কিন্তু তাতে কাজ হচ্ছে না। আর মহিষ অত্যন্ত দুরন্ত শক্তিশালী হওয়ায় এগুলোকে সহজে ধরা যায় না। মহিষ নিলামের ব্যবস্থা থাকলে তাঁদের জন্য ভালো হতো। ভয়ে মালিকেরা বন থেকে মহিষ সরিয়ে নিতেন।
কিছুদিন আগে বগি গ্রামের ছালাম চৌকিদারের একটি মহিষ বন থেকে হারিয়ে যাওয়াকে কেন্দ্র করে এ ভয়াবহ চিত্র উঠে আসে। সালাম চৌকিদারের বনে ছেড়ে দেওয়া মহিষের মধ্যে একটি হারিয়ে গেলে খোঁজার জন্য একই গ্রামের আব্দুর রহমানসহ আরও তিন-চারজন লোক কিছুদিন আগে দুপুরে ডুমুরিয়ার বনে ঢোকেন। মহিষ খোঁজার একপর্যায়ে আব্দুর রহমান সুন্দরবনের মধ্যে হারিয়ে যান। নিখোঁজের পরের দিন সকালে জেলেরা সুন্দরবন থেকে তাঁকে উদ্ধার করে বাড়ি পৌঁছে দেন।
পূর্ব সুন্দরবনের শরণখোলা রেঞ্জে রয়েছে মহিষের অবাধ বিচরণ। মহিষে গাছপালা সাবাড় করায় ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বনায়ন ও নতুন গজিয়ে ওঠা গাছ। সম্প্রতি সুন্দরবনে মহিষ বিচরণের অভয়ারণ্যে পরিণত হয়েছে পূর্ব সুন্দরবনের শরণখোলা রেঞ্জ ও চাঁদপাই রেঞ্জের ধানসাগর স্টেশন এলাকা। সংরক্ষিত বনে বছরজুড়ে শত শত মহিষ বিচরণের ফলে হুমকির মুখে রয়েছে বনের জীববৈচিত্র্য।
অর্ধসহস্রাধিক মহিষ সারা বছর দাপিয়ে বেড়াচ্ছে রেঞ্জের বগি, সুপতি ও ধানসাগর স্টেশন। এতে বন্য প্রাণীদের আবাসস্থল যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, তেমনি বিভিন্ন প্রজাতির চারা গাছ পায়ে পিষে ও খেয়ে বন ধ্বংস করছে মহিষগুলো।
প্রত্যক্ষদর্শী ও নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা যায়, বগি ফরেস্ট স্টেশনের অধীন ডুমুরিয়া ও চরখালী ফরেস্ট টহল ফাঁড়ির বনরক্ষীদের ম্যানেজ করে শরণখোলার সাউথখালী ইউনিয়নের বগি, চালিতাবুনিয়া, তেরাবাকা, সোনাতলা, দক্ষিণ রাজাপুর ও উত্তর রাজাপুর; পিরোজপুর জেলার মঠবাড়িয়া উপজেলার সাপলেজা, নলী ও আমড়াগাছিয়া এবং বরগুনার পাথরঘাটা, চরদুয়ানী, কাঠালতলীসহ আশপাশের অন্যান্য এলাকার বাসিন্দারা তাঁদের পালিত শত শত মহিষ ঘাস খাওয়ানোর জন্য সুন্দরবনের ডুমুরিয়া, চরখালী, শাপলা, ভোলা ক্যাম্প, নাংলী ও ধানসাগর দাসের ভারানী বনে ছেড়ে দিয়ে যান। বন বিভাগের সহায়তা ছাড়া বনে মহিষের থাকা সম্ভব নয়। তাদের সহায়তা নিয়েই মহিষ মালিকেরা বনে মহিষ পালনের সুযোগ পাচ্ছে বলে জানান স্থানীয় বাসিন্দারা।
মহিষগুলো বনের মধ্যে মাসের পর মাস চড়ে বেড়ায়। বনে গজিয়ে ওঠা চারা গাছসহ অন্যান্য গাছপালা খেয়ে এবং মাড়িয়ে সাবাড় করে। এতে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে নতুন বনায়ন ও নতুন বেড়ে ওঠা গাছ। বর্তমানে দুই শতাধিক মহিষ ডুমুরিয়া থেকে চরখালী হয়ে শাপলা টহল ফাঁড়ি পর্যন্ত বিচরণ করছে বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন জানান, বনে মহিষ চরানোর জন্য টহল ফাঁড়ির বনরক্ষীদের মাসিক চুক্তিতে টাকা দিতে হয়। মহিষের মালিকেরা সম্মিলিতভাবে নিয়মিত টাকা পরিশোধ করেন।
কমিউনিটি পেট্রোলিং গ্রুপ (সিপিজি) লিডার খলিল জমাদ্দার বলেন, তাঁরা বন বিভাগের সঙ্গে বনের বাইরে নিয়মিত পাহারা দিচ্ছেন। তার পরও মহিষগুলো কোনো অদৃশ্য কারণে বনের ভেতর বিচরণ করছে। বন বিভাগ মহিষের মালিকদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিলে বনে মহিষ ঢোকা বন্ধ হতো।
বগি বনসংলগ্ন গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা রুস্তম আলী খান জানান, ’৭১ সালে মুক্তিযোদ্ধাদের আশ্রয়স্থল ছিল সুন্দরবন। বিভিন্ন সময় সুন্দরবনের জন্য বন্যা থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। আর এভাবে বনে মহিষ বিচরণ করলে নতুন করে চারাগাছ গজানোর সম্ভাবনা নেই। অচিরেই বন ধ্বংস হয়ে যাবে। তাই শিগগিরই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া উচিত বলে মনে করেন তিনি।
শরণখোলা সহব্যবস্থাপনা সংগঠনের (সিএমসি) সহসভাপতি এম অদুদ আকন বলেন, তাঁরা বহুবার সুন্দরবনে মহিষ বিচরণ নিয়ে আলোচনা করেছেন। মহিষের মালিকদের সতর্ক করা হয়েছে। কেন যেন কোনো কথাই কাজে লাগে না। এঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া উচিত বলে মনে করেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, ম্যানগ্রোভ বনের প্রধান প্রাণী বাঘ, হরিণ, কুমির ও শূকর হলেও সেখানে যত্রতত্র এখন দেখা মিলছে মহিষের। এতে সুন্দরবনের ভাবমূর্তি সংকটের মুখে রয়েছে।
বন্য প্রাণী বিশেষজ্ঞ ডা. মো. তফাজ্জেল হোসেন জানান, মহিষের মাধ্যমে সুন্দরবনের প্রাণীকুলের মধ্যে ভয়াবহ অ্যানথ্রাক্স বা তড়কা রোগ ছড়িয়ে পড়তে পারে, যা বৃহত্তর এ বনকে চরম হুমকির মুখে ঠেলে দিতে পারে।
সুন্দরবন পূর্ব বন বিভাগের শরণখোলা রেঞ্জের বগি স্টেশন কর্মকর্তা মো. সাদিক মাহমুদ জানান, কিছু মহিষ মালিক কৌশলে সুন্দরবনের মধ্যে মহিষ ছেড়ে দেন। তাঁরা অনেক মহিষ মালিকের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। গত এক মাসে তিনি নিজে বাদী হয়ে একটি ও চরখালী টহল ফাঁড়ির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বাদী হয়ে দুটি মামলা করেছেন। মহিষ ধরে খোঁয়াড়ে দিয়েছেন। কিন্তু তাতে কাজ হচ্ছে না। আর মহিষ অত্যন্ত দুরন্ত শক্তিশালী হওয়ায় এগুলোকে সহজে ধরা যায় না। মহিষ নিলামের ব্যবস্থা থাকলে তাঁদের জন্য ভালো হতো। ভয়ে মালিকেরা বন থেকে মহিষ সরিয়ে নিতেন।
কিছুদিন আগে বগি গ্রামের ছালাম চৌকিদারের একটি মহিষ বন থেকে হারিয়ে যাওয়াকে কেন্দ্র করে এ ভয়াবহ চিত্র উঠে আসে। সালাম চৌকিদারের বনে ছেড়ে দেওয়া মহিষের মধ্যে একটি হারিয়ে গেলে খোঁজার জন্য একই গ্রামের আব্দুর রহমানসহ আরও তিন-চারজন লোক কিছুদিন আগে দুপুরে ডুমুরিয়ার বনে ঢোকেন। মহিষ খোঁজার একপর্যায়ে আব্দুর রহমান সুন্দরবনের মধ্যে হারিয়ে যান। নিখোঁজের পরের দিন সকালে জেলেরা সুন্দরবন থেকে তাঁকে উদ্ধার করে বাড়ি পৌঁছে দেন।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে