প্রিন্স রাসেল, ঢাকা
‘মিস্টার ডিপেন্ডেবল’ তকমা তো আর এমনি এমনি লাগেনি মুশফিকুর রহিমের গায়ে। দেড় দশকের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে এই মিডল অর্ডার ব্যাটার এত কিছু করেছেন যে, নামের সঙ্গে বিশেষণটা সক্রিয়ভাবে লেপ্টে গেছে। ক্যারিয়ারের পড়ন্ত বেলাতেও সেই ধারায় হাঁটছেন মুশি। এখনো বাংলাদেশের ব্যাটিং বিভাগের বড় ভরসা তিনি।
সাধারণত উদ্বোধনী জুটির ব্যর্থতায় উইকেটে মুশফিককে একটু আগেভাগে আসতে হয়। ইনিংস মেরামতের কাজটা খুব ভালো জানা তাঁর। মুশির ব্যাটে চড়ে বহু ম্যাচে প্রত্যাশিত স্কোর পেয়েছে বাংলাদেশ। কখনো কখনো প্রত্যাশার সীমা ছাড়িয়ে বহু দূর নিয়ে গেছেন দলকে। দীর্ঘ এই যাত্রায় মুশফিক পেয়েছেন অনেক সঙ্গী। এ কারণেই বাংলাদেশের সেরা যে ১০ জুটির পাঁচটিতেই জড়িয়ে আছে তাঁর নাম। টেস্ট সংস্করণ ও ওয়ানডে সংস্করণের পরিসংখ্যান সেটাই বলছে।
টি-টোয়েন্টিতে ছোট সংস্করণ হওয়ায় নিয়মিত বড় জুটি হওয়া একটু কঠিনই। ২০ ওভারের সংস্করণে একাই ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়ার উদাহরণ আছে ভূরি ভূরি। অন্য দুই সংস্করণে ভালো স্কোর পেতে বড় জুটির বিকল্প নেই। লাল বলের ক্রিকেটে দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় জুটি গড়ার অন্যতম কারিগর মুশফিক। ২০১৭ সালে ওয়েলিংটন টেস্টে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে পঞ্চম উইকেটে সাকিব আল হাসানকে নিয়ে গড়েন ৩৫৯ রানের মহাকাব্যিক জুটি।
টেস্টে বাংলাদেশের চতুর্থ, পঞ্চম, ষষ্ঠ ও অষ্টম উইকেটের সর্বোচ্চ জুটিতে আছে মুশফিকের নাম জড়িয়ে। বদল হয় শুধু তাঁর সঙ্গীর। এসব সঙ্গীকে উইকেটে মাটি কামড়ে পড়ে থাকতে উদ্বুদ্ধ করেন তিনি। যে কারণেই জুটি গড়ার কারিগর এই মিডল অর্ডার ব্যাটার। সর্বশেষ গত পরশু লিটন দাসের সঙ্গে তাঁর যুগলবন্দী নতুন করে আলোচনায় মুশফিক।
সব সময় চেষ্টা করি। কোনো সময় হয়, কোনো সময় হয় না। আমার কাজ শুধু সততার সঙ্গে চেষ্টা করে যাওয়া।
মুশফিকুর রহিম, উইকেটকিপার-ব্যাটার, বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে দ্বিতীয় ওয়ানডেতে বাংলাদেশ ৩০৬ রানের পাহাড় গড়েছে মুশি-লিটনের ২০২ রানের জুটির ওপর দাঁড়িয়ে। এক দিনের ক্রিকেটে তৃতীয় উইকেট জুটিতে এটাই দলের পক্ষে সর্বোচ্চ। আগের যে দুটি ছিল, সেখানেও ছিল মুশফিকের সরব উপস্থিতি। ১৩৬ রানের বিধ্বংসী ইনিংসে লিটনের হাতে ম্যাচসেরার স্মারক উঠলেও পার্শ্বনায়কের চরিত্র নিয়ে সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছে তাঁর সঙ্গীকে।
মুশফিক এমনই, সতীর্থদের ইনিংস বড় করতে অনুপ্রাণিত করেন। ওয়ানডে সংস্করণে লিটন যে পঞ্চম সেঞ্চুরিটা পেলেন সেটায় আত্মবিশ্বাসের পালে হাওয়া দিয়েছেন ৩৪ বছর বয়সী কিপার-ব্যাটার। মুশফিকের দ্বৈত ভূমিকা অবশ্য ওয়ানডে সংস্করণেই। নুরুল হাসান সোহান টি-টোয়েন্টি ও লিটনকে জমা দিয়েছেন টেস্টের গ্লাভস। গ্লাভস হারানো মুশি আফসোস করে বলেছিলেন, ‘কিপিং করলে উইকেটটা ভালোভাবে পড়তে পারি। উইকেটের পেছনে দাঁড়িয়ে উইকেট ভালোভাবেই পর্যবেক্ষণ করা যায়।’
উইকেট পড়তে পারার এই সুযোগ ও সক্ষমতার কারণে ২২ গজে মুশফিকের স্থায়িত্ব বাংলাদেশের যেকোনো ব্যাটারের চেয়ে বেশি। তা পজিশন যেটাই হোক না কেন। ব্যাটিং অর্ডারে তাঁর পছন্দের জায়গা ৪ নম্বর (১৬৯) হলেও ক্যারিয়ারের বড় অংশজুড়ে ৬ নম্বরে (১০২ ম্যাচ) ব্যাটিং করেছেন তিনি। যদিও টেস্ট ক্রিকেটে দেশের প্রথম ডাবল সেঞ্চুরিয়ান ক্যারিয়ার সেরা ইনিংসটা খেলেছিলেন ৫ নম্বর পজিশনে।
বিশেষজ্ঞের চোখে
নাজমুল আবেদীন ফাহিম
ক্রিকেট উপদেষ্টা, বিকেএসপি
ব্যাটসম্যান হিসেবে সে পজিটিভ এবং দক্ষতায় পূর্ণ। মিডল অর্ডারে লম্বা ইনিংস খেলার ক্ষুদাটা ওর অনেক বেশি। এ কারণে ওর খেলার মধ্যে কন্ট্রোল ইনিংসের সংখ্যা অনেক বেশি। ও খেলায় কন্ট্রোল রাখতে পছন্দ করে। এলোমেলো শট কম খেলে। লম্বা ইনিংস খেলতে পারে। এটা একটা বড় কারণ হতে পারে। ও থাকলে হয়তো সঙ্গীরা জুটি উপভোগ করে। অধিকাংশ ব্যাটার উপভোগ করে এবং ও ভালো সিঙ্গেল নেয়। পার্টনার যদি মনের মতো হয় তাহলে পার্টনারশিপ গড়া সহজ হয়। সে অনেক স্কিলফুল, রান রেট ভালো রাখা, লম্বা ইনিংস খেলতে পারে।’
ওয়ানডেতে বাংলাদেশের উত্থানের যে কজন নায়ক আছেন তাঁদের মধ্যে অন্যতম মুশফিক। বিশেষ করে ব্যাটিং বিভাগে। শুরুর ধস নামার পর বাংলাদেশের ইনিংসের মেরামতকাজ করার অভ্যাসটা তাঁর পুরোনো। এই সংস্করণের র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষ ১০ দলের মধ্যে গত এক দশকে সবচেয়ে বেশিবার মিডল অর্ডার ব্যাটার হিসেবে প্রথম পাওয়ার প্লেতে (শুরুর ১০ ওভার) ব্যাটিংয়ে নামতে হয়েছে মুশফিককে। অবস্থা এমন যে ইনিংসের প্রথম বল থেকেই প্রস্তুত থাকতে হয় তাঁকে!
মিডল অর্ডারে মুশফিক কতটা অপরিহার্য ব্যাটার সেটা বোঝাতে দুই সংস্করণের দুটি তথ্যই যথেষ্ট। ওয়ানডেতে মিডল অর্ডারে নেমে সবচেয়ে বেশি পাঁচবার ১৫০ পেরোনো রানের জুটিতে ছিলেন মুশফিক। আর টেস্টে অন্তত আড়াই শ রানের যে চারটি জুটি গড়েছে এর তিনটিতেই আছেন মুশি। এসব তথ্যই বলে দিচ্ছে ব্যাটিংয়ে মুশফিকের গুরুত্ব কতটুকু। তিনি হয়ে উঠেছেন জুটি গড়ার সত্যিকারের কারিগর।
অবশ্য এ বিষয়ে মুশফিক বিনয়ের অবতার। গতকাল আজকের পত্রিকাকে বললেন, ‘এখানে কোনো রহস্য নেই। আলহামদুলিল্লাহ। সব সময় চেষ্টা করি। কোনো সময় হয়, কোনো সময় হয় না। আল্লাহই সব জানেন। আমার কাজ শুধু সততার সঙ্গে চেষ্টা করে যাওয়া।’
‘মিস্টার ডিপেন্ডেবল’ তকমা তো আর এমনি এমনি লাগেনি মুশফিকুর রহিমের গায়ে। দেড় দশকের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে এই মিডল অর্ডার ব্যাটার এত কিছু করেছেন যে, নামের সঙ্গে বিশেষণটা সক্রিয়ভাবে লেপ্টে গেছে। ক্যারিয়ারের পড়ন্ত বেলাতেও সেই ধারায় হাঁটছেন মুশি। এখনো বাংলাদেশের ব্যাটিং বিভাগের বড় ভরসা তিনি।
সাধারণত উদ্বোধনী জুটির ব্যর্থতায় উইকেটে মুশফিককে একটু আগেভাগে আসতে হয়। ইনিংস মেরামতের কাজটা খুব ভালো জানা তাঁর। মুশির ব্যাটে চড়ে বহু ম্যাচে প্রত্যাশিত স্কোর পেয়েছে বাংলাদেশ। কখনো কখনো প্রত্যাশার সীমা ছাড়িয়ে বহু দূর নিয়ে গেছেন দলকে। দীর্ঘ এই যাত্রায় মুশফিক পেয়েছেন অনেক সঙ্গী। এ কারণেই বাংলাদেশের সেরা যে ১০ জুটির পাঁচটিতেই জড়িয়ে আছে তাঁর নাম। টেস্ট সংস্করণ ও ওয়ানডে সংস্করণের পরিসংখ্যান সেটাই বলছে।
টি-টোয়েন্টিতে ছোট সংস্করণ হওয়ায় নিয়মিত বড় জুটি হওয়া একটু কঠিনই। ২০ ওভারের সংস্করণে একাই ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়ার উদাহরণ আছে ভূরি ভূরি। অন্য দুই সংস্করণে ভালো স্কোর পেতে বড় জুটির বিকল্প নেই। লাল বলের ক্রিকেটে দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় জুটি গড়ার অন্যতম কারিগর মুশফিক। ২০১৭ সালে ওয়েলিংটন টেস্টে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে পঞ্চম উইকেটে সাকিব আল হাসানকে নিয়ে গড়েন ৩৫৯ রানের মহাকাব্যিক জুটি।
টেস্টে বাংলাদেশের চতুর্থ, পঞ্চম, ষষ্ঠ ও অষ্টম উইকেটের সর্বোচ্চ জুটিতে আছে মুশফিকের নাম জড়িয়ে। বদল হয় শুধু তাঁর সঙ্গীর। এসব সঙ্গীকে উইকেটে মাটি কামড়ে পড়ে থাকতে উদ্বুদ্ধ করেন তিনি। যে কারণেই জুটি গড়ার কারিগর এই মিডল অর্ডার ব্যাটার। সর্বশেষ গত পরশু লিটন দাসের সঙ্গে তাঁর যুগলবন্দী নতুন করে আলোচনায় মুশফিক।
সব সময় চেষ্টা করি। কোনো সময় হয়, কোনো সময় হয় না। আমার কাজ শুধু সততার সঙ্গে চেষ্টা করে যাওয়া।
মুশফিকুর রহিম, উইকেটকিপার-ব্যাটার, বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে দ্বিতীয় ওয়ানডেতে বাংলাদেশ ৩০৬ রানের পাহাড় গড়েছে মুশি-লিটনের ২০২ রানের জুটির ওপর দাঁড়িয়ে। এক দিনের ক্রিকেটে তৃতীয় উইকেট জুটিতে এটাই দলের পক্ষে সর্বোচ্চ। আগের যে দুটি ছিল, সেখানেও ছিল মুশফিকের সরব উপস্থিতি। ১৩৬ রানের বিধ্বংসী ইনিংসে লিটনের হাতে ম্যাচসেরার স্মারক উঠলেও পার্শ্বনায়কের চরিত্র নিয়ে সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছে তাঁর সঙ্গীকে।
মুশফিক এমনই, সতীর্থদের ইনিংস বড় করতে অনুপ্রাণিত করেন। ওয়ানডে সংস্করণে লিটন যে পঞ্চম সেঞ্চুরিটা পেলেন সেটায় আত্মবিশ্বাসের পালে হাওয়া দিয়েছেন ৩৪ বছর বয়সী কিপার-ব্যাটার। মুশফিকের দ্বৈত ভূমিকা অবশ্য ওয়ানডে সংস্করণেই। নুরুল হাসান সোহান টি-টোয়েন্টি ও লিটনকে জমা দিয়েছেন টেস্টের গ্লাভস। গ্লাভস হারানো মুশি আফসোস করে বলেছিলেন, ‘কিপিং করলে উইকেটটা ভালোভাবে পড়তে পারি। উইকেটের পেছনে দাঁড়িয়ে উইকেট ভালোভাবেই পর্যবেক্ষণ করা যায়।’
উইকেট পড়তে পারার এই সুযোগ ও সক্ষমতার কারণে ২২ গজে মুশফিকের স্থায়িত্ব বাংলাদেশের যেকোনো ব্যাটারের চেয়ে বেশি। তা পজিশন যেটাই হোক না কেন। ব্যাটিং অর্ডারে তাঁর পছন্দের জায়গা ৪ নম্বর (১৬৯) হলেও ক্যারিয়ারের বড় অংশজুড়ে ৬ নম্বরে (১০২ ম্যাচ) ব্যাটিং করেছেন তিনি। যদিও টেস্ট ক্রিকেটে দেশের প্রথম ডাবল সেঞ্চুরিয়ান ক্যারিয়ার সেরা ইনিংসটা খেলেছিলেন ৫ নম্বর পজিশনে।
বিশেষজ্ঞের চোখে
নাজমুল আবেদীন ফাহিম
ক্রিকেট উপদেষ্টা, বিকেএসপি
ব্যাটসম্যান হিসেবে সে পজিটিভ এবং দক্ষতায় পূর্ণ। মিডল অর্ডারে লম্বা ইনিংস খেলার ক্ষুদাটা ওর অনেক বেশি। এ কারণে ওর খেলার মধ্যে কন্ট্রোল ইনিংসের সংখ্যা অনেক বেশি। ও খেলায় কন্ট্রোল রাখতে পছন্দ করে। এলোমেলো শট কম খেলে। লম্বা ইনিংস খেলতে পারে। এটা একটা বড় কারণ হতে পারে। ও থাকলে হয়তো সঙ্গীরা জুটি উপভোগ করে। অধিকাংশ ব্যাটার উপভোগ করে এবং ও ভালো সিঙ্গেল নেয়। পার্টনার যদি মনের মতো হয় তাহলে পার্টনারশিপ গড়া সহজ হয়। সে অনেক স্কিলফুল, রান রেট ভালো রাখা, লম্বা ইনিংস খেলতে পারে।’
ওয়ানডেতে বাংলাদেশের উত্থানের যে কজন নায়ক আছেন তাঁদের মধ্যে অন্যতম মুশফিক। বিশেষ করে ব্যাটিং বিভাগে। শুরুর ধস নামার পর বাংলাদেশের ইনিংসের মেরামতকাজ করার অভ্যাসটা তাঁর পুরোনো। এই সংস্করণের র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষ ১০ দলের মধ্যে গত এক দশকে সবচেয়ে বেশিবার মিডল অর্ডার ব্যাটার হিসেবে প্রথম পাওয়ার প্লেতে (শুরুর ১০ ওভার) ব্যাটিংয়ে নামতে হয়েছে মুশফিককে। অবস্থা এমন যে ইনিংসের প্রথম বল থেকেই প্রস্তুত থাকতে হয় তাঁকে!
মিডল অর্ডারে মুশফিক কতটা অপরিহার্য ব্যাটার সেটা বোঝাতে দুই সংস্করণের দুটি তথ্যই যথেষ্ট। ওয়ানডেতে মিডল অর্ডারে নেমে সবচেয়ে বেশি পাঁচবার ১৫০ পেরোনো রানের জুটিতে ছিলেন মুশফিক। আর টেস্টে অন্তত আড়াই শ রানের যে চারটি জুটি গড়েছে এর তিনটিতেই আছেন মুশি। এসব তথ্যই বলে দিচ্ছে ব্যাটিংয়ে মুশফিকের গুরুত্ব কতটুকু। তিনি হয়ে উঠেছেন জুটি গড়ার সত্যিকারের কারিগর।
অবশ্য এ বিষয়ে মুশফিক বিনয়ের অবতার। গতকাল আজকের পত্রিকাকে বললেন, ‘এখানে কোনো রহস্য নেই। আলহামদুলিল্লাহ। সব সময় চেষ্টা করি। কোনো সময় হয়, কোনো সময় হয় না। আল্লাহই সব জানেন। আমার কাজ শুধু সততার সঙ্গে চেষ্টা করে যাওয়া।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ দিন আগে