রিমন রহমান, রাজশাহী
সবে ষষ্ঠ শ্রেণিতে উঠেছিল পাপিয়া আকতার। করোনাভাইরাসের প্রকোপ বাড়লে স্কুল বন্ধ হয়ে গেলে কিছুদিন পরই বাবা রেজাউল করিম মেয়েটির বিয়ে দেন। এখন পাপিয়ার কোলে এক বছরের ছেলে। স্কুল খুলেছে কিন্তু পাপিয়া আর স্কুলে যায় না। স্বামীর সংসার আর সন্তান সামলাতেই ব্যস্ত সে।
রাজশাহীর বাগমারা উপজেলার কলিকাপুর নিম্নমাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ছিল পাপিয়া। স্কুলের পাশেই তাঁর বাবার বাড়ি। এখন পাপিয়া মাঝেমধ্যে শ্বশুরবাড়ি থেকে বাবার বাড়ি বেড়াতে আসে। বাড়ির পাশেই কোলের সন্তান নিয়ে বসে সহপাঠীদের স্কুলে যেতে দেখে। পাপিয়ার আরও অনেক বান্ধবীর খোঁজ নেই। তারাও বাল্যবিবাহের শিকার। এখন তারাও আর স্কুলে আসতে পারে না।
কালিকাপুর নিম্নমাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সেলিনা আকতার বানু জানান, করোনা মহামারি শুরুর আগে তাঁর স্কুলে ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত ছাত্রীর সংখ্যা ছিল ৭০ জন। এদের মধ্যে ৩০ জনই বাল্যবিবাহের শিকার। এর মধ্যে ১০ জন বিয়ের পরও স্কুলে আসছে। ২০ জন আসে না। স্কুলটিতে এখন শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৫০ জন। সেলিনা আকতার বানু বলেন, একেবারেই গ্রাম তো। অভিভাবকদের বুঝিয়েও কাজ হয় না। স্কুল বন্ধ হওয়ার পরই একে একে ৩০ জনের বিয়ে হয়ে গেল।
করোনা মহামারি শুরুর পর গত দেড় বছরে রাজশাহীতে মাধ্যমিক পর্যায়ের সাড়ে ছয় হাজারের বেশি ছাত্রী বাল্যবিবাহের শিকার হয়েছে। এদের কেউ কেউ স্কুলে এলেও বেশির ভাগই ঘর-সংসার সামলাতে ব্যস্ত। পাপিয়ার মতো সন্তানও জন্ম দিয়েছে কেউ কেউ। সম্প্রতি প্রতিটি নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক স্কুল থেকে বাল্যবিবাহের শিকার শিক্ষার্থীদের তালিকা নিয়েছেন রাজশাহী জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. নাসির উদ্দীন। তবে প্রাথমিকের পরিস্থিতি কী, সে তথ্য সংগ্রহ করেনি প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয়।
জেলা শিক্ষা অফিসের তথ্য অনুযায়ী, করোনার প্রকোপ শুরুর সময় ৫৪৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ২ লাখ ১২ হাজার ১৬৩ জন। এর মধ্যে ছাত্রীর সংখ্যা ছিল ১ লাখ ৩ হাজার ৪০৭ জন। এই ছাত্রীদের মধ্য থেকে ৬ হাজার ৫১২ জনের বিয়ে হয়ে গেছে। এর ফলে রাজশাহীতে বাল্যবিবাহের হার দাঁড়িয়েছে প্রায় ৬ দশমিক ২৯ শতাংশে। জেলায় সর্বোচ্চ ১ হাজার ৭৮৫ জনের বিয়ে হয়েছে বাগমারা উপজেলায়। এখানে মোট ছাত্রী ছিল ২১ হাজার ৩৯০ জন। বাগমারায় বাল্যবিবাহের হার দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ৩৪ শতাংশ। ৯ উপজেলার মধ্যে এটিই সর্বোচ্চ।
এ ছাড়া রাজশাহীর বাঘা উপজেলায় ৩ হাজার ৪৫৭ জন ছাত্রীর মধ্যে ১২১ জন, চারঘাটে ৯ হাজার ৩১ জনের মধ্যে ৬৮৪ জন, দুর্গাপুরে ৬ হাজার ৬০২ জন ছাত্রীর মধ্যে ৪৯০ জন, গোদাগাড়ীতে ১২ হাজার ৯৯২ জন ছাত্রীর মধ্যে ৮৭৩ জন, মোহনপুরে ৬ হাজার ৫৬০ জন ছাত্রীর মধ্যে ৫০১ জন, পবায় ১১ হাজার ২৯৬ জনের মধ্যে ৮৩০ জন, পুঠিয়ায় ৭ হাজার ৫৮৭ জনের মধ্যে ৪৬৫ জন, তানোরে ৮ হাজার ৪৪২ জনের মধ্যে ৬৮০ জন এবং রাজশাহী নগরীর বোয়ালিয়া থানা শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয়ের অধীনে থাকা ৭ হাজার ২৫০ জনের মধ্যে ১৯ জন ও মতিহার থানার অধীন ৮ হাজার ৮০০ জনের মধ্যে ৬৪ জন ছাত্রী বাল্যবিবাহের শিকার হয়েছে।
বাঘায় বাল্যবিবাহের হার ৩ দশমিক ৫৭ শতাংশ, চারঘাটে ৭ দশমিক ৫৭ শতাংশ, দুর্গাপুরে ৭ দশমিক ৪২ শতাংশ, গোদাগাড়ীতে ৬ দশমিক ৭১ শতাংশ, মোহনপুরে ৭ দশমিক ৬৯ শতাংশ, পবায় ৭ দশমিক ৩৫ শতাংশ, পুঠিয়ায় ৬ দশমিক ১২ শতাংশ, তানোরে ৮ দশমিক ৫ শতাংশ, বোয়ালিয়ায় শূন্য দশমিক ২৬ শতাংশ এবং মতিহারে শূন্য দশমিক ৭৩ শতাংশ।
বাগমারা উপজেলার মচমইল বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শেখ মো. আলী হাসান জানান, তাঁর স্কুল থেকে এবার এসএসসি পরীক্ষা দেবে এ রকম তিনজন শিক্ষার্থীর বাল্যবিবাহ হয়েছে। সামনে পরীক্ষা, তাই তারা স্কুলে আসছে।
তবে দুর্গাপুরের দাওকান্দি উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হাফিজুর রহমান জানান, তাঁর স্কুলের বাল্যবিবাহ হওয়া ছাত্রীদের কেউ স্কুলে আসে না।
দুর্গাপুরের গোপালপুর উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আজাদ আলী কারিগর জানান, তাঁর স্কুলের আট ছাত্রীর বিয়ে হয়েছে। এঁদের চারজনই অত্যন্ত মেধাবী শিক্ষার্থী ছিল। তিনি বলেন, মুখচেনা যেসব ভালো শিক্ষার্থীর নাম সামনে এসেছে, কেবল তাদেরই নামের তালিকা করে শিক্ষা অফিসে পাঠানো হয়েছে। খুঁজতে গেলে আরও নাম পাওয়া যাবে।
রাজশাহী জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. নাসির উদ্দীন বলেন, কতজন ছাত্রীর বাল্যবিবাহ হয়েছে, তা ঊর্ধ্বতন কোনো কর্তৃপক্ষ তাঁর কাছে চায়নি। তবে বিষয়টা জেনে রাখার জন্য তিনি নিজে থেকেই এ উদ্যোগ নেন। সে অনুযায়ী স্কুলে স্কুলে তথ্য চাওয়া হয়। সে তথ্য সম্প্রতি পাওয়া গেছে। এতে বাল্যবিবাহের এ ভয়াবহ চিত্র পাওয়া গেছে। তিনি বলেন, ‘বিয়ের পরও কেউ কেউ স্কুলে আসে, যাদের সামনে এসএসসি পরীক্ষা। এর নিচের ক্লাসের যাদের বিয়ে হয়েছে, তাদের বেশির ভাগই আসে না।’
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আবদুস সালাম বলেন, ‘প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছাত্রীদের বাল্যবিবাহ কম হয়। সে কারণে আমরা এ রকম তথ্য সংগ্রহ করিনি। এখন আমাদের স্কুলে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি ৮০ শতাংশ। বাকি ২০ শতাংশ এক দিন আসে, আরেক দিন আসে না। হয়তো কেউ একেবারেই আসে না। কারও বাল্যবিবাহ হয়েছে কি না, সে তথ্য আগামী পরীক্ষার সময় পাওয়া যাবে।’
সবে ষষ্ঠ শ্রেণিতে উঠেছিল পাপিয়া আকতার। করোনাভাইরাসের প্রকোপ বাড়লে স্কুল বন্ধ হয়ে গেলে কিছুদিন পরই বাবা রেজাউল করিম মেয়েটির বিয়ে দেন। এখন পাপিয়ার কোলে এক বছরের ছেলে। স্কুল খুলেছে কিন্তু পাপিয়া আর স্কুলে যায় না। স্বামীর সংসার আর সন্তান সামলাতেই ব্যস্ত সে।
রাজশাহীর বাগমারা উপজেলার কলিকাপুর নিম্নমাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ছিল পাপিয়া। স্কুলের পাশেই তাঁর বাবার বাড়ি। এখন পাপিয়া মাঝেমধ্যে শ্বশুরবাড়ি থেকে বাবার বাড়ি বেড়াতে আসে। বাড়ির পাশেই কোলের সন্তান নিয়ে বসে সহপাঠীদের স্কুলে যেতে দেখে। পাপিয়ার আরও অনেক বান্ধবীর খোঁজ নেই। তারাও বাল্যবিবাহের শিকার। এখন তারাও আর স্কুলে আসতে পারে না।
কালিকাপুর নিম্নমাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সেলিনা আকতার বানু জানান, করোনা মহামারি শুরুর আগে তাঁর স্কুলে ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত ছাত্রীর সংখ্যা ছিল ৭০ জন। এদের মধ্যে ৩০ জনই বাল্যবিবাহের শিকার। এর মধ্যে ১০ জন বিয়ের পরও স্কুলে আসছে। ২০ জন আসে না। স্কুলটিতে এখন শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৫০ জন। সেলিনা আকতার বানু বলেন, একেবারেই গ্রাম তো। অভিভাবকদের বুঝিয়েও কাজ হয় না। স্কুল বন্ধ হওয়ার পরই একে একে ৩০ জনের বিয়ে হয়ে গেল।
করোনা মহামারি শুরুর পর গত দেড় বছরে রাজশাহীতে মাধ্যমিক পর্যায়ের সাড়ে ছয় হাজারের বেশি ছাত্রী বাল্যবিবাহের শিকার হয়েছে। এদের কেউ কেউ স্কুলে এলেও বেশির ভাগই ঘর-সংসার সামলাতে ব্যস্ত। পাপিয়ার মতো সন্তানও জন্ম দিয়েছে কেউ কেউ। সম্প্রতি প্রতিটি নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক স্কুল থেকে বাল্যবিবাহের শিকার শিক্ষার্থীদের তালিকা নিয়েছেন রাজশাহী জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. নাসির উদ্দীন। তবে প্রাথমিকের পরিস্থিতি কী, সে তথ্য সংগ্রহ করেনি প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয়।
জেলা শিক্ষা অফিসের তথ্য অনুযায়ী, করোনার প্রকোপ শুরুর সময় ৫৪৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ২ লাখ ১২ হাজার ১৬৩ জন। এর মধ্যে ছাত্রীর সংখ্যা ছিল ১ লাখ ৩ হাজার ৪০৭ জন। এই ছাত্রীদের মধ্য থেকে ৬ হাজার ৫১২ জনের বিয়ে হয়ে গেছে। এর ফলে রাজশাহীতে বাল্যবিবাহের হার দাঁড়িয়েছে প্রায় ৬ দশমিক ২৯ শতাংশে। জেলায় সর্বোচ্চ ১ হাজার ৭৮৫ জনের বিয়ে হয়েছে বাগমারা উপজেলায়। এখানে মোট ছাত্রী ছিল ২১ হাজার ৩৯০ জন। বাগমারায় বাল্যবিবাহের হার দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ৩৪ শতাংশ। ৯ উপজেলার মধ্যে এটিই সর্বোচ্চ।
এ ছাড়া রাজশাহীর বাঘা উপজেলায় ৩ হাজার ৪৫৭ জন ছাত্রীর মধ্যে ১২১ জন, চারঘাটে ৯ হাজার ৩১ জনের মধ্যে ৬৮৪ জন, দুর্গাপুরে ৬ হাজার ৬০২ জন ছাত্রীর মধ্যে ৪৯০ জন, গোদাগাড়ীতে ১২ হাজার ৯৯২ জন ছাত্রীর মধ্যে ৮৭৩ জন, মোহনপুরে ৬ হাজার ৫৬০ জন ছাত্রীর মধ্যে ৫০১ জন, পবায় ১১ হাজার ২৯৬ জনের মধ্যে ৮৩০ জন, পুঠিয়ায় ৭ হাজার ৫৮৭ জনের মধ্যে ৪৬৫ জন, তানোরে ৮ হাজার ৪৪২ জনের মধ্যে ৬৮০ জন এবং রাজশাহী নগরীর বোয়ালিয়া থানা শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয়ের অধীনে থাকা ৭ হাজার ২৫০ জনের মধ্যে ১৯ জন ও মতিহার থানার অধীন ৮ হাজার ৮০০ জনের মধ্যে ৬৪ জন ছাত্রী বাল্যবিবাহের শিকার হয়েছে।
বাঘায় বাল্যবিবাহের হার ৩ দশমিক ৫৭ শতাংশ, চারঘাটে ৭ দশমিক ৫৭ শতাংশ, দুর্গাপুরে ৭ দশমিক ৪২ শতাংশ, গোদাগাড়ীতে ৬ দশমিক ৭১ শতাংশ, মোহনপুরে ৭ দশমিক ৬৯ শতাংশ, পবায় ৭ দশমিক ৩৫ শতাংশ, পুঠিয়ায় ৬ দশমিক ১২ শতাংশ, তানোরে ৮ দশমিক ৫ শতাংশ, বোয়ালিয়ায় শূন্য দশমিক ২৬ শতাংশ এবং মতিহারে শূন্য দশমিক ৭৩ শতাংশ।
বাগমারা উপজেলার মচমইল বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শেখ মো. আলী হাসান জানান, তাঁর স্কুল থেকে এবার এসএসসি পরীক্ষা দেবে এ রকম তিনজন শিক্ষার্থীর বাল্যবিবাহ হয়েছে। সামনে পরীক্ষা, তাই তারা স্কুলে আসছে।
তবে দুর্গাপুরের দাওকান্দি উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হাফিজুর রহমান জানান, তাঁর স্কুলের বাল্যবিবাহ হওয়া ছাত্রীদের কেউ স্কুলে আসে না।
দুর্গাপুরের গোপালপুর উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আজাদ আলী কারিগর জানান, তাঁর স্কুলের আট ছাত্রীর বিয়ে হয়েছে। এঁদের চারজনই অত্যন্ত মেধাবী শিক্ষার্থী ছিল। তিনি বলেন, মুখচেনা যেসব ভালো শিক্ষার্থীর নাম সামনে এসেছে, কেবল তাদেরই নামের তালিকা করে শিক্ষা অফিসে পাঠানো হয়েছে। খুঁজতে গেলে আরও নাম পাওয়া যাবে।
রাজশাহী জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. নাসির উদ্দীন বলেন, কতজন ছাত্রীর বাল্যবিবাহ হয়েছে, তা ঊর্ধ্বতন কোনো কর্তৃপক্ষ তাঁর কাছে চায়নি। তবে বিষয়টা জেনে রাখার জন্য তিনি নিজে থেকেই এ উদ্যোগ নেন। সে অনুযায়ী স্কুলে স্কুলে তথ্য চাওয়া হয়। সে তথ্য সম্প্রতি পাওয়া গেছে। এতে বাল্যবিবাহের এ ভয়াবহ চিত্র পাওয়া গেছে। তিনি বলেন, ‘বিয়ের পরও কেউ কেউ স্কুলে আসে, যাদের সামনে এসএসসি পরীক্ষা। এর নিচের ক্লাসের যাদের বিয়ে হয়েছে, তাদের বেশির ভাগই আসে না।’
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আবদুস সালাম বলেন, ‘প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছাত্রীদের বাল্যবিবাহ কম হয়। সে কারণে আমরা এ রকম তথ্য সংগ্রহ করিনি। এখন আমাদের স্কুলে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি ৮০ শতাংশ। বাকি ২০ শতাংশ এক দিন আসে, আরেক দিন আসে না। হয়তো কেউ একেবারেই আসে না। কারও বাল্যবিবাহ হয়েছে কি না, সে তথ্য আগামী পরীক্ষার সময় পাওয়া যাবে।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৫ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৯ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৯ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৯ দিন আগে