তাসনীম হাসান, কক্সবাজার থেকে
কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে স্বামী-সন্তানকে জিম্মি করে নারী পর্যটককে দলবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যা পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। যদিও জড়িতদের ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। র্যাব বলছে,
তারা দুজনকে শনাক্ত করেছে। তবে এখনো তাঁদের গ্রেপ্তার করা যায়নি।
আসামিদের ধরার আগেই নির্যাতিত নারীকে দুষতে শুরু করেছে পুলিশ। সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় গতকাল বিকেলে বিভিন্ন সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের নিয়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে ‘কক্সবাজার জেলায় আগত পর্যটকদের নিরাপত্তা ও সেবার মানোন্নয়ন বিষয়ে’ জরুরি সভা হয়। সেই সভা শেষে টুরিস্ট পুলিশের এসপি মো. জিল্লুর রহমান সাংবাদিকদের জানান, প্রধান আসামি আশিকুল ইসলাম ও ভুক্তভোগী নারীর পূর্ব পরিচিত। ঘটনার দিন কোনো কারণে তাঁদের মধ্যে সমস্যা হয়। সেই ঘটনার জের ধরেই ওই নারীকে তুলে নেওয়া হয়।
ভুক্তভোগী নারী, তাঁর স্বামী ও সন্তান বর্তমানে টুরিস্ট পুলিশের হেফাজতে আছেন। গতকাল বিকেলে দীর্ঘ সময় ধরে ওই নারীকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে বিকেল পাঁচটার দিকে তাঁকে কক্সবাজার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট-৩ আদালতে আনা হয়। সেখানে তিনি জবানবন্দি দেন। তবে জবানবন্দিতে তিনি কি বলেছেন জানা যায়নি।
গত বুধবার দিবাগত রাতে কক্সবাজার শহরের লাবণি পয়েন্ট থেকে তুলে নিয়ে দুই দফায় দলবদ্ধভাবে ধর্ষণ করা হয় ঢাকার যাত্রাবাড়ী থেকে বেড়াতে যাওয়া পর্যটককে। এ ঘটনায় দুজনকে শনাক্ত করার কথা জানিয়েছে র্যাব। এর মধ্যে একজন শহরের বাহারছড়া এলাকার আবদুল করিমের ছেলে আরিফুল ইসলাম আশিক, অপরজন তাঁর সহযোগী ইস্রাফিল হুদা জয়।
আশিক ও জয়সহ সাতজনকে আসামি করে বৃহস্পতিবার রাতে কক্সবাজার সদর মডেল থানায় মামলা করেন ভুক্তভোগী নারীর স্বামী।
শহরের বাহারছড়া এলাকার বাসিন্দারা বলছেন, কক্সবাজারে সংঘবদ্ধ অপরাধ চক্রের মূল হোতা আশিক। তাঁর নেতৃত্বে রয়েছে ৩২ জনের একটি অপরাধী চক্র। সবাই তাদের চেনে। আশিক বড় ধরনের অপরাধী। তাঁরা একেকজন একেকভাবে বিভক্ত হয়ে আবার কখনো দুই-তিনজন দলভুক্ত হয়ে শহরের অলিগলিতে চুরি, বিচে ছিনতাই ও খুনসহ নানা ধরনের অপরাধ কর্মকাণ্ড করে বেড়ায়। পর্যটকদের তেমন কোনো নিরাপত্তা নেই। তবে অভিযোগ পেলে ট্যুরিস্ট পুলিশ আসে।
পুলিশ ও র্যাবের তথ্য অনুযায়ী, আরিফুল ইসলাম আশিক ও তাঁর সহযোগী আবদুর রহমান জয় ছিনতাইকারী। আশিকের বিরুদ্ধে ১৬টি মামলা রয়েছে। তাঁর সহযোগীর বিরুদ্ধে তিনটি মামলা আছে। একাধিকবার গ্রেপ্তার হয়েছেন দুজন।
ধর্ষণের শিকার নারীর ভাষ্য অনুযায়ী, প্রথমে সৈকতের লাবণী পয়েন্টের সানি বিচ এলাকার ঝুপড়ি ঘরে তাঁকে ধর্ষণ করে তিন যুবক। পরে সেখান থেকে নিয়ে জিয়া গেস্ট ইনে আরেক দফায় তিনজন তাঁকে ধর্ষণ করেন। পরে র্যাব তাঁকে উদ্ধার করে। গতকাল বিকেলে সানি বিচ এলাকায় গিয়ে দেখা যায় সুনসান নীরবতা, স্তব্ধ ওই এলাকা। আশপাশে লোকজন নেই। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে চোখে পড়েনি।
গতকাল জরুরি সভা শেষে টুরিস্ট পুলিশের এসপি জিল্লুর রহমান বলেন, ‘আসামি আশিকুল ইসলাম, মেহেদী হাসান ওরফে বাবু ভুক্তভোগী নারীর পূর্ব পরিচিত। তাঁকে মোটরসাইকেলের পেছনে বসিয়ে যখন আশিক নিয়ে যান তখন মূল সড়ক দিয়েই গেছেন। এরপর জিয়া গেস্ট রুমে যখন যাচ্ছিলেন, তখন সড়কে অনেক লোকজন ছিল। কিন্তু ওই নারী কোনো ধরনের চিৎকার-চেঁচামেচি করেননি। আমরা চাই প্রকৃত সত্য উদ্ঘাটিত হোক। এ রকম ঘটনা যাতে পুনরাবৃত্তি যাতে না হয় সেদিকে তৎপরতা অব্যাহত থাকবে।’
ওই নারী অভিযোগ করেছেন তাঁকে তুলে নেওয়ার সময় তাঁর স্বামী-সন্তানকে জিম্মি করে আটকে রেখেছিল সন্ত্রাসীরা। এ বিষয়ে জিল্লুর রহমান বলেন, ‘আমরা জানতে পেরেছি, ভুক্তভোগীর স্বামীর কাছে আশিক চাঁদা চেয়েছিল। চাঁদা দেয়নি বিধায় তাঁকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করা হবে, এমন হুমকি দেওয়া হয়। সেই হুমকি পাওয়ার পর ওই নারীর স্বামী আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর সহযোগিতা চান।’
স্থানীয় বাসিন্দা আবুল মঞ্জুর বলেন, ‘সন্ধ্যা হলেই লাবণী বিচ থেকে শুরু করে কবিতা চত্বর ও ডায়াবেটিক পয়েন্ট এবং ঝাউবাগানের আশপাশে কোনো নিরাপত্তা থাকে না। বলতে গেলে অপরাধীদের দখলে থাকে এসব এলাকা। ফলে এসব এলাকায় প্রতিনিয়ত কোনো না কোনো অপরাধ সংঘটিত হয়। এসব এলাকায় জেলা পুলিশ ও ট্যুরিস্ট পুলিশের কোনো তৎপরতা নেই। এখানে পুলিশ নিষ্ক্রিয়। জেনেও ব্যবস্থা নেয় না তারা।’
জানতে চাইলে ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার জোনের অতিরিক্ত সুপার মোহাম্মদ মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘দীর্ঘদিন ঝাউবাগানের শৈবাল ও কবিতা চত্বরে পুলিশ বক্স রয়েছে। সেখানে অপরাধীদের বিচরণ কিংবা আড্ডা দেওয়ার সুযোগ নেই।’
এদিকে প্রকাশ্যে তুলে নিয়ে ওই নারীকে ধর্ষণের ঘটনায় কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন পর্যটক। শঙ্কা প্রকাশ করেছেন পর্যটন ব্যবসার সঙ্গে সংশ্লিষ্টরাও। তাঁরা বলছেন, দেশের প্রধান পর্যটনস্থল বিশ্বের দীর্ঘতম এই সৈকত। এখনে নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা সৃষ্টি হলে পর্যটক আসা কমে যাবে। এতে দেশের পুরো পর্যটন খাতই ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
কক্সবাজার হোটেল-মোটেল মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. আবুল কাসেম শিকদার গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বেড়াতে এসে যদি কোনো পর্যটক ধর্ষণের শিকার হন, তাহলে তা কক্সবাজারের পর্যটনশিল্পের জন্য অশনিসংকেত।’
কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে স্বামী-সন্তানকে জিম্মি করে নারী পর্যটককে দলবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যা পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। যদিও জড়িতদের ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। র্যাব বলছে,
তারা দুজনকে শনাক্ত করেছে। তবে এখনো তাঁদের গ্রেপ্তার করা যায়নি।
আসামিদের ধরার আগেই নির্যাতিত নারীকে দুষতে শুরু করেছে পুলিশ। সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় গতকাল বিকেলে বিভিন্ন সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের নিয়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে ‘কক্সবাজার জেলায় আগত পর্যটকদের নিরাপত্তা ও সেবার মানোন্নয়ন বিষয়ে’ জরুরি সভা হয়। সেই সভা শেষে টুরিস্ট পুলিশের এসপি মো. জিল্লুর রহমান সাংবাদিকদের জানান, প্রধান আসামি আশিকুল ইসলাম ও ভুক্তভোগী নারীর পূর্ব পরিচিত। ঘটনার দিন কোনো কারণে তাঁদের মধ্যে সমস্যা হয়। সেই ঘটনার জের ধরেই ওই নারীকে তুলে নেওয়া হয়।
ভুক্তভোগী নারী, তাঁর স্বামী ও সন্তান বর্তমানে টুরিস্ট পুলিশের হেফাজতে আছেন। গতকাল বিকেলে দীর্ঘ সময় ধরে ওই নারীকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে বিকেল পাঁচটার দিকে তাঁকে কক্সবাজার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট-৩ আদালতে আনা হয়। সেখানে তিনি জবানবন্দি দেন। তবে জবানবন্দিতে তিনি কি বলেছেন জানা যায়নি।
গত বুধবার দিবাগত রাতে কক্সবাজার শহরের লাবণি পয়েন্ট থেকে তুলে নিয়ে দুই দফায় দলবদ্ধভাবে ধর্ষণ করা হয় ঢাকার যাত্রাবাড়ী থেকে বেড়াতে যাওয়া পর্যটককে। এ ঘটনায় দুজনকে শনাক্ত করার কথা জানিয়েছে র্যাব। এর মধ্যে একজন শহরের বাহারছড়া এলাকার আবদুল করিমের ছেলে আরিফুল ইসলাম আশিক, অপরজন তাঁর সহযোগী ইস্রাফিল হুদা জয়।
আশিক ও জয়সহ সাতজনকে আসামি করে বৃহস্পতিবার রাতে কক্সবাজার সদর মডেল থানায় মামলা করেন ভুক্তভোগী নারীর স্বামী।
শহরের বাহারছড়া এলাকার বাসিন্দারা বলছেন, কক্সবাজারে সংঘবদ্ধ অপরাধ চক্রের মূল হোতা আশিক। তাঁর নেতৃত্বে রয়েছে ৩২ জনের একটি অপরাধী চক্র। সবাই তাদের চেনে। আশিক বড় ধরনের অপরাধী। তাঁরা একেকজন একেকভাবে বিভক্ত হয়ে আবার কখনো দুই-তিনজন দলভুক্ত হয়ে শহরের অলিগলিতে চুরি, বিচে ছিনতাই ও খুনসহ নানা ধরনের অপরাধ কর্মকাণ্ড করে বেড়ায়। পর্যটকদের তেমন কোনো নিরাপত্তা নেই। তবে অভিযোগ পেলে ট্যুরিস্ট পুলিশ আসে।
পুলিশ ও র্যাবের তথ্য অনুযায়ী, আরিফুল ইসলাম আশিক ও তাঁর সহযোগী আবদুর রহমান জয় ছিনতাইকারী। আশিকের বিরুদ্ধে ১৬টি মামলা রয়েছে। তাঁর সহযোগীর বিরুদ্ধে তিনটি মামলা আছে। একাধিকবার গ্রেপ্তার হয়েছেন দুজন।
ধর্ষণের শিকার নারীর ভাষ্য অনুযায়ী, প্রথমে সৈকতের লাবণী পয়েন্টের সানি বিচ এলাকার ঝুপড়ি ঘরে তাঁকে ধর্ষণ করে তিন যুবক। পরে সেখান থেকে নিয়ে জিয়া গেস্ট ইনে আরেক দফায় তিনজন তাঁকে ধর্ষণ করেন। পরে র্যাব তাঁকে উদ্ধার করে। গতকাল বিকেলে সানি বিচ এলাকায় গিয়ে দেখা যায় সুনসান নীরবতা, স্তব্ধ ওই এলাকা। আশপাশে লোকজন নেই। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে চোখে পড়েনি।
গতকাল জরুরি সভা শেষে টুরিস্ট পুলিশের এসপি জিল্লুর রহমান বলেন, ‘আসামি আশিকুল ইসলাম, মেহেদী হাসান ওরফে বাবু ভুক্তভোগী নারীর পূর্ব পরিচিত। তাঁকে মোটরসাইকেলের পেছনে বসিয়ে যখন আশিক নিয়ে যান তখন মূল সড়ক দিয়েই গেছেন। এরপর জিয়া গেস্ট রুমে যখন যাচ্ছিলেন, তখন সড়কে অনেক লোকজন ছিল। কিন্তু ওই নারী কোনো ধরনের চিৎকার-চেঁচামেচি করেননি। আমরা চাই প্রকৃত সত্য উদ্ঘাটিত হোক। এ রকম ঘটনা যাতে পুনরাবৃত্তি যাতে না হয় সেদিকে তৎপরতা অব্যাহত থাকবে।’
ওই নারী অভিযোগ করেছেন তাঁকে তুলে নেওয়ার সময় তাঁর স্বামী-সন্তানকে জিম্মি করে আটকে রেখেছিল সন্ত্রাসীরা। এ বিষয়ে জিল্লুর রহমান বলেন, ‘আমরা জানতে পেরেছি, ভুক্তভোগীর স্বামীর কাছে আশিক চাঁদা চেয়েছিল। চাঁদা দেয়নি বিধায় তাঁকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করা হবে, এমন হুমকি দেওয়া হয়। সেই হুমকি পাওয়ার পর ওই নারীর স্বামী আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর সহযোগিতা চান।’
স্থানীয় বাসিন্দা আবুল মঞ্জুর বলেন, ‘সন্ধ্যা হলেই লাবণী বিচ থেকে শুরু করে কবিতা চত্বর ও ডায়াবেটিক পয়েন্ট এবং ঝাউবাগানের আশপাশে কোনো নিরাপত্তা থাকে না। বলতে গেলে অপরাধীদের দখলে থাকে এসব এলাকা। ফলে এসব এলাকায় প্রতিনিয়ত কোনো না কোনো অপরাধ সংঘটিত হয়। এসব এলাকায় জেলা পুলিশ ও ট্যুরিস্ট পুলিশের কোনো তৎপরতা নেই। এখানে পুলিশ নিষ্ক্রিয়। জেনেও ব্যবস্থা নেয় না তারা।’
জানতে চাইলে ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার জোনের অতিরিক্ত সুপার মোহাম্মদ মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘দীর্ঘদিন ঝাউবাগানের শৈবাল ও কবিতা চত্বরে পুলিশ বক্স রয়েছে। সেখানে অপরাধীদের বিচরণ কিংবা আড্ডা দেওয়ার সুযোগ নেই।’
এদিকে প্রকাশ্যে তুলে নিয়ে ওই নারীকে ধর্ষণের ঘটনায় কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন পর্যটক। শঙ্কা প্রকাশ করেছেন পর্যটন ব্যবসার সঙ্গে সংশ্লিষ্টরাও। তাঁরা বলছেন, দেশের প্রধান পর্যটনস্থল বিশ্বের দীর্ঘতম এই সৈকত। এখনে নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা সৃষ্টি হলে পর্যটক আসা কমে যাবে। এতে দেশের পুরো পর্যটন খাতই ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
কক্সবাজার হোটেল-মোটেল মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. আবুল কাসেম শিকদার গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বেড়াতে এসে যদি কোনো পর্যটক ধর্ষণের শিকার হন, তাহলে তা কক্সবাজারের পর্যটনশিল্পের জন্য অশনিসংকেত।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৬ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
১০ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
১০ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
১০ দিন আগে