শরীয়তপুর প্রতিনিধি
পদ্মা সেতুর উদ্বোধন উপলক্ষে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন জেলা থেকে লোকজন বাসে, লঞ্চে, ট্রাকে, ভ্যানে ও হেঁটে প্রধানমন্ত্রীর জনসভায় যোগ দিয়েছেন। পদ্মা বিজয়ের এ শুভক্ষণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ দিতেই তাঁরা পাড়ি দিয়েছেন বহু পথ। তবে কিছু আক্ষেপও ঝরেছে এ শুভক্ষণে। প্রধানমন্ত্রীর জনসভায় যোগ দেওয়া ৬৫ বছরের আমজাদ হোসেন বলেন, ‘আমাগো আর গাঙ্গে ডুইবা মরতে অইবো না। লঞ্চ ডুইবা আমি পোলারে হারাইছি। এই দিনে পোলাডারে মনে পারতাছে। আর কয় বছর আগে সেতুডা হইলে পোলাডা হয়ত জীবিত থাকত। আইজ এই দিনে আমি ঘরে বইয়া থাকতে পারি? বয়স ওইছে তো কী ওইছে; আমিও যাইতাছি প্রধানমন্ত্রীরে ধন্যবাদ দিতে।’
সূর্য ওঠার আগেই সভাস্থলের দিকে ছুটতে থাকে শরীয়তপুরের নানান বয়সী মানুষ। জেলা শহর থেকে মোটরসাইকেল, বাস, ট্রাক, ভ্যানসহ বিভিন্ন যানবাহনে ছুটতে থাকে মানুষ। যানবাহন না পেয়ে হেঁটে ৩৫ কিলোমিটার পথ পাড়ি দেন অনেকে। এতে জাজিরা টিঅ্যান্ডটি মোড় থেকে সমাবেশস্থল কাঁঠালবাড়ি পর্যন্ত ১৭ কিলোমিটার সড়কজুড়ে যানবাহনের দীর্ঘ জট লেগে যায়।
জানা গেছে, সভায় যোগ দিতে শরীয়তপুর থেকে ৩ হাজার মোটরসাইকেলে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা রওনা হন। পদ্মা বিজয়ের উৎসবে যোগ দিতে লঞ্চ ও ট্রলার যোগে আসেন ভেদরগঞ্জ, নড়িয়া, সখিপুর ও চরাঞ্চলের মানুষ। সকাল থেকে রৌদ্রোজ্জ্বল আবহাওয়ায় তীব্র গরমের মধ্যেও ক্লান্তি নেই, আছে শুধু বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস। জেলা শহর থেকে কাঁঠালবাড়ি পর্যন্ত পুরো সড়ক ছেয়ে গেছে পদ্মা সেতু, প্রধানমন্ত্রী আর বঙ্গবন্ধুর ছবিসংবলিত ব্যানার-ফেস্টুনে।
সমাবেশে যোগ দিতে আসা রেজা শামীম বলেন, ‘আমরা নতুন প্রজন্ম স্বাধীনতার বিজয় দেখিনি। কিন্তু পদ্মা বিজয়ের উৎসব দেখছি। সেতু চালুর মধ্য দিয়ে আমাদের দীর্ঘদিনের ভোগান্তি লাঘব হলো। পদ্মা সেতু উপহার দেওয়ায় সড়কের ভোগান্তির তোয়াক্কা না করে প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ দিতে যাচ্ছি।’
জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অনল কুমার দে বলেন, ‘পদ্মা বিজয়ের উৎসব পালন করছি আমরা। জেলা থেকে তিন লাখ মানুষ সড়ক ও নৌপথে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জনসভায় যোগ দিয়েছেন।’
এদিকে পদ্মা সেতুর উদ্বোধনকে কেন্দ্র করে বিজয় উৎসবে সেজেছে শরীয়তপুর। ব্যানার-ফেস্টুনে ছেয়ে গেছে সড়ক-মহাসড়ক। বর্ণিল সাজে সেজেছে জেলা শহর। জেলা শহরের প্রতিটি সড়কে আলোকসজ্জা করা হয়েছে। এ ছাড়া সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন স্থাপনাও আলোকসজ্জা করা হয়। জেলাব্যাপী শুরু হয়েছে তিন দিনের বিজয় উৎসব।
পদ্মা সেতুর উদ্বোধন উপলক্ষে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন জেলা থেকে লোকজন বাসে, লঞ্চে, ট্রাকে, ভ্যানে ও হেঁটে প্রধানমন্ত্রীর জনসভায় যোগ দিয়েছেন। পদ্মা বিজয়ের এ শুভক্ষণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ দিতেই তাঁরা পাড়ি দিয়েছেন বহু পথ। তবে কিছু আক্ষেপও ঝরেছে এ শুভক্ষণে। প্রধানমন্ত্রীর জনসভায় যোগ দেওয়া ৬৫ বছরের আমজাদ হোসেন বলেন, ‘আমাগো আর গাঙ্গে ডুইবা মরতে অইবো না। লঞ্চ ডুইবা আমি পোলারে হারাইছি। এই দিনে পোলাডারে মনে পারতাছে। আর কয় বছর আগে সেতুডা হইলে পোলাডা হয়ত জীবিত থাকত। আইজ এই দিনে আমি ঘরে বইয়া থাকতে পারি? বয়স ওইছে তো কী ওইছে; আমিও যাইতাছি প্রধানমন্ত্রীরে ধন্যবাদ দিতে।’
সূর্য ওঠার আগেই সভাস্থলের দিকে ছুটতে থাকে শরীয়তপুরের নানান বয়সী মানুষ। জেলা শহর থেকে মোটরসাইকেল, বাস, ট্রাক, ভ্যানসহ বিভিন্ন যানবাহনে ছুটতে থাকে মানুষ। যানবাহন না পেয়ে হেঁটে ৩৫ কিলোমিটার পথ পাড়ি দেন অনেকে। এতে জাজিরা টিঅ্যান্ডটি মোড় থেকে সমাবেশস্থল কাঁঠালবাড়ি পর্যন্ত ১৭ কিলোমিটার সড়কজুড়ে যানবাহনের দীর্ঘ জট লেগে যায়।
জানা গেছে, সভায় যোগ দিতে শরীয়তপুর থেকে ৩ হাজার মোটরসাইকেলে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা রওনা হন। পদ্মা বিজয়ের উৎসবে যোগ দিতে লঞ্চ ও ট্রলার যোগে আসেন ভেদরগঞ্জ, নড়িয়া, সখিপুর ও চরাঞ্চলের মানুষ। সকাল থেকে রৌদ্রোজ্জ্বল আবহাওয়ায় তীব্র গরমের মধ্যেও ক্লান্তি নেই, আছে শুধু বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস। জেলা শহর থেকে কাঁঠালবাড়ি পর্যন্ত পুরো সড়ক ছেয়ে গেছে পদ্মা সেতু, প্রধানমন্ত্রী আর বঙ্গবন্ধুর ছবিসংবলিত ব্যানার-ফেস্টুনে।
সমাবেশে যোগ দিতে আসা রেজা শামীম বলেন, ‘আমরা নতুন প্রজন্ম স্বাধীনতার বিজয় দেখিনি। কিন্তু পদ্মা বিজয়ের উৎসব দেখছি। সেতু চালুর মধ্য দিয়ে আমাদের দীর্ঘদিনের ভোগান্তি লাঘব হলো। পদ্মা সেতু উপহার দেওয়ায় সড়কের ভোগান্তির তোয়াক্কা না করে প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ দিতে যাচ্ছি।’
জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অনল কুমার দে বলেন, ‘পদ্মা বিজয়ের উৎসব পালন করছি আমরা। জেলা থেকে তিন লাখ মানুষ সড়ক ও নৌপথে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জনসভায় যোগ দিয়েছেন।’
এদিকে পদ্মা সেতুর উদ্বোধনকে কেন্দ্র করে বিজয় উৎসবে সেজেছে শরীয়তপুর। ব্যানার-ফেস্টুনে ছেয়ে গেছে সড়ক-মহাসড়ক। বর্ণিল সাজে সেজেছে জেলা শহর। জেলা শহরের প্রতিটি সড়কে আলোকসজ্জা করা হয়েছে। এ ছাড়া সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন স্থাপনাও আলোকসজ্জা করা হয়। জেলাব্যাপী শুরু হয়েছে তিন দিনের বিজয় উৎসব।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ দিন আগে